Quantcast
Channel: My story Troubled Galaxy Destroyed dreams
Viewing all 6050 articles
Browse latest View live

তবে কেন জনগণের গুচ্ছের টাকা দিয়ে পুলিশ পোষা? ছাত্র ঠেঙানোর জন্যে নাকি শ্লীলতহানির জন্য? বাংলায় এখন বউ পালালেও সিবিআই,আইতে যাইতে বারো আনা কলা,কিচ্ছু উসুল হইব না পলাশ বিশ্বাস

$
0
0

তবে কেন জনগণের গুচ্ছের টাকা দিয়ে পুলিশ পোষা?

ছাত্র ঠেঙানোর জন্যে নাকি শ্লীলতহানির জন্য?

বাংলায় এখন বউ পালালেও সিবিআই,আইতে যাইতে বারো আনা

কলা,কিচ্ছু উসুল হইব না

পলাশ বিশ্বাস


তবে কেন জনগণের গুচ্ছের টাকা দিয়ে পুলিশ পোষা?

ছাত্র ঠেঙানোর জন্যে নাকি শ্লীলতহানির জন্য?


খবরে প্রকাশ,পদত্যাগ করলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য সিদ্ধার্থ দত্ত। পদ থেকে সরে দাঁড়াতে চেয়ে রাজ্যপালকে চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি। কিন্তু কী কারনে পদত্যাগ সেবিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি সহ উপাচার্য। ঘনিষ্ঠ মহলে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সে কারণেই  পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি ।


যে পুলিশি তান্ডবের প্রতিবাদে সহ উপাচার্যের এি পদত্যাগ মনে করা হছ্চে,সেই পুলিশের কাছে পরিচিতি যাচাই করিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে পারবেন ছাত্র ছাত্রীরা।

আবার পুলিশি তান্ডবের দায়িত্ব নিয়ে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে বিশ্বজোড়া যে ছাত্র আন্দোলন সে ই উপাচার্য নবান্নে বৈঠক করে পুলিশের প্রহরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে বহাল তবিয়তে বহাল।

ছাত্রেরা এবারও প্রতিবাদ করলে হত ডান্ডা মেরে করে দেবে ঠান্ডা।

এই হল পশ্চিমবঙ্গে আইনের রাজত্ব ও পুলিশের একমাত্র ভূমিকা।


উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল যাদবপুর। এরমধ্যেই বৃহস্পতিবার  রাজ্যপালকে তাঁর পদত্যাগ পত্র পাঠালেন সহ উপাচার্য সিদ্ধার্থ দত্ত। জানা গেছে, সহ উপাচার্য চিঠিতে  রাজ্যপালকে ষোল তারিখের রাতের ঘটনা বিস্তারিত জানিয়েছেন। চিঠিতে তিনি একথাও জানিয়েছেন,  পরবর্তী সময়ে তাঁর সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই একতরফা  সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয়  কর্তৃপক্ষ।  সেই কারণেই তিনি সহ উপাচার্যের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

সহ উপাচার্যের এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে চাপ বাড়াল উপাচার্যের ওপর। কারন  সহ উপাচার্য রাজ্যপালকে যা জানিয়েছেন তাতে দায় এড়াতে পারেন না উপাচার্য। তাছাড়া,  তাঁর এই সিদ্ধান্ত  উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিকে আরও জোরালো করবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রশ্ন উঠছে, সহ উপাচার্য আগেই জানিয়েছিলেন গোটা ঘটনায় তিনি মর্মাহত। তবে তখনই তিনি কেন পদত্যাগ করলেন না? জানা গেছে, আন্দোলনের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন নি  উপাচার্য ।  প্রশাসনিক কাজের দায়িত্বভার  বহন করতে হচ্ছিলতাঁকেই। সেকারণেই  পদত্যাগ করতে পারেননি। বৃহস্পতিবার উপাচার্য কাজে যোগ দেওয়ার পরেই তিনি রাজ্যপালের কাছে তাঁর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।


যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এলেন উপাচার্য, অরবিন্দ ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ পড়ুয়ারাদের

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এলেন উপাচার্য, অরবিন্দ ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ পড়ুয়ারাদের

কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এলেন উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তী। অন্যদিকে, উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার পর পরিস্থিতি ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল। অরবিন্দ ভবনের সামনে বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু করে দিয়েছেন পড়ুয়ারা। তাঁরা সাফ জানিয়েছেন উপাচার্যের পদত্যাগ না পর্যন্ত চলবে যাদবপুরের আন্দোলন। পড়ুয়াদের দাবি তাদের লুকিয়ে চুপি চুপি বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছেন উপাচার্য।

উপাচার্য জানিয়েছেন আজ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী, সংবাদমাধ্যম বা ছাত্র-ছাত্রী প্রতিনিধি, কারোর সঙ্গেই কোনও কথা বলবেন না।

অন্যদিকে, রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী জানিয়েছেন সার্চ কমিটির পক্ষ থেকে যাদবপুরের উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে কোনও চিঠি পাননি বলে জানিয়েছেন ।

কর্তৃপক্ষের আগাম অনুমতি নিয়ে তবেই বিক্ষোভ আন্দোলন করতে পারবেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। আন্দোলন কোথায় করা হবে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে সেটাও আগে থেকে ঠিক করতে হবে। কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলায় আজ এই নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি। হাইকোর্টের নির্দেশে স্বভাবতই অখুশি ছাত্রছাত্রীরা। নির্দেশ দুঃখজনক মত  বিশিষ্টদের।

অন্যদিকে গতকাল, ছাত্র আন্দোলনের জেরে যাদবপুরের পঠন পাঠনের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে ,এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন শিক্ষাবিদ বিমলশঙ্কর নন্দ। সেই মামলায়  বুধবার অন্তবর্তী নির্দেশ দিলেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুর। নির্দেশে বিচারপতি বলেছেন

কর্তৃপক্ষের আগাম অনুমতি নিয়ে বিক্ষোভ-আন্দোলন করতে পারবে ছাত্ররা। ক্যাম্পাসে যেখানে সেখানে আন্দোলন-বিক্ষোভ করা যাবে না। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে   নির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করতে হবে

নিয়ন্ত্রিত হবে বহিরাগতদের প্রবেশও বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি গেটের বাইরেই রাখতে হবে অস্থায়ী পুলিস ফাঁড়ি, বসাতে হবে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা।

হাইকোর্টের অন্তবর্তী নির্দেশে অখুশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। আদালতের নির্দেশে মেনে কর্মসূচি পরিকল্পনা করলেও, উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি থেকে কোনওমতেই সরছেন না তাঁরা। আদালতের নির্দেশ দুঃখজনক বলছেন বিশিষ্টরা। বুধবার যাদবপুরে একটি গণকনভেনশনের আয়োজন করা হয়েছিল।  কনভেনশনে যোগ দিয়েছিলেন অন্যান্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালযের ছাত্রছাত্রীরাও।

http://zeenews.india.com/bengali/kolkata/vc-enters-ju_120837.html




বাংলায় এখন বউ পালালেও সিবিআই,আইতে যাইতে বারো আনা

কলা,কিচ্ছু উসুল হইবনা


সারদা কেলেঙ্কারি নিয়ে এমনিতেই অস্বস্তিতে রয়েছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের তৃণমূল সরকার। তার ওপর বুধবার আরেকটি মামলায় আদালত সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়ায় চরম বিড়ম্বনায় পড়েছে রাজ্য সরকার।


তাপস পালের মস্তানি মামলায় এখনো সিবিআই হয় নি,বলা যায় না হবে না।পুলিশের কার্যকরি ভূমিকা প্রেক্ষিতে বলা অসম্ভব কোন মামলায় সিবিআই হবে,কোনটায় হবে না।


আগে জনতাম বাড়িতে দমবন্ধ পরিবেশ থেকে বেরিয়ে কেউ ট্রেনে কাটা পড়লে ট্রেন অবরোধ,এখন দেখচি,বউ পালালেও সিবিআই


প্রত্যেকটি মামলায় আদালতের রায়ে সিবিআইকে ডাক,তার অর্থই হল বাংলার ডাকাবুকো পুলিশ,সেই লাল বাজার যার তুলনা কখনো স্কট ল্যান্ড ইয়ার্ডের সঙ্গে করা হত,কার্যতঃ এখন ঠুঠো জগন্নাথ


সাতের দশকে টাটকা ছেলেমেয়েদের এনকাউন্টারে মারার জন্য বিশ্ববন্দিত কলকাতা পুলিশ এখন নবারুণদার কাঙাল মালসাট



বাম শাসনে লোকাল কমিটির পারমিশান ছাড়া এফআইআর না হওয়ার গপ্পো ছাড়িয়ে বাংলা পুলিশের গপ্পো এখন শাসকের পায়ের চটিতে পরিণত, চটিচাটাই যোগ্যাতার মাপকাঠি



ঔ মাপকাঠিতে ফেল মেরে গেলে মনমোতাবিক তদন্তের রেজাল্ট না পেলে শাসকের রোষাণলে সেই সত্তর দশখ থেকে জ্বলতে জ্বলতে বাংলার পুলিশ জমিদারের লেঠেল এখন



কর্তা কর্তীর হুকুম তামিল করাই একমাত্র যোগ্যতা এবং অবশ্যই অবশ্য কর্তব্য তাই রোজই কাগজ খুলে পড়তে হয় একের পর এককান্ডে রাজ্য সরকারের স্বস্তি ও অস্বস্তি



প্রতিটি ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে এবং ধামাধরাদের কর্তৃত্বের খেসারত দিতে হচ্ছে গোটা পুলিশ বাহিনীকে



কষ্ট করে আইপিএস হয়ে চটির তলায় জীবনযাপনের জৌলুষ কতটা আকর্ষণীয় তাঁরাই বলতে পারেন,কিন্তু স্বাধীন নাগরিক হিসেবে লজ্জায় মুখ ঢাকতে হয় যে পুলিশকর্তারা এখন উপাচার্য হয়ে যাচ্ছেন।সুশীল সমাজ দশা সিট মারাত্মক।




স্বাধীন নাগরিক হিসেবে লজ্জায় মুখ ঢাকতে হয় যে এই বঙ্গে আইনের শাসণ বলতে কিছু রইল না, পুলিশ প্রশাসনও এখন বাকি জনগণের মতই ক্ষমতার রাজনীতির দখলে- হয়ত এই ভাবে সন্তানথাকবে দুধে ভাতে








তবে স্বস্তি একটাই লাল বাজারে বা থানায় থানায় আন্দোলন করার জন্য বেয়াড়া ছাত্রেরা নেই



শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে রং বেরং যত অভিযুক্ত তাঁরা সারি দিযে সারদা আশ্রম থেকে বেকসুর খালাশ হলেন,খিস্তি খেউড় সন্ত্রাস বিধবার থান ও রক্তগঙ্গার অভিযুক্তরাও বহাল তবিয়তে রইলেন



ভারতবর্ষে প্রতিটি কলেন্কারিতে যাদের নাম,যাদেরজিজ্ঞাসাবাদ না করলে কিনারা হয় না কোনো মামলার,তাঁরা সবাই সংবৈধানিক রক্ষাকবচের আওতায় ছিঁচকে চোর ধরেই ধন্য ধন্য লালু যদব ছাড়া আজ অবধি কোনো শাসকের জেল হয়নি,তিনিও এখন দাপিয়ে রাজনীতি করছেন



এই ত কয়লা কেলেন্কারিতে কি ঘোড়া ডিমই না হল,স্পেক্ট্রামের মত সব কযলাব্লক আবন্টন বাতিল,প্রশ্ন হল তাহলে কি গ্যাস তেল ক্ষেত্রের আবন্টনও বাতিল প্রতিরক্ষা কেলেন্কারির আওতায় যাবতীয় ডিল বাতিল?



জবাব নেই


অথচ কয়লা আমদানির মাশুল সাধারণ মানুষকে দিতে হবে


প্রাইভেট কম্পানী এখন বিদ্যুত সংযোগের মালিক যাবতীয় গ্রিড তাঁদের দখলে,ইলেক্টিক শক ত খেতেই হচ্ছে


তাছাড়া  সরকারী ব্যান্ক থেকে কয়লা আবন্টনের এগনেস্ট যে লক্ষ লক্ষ কোটি ঋণ দেওয়া হয়েছে,বাতিল বাহানায় সেটাও ডুবল



শুধু স্টেট ব্যান্কের লোকসান সত্তর হাজার কোটি


বুঝুন ঠ্যালা


সিবিআই সিবিআই করে যারা বিশ হাত লাফাচ্চেন,পুরোনো মামলার হিসেব মিলিয়ে দেখুন কোন ঈলিশে কতটা কচুর মিশেল



সিবিআই আটকাতে জনগণের খরচ

সিবিআই হলে জনগণের খরচ

প্রাপ্তি ঔ ঘোড়ার ডিম


গত নির্বাচনে কমিশনের রোষের মুখে পড়লেন জেলার সাত পুলিশ সুপার। জেলাশাসক এবং মহকুমাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ভি এস সম্পত। বৈঠকে কমিশনের রোষের মুখে পড়ে সাত-জেলার পুলিশ সুপাররা। জেলাগুলির মধ্যে সাতটি জেলা হল, পশ্চিম মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বীরভূম, বাঁকুড়া, বর্ধমান এবং উত্তর ২৪ পরগণা। এই সাত-জেলার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে একাধিক পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ জমা পড়েছিল কমিশনে। সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখার পরেই কমিশনের নজরে পরে এই সাত জেলার আধিকারিকরা।


অন্যদিকে, হাবড়া থেকে হাওড়া-কাণ্ডে কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছে জেলার পুলিশ সুপার এবং জেলা শাসক। এই প্রসঙ্গে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কড়া মন্তব্য, হাবড়া-কাণ্ডে আক্রান্ত বিডিও যখন অপরাধীদের চিহ্নিত করতে ভয় পান। তাহলেই বোঝা যাচ্ছে রাজ্যের গণতন্ত্রের কি অবস্থা। এমনকি, ঘটনায় হাওড়া জেলার পুলিশ সুপার এবং জেলাশাসককে ভর্ৎসনাও করে কমিশন।


বাংলা পুলিশের এই হাল।

যাদবপুর কলরব থামাতে সেই পুলিশকেই আবার লগ্নি করছে শাসক,ভেবে দেখুন ইহা দনগণের বিপর্যয় না তাং চেয়ে রাজ্য পুলিশের বিপদ অতিঘন।


নিঃশ্বাস ফেলতে পারছি না৷‌ শিক্ষা থেকে প্রশাসন– রাজ্যের সর্বত্র নৈরাজ্য৷‌ এই পরিস্হিতি থেকে সমাজকে বাঁচাতে সংগঠিত বামপম্হী আন্দোলন ছাড়া মুক্তি নেই৷‌ বুধবার কলকাতায় এক আলোচনাসভায় এই মত প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অশোক মিত্র৷‌


আজকালের প্রতিবেদন: নিঃশ্বাস ফেলতে পারছি না৷‌ শিক্ষা থেকে প্রশাসন– রাজ্যের সর্বত্র নৈরাজ্য৷‌ এই পরিস্হিতি থেকে সমাজকে বাঁচাতে সংগঠিত বামপম্হী আন্দোলন ছাড়া মুক্তি নেই৷‌ বুধবার কলকাতায় এক আলোচনাসভায় এই মত প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অশোক মিত্র৷‌ তাঁর অভিযোগ, রাজ্যের মানুষ বুঝতে পারছেন কিছু দুষ্কৃতী সম্প্রদায়কে রাজ্যের প্রশাসনে বসিয়েছি৷‌ বিভিন্ন ধরনের দুষ্কৃতী৷‌ পয়সাকড়ি নিয়ে প্রতারণা করছে৷‌ যারা খুন, ডাকাতি করে৷‌ যারা পকেট কাটে৷‌ স্বভাব উদ্ধত৷‌ সকলের সুমিশ্রণে একটা দল প্রশাসন চালাচ্ছে৷‌ তার ভয়াবহ পরিণাম আমরা দেখতে পাচ্ছি৷‌ এদিন কলকাতার রোটারি সদনে এক আলোচনাসভার আয়োজন করে সমাজ চর্চা ট্রাস্ট৷‌ আলোচনার বিষয়বস্তু 'সমাজ, শিক্ষা ও সংস্কৃতি'৷‌ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট কবি শঙ্খ ঘোষ৷‌ তিনি বলেন, এখন উদ্বেগের সময়৷‌ উপস্হিত ছিলেন অমিয় বাগচী, যশোধরা বাগচী, অমিয় দেব, রাজা মিত্র, 'আরেক রকম'পত্রিকার সম্পাদক কালীকৃষ্ণ গুহ, ইমানুল হক প্রমুখ৷‌ অশোক মিত্র বলেন, 'শিবে গুন্ডা'যতই 'শিবপ্রসাদ'হোক সে শিবে গুন্ডাই থাকে৷‌ তিনি কেষ্ট হয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন, আমরা ভুক্তভোগী৷‌ বামেদের আরও নম্র হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি৷‌ তাঁর মতে, বামপম্হীরা বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছেন৷‌ সেটা ফিরে পেতে বিশেষ কিছু করেননি৷‌ মানুষ ভালবেসে তাঁদের ভোট দিয়েছিলেন৷‌ কিন্তু ভালবাসা ফিরিয়ে নিয়েছেন৷‌ দেশ, সমাজ বাঁচাতে পারে বামপম্হীরাই৷‌ সমাজে আলোড়ন হতে থাকবে অথচ বামপম্হীরা বসে থাকবেন, এমন হলে বামপম্হীরা অপাঙ‍্ক্তেয় হয়ে যাবে৷‌ বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির উত্থান হবে৷‌ ছুটকো-ছাটকা আন্দোলন দিয়ে কিছু হবে না৷‌ সংগঠিত বামপম্হী আন্দোলন ছাড়া দেশের মুক্তি নেই৷‌ আমাদের বহু বিভক্ত সমাজ৷‌ বর্ণ, শ্রেণী, বর্গ, বিভাগ আছে৷‌ এই সমাজে মুক্তি, প্রগতি আনতে সংগঠিত বামশক্তি প্রয়োজন৷‌ মাথা উঁচু করে সংগঠন তৈরি করতে হবে৷‌ মানুষদের বোঝাতে হবে৷‌ সবাইকে নিয়ে চলতে হবে৷‌ সাম্প্রদায়িক শক্তির বিপদ নিয়ে সতর্ক করেন তিনি৷‌ তাঁরা কথায়, অনেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির দিকে ঝুঁকে পড়ছে৷‌ সাম্প্রদায়িক শক্তি রাজ্যে ঠাঁই পেলে আমাদের রক্ষে নেই৷‌ সাম্প্রদায়িক প্রতিশক্তির জন্ম দেবে৷‌ তৈরি হবে অস্হিরতা নৈরাজ্য৷‌ তিনি বলেন, ২০ বছরে সংগঠিত শিল্পে কর্মসংস্হান বাড়েনি বরং কমেছে৷‌ গুণী মানুষকে সব জায়গায় বসাতে পারছি কি না, তাঁদের কাছ থেকে পাঠ নিতে পারছি কি না, এটাই শিক্ষা৷‌


দীপংকর গৌতম যাদবপুর ঘটনার যে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন,সেটা পড়লেই পুলিশের ভূমিকা বোঝা যায়ঃ


জাহাঙ্গীর নগর কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় না এবার ছাত্র আন্দোলন ভিত কাঁপিয়ে দিচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আলোচিত 'হোক কলরব' ছাত্রআন্দোলন । যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া ছাত্র আন্দোলন শুরু হয় ভারতের কলকাতা শহরের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে । সেপ্টেম্বরের ১৩ তারিখে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ঐ বিশ্ববিদ্যালয়েরই কিছু ছাত্রের বিরুদ্ধে তার উপর শ্লীলতাহানির অভিযোগ আনলে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ সেই অভিযোগের যথাযথ মর্যাদা দেননি বলে জানা যায়। কতৃপক্ষের কাছে এই ঘটনার নিরপেক্ষ বিচারের দাবি নিয়ে প্রতিবাদে এগিয়ে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল ছাত্রছাত্রী। এরপর তাদের এই ধারাবাহিক বিক্ষোভ ও অবস্থানের খবর ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে ফেসবুক এবং অন্যান্য সোশাল মিডিয়ায়, যেখানে প্রতিবাদজনিত যাবতীয় সংবাদ পর্যায়ক্রমিক ভাবে সম্প্রচারিত হতে থাকে ‪#‎হোককলরব‬ (‪#‎hokkolorob‬) হ্যাশট্যাগের সাথে। সেপ্টেম্বরের ১৬ তারিখ পর্যন্ত ঘটতে থাকা ধারাবাহিক বিক্ষোভের পরও সমঝোতার সিদ্ধান্তে না-পৌঁছনো গেলে উপাচার্য সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু অধ্যাপককে ঘেরাও করেন বিক্ষুব্ধ ছাত্রছাত্রীদের দল।


১৭ তারিখ মধ্যরাত্রে এই বিক্ষোভ সামলানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে পুলিশের দল আসে এবং নির্মম ভাবে লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের উপর। পুলিশের লাঠিচার্জের সাথে সাথে তৃণমুল কংগ্রেসের কর্মচারীরাও ওইদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে ছাত্র দের গায়ে হাত তোলেন বলে জানা যায়। সংঘর্ষে গুরুতর ভাবে জখম হন ৪০ জন ছাত্র, সাথে গ্রেপ্তার করা হয় ৩৭ ছাত্রকে। এই ঘটনা সংবাদমাধ্যম এবং সোশাল মিডিয়ায় সম্প্রচারিত হলে প্রতিবাদে ফেটে পড়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিবাদ সংক্রামিত হতে থাকে কলকাতার বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে। আন্দোলনে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে দিল্লি, মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ, বেংগালুরু সহ ভারতের বিভিন্ন শহরের আপামর ছাত্রসমাজ।আন্দোলনের ঢেউ এমনকি ছড়াতে থাকে দেশের বাইরেও। অচিরেই হোক কলরব শব্দবন্ধটি হয়ে যায় বিশ্বব্যাপী এক ছাত্র আন্দোলনের মুখে মুখে ফেরা স্লোগান। ১৭ তারিখের পর থেকেই ধারাবাহিক ভাবে নানান মিছিল সংগঠিত হতে থাকে কোলকাতা শহরে, তা বিপুল আকার নেয় ২০ সেপ্টেম্বরের মহামিছিলে। ঐদিন দুপুর ২'টোয় নন্দন থেকে যে মিছিলটি বেরোয় তাতে হাঁটতে দেখা যায় অসংখ্য মানুষকে, কোলকাতা শহরের বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীরা তো বটেই, মিছিলে ওদের সমর্থনে পা মেলান নানা বয়সের ও নানা পেশার মানুষও। মিছিলের শেষে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে কয়েকজনের প্রতিনিধিদল দল যখন দেখা করেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল কেশরী নাথ ত্রিপাঠির সাথে, বাকিরা তখন অবস্থানে বসেন কলকাতার মেয়ো রোডে পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম কতৃক প্রচারিত পরিসংখ্যান গুলি থেকে অনুমান করা যায় ঐদিনে মিছিলের জনসমুদ্রে ছিলেন ত্রিশ হাজার থেকে এক লক্ষ মানুষ। বিক্ষুব্ধ মানুষের জোট ঐদিন একসাথে দাবি জানিয়েছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যরাতে লাঠিচার্জের মত ঘটনার প্রতিবাদে তার যোগ্য বিচার হিসেবে উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তীর পদত্যাগ এবং নির্যাতিতা মেয়েটির শ্লীলতাহানির উপযুক্ত নিরপেক্ষ তদন্ত জন্য।

এই আন্দোলনের মূল ধারা কোনও রাজনৈতিক দল দ্বারা প্রভাবিত নয়। লক্ষ্য করার মত বিষয় হল এই যে আন্দোলনের ধারায়, প্রথম দিন থেকেই ছাত্রছাত্রীদের তৈরি অগণিত গান, ছড়া, কবিতা, পথনাটিকাই ছিল এই আন্দোলনের প্রধান হাতিয়ার। স্বভাবতই এই আন্দোলনের সাথে বারংবার তুলনা টানা হয়েছে সত্তরের দশকের ছাত্র আন্দোলনগুলির। সোস্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য অনলাইল কার্যক্রমের মধ্যে দিয়ে গণ-অভ্যুত্থান অবশ্য ইতিপূর্বে ভারতে খুব বিশেষ দেখা যায়নি।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই ছাত্রদের ধারাবাহিক বিক্ষোভ সামান্য কিছুদিনের মধ্যেই রাজ্যব্যাপী এক ছাত্র অভ্যুত্থানের চেহারা নেয়। রাজ্যের বিভিন্ন ছোট-বড় স্কুল কলেজ তো বটেই আন্দোলনে অংশ নেয় দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, ইংলিশ আণ্ড ফরেন ল্যাঙ্গোয়েজ ইউনিভার্সিটি, আই আই টি বম্বে, প্রমুখ জাতীয় স্ততরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিও। আন্দোলন ক্রমশই দানা বাঁধতে থাকলে পাশে এসে দাঁড়ায় বিদেশের বহু স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রীদের দল।এ ধরনের আন্দোলন করতে করতে আমরা অভ্যস্ত। পুলিম বা বিশেষ বাহিনী দিয়ে লাঠিপেটা করা , জেল -হাজতে নেয়া বা প্রচার করা যে এটা বহিরাগত ছাত্রদের সরকার বিরোধী কার্যকলাপ।তাই দলন পীড়ন চলবে।ভিসিশীঢতের দিনের ছাগলের জলবিমুখ খামি দিয়ে বলবেন-তিনি পদত্যাগ করবেন না।রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীনদের কোলে কোলে ঘুরবেন আর ময়না পাখির মতো শিখিয়ে দেয়া বুলি বলবেন- এই হলো ঘটনার ঘনঘটা।২০০৩ সালের ২৩ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলে পুলিশ ঢুকে ছাত্রীদের বেধড়ক লাঠিপেটা করলে আমরা গর্জে উঠেছিলাম।সবকিছুর পরে ভিসি আনোয়ারউল্লাকে পদত্যাগ করতে হয়েছিলো।ক্ষমা চাইতে হয়েছিলো প্রশাসনকে। যাদবপুরের সংগ্রামী বন্ধুরা ,এখানেও তাই ঘটবে।পিছুহটার বা হানোর কিছু নেই। আপনাদের জয় সুনিশ্চিত।বাংলাদেশ থেকে আমরা আপনাদের আন্দোলনে সংহতি জানাই।

- See more at: http://www.bengalinews24.com/selecter-news-very-popular-scoop-exclusive-news/2014/09/25/64260#sthash.Gnr8HWJ0.dpuf



আইতে যাইতে বারো আনা

কলা,কিচ্ছু উসুল হইব না


কোলকাতা হাইকোর্ট পুরনো একটি খুনের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এই তদন্তের নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে এই মামলায় এ পর্যন্ত যেসব তদন্ত হয়েছে সে সম্পর্কেও  তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আদালত। রায় ঘোষণার পর রাজ্য সরকারের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই আদেশের স্থগিতাদেশ প্রার্থনা করলেও আদালতের বিচারপতি তা খারিজ করে দেন।

গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় বীরভুম জেলার পাড়ুইয়ে খুন হন সাগর ঘোষ নামে এক ব্যক্তি। এরপর সঠিক  তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় তার পরিবার। আজ সেই মামলার রায় দেন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন। এর আগে পুলিশি তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে গত ২৪ ডিসেম্বর সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন হাইকোর্টের  বিচারপতি  সঞ্জিব বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে এই মামলা বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের এজলাশে এলে সিআইডি তদন্তে অনাস্থা প্রকাশ করেন বিচারপতি দত্ত। এর পরেই গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশের ডিজি'র নেতৃত্বে 'সিট'গঠন করে দেন তিনি। দু'মাস বাদে এদের তদন্তেও অসন্তোষ প্রকাশ করে আদালত। গত জুন মাসে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে এই মামলা থেকে সরে যান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। সবশেষে মামলা যায় বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের এজলাশে।

সিট- এর তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন বলেন, ডিজি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন নি। রাজনৈতিক কারণে একপেশে তদন্ত করেছে সিট। বীরভূমের দুই নেতার (তৃণমূল দলের) ভুমিকা কাজ করেছে বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি। একই সাথে বিচারপতির মন্তব্য- মূল অভিযুক্ত অনুব্রত মন্ডলের বয়ান রেকর্ড করেন নি বিশেষ তদন্তকারী দল। অনুব্রতের উস্কানিমূলক  মন্তব্যকেও রিপোর্টে অবজ্ঞা করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন বিচারপতি। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল আজ বলেন, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন, তদন্তে সব রকমভাবে সাহায্য করা হবে।


কলকাতা হাইকোর্টে তাপস পাল মামলার রায় দিলেন তৃতীয় বিচারপতি নিশীথা মাত্রে। এই ঘটনায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিলেন তিনি। তবে আদালতের নজরদারি চলবে না এই তদন্তে। দুই বিচারপতির রায়কে পর্যবেক্ষণ করে আংশিক কিছু পরিবর্তন ছাড়া বজায় রইল বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের রায়।

ডিভিশন বেঞ্চে মতভেদ হওয়ায় ওই মামলা যায় বিচারপতি নিশীথা মাত্রের সিঙ্গল বেঞ্চে। নিয়ম অনুযায়ী তৃতীয় বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চের কোনও একটি সিদ্ধান্তকে বেছে নিতে পারেন। তবে রেফারি বিচারপতি হিসেবে তিনি আদৌ কী  নতুন করে কোনওসিদ্ধান্ত নিতে পারেন ? শুনানির সময় এপ্রশ্ন নিজেই তোলেন বিচারপতি নিশীথা মাত্রে।

নদিয়ার নাকাশিপাড়ায় তৃণমূল সাংসদ তাপস পালের মন্তব্য প্রকাশ্যে আসার পরই সমালোচনার ঝড় ওঠে। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে মামলা দায়ের হয় আদালতে। সিঙ্গল বেঞ্চ, ডিভিশন বেঞ্চ ঘুরেও নিষ্পত্তি না হওয়ায় মামলা গড়ায় তৃতীয় বিচারপতি ঘরে।উস্কানিমূলক এই মন্তব্যের জেরে ২৩ শে জুলাই  হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে তৃণমূল সাংসদ তাপস পালের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি শুরু হয়।  ২৮ শে জুলাই বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত তাপস পালের বিরুদ্ধে আদালতের নজরদারিতে সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেন। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পুলিসকে এফআইআর দায়ের করা নির্দেশ দেওয়া হয়।

হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে একদিন পরই বিচাপরতি গিরিশচন্দ্র গুপ্ত ও তপোব্রত চক্রবর্তীর  ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করে রাজ্য। আপিল করেন তাপস পালও। পয়লা অগাস্ট ওই মামলার শুনানি শেষ হয়।

১৩ অগাষ্ট মামলার রায় ঘোষণা করতে গিয়ে দুই বিচারপতির মতপার্থক্য তৈরি হয়। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী সিঙ্গলবেঞ্চের রায় বহাল রাখলেও সিআইডি তদন্তের নির্দেশ খারিজ করে দেন বিচাপরতি গিরিশচন্দ্র গুপ্ত।

মতপার্থক্য তৈরি হওয়ায় মামলা যায় তৃতীয় বিচারপতি নিশীথা মাত্রের ঘরে।  মামলা শুরুর পরই তাপস পালের বিরুদ্ধে এফআইআরের ওপর স্থগিতাদেশ দেন তিনি। তৃতীয় বিচারপতির ঘরে মামলা চলাকালীনই সরকারের তরফে জানানো হয়, সিআইডি তদন্তে তাদের কোনও আপত্তি নেই।  শুনানির সময় উস্কানিমূলক মন্তব্যের জন্য বিচারপতি নিশীথা মাত্রে  একাধিকবার কাঠগড়ায় তোলেন তাপস পালকে। পুলিস ও সরকারের ভূমিকা নিয়েও তীব্র সমালোচনা শোনা যায় বিচারপতির গলায়। তাপস পালকে সরকার আড়াল করছে বলেও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি।



सुषमा जी,हिमालय का आपको युद्धोन्माद मुक्ति के लिए धन्यवाद विडंबना यह कि भारत के प्रधानमंत्री तो जैसे अमेरिकी राष्ट्रपति बाराक ओबामा के चरण चिन्हों का अनुसरण कर रहे थे।मीडिया जो चाहता है, वे वही कहते हैं।

Next: এই শীমেল রাজনীতি হইত্যে সাবধান অথচ যাদবপুর কাণ্ডে তদন্ত কমিটির রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট বলছে, ঘটনার পর নিগৃহীতা ছাত্রী অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেননি উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। যদিও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে এখনও সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। যাদবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত পুলিসের পাশেই থাকল রাজ্য সরকার। কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত্তো বড় হাঁ,ষাঁড়ের মুলুকে ডরার না তরাস না,শ্লীলতা হানির ভয় করস না বারান্দায় অতি প্রেমঘন ঐ প্রতীক্ষামেদুর মিছে কড়ারোদ্দুর, কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত বড় হাঁ রেপ করাইয়া দিব,মুন্ডু ছিইড়া লইব,হেই ছ্যামড়িডা,তুই কোন বাহান্দের.ডরস না তরস না,শুধু কইতাছ হোক কলরব হোক কলরব পলাশ বিশ্বাস
$
0
0

सुषमा जी,हिमालय का आपको युद्धोन्माद मुक्ति के लिए धन्यवाद


विडंबना यह कि भारत के प्रधानमंत्री तो जैसे अमेरिकी राष्ट्रपति बाराक ओबामा के चरण चिन्हों का अनुसरण कर रहे थे।मीडिया जो चाहता है, वे वही कहते हैं।

पलाश विश्वास

संदर्भ प्रसंग समवेतःIndia and China have resolved the standoff at the Ladakh border, External Affairs Minister Sushma Swaraj said on Thursday.


संयुक्त राष्ट्र संघ। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा कि भारत और चीन ने लद्दाख सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया है और सैनिकों की वापसी शुक्रवार से शुरू हो कर 30 सितंबर तक पूरी हो जाएगी। सुषमा ने इस मुद्दे के समाधान को एक 'बड़ी उपलब्धि' बताया। चीन के विदेश मंत्री से मिलने के बाद सुषमा स्वराजने कहा कि 30 सितंबर तक चीनी सेना लद्दाख से हट जाएगी। सुषमा स्वराजने कहा, 'मुझे यह बताते हुए खुशी है कि दोनों देश ने बातचीत करके बॉर्डर विवाद को सुलझा लिया है।' गौरतलब है कि सुषमा स्वराजने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से यूएन में मुलाकात की।


सत्तर  में छात्र युवा आंदोलनों की सुनामी के हिस्सेदार हम लोग भी थे।1977 में जब पहलीबार हरियाणा से चुनाव जीती थीं सुषमा स्वराज आपातकाल अंते कांग्रेस की आज से बड़ी हार के वक्त,उस वक्त बड़े परदे पर स्वयंस्वप्न सुंदरी छायी हुई थीं,जो अब संसदीय छटा हैं।उस वक्त भी सुषमाजी बहुत सुंदर लगती थीं।


स्मृति विपर्यय के बावजूद उनकी वह सुंदरता अब भी भूूले नहीं हैं हम लोग।स्वप्न सुंदरी अब भी सपनों की तरह हैं, लेकिन सुषमा उसी तरह जमीन से खिली गुलाब जैसी हैं अब भी।अब भी वह सुंदर है


।संघ परिवार को कभी न कभी अफसोस करना ही होगा कि इतनी सुन्दर सारस्वत कन्या को उनने भारत की प्रधानमंत्री बनने से रोक दिया।


संघ परिवार को हो न हो,हम जैसे लोगों को इसका अफसोस होना ही चाहिए।पुरुष वर्चस्व की राजनीति में जो भी महिला राजनीति में हैं,हमें उन्हें तब तक समर्थन देते रहन चाहिए,जबतक वे इसकी योग्य हैं।


हम यूं अचानक सुषमा वंदना नहीं कर रहे हैं।


मोदी महाराज के अमेरिका फलाहार पर्व पर निकल जाने के बाद सुषमा का अवतरण बतौर विदेश मंत्री पूर्ण सुषमित है और उस सुषमा का करिश्मा यह जो भारत चीन द्विपाक्षिक संबंध युद्धोमन्मादी वक्तव्य प्रति वक्तव्य के तिलिस्म में फंसा हुआ था,हिमालयी धुंध साफ हो जाने से वह हिमपात के बाद खिल खिली धूप है।


सीमा पर अब कोई तनाव नहीं है और भारतीय और चीनी सेनाएं यथास्थान हैं।


काल्पनिक अंग्रेजी मैकमोहन रेखा भी यथास्थान है वैसी ही जैसे कश्मीर घाटी में कहर बरपा रही झेलम नदी अब फिर अपनी धार में बहने लगी है।


याद करें कि हमने लिखा था कि भारत के प्रधानमंत्री को मीडिया की खबरों से प्रभावित नहीं होना चाहिए।


कभी नरेंद्र मोदी से हम मुखातिब हो सकें तो उनसे यही निवेदन करुंगा कि चाहे मैं भी क्यों न हूं या कोई और महान से महानतम,उनके उच्च विचारों को पढ़ें सुनें जरुर,लेकिन बिना पार्टीबद्ध हुए आप बतौर भारतीय लोक गणराज्य के संप्रभु प्रधानमंत्री अपने विवेक से राष्ट्रहित में जो सही लगें, वह करते रहिए।


इतिहास न टीवी चैनल है और न कोई अखबार का पन्ना।


कार्य जैसा भी हो,उसका परिणाम निर्णायक होता है,सकारात्मक भी और नकारात्मक भी।


मीडिया खबरों के चलते पंडित जवाहर लाल नेहरु संसद से चीनी फौजों को खडेड़ने का ऐलान कर 1962 की रणभेरी बजा दी तो सर्वकालीन सर्वश्रेष्ठ भारतीय राजनयिक प्रधामंत्री अटल बिहारी वाजपेयी की राजनय भी कारगिल के मुकाबले छोटी रह गयी।


लोकसभा चुनाव से दस दिगंते नरेंद्र बाई मोदी की जो जय जयकार है,उनसे रीढ़ की हड्डी और दिलो दिमाग के समुचित समन्वय से राजनीतिक समीकरण और वोटबैंक राजनीति के धर्मोन्मादी राष्ट्रवाद से ऊपर उठकर एशिया का नया सहअस्तित्व इतिहास रचने का थोड़ी सी उम्मीद जरुर थी।


विडंबना यह कि भारत के प्रधानमंत्री तो जैसे अमेरिकी राष्ट्रपति बाराक ओबामा के चरण चिन्हों का अनुसरण कर रहे थे।मीडिया जो चाहता था वे वही कहते हैं।


कमसमकम किसी स्वतंत्र संप्रभु राष्ट्र के प्रधानमंत्री को मुक्तबाजार अर्थव्यवस्था में मीडिया का भोंपू नहीं होना चाहिए।


भारतीय शास्त्रों और मिथकों के मुताबिक इंफार्मेशन टेक्नलाजी के बिना ढेकुली सवार कालातीत एक महान पत्रकार हुआ करते थे,नारद मुनि।इंद्र को वेउंगलियों मं नचाते थे।स्वर्ग केदेवताओं देवियों को जब चाहे तब नचाकर रखते थे।देवासुर संग्राम के वे महान रचनाकार थे।अब हमें नहीं मालूम है कि उन्हें पत्र पुष्पम देने का कोई रिवाज ता या नहीं।शास्त्रों में ऐसा उल्लेख नहीं है।विष्णु भगवान शास्त्रमते स्वर्ग राज्य के कुलाधिपति या राष्ट्रपति हैसियत के सर्वोच्च प्रथम नागरिक प्रतीत होते हैं।


शकर भगवान को तांडव कराने वाले ,त्रिकालदर्शी ब्रह्मा की दाढ़ी नोंचने वाले इन नारद महाराज जब तब विष्णु भगवान की दरबार में प्रगट हो जाने की कथा ही पुराण कथा का सूत्रधार है।लेकिन बुरबक बनाइंग के अपने कलाकौशल से वे विष्णु भगवान तो मात दे पायें हो,हमने कहीं ऐसा पढ़ा नहीं है।


बेहतर होता कि भगवान कृष्ण जन्म जन्मांतर के कर्मफल के अलावा मीडिया के बारे में भी कुछ भागवत कथा और गीतोपदेश देते तो अपने मनुस्मृति शासन में नरेंद्र भाई मोदी इतने मीडियाये न होते और मीडिया भी इतना मादियाया न होता।


सुषमा जी आप अब भी उतनी ही सुंदर हैं और उतनी ही कुशल राजनेता।हम संघ परिवार के प्रबल विरोधी हुए तो क्या भारत के नागरिक तो हैं और बतोर नागरिक आपका धन्यवाद कि हिमालय को एक और युद्दोन्माद से इस देश के प्रधानमंत्री ने नहीं,बल्कि विदेशमंत्री ने बचाया जिन्हें अब तक कोई मौका ही नहीं दिया गया और सार्वजनिक तौर पर बतौर विदेशमंत्री आपने उल्लेखनीय काम किया है,जिसका नोटिस लिया जाना चाहिए।

हुर्रियत से बात करके पाकिस्तान ने वार्ता पर फेरा पानी: सुषमा स्वराज

Zee News हिन्दी - ‎9 hours ago‎

न्यूयॉर्क : विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने शुक्रवार को कहा कि पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत पाकिस्तान के विदेश सचिवों की निर्धारित मुलाकात से कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाक ने 'वार्ता पर पानी फेर दिया।' सुषमा स्वराजने यहां जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद भारतीय संवाददाताओं को बताया कि नई (नरेंद्र मोदी) सरकार ने एक नया संकेत दिया है। इसलिए उन्होंने (पाकिस्तान ने) वार्ता पर पानी फेर दिया और पूरा खेल बिगाड़ दिया। विदेश मंत्री से पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा और ...

30 सितंबर तक लद्दाख से हट जाएगी चीनी सेनाः सुषमा स्वराज

Webdunia Hindi - ‎8 hours ago‎

संयुक्त राष्ट्र संघ। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा कि भारत और चीन ने लद्दाख सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया है और सैनिकों की वापसी शुक्रवार से शुरू हो कर 30 सितंबर तक पूरी हो जाएगी। सुषमा ने इस मुद्दे के समाधान को एक 'बड़ी उपलब्धि' बताया। चीन के विदेश मंत्री से मिलने के बाद सुषमा स्वराजने कहा कि 30 सितंबर तक चीनी सेना लद्दाख से हट जाएगी। सुषमा स्वराजने कहा, 'मुझे यह बताते हुए खुशी है कि दोनों देश ने बातचीत करके बॉर्डर विवाद को सुलझा लिया है।' गौरतलब है कि सुषमा स्वराजने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से यूएन में मुलाकात की। इस दौरान दोनों नेताओं ...

लद्दाख सीमा पर चीन के साथ गतिरोध सुलझा : सुषमा स्वराज

एनडीटीवी खबर - ‎9 hours ago‎

न्यूयॉर्क: विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा है कि भारत और चीन ने लद्दाख सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया है और सैनिकों की वापसी आज से शुरू होकर 30 सितंबर तक पूरी हो जाएगी। सुषमा ने इस मुद्दे के समाधान को एक बड़ी उपलब्धि बताया। विदेश मंत्री ने न्यूयॉर्क में जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद भारतीय संवाददाताओं को बताया, मुझे आपको यह बताते हुए खुशी हो रही है कि दोनों देश साथ बैठे और (सीमा पर जारी गतिरोध के) मुद्दे को हल कर लिया। समयसीमा तय की जा चुकी है। सुषमा ने गुरुवार को चीनी विदेश ...

सुषमा स्‍वराजने कहा 30 सितंबर तक लद्दाख से हट जाएगी चीनी सेना

Oneindia Hindi - ‎7 hours ago‎

चीन के विदेश मंत्री से मिलने के बाद सुषमा स्वराजने कहा कि 30 सितंबर तक चीनी सेना लद्दाख से हट जाएगी। सुषमा स्वराजने कहा, 'मुझे यह बताते हुए खुशी है कि दोनों देश ने बातचीत करके बॉर्डर विवाद को सुलझा लिया है।' गौरतलब है कि सुषमा स्वराजने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से यूएन में मुलाकात की। इस दौरान दोनों नेताओं के बीच बॉर्डर विवाद पर चर्चा हुई। उन्होंने कहा कि चीनी राष्ट्रपति शी जिनपिंग के भारत दौरे के दौरान बॉर्डर. विवाद का साया रहा फिर भी यह दौरा कई मायने में ऐतिहासिक रहा।सुषमा स्वराजने यह भी बताया कि दोनों देश की सेना 1 सितंबर के पोजीशन पर वापस लौट ...

30 सितंबर तक लद्दाख से हट जाएंगे चीनी

आज तक - ‎8 hours ago‎

चीन के विदेश मंत्री से मिलने के बाद सुषमा स्वराजने कहा कि 30 सितंबर तक चीनी सेना लद्दाख से हट जाएगी. उन्होंने इसे बड़ी सफलता करार दिया.सुषमा स्वराजने कहा, 'मुझे यह बताते हुए खुशी है कि दोनों देश ने बातचीत करके बॉर्डर विवाद को सुलझा लिया है.' गौरतलब है कि सुषमा स्वराजने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से यूएन में मुलाकात की. इस दौरान दोनों नेताओं के बीच बॉर्डर विवाद पर चर्चा हुई. उन्होंने कहा कि चीनी राष्ट्रपति शी जिनपिंग के भारत दौरे के दौरान बॉर्डर विवाद का साया रहा फिर भी यह दौरा कई मायने में ऐतिहासिक रहा. आपको बता दें कि जिनपिंग की भारत यात्रा के दौरान ...

सुषमा स्वराजकी अमेरिका यात्रा शुरू

Webdunia Hindi - ‎Sep 25, 2014‎

संयुक्त राष्ट्र। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजका, ब्रिटेन और मालदीव सहित सात देशों के अपने समकक्षों से मुलाकात के साथ ही 10 दिवसीय अमेरिकी दौरा शुरू हो गया है। वे प्रधानमंत्री मोदी से पूर्व ही अमेरिका पहुंच गई थी। sushma. सुषमा ने बुधवार को संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में नेताओं से मुलाकात की। उन्होंने ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद कार्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुन्या मैमून, नार्वे के विदेश मंत्री बोर्जे ब्रेंडे, किर्गिजस्तान के विदेश मंत्री अब्दिलदाएव एरलन बेकेशोविच, यूनान के उप प्रधानमंत्री इवान्जेलस वेनिजेलस और नाइजीरिया ...

अलगाववादियों से बातचीत करके पाकिस्तान ने बिगाड़ा भारत से रिश्ता : सुषमा स्वराज

Rashtriya Khabar - ‎2 hours ago‎

न्यूयॉर्क : भारत की विदेश मंत्री सुषमा स्वाराज ने कहा कि अलगावादियों से बातचीत करके पाकिस्तान ने भारत से रिश्ता बिगाड़ा। श्रीमती स्वाराज ने पाकिस्तान के सुरक्षा सलाहकार सरताज अजीज के भारत से संबंधो के बारे में दिये गए बयान पर जिसमें उन्होंने कहा कि भारत पहल करें तो हम बातचीत के लिए तैयार है का जवाब देते हुए ये बाते कहीं। सुषमा स्वराजने कहा हमारी तरफ से तो शांति वार्ता के लिए पहल की गई थी उसे पाकिस्तान ने हुर्रियत नेताओं से मुलाकात करके सारा खेल बिगाड़ दिया । वहीं इस मामले में सरताज अजीज का कहना है पाकिस्तानी अधिकारियों के हुर्रियत नेताओं से मिलने में ...

सुषमा स्वराजकी अमेरिका यात्रा शुरू, 7 देशों के अपने समकक्षों से मिलीं

Jansatta - ‎Sep 25, 2014‎

संयुक्त राष्ट्र। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजका, ब्रिटेन और मालदीव सहित सात देशों के अपने समकक्षों से मुलाकात के साथ ही 10 दिवसीय अमेरिकी दौरा शुरू हो गया है। सुषमा ने कल संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में नेताओं से मुलाकात की। उन्होंने ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद कार्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुन्या मैमून, नार्वे के विदेश मंत्री बोर्जे ब्रेंडे, किर्गिजस्तान के विदेश मंत्री अब्दिलदाएव एरलन बेकेशोविच, यूनान के उप प्रधानमंत्री इवान्जेलस वेनिजेलस और नाइजीरिया के विदेश मंत्री अमीनु वली से मुलाकात की। इन नेताओं के साथ बैठकों ...

सुषमा स्वराजकी अमेरिका यात्रा शुरू, सात देशों के अपने समकक्षों से मिलीं

Sahara Samay - ‎Sep 24, 2014‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजका, ब्रिटेन और मालदीव सहित सात देशों के अपने समकक्षों से मुलाकात के साथ ही 10 दिवसीय अमेरिकी दौरा शुरू हो गया है. सुषमा ने बुधवार को संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में नेताओं से मुलाकात की. उन्होंने ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद कार्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुन्या मैमून, नार्वे के विदेश मंत्री बोज्रे ब्रेंडे, किर्गिजस्तान के विदेश मंत्री अब्दिलदाएव एरलन बेकेशोविच, यूनान के उप प्रधानमंत्री इवान्जेलस वेनिजेलस और नाइजीरिया के विदेश मंत्री अमीनु वली से मुलाकात की. इन नेताओं के साथ बैठकों के बाद ...

सात देशों के विदेश मंत्रियों से मिलीं सुषमा स्वराज

दैनिक जागरण - ‎Sep 24, 2014‎

प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी के अमेरिकी दौरे से पहले विदेश मंत्री सुषमा स्वराजदस दिवसीय अमेरिकी दौरे पर पहुंच गई हैं। उन्होंने बुधवार को यहां संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में ब्रिटेन और मालदीव सहित सात देशों के विदेश मंत्रियों के साथ एक-एक कर मुलाकात की। इसके अलावा विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने ब्रिटेन के गृहमंत्री फिलिप हम्माद, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद, कर्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुनया ममून, नार्वे के विदेश मंत्री र्बोगे बेंद्रे, किर्गीस्तान अबदयादेव अर्लेन वेकसोविच, ग्रीस के उप प्रधानमंत्री एवेनगीलोस वेनीजीलोस और नाइजीरिया के विदेश मंत्री अमीनू वाली से ...

US में 100 नेताओं से मिलेंगी सुषमा स्वराज

आज तक - ‎Sep 25, 2014‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजका ब्रिटेन और मालदीव सहित सात देशों के अपने समकक्षों से मुलाकात के साथ ही 10 दिवसीय अमेरिकी दौरा शुरू हो गया है. विदेश मंत्री अपनी अमेरिका यात्रा के दौरान करीब 100 विदेश मंत्रियों से मुलाकात करेंगी. सुषमा ने बुधवार को संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में नेताओं से मुलाकात की. उन्होंने ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद कार्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुन्या मैमून, नार्वे के विदेश मंत्री बोर्जे ब्रेंडे, किर्गिस्तान के विदेश मंत्री अब्दिलदाएव एरलन बेकेशोविच, यूनान के उप प्रधानमंत्री इवान्जेलस वेनिजेलस और ...

संयुक्‍त राष्‍ट्र महासभा में सुषमा स्‍वराजकी मुलाकात पाकिस्‍तानी विदेश मामलो के सलाहकार से संभव

Rashtriya Khabar - ‎Sep 23, 2014‎

संयुक्त राष्ट्र : विदेश मंत्री सुषमा स्वराजऔर पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा एवं विदेश मामलों के सलाहकार सरताज अजीज के बीच इस सप्ताह संयुक्त राष्ट्र महासभा की बैठक से इतर दो बहुपक्षीय मंचों पर मुलाकात होने की संभावना है। कल न्यूयार्क पहुंच रहीं सुषमा स्वराज 25 सितंबर को राष्ट्रमंडल देशों के विदेश मंत्रियों की बैठक तथा दक्षेस विदेश मंत्रियों की बैठक में भाग लेंगी। संयुक्त राष्ट्र में भारतीय राजदूत असोके मुखर्जी ने सुषमा और अजीज के बीच मुलाकात की संभावनाओं के संबंध में किए गए सवाल के जवाब में प्रेस ट्रस्ट को बताया, '' दक्षेस विदेश मंत्रियों की एक बैठक ...

10 दिनों में 100 देशों के नेताओं से मिलेंगी सुषमा

आईबीएन-7 - ‎Sep 25, 2014‎

सुषमा स्वराजने इसी क्रम में कल मालदीव के विदेश मंत्री से भेंट की। सप्ताह के आखिर में उनका बंगलादेश के विदेश मंत्री से भी मुलाकात का कार्यक्रम है। वह अब तक ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमत कार्ती, नार्वे के मंत्री बोर्जब्रेंडे के अलावा किरगिजस्तान और नाइजीरिया के मंत्रियों से भी भेंट कर चुकी हैं। सुषमा स्वराजअभी तक मीडिया से रूबरू नहीं हुई हैं। मंत्रियों और राजनयिकों के साथ उनकी मुलाकात से जुड़ी खबरों के बारे में कल रात संयुक्त राष्ट्र में भारत के स्थायी दूत की ओर से एक बयान जारी किया गया था जिसमें कहा गया कि सभी नेताओं ...

लद्दाख सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया: सुषमा स्वराज

Sanjeevni Today - ‎4 hours ago‎

संयुक्त राष्ट्र संघ। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजअमेरिका में हैं। सुषमा ने बताया कि भारत और चीन ने लद्दाख सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया है। चीन के विदेश मंत्री वांग ई से मुलाकात करने के बाद सुषमा ने भारतीय सीमा में चीनी सैनिकों के घुसपैठ का मामला उठाया। जिसका समाधान हो गया है। इसकी शुरुआत आज से शुरू हो जाएगी और यह प्रक्रिया 30 सितंबर तक पूरी कर ली जाऐगी। देश की विदेश मंत्री सुषमा स्वराजका मानना है कि उन्होंने इसे बड़ी सफलता को करार दिया है। चीन के विदेश मंत्री से मुलाकात करने के पश्चात सुषमा ने बताया कि 30 सितंबर तक चीनी सेना लद्दाख से हट जाएगी।

पाकिस्तान बोला- भारत करे बातचीत की पहल, सुषमा स्वराजने दिया कड़ा जवाब

दैनिक भास्कर - ‎5 hours ago‎

न्यूयॉर्क। हर बार की तरह की पाकिस्तान शुक्रवार की संयुक्त राष्ट्र की वार्षिक महासभा में कश्मीर का राग अलापेगा। पाकिस्तान सरकार ने साफ किया है कि उनके पास ऐसा कोई विकल्प नहीं है, जिससे पाकिस्तानी प्रधानमंत्री नवाज शरीफ यूएन में कश्मीर का जिक्र न करें। जब तक भारत-पाकिस्तान विवादित मुद्दे को लेकर बातचीत नहीं करते या नई दिल्ली द्वारा खुद से पहल नहीं की जाती है, तब तक स्थितियां नहीं बदलेंगी। वहीं, इसके जवाब में भारतीय विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा है कि पाकिस्तान ने हुर्रियत नेताओं से बात करके खुद भारत के साथ वार्ता खत्म की थी। इसके बाद भारत को मजबूरन ...

वार्ता रद्द होने के लिए हम नहीं, पाकिस्तान जिम्मेदार: स्वराज

Live हिन्दुस्तान - ‎6 hours ago‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने आज कहा कि पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत पाकिस्तान के विदेश सचिवों की निर्धारित मुलाकात से कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाक ने वार्ता पर पानी फेर दिया। सुषमा स्वराजने संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद भारतीय संवाददाताओं को बताया कि नई (नरेंद्र मोदी) सरकार ने एक नया संकेत दिया है। इसलिए उन्होंने (पाकिस्तान ने) वार्ता पर पानी फेर दिया और पूरा खेल बिगाड़ दिया। विदेश मंत्री से पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा और विदेश मामलों के सलाहकार सरताज ...

पाक के सुरक्षा सलाहकार ने कहा- अब भारत पहल करे तो होगी बात

ABP News - ‎3 hours ago‎

न्यूयॉर्क: विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने आज कहा कि पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत पाकिस्तान के विदेश सचिवों की निर्धारित मुलाकात से कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाक ने 'वार्ता पर पानी फेर दिया.' सुषमा स्वराजने यहां जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद बताया, "नई (नरेंद्र मोदी) सरकार ने एक नया संकेत दिया है. इसलिए उन्होंने (पाकिस्तान ने) वार्ता पर पानी फेर दिया और पूरा खेल बिगाड़ दिया." विदेश मंत्री से पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा और विदेश मामलों के सलाहकार सरताज अजीज ...

पाक ने बिगाड़ा बातचीत का माहौल : सुषमा स्वराज

news india network - ‎8 hours ago‎

इस पर सुषमा ने अपनी प्रतिक्रिया दी। सुषमा स्वराजने कहा कि पाकिस्तान ने अलगाववादियों से मुलाकात करके बातचीत के माहौल को बिगाड़ा नई सरकार ने पाकिस्तान से बातचीत की पहल की। पर पाकिस्तान ने इसे मौके को हाथ से जाने दिया। सरताज अजीज के बयान पर प्रतिक्रिया देते हुए उन्होंने कहा, 'पहले या दूसरे का सवाल नहीं है हमने बातचीत बंद करने के फैसले पर पहले ही साफ कर दिया है कि ऐसा करना जरूरी था। पाकिस्तान पर सवाल उठाते हुए उन्होंने कहा, '25 अगस्त को होने वाली सचिव स्तरीय वार्ता से ठीक 4 दिन पहले पाकिस्तानी राजदूत अलगाववादियों नेताओं से बात करते हैं तो बातचीत का माहौल किसने ...

30 सितंबर तक लद्दाख से लौट जाएंगे चीनी सैनिक : सुषमा

नवभारत टाइम्स - ‎5 hours ago‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा कि भारत और चीन ने लद्दाख में सीमा पर चल रहे गतिरोध का समाधान कर लिया है और सैनिकों की वापसी आज से शुरू हो कर 30 सितंबर तक पूरी हो जाएगी। सुषमा ने इस मुद्दे के समाधान को एक बड़ी उपलब्धि बताया। विदेश मंत्री ने यहां जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग आईबीएसए के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद बताया, 'मुझे आपको यह बताते हुए खुशी हो रही है कि दोनों देश साथ बैठे और सीमा पर जारी गतिरोध के मुद्दे को हल कर लिया। समयसीमा तय की जा चुकी है।' सुषमा ने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से संयुक्त राष्ट्र में मुलाकात की थी ...

पाकिस्तान ने पूरा खेल बिगाड़ दिया: सुषमा

नवभारत टाइम्स - ‎3 hours ago‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने कहा है कि पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत-पाकिस्तान के विदेश सचिवों की मुलाकात से कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाकिस्तान ने बातचीत पर पानी फेर दिया। सुषमा स्वराजने संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग आईबीएसए के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद कहा कि नई सरकार ने एक नया संकेत दिया था और उन्होंने (पाकिस्तान ने) बातचीत पर पानी फेर दिया और पूरा खेल बिगाड़ दिया। विदेश मंत्री पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा और विदेश मामलों के सलाहकार सरताज अजीज के बयान के जवाब में यह टिप्पणी की है। सरताज ने कहा था ...

7 देशों के विदेश मंत्रियों से मिलीं सुषमा

नवभारत टाइम्स - ‎3 hours ago‎

प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी के अमेरिकी दौरे से पहले विदेश मंत्री सुषमा स्वराज 10 दिनी दौरे पर अमेरिका पहुंच गई हैं। उन्होंने बुधवार को यहां संयुक्त राष्ट्र मुख्यालय में ब्रिटेन और मालदीव समेत 7 देशों के विदेश मंत्रियों के साथ एक-एक कर मुलाकात की। सुषमा ने यूएन हेडक्वॉर्टर में ब्रिटेन के विदेश मंत्री फिलिप हैमंड, सूडान के विदेश मंत्री अली अहमद कार्ती, मालदीव के विदेश मंत्री दुन्या मैमून, नार्वे के विदेश मंत्री बोर्जे ब्रेंडे, किर्गिजस्तान के विदेश मंत्री अब्दिलदाएव एरलन बेकेशोविच, यूनान के उप प्रधानमंत्री इवान्जेलस वेनिजेलस और नाइजीरिया के विदेश मंत्री अमीनु वली ...

वार्ता रद्द होने के लिए पाक ही जिम्मेदार: सुषमा

आईबीएन-7 - ‎5 hours ago‎

नई दिल्ली। भारत की विदेश मंत्री सुषमा स्वराजअमेरिका में हैं। अमेरिका के न्यूयॉर्क में उन्होंने भारत के दो पड़ोसी देशों को सख्त संदेश दिया। सुषमा ने पाकिस्तान से बातचीत के मुद्दे पर बोलते हुए कहा कि भारत और पाकिस्तान के बीच बातचीत में रुकावट डालने के लिए पाकिस्तान ही जिम्मेदार है। सुषमा ने कहा कि पाकिस्तान ने विदेश सचिवों की बातचीत से पहले अलगाववादी नेताओं के साथ बातचीत कर सारा खेल बिगाड़ दिया। पाकिस्तान से जुड़ी सभी खबरें पढ़ने के लिए क्लिक करें. इससे पहले पाकिस्तान के सुरक्षा सलाहकार सरताज अजीज ने भारत-पाकिस्तान के बीच बातचीत बंद होने के लिए भारत ...

सुषमाने पाकिस्तान को खरी-खोटी सुनाई

Webdunia Hindi - ‎9 hours ago‎

न्यूयॉर्क। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने गुरुवार को कहा कि पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत पाकिस्तान के विदेश सचिवों की निर्धारित मुलाकात से कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाक ने 'वार्ता पर पानी फेर दिया।' Sushama_new.सुषमा स्वराजने यहां जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद भारतीय संवाददाताओं को बताया, 'नई सरकार (मोदी सरकार) ने एक नया संकेत दिया है। इसलिए उन्होंने (पाकिस्तान ने) वार्ता पर पानी फेर दिया और पूरा खेल बिगाड़ दिया।' विदेश मंत्री से पाकिस्तान के राष्ट्रीय ...

'एक ओर अलगाववादियों से बैठक, दूसरी तरफ पाक से वार्ता संभव नहीं'

आज तक - ‎8 hours ago‎

विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने पाकिस्तान को खरी-खरी सुनाई है. गुरुवार को न्यूयॉर्क में पाकिस्तान के सुरक्षा सलाहकार सरताज अजीज ने कहा था कि अगर भारत पहले पहल करे तो पाकिस्तान बातचीत को तैयार है. इस पर सुषमा ने कहा कि पहल में आगे-पीछे कुछ नहीं होता. सुषमा ने कहा कि एक तरफ अलगाववादियों से बैठक और दूसरी तरफ बातचीत संभव नहीं है. सुषमा स्वराजने कहा कि पाकिस्तान ने अलगाववादियों से मुलाकात करके बातचीत के माहौल को बिगाड़ा. नई सरकार ने पाकिस्तान से बातचीत की पहल की. पर पाकिस्तान ने इसे मौके को हाथ से जाने दिया. पड़ोसी मुल्क के कदम से विश्वास का माहौल बिगड़ा. सरताज ...

4 दिन के अंदर लद्दाख से हटेगी चीनी सेना: सुषमा

लोकतेज - ‎6 hours ago‎

... स्वराज ने गुरुवार को चीनी विदेश मंत्री वांग यी से यूएन में मुलाकात की। इस दौरान दोनों नेताओं के बीच बॉर्डर विवाद पर चर्चा हुई। उन्होंने कहा कि चीनी राष्ट्रपति शी जिनिंपग के भारत दौरे के दौरान बॉर्डर विवाद का साया रहा फिर भी यह दौरा कई मायने में ऐतिहासिक रहा। मालूम हो कि जिनिंपग की भारत यात्रा के दौरान लद्दाख के चुमार क्षेत्र में भारत और चीन की सेना आमने-सामने आ गई थी। इस विवाद की शुरुआत तब हुई जब कुछ चीनी नागरिक भारतीय सीमा में आ गए और दावा किया है कि उन्हें तिबल तक रोड बनाने का आदेश मिला है। यह इलाका भारतीय सीमा के ५ किलोमीटर अंदर है।सुषमा स्वराजने यह भी ...

100 देशों के विदेश मंत्रियों से मुलाकात करेंगी सुषमा

news india network - ‎19 hours ago‎

प्राप्त जानकारी के अनुसार विश्व नेताओं ने उनके साथ संयुक्त राष्ट्र महासभा की 69वीं बैठक में चर्चा के लिए उठाए जाने वाले मसलों पर भी विचार विर्मश किया। सुषमा स्वराजकी प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी और उनके साथ वहां पहुंचने वाले प्रतिनिधिमंडल से शुक्रवार को मुलाकात होगी। प्रधानमंत्री आज दोपहर बाद एयर इंडिया के विशेष विमान से अमेरिका के लिए रवाना हो चुके हैं। बीच रास्ते में वह जर्मनी के प्रैंकफर्ट में रात्रि विश्राम के बाद शुक्रवार को सुबह अमेरिका के लिए रवाना होंगे। सुषमा स्वराजअपनी दस दिवसीय अमेरिकी यात्रा के दौरान दुनिया के करीब 100 देशों के विदेश मंत्रियों ...

चीन झुका, पीछे हटेगी सेना

Nai Dunia - ‎32 minutes ago‎

न्यूयॉर्क/नई दिल्ली। आखिरकार भारत के कड़े रुख का असर हुआ और चीन ने लद्दाख से अपनी सेना पीछे हटाने का फैसला कर लिया। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजऔर चीनी के विदेश मंत्री वांग यी के बीच न्यूयॉर्क में मुलाकात के बाद सीमा से दोनों देशों की सीमा से सेना हटाने पर सहमति बनी। इसके साथ ही पिछले एक पखवाड़े से भारत-चीन सीमा पर पैदा हुआ इस साल का सबसे बड़ा तनाव खत्म हो गया। विदेश मंत्री स्वराज ने न्यूयॉर्क में जारी संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद पत्रकारों को बताया, "मुझे आपको यह बताते हुए खुशी हो रही है ...

UN में कश्‍मीर मुद्दा उठाएगा पाकिस्‍तान, भारत ने भी की करारा जवाब देने की तैयारी

दैनिक भास्कर - ‎2 hours ago‎

इससे पहले विदेश मंत्री सुषमा स्‍वराजने पाकिस्‍तान की जमकर खिंचाई की थी और दोनों देशों के विदेश सचिवों के बीच बातचीत रद्द होने के लिए पाकिस्‍तान को जिम्‍मेदार ठहराया था। स्‍वराज ने कहा था कि अलगाववादियों से बातचीत कर पाकिस्‍तान ने पूरा खेल बिगाड़ दिया। पाकिस्‍तान उठाएगा कश्‍मीर का मुद्दा पाकिस्‍तान के विदेश सचिव एजाज अहमद चौधरी से जब पूछा गया कि क्‍या प्रधानमंत्री नवाज शरीफ संयुक्‍त राष्‍ट्र के 26 सितंबर के अपने संबोधन में कश्‍मीर का मुद्दा उठाएंगे तो उन्‍होंने कहा, 'ऐसी कोई वजह नहीं है कि शरीफ अपने संबोधन में कश्मीर मुद्दे को नहीं उठाएं।' चौधरी ने कहा कि पाकिस्तान ...

पाक ने हुर्रियत से वार्ता कर बिगाड़ी बात : स्वराज

Nai Dunia - ‎41 minutes ago‎

न्यूयॉर्क। विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने शुक्रवार को कहा कि पिछले महीने दोनों देशों की निर्धारित विदेश सचिव स्तर की वार्ता से पहले हुर्रियत नेताओं से बातचीत कर पाकिस्तान ने मामला बिगाड़ा। यह वार्ता इस्लामाबाद में 25 अगस्त को होनी थी। संयुक्त राष्ट्र महासभा से इतर विदेश मंत्रियों के साथ बैठक के बाद पत्रकारों से स्वराज ने कहा, "नई (नरेंद्र मोदी) सरकार ने नया संकेत दिया तो उन्होंने (पाकिस्तान) खेल ही खराब कर दिया।" यह बात स्वराज ने पाकिस्तान के राष्ट्रीय सुरक्षा और विदेश मामलों के सलाहकार सरताज अजीज के बयान पर पूछे गए सवाल पर कही। सरताज ने कहा था कि दोनों देशों ...

वार्ता रद्द होने के लिए पाक जिम्मेदार: सुषमा

Shri News - ‎4 hours ago‎

न्यूयॉर्क: भारतीय विदेश मंत्री सुषमा स्वराजने पिछले महीने इस्लामाबाद में भारत-पाकिस्तान के विदेश सचिवों की निर्धारित मुलाकात न हो पाने के लिए सीधे तौर पर पाकिस्तान को जिम्मेदार ठहराया है. उन्होंने कहा कि कुछ दिन पहले हुर्रियत नेताओं के साथ बातचीत करके पाक ने वार्ता पर पानी फेर दिया. सुषमा स्वराजने संयुक्त राष्ट्र महासभा के सत्र से अलग इब्सा (आईबीएसए) के विदेश मंत्रियों के साथ अपनी मुलाकात के बाद भारतीय संवाददाताओं को यह बातें बताईं. सुषमा स्वराजने इस मुद्दे पर पाकिस्तान के प्रति अपना सख्त रवैया दिखाते हुए कहा कि पीएम मोदी की नई सरकार ने दोनों देशों के ...



'Pakistan Spoilt The Game', Says Sushma Swaraj Amid Diplomatic Sparring in ...

NDTV - ‎2 hours ago‎

New York: Pakistan "spoilt the game" by engaging with Kashmiri separatists before talks between the two countries last month, Foreign Minister Sushma Swaraj told reporters in New York on Thursday. "The new government has given a new signal. So they ...

Pakistan 'spoiled the talks' by talking to Hurriyat: Sushma Swaraj

Times of India - ‎11 hours ago‎

Swaraj was asked to comment on Pakistan's national security and foreign affairs adviser Sartaj Aziz's remarks that talks between the two countries can happen only if New Delhi takes the initiative since India was the one which cancelled the August 25 talks.

Sushma Swaraj begins US visit, scheduled to meet 100 ministers from seven ...

Indian Express - ‎Sep 24, 2014‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj has begun her 10-day trip to the US with back-to-back meetings here with her counterparts from seven nations, including the UK and the Maldives. Swaraj met the leaders at the United Nations headquarters ...

PM Modi invited Sharif, but Pakistan `spoiled the game`: Sushma Swaraj

Zee News - ‎11 hours ago‎

New York: After Pakistan's National Security and Foreign Affairs Adviser Sartaj Aziz said the talks between New Delhi and Islamabad can happen only if the former takes the initiative, External Affairs Minister Sushma Swarajon Thursday said it was the Islamic ...

Pakistan 'spoilt the talks' by talking to Hurriyat: Sushma

India Today - ‎6 hours ago‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj on Friday said Pakistan "spoiled the talks" by talking to Hurriyat leaders just ahead of Foreign Secretaries of the two nations were scheduled to meet in Islamabad in August. "New (Narendra Modi) government has ...

Sushma Swaraj slams Pakistan for 'spoiling the game'

Yahoo India News - ‎6 hours ago‎

NEW YORK: External affairs minister Sushma Swaraj on Friday hit out at Pakistan for 'spoiling the bilateral talks' by talking to Kashmir's separatist leaders ahead of the scheduled meet between the foreign secretaries of the two countries in Islamabad last ...

Sushma Swaraj on a meeting spree, meets counter part from 7 nations back-to ...

Daily News & Analysis - ‎9 hours ago‎

Swaraj, however, did not speak to the media after the meetings.The External Affairs Minister is scheduled to meet nearly 100 foreign ministers during her visit to the United States and will also join the delegation of Prime Minister Narendra Modi, who will reach ...

Pakistan spoiled bilateral talks by talking to Hurriyat: Sushma Swaraj

IBNLive - ‎6 hours ago‎

New York: External Affairs Minister Sushma Swaraj on Friday said that Pakistan "spoiled the talks" by talking to Hurriyat leaders just ahead of the foreign secretaries of the two nations were scheduled to meet in Islamabad last month. "New (Narendra Modi) ...

Reform UN security council by 2015: Sushma Swaraj in NY diplomatic overdrive

Firstpost - ‎3 hours ago‎

New York: External Affairs Minister Sushma Swaraj raised the issue of early reform of the UN Security Council during her meetings with counterparts from China and the IBSA and G4 blocs, saying that concerted efforts should be made to complete the reform ...

Pakistan spoilt dialogue by talking to Hurriyat: Sushma Swaraj

Business Standard - ‎5 hours ago‎

The prime minister called Pakistan premier Nawaz Sharif at the swearing in," Sushma Swaraj told the media here. She said once it was decided that bilateral talks should begin, the foreign secretary telephoned and the date and venue for the talks was fixed.

Sushma Swaraj Begins US Trip With Back-To-Back Meetings With Counterparts ...

Businessinsider India - ‎4 hours ago‎

New York, Sept.26 (ANI): External Affairs Minister Sushma Swaraj has begun her ten-day trip to the United States with back-to-back meetings here with her counterparts from seven nations, including the UK and the Maldives. Swaraj met the leaders at the ...

Sushma Swaraj appeals with other G4 ministers to reform, expand the UN ...

The American Bazaar - ‎18 hours ago‎

NEW YORK: India's External Affairs minister Sushma Swaraj and her colleagues from the G4 countries – Germany, Brazil and Japan – have come out strongly for UN Security Council reforms, and released a joint statement supporting their candidatures for ...

Sushma Swaraj begins US visit, invites countries to invest in its ambitious projects

Daily News & Analysis - ‎Sep 25, 2014‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj met her counterparts from UK, Sudan, the Maldives, Norway, Kyrgyzstan, Greece and Nigeria in back-to-back meetings at the United Nations headquarters after landing in New York on Wednesday. Her counterparts ...

Sushma Swaraj meets counterparts from seven nations on sidelines of UNGA

Daily News & Analysis - ‎22 hours ago‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj had bilateral meetings with her counterparts from seven nations, including the United Kingdom, Sudan, Maldives and Greece, on the sidelines of the 69th UNGA in New York. Swaraj met UK Foreign Secretary Philip ...

Sushma Swaraj squarely blames Pakistan for spoiling foreign secretary-level ...

Business Standard - ‎5 hours ago‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj said here that Pakistan was to be squarely blamed for the August 25 foreign secretary-level talks being a non-starter, as that country's envoy to India had opted to talk to Hurriyat leaders four days before the proposed ...

Pakistan spoilt talks with India by meeting Hurriyat leaders, says Sushma Swaraj

The Asian Age - ‎8 hours ago‎

External Affairs Minister Sushma Swaraj said Pakistan "spoilt the talks" by talking to Hurriyat leaders just ahead of Foreign Secretaries of the two nations were scheduled to meet in Islamabad last month. "New (Narendra Modi) government has given a new ...

Sushma Swaraj might meet Pakistan NSA Sartaj Aziz on sidelines of UN ...

ABP News - ‎Sep 22, 2014‎

United Nations: External Affairs Minister Sushma Swaraj and Pakistan's National Security and Foreign Affairs Adviser Sartaj Aziz are expected to meet at two multilateral fora on the sidelines of the UN General Assembly this week. Swaraj, who will arrive in ...

UN: Sushma Swaraj invites countries to invest in its ambitious projects

Oneindia - ‎Sep 25, 2014‎

United Nations, Sept 25: India has invited countries like the UK, Norway and Greece to invest in ambitious projects and proposals unveiled by the new government to boost the economy. External Affairs Minister Sushma Swaraj met her counterparts from UK, ...

Pakistan Envoy's Meeting With Hurriyat Leaders 'Spoilt the Game' :Sushma Swaraj

The Indian Republic - ‎7 hours ago‎

Foreign Minister Sushma Swaraj told the correspondents in New York on Thursday that by connecting with the Kashmiri rebels prior to the discussions between the two nations last month; Pakistan has "spoilt the game". Followed by the conference attended ...

Sushma Swaraj condemns Pakistan for talking to Hurriyat leaders

Parda Phash - ‎5 hours ago‎

New York: Post Pakistan's National Security and Foreign Affairs Adviser Sartaj Aziz's remarks in which he contended that the talks between New Delhi and Islamabad can only turn out if India takes the initiative, External Affairs Minister Sushma Swaraj on ...

Sushma Swaraj likely to meet Pak's foreign minister on sidelines of UN General ...

Firstpost - ‎Sep 23, 2014‎

Swaraj has a "very full schedule" of bilateral and multilateral meetings in New York. She would also attend a commemorative event in the UN on October 2 that is celebrated as the 'International Day of Non-Violence" on the occasion of Mahatma Gandhi's birth ...

Sushma Swaraj holds Pakistan responsible for breakdown in peace talks

Indileak - ‎3 hours ago‎

New York: Holding Pakistan responsible for breakdown of peace forces, External affairs minister Sushma Swarajon Friday said Pakistan "spoiled the talks" by indulging in parleys with Kashmiri separatist leaders just ahead of foreign secretaries talks between ...

Sushma may meet Pakistan's Sartaj Aziz in New York

India Today - ‎Sep 23, 2014‎

External Affairs Minister <a href="http://indiatoday.intoday. External Affairs Minister Sushma SwarajExternal Affairs Minister Sushma Swaraj and Pakistan's National Security and Foreign Affairs Adviser Sartaj Aziz are expected to meet at two multilateral events ...

Sushma Sawaraj to leave for US today to attend UN General Assembly session

Business Standard - ‎Sep 22, 2014‎

The External Affairs Minister (EAM) Sushma Swaraj is scheduled to leave today for the United States to participate in the United Nations General Assembly session. She will be joining the delegation of Prime Minister Narendra Modi, who will reach New York ...

Pak has spoilt the game: Sushma Swaraj

indiablooms - ‎8 hours ago‎

New York, Sep 26 (IBNS): Foreign Minister Sushma Swaraj on Thursday said that Pakistan "spoilt the game" by engaging with Kashmiri separatists before talks between the two countries last month, media reports said. Swaraj said after meeting with foreign ...

Sushma Swaraj attends unveiling ceremony of Nelson Mandela statue in New ...

Big News Network.com - ‎8 hours ago‎

Indian External Affairs Minister Sushma Swaraj, who is here to attend the 69th session of the United Nations General Assembly, and is accompanying Prime Minister Narendra Modi on his maiden official five-day visit to the United States, attended the ...

Pakistan Has to Clean Up the Mess: Swaraj

The New Indian Express - ‎9 hours ago‎

NEW YORK: Pakistan has messed up the process and they should clean it up, external affairs minister Sushma Swaraj said after her Pakistani counterpart said that it was upto India to take the initiative to restart talks. On a day when Swaraj was running from ...

Swaraj, Doval to be part of PM's entourage

Hindustan Times - ‎18 hours ago‎

Though no Union minister is part of Prime Minister Narendra Modi's entourage heading to the United States, external affairs minister Sushma Swaraj is already in New York and will be part of his delegation to all important meetings. Apart from National ...

India invites several countries to invest in its ambitious projects

All India Radio - ‎11 hours ago‎

India has invited several countries including the United Kingdom, Norway and Greece to invest in India. The invitation was extended by the External Affairs Minister Sushma Swaraj in her meetings with her counterparts from UK, Sudan, the Maldives, Norway, ...





এই শীমেল রাজনীতি হইত্যে সাবধান অথচ যাদবপুর কাণ্ডে তদন্ত কমিটির রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট বলছে, ঘটনার পর নিগৃহীতা ছাত্রী অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেননি উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। যদিও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে এখনও সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। যাদবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত পুলিসের পাশেই থাকল রাজ্য সরকার। কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত্তো বড় হাঁ,ষাঁড়ের মুলুকে ডরার না তরাস না,শ্লীলতা হানির ভয় করস না বারান্দায় অতি প্রেমঘন ঐ প্রতীক্ষামেদুর মিছে কড়ারোদ্দুর, কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত বড় হাঁ রেপ করাইয়া দিব,মুন্ডু ছিইড়া লইব,হেই ছ্যামড়িডা,তুই কোন বাহান্দের.ডরস না তরস না,শুধু কইতাছ হোক কলরব হোক কলরব পলাশ বিশ্বাস

$
0
0

এই শীমেল রাজনীতি হইত্যে সাবধান

অথচ যাদবপুর কাণ্ডে তদন্ত কমিটির রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট বলছে, ঘটনার পর নিগৃহীতা ছাত্রী অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেননি উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। যদিও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে এখনও সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি।

যাদবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত পুলিসের পাশেই থাকল রাজ্য সরকার।

কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত্তো বড় হাঁ,ষাঁড়ের মুলুকে  ডরার না তরাস না,শ্লীলতা হানির ভয় করস না

বারান্দায় অতি প্রেমঘন ঐ প্রতীক্ষামেদুর মিছে কড়ারোদ্দুর, কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত বড় হাঁ

রেপ করাইয়া দিব,মুন্ডু ছিইড়া লইব,হেই ছ্যামড়িডা,তুই কোন বাহান্দের.ডরস না তরস না,শুধু কইতাছ হোক কলরব হোক কলরব

পলাশ বিশ্বাস

Hok Kolorob (হোক কলরব)

hok kolorob ful gulo sob lal na hoye nil holo ken, osomvobe kokhon kobe megher shathe mil holo ken…

Hok Kolorob (হোক কলরব)

artist: Arnob

album: Hok Kolorob

হোক কলরব ফুলগুলো সব

লাল না হয়ে নীল হলো ক্যান

অসম্ভবে কখন কবে

মেঘের সাথে মিল হলো ক্যান

হোক অযথা এসব কথা

তাল না হয়ে তিল হলো ক্যান

কুয়োর তলে ভীষণ জলে

খাল না হয়ে ঝিল হলো ক্যান

ধুত্তরি ছাই  মাছগুলো  তাই

ফুল না হয়ে চিল হলো ক্যান

হোক কলরব ফুলগুলো সব

লাল না হয়ে নীল হলো ক্যান

বাহত্তর ঘন্টায় পর্বতস্য মুষিক প্রসবঃ


যাদবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত পুলিসের পাশেই থাকল রাজ্য সরকার। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, তাঁর কাছে যে ফুটেজ এসেছে পৌছেছে তা দেখে স্পষ্ট পুলিস কোনও অন্যায় করেনি। অবিলম্বে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাসে যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি। আজ রাজ্যপালের সঙ্গেও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি  নিয়ে কথা বলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি আজও থমথমে। রেজিস্ট্রার অফিসে পৌছলেও, উপাচার্য এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেননি। এদিকে, অরবিন্দ ভবনের সামনে অবস্থানে  বসেছেন ছাত্রছাত্রীদের একাংশ। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি থেকে তাঁরা যে সরছেন না, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ছাত্রছাত্রীদের তরফে। এদিকে, উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে চার নম্বর গেটের কাছে যেসব পোস্টার পড়েছিল, সেগুলি আজ সরিয়ে ফেলা হয়েছে। প্রতিটি গেটে বসেছে পুলিস পিকেট। সন্দেহ হলে ছাত্রছাত্রীদের পরিচয়পত্র পরীক্ষা করা হচ্ছে।

অথচ যাদবপুর কাণ্ডে তদন্ত কমিটির রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট বলছে, ঘটনার পর নিগৃহীতা ছাত্রী অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেননি উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। যদিও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে এখনও সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। গতকালই এই রিপোর্ট জমা দেয় কমিটি। তদন্ত করতে গিয়ে কমিটির সদস্যরা দুজন সাক্ষীর সঙ্গে কথা বলেছেন। ছাত্রী নিগ্রহের ঘটনায় মূল দুই অভিযুক্তকে ডাকা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন বহিরাগত এবং অন্যজন বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র। তবে, ওই দুই অভিযুক্ত সাক্ষ্য দিতে আসেননি। যাদবপুরকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করার পর পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গড়া হয় সরকারের তরফে। কমিটির চেয়ারম্যান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সুরঞ্জন দাস নিগৃহীতা ছাত্রীর সঙ্গে দেখা করে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। কথা বলেন উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তীর সঙ্গেও। তারপরেই রিপোর্ট জমা দেয় কমিটি।   




কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ির রে তুই,এত্তো বড় হাঁ,ষাঁড়ের মুলুকে  ডরার না তরাস না,শ্লীলতা হানির ভয় করস না



বারান্দায় অতি প্রেমঘন ঐ প্রতীক্ষামেদুর মিছে কড়ারোদ্দুর, কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত বড় হাঁ


যতই ফুটুক কাশ ফুল,যতই হোক ঘন শিশির,বাতাসে হিমের পরশ,এই নৈরাজ্যে শরত এখনো বহুদুর বহুদুর



ঢাকের কাঠি ঢাকে মাতা খুইড়্যা মরিব এইবার নির্ঘাত,


গৌরী সেন এ্যাক্ষুনে জেলে রইছ্যেন, জৌলুসের টাকা দিব কোন হালায়,মোত্সবের মাইরে বারোটা বাজিয়ে দিলে ঔ ব্যাটা সিবিআই


রাস্তায় রাস্তায় ব্যাপক জানজটে বোনাসের বাহার দেক্খো না বিডি,পুলুশ মামুর চিনি মামি,তিনি চাইয়া বইস্যা আইছেন সাক্ষাত জামদানি ঢাকাইয়া সঙ্গে আবার ঈলশ্যা মাছের বিরিয়ানি,বোনাস ত ব্যান্কের লাইগ্যা,বাজারের তরে চাই ঘুষ,ঘুষটারে দিতে হইবই,তাহাদের তদন্ত হইব কিসে


খাসা একখানা গান জুড়ে দিয়ে ঠ্যাঙানি,ক্যালানি ও শ্লীলতাহানির হাত হইতে বাঁচতেই পারো বাছাধন,স্বপন বসু সুশীল কিনা জানিনা,কোনো কুশীল বা কুশীলব হইব কিনা জানিনা,গানে গানে ভাসাইয়া দাও যত জ্বালাতন


যেমনি ঔ একখানা গান রইছে না যেডা আবারস্বপন বসুর কন্ঠে বড় মিঠা লাগতাই,তা একটু ঘুরাইয়া গাইলেই পারোঃ

হেথায় তুরে মানাইত্যচে না,যা লালবাজারে যা

হেথায় তুরে মানাইত্যছে না,যা হুগলি পারে যা



যা রগড় হইছে একখানা,বুঝবে পরে ছ্যালা,কাঁঠালের আঠা শুধু প্রেমের তরে নাই রে বিটি,আগুনের পরশ লাগে যহন হিয়ার মধ্যিখানে,ক্ষমতা রাজনীতির বাপ মায়ের সাধ্যি নাই ঠেকাইবার পারে


যত্তো সব সাপুড়ে,ক্ষামতা নাই বাপুরে

ধরে আনে মরা যত সাপ

রাজপথে ছেড়ে দিয়ে ভাবতাছে পাবলিক ভড়কাইল বল্যে


তা পাবলিক একখানি হইছে বাপু,কখন কি কারে কখন ঠেকাইব,কে জানে

কমরেডরা বুঝিয়াছেন হাড়ে হাড়ে,পাবলিক কাটিলে সে বিষ ঝাড়নে যাইব কি মরণে যাইব বলা মুশকিল


যারা বুঝনদার আরো বেশি তাঁরা আবার গন্ধে গন্দে শুঁয়োপোকা প্রজাতিরহেই সরস্যাক্ষেত্র ত আর হইবো না এ পোড়া দ্যাশে,শুঁয়োপোকার জ্বালাতন বুঝব কিসে,কাটে না দংশেও না ,শুধু পিচকারি মাইরা জান কাহিল কইরা ছাডে়

মাইরি গন্ধ শোঁকা শুয়োপোকা কি হিয়ার মাঝে কি আগুন জ্বলতাছে,বুঝব কোনো কাল,বুঝব বারান্দায় রদ্দুর ছাইড়্যা এই ছ্যামড়িরা নন্দিনীর মত আলোর সন্ধানে বৃষ্টিতে ভিজতে লাগছে,গাঁজা মদ ভাঙের কারোবারে যা হইবার নয় পারলে ভাই ওনাদের বনগাঁ বা সীমান্ত এলাকার হেরোইন খোরদের এলাকায় ফাঠান,তা হইলে বুঝব নেশা করলি কি হইব আর কি হইব না,সাধু সাবধান


যে কডা হরিবোল হরিবোল কইরা মাতান দ্যায়,সব কডা কি মতুয়া হইব,তাই বইলা কি মতুয়া নাই মাতন নাই


শুনছিলাম বটে,অধিক সন্যাসিতে গাজন নষ্ট,তা সন্নাসি ত এই গাজনে দ্যাখতিচি না,তাঙইলে এই চড়তকের বাণ বইব কে,গাঙ ওথাল পাথাল ভাঙা নায়ে চড়তাচে যারা তাঁদের মরণ হইলে কারে দোষাইব বাছাধন


রেপ করাইয়া দিব,মুন্ডু ছিইড়া লইব,হেই ছ্যামড়িডা,তুই কোন বাহান্দের.ডরস না তরস না,শুধু কইতাছ হোক কলরব হোক কলরব


কাগজে আইজ শীমেল গবপ্পোখান পড়ছ, উভয়নিঙ্গ হওয়েন সুবিধা ভারি,সোনাগাছিক কমাই লাগে কুনখানে


চাকরি বাকরি, রুজি রুটি নাই, ত ছেইল্যা ছোকররা রুপান্তর কইরা  সিকুরিইটি গার্ড হইতে করপোরেট অফিস্যারের হ্যাংলামি,লাখোলাখ হুমড়ি খাইয়া পড়ার ঝক্কি হইতে বাঁচতে পারব


এ্যামনিতেই  যাহারা এই সুসীল সমাজ তাহারা ও ত শীমেল এক এক খান বটে,যাকিছু ঘটে,মওকা বুইঝ্যা পক্ষ নিলেই হয, জিতনের পরচিতল মাছের পেটি সহকারে ভুরি ভোজ,তরপর অন্য ইস্যুর বেলায় এক্কেবারে শীমেল একখানি,চক্ষু খুইল্যা দ্যাখ রে বেটি ওরিজিনাল বেটা মাগি এ্যাই দ্যাশে আছে কয় জনা,মউকা ধেইখ্যা শোওনের ক্ষ্যমতা থাকলেই, রুপান্তরে মদ্দো মাগিক সুখ দিতে পারলেই হইব


এই শীমেল রাজনীতি হইত্যে সাবধান

বাংলাদেশি শিল্পী অর্ণবের 'হোক কলরব'গানটির শিরোনামের এই শব্দযুগল হয়ে দাড়িয়েছে পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্তদের প্রতিবাদের ভাষা।  

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক, টুইটারে 'হোককলরব'হ্যাশ ট্যাগ ব্যাবহার করে আন্দোলনের কথা ছড়িয়ে দিচ্ছেন তারা। #হোককলরব লেখা ব্যানারও ব্যাবহার করছেন ক্যাম্পাসে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা।


ছাত্ররা জনিয়েছেন তাদের সঙ্গে প্রতিবাদে সামিল হতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।


ছাত্র-ছাত্রীরা জানিয়েছেন, নিরপেক্ষ তদন্ত এবং উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে তাদের আন্দোলন চলবে।


উল্লেখ্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৫ সালে, কিন্তু তার সূচনা আরও পঞ্চাশ বছর আগে। ... প্রযুক্তি-বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে যাত্রা শুরু করে যাদবপুরে ক্রমশ গড়ে ওঠে সমতুল্য দুটি কলা ও বিজ্ঞান শাখা। আজ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সব বিচারেই ভারতের প্রথম দশটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বলে গণ্য হয়; কোনও-কোনও বিচারে তার স্থান আরও উচ্চে।


সোমবার যাদবপুর-কাণ্ডের প্রতিবাদে স্বর্ণের মেডেল ফিরিয়ে দিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্রী অহনা পন্ডা। ২০০৯ সালে তিনি ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছিলেন। এই কৃতিত্বের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে দিয়েছিলেন স্বর্ণের মেডেল। -

এভাবেই কিছু কথা, কয়েকটি শব্দ অথবা একটি গান হাতিয়ার হয়ে ওঠে। মুষ্ঠিবদ্ধ হয় লাখোজোড়া হাত। আন্দোলন, সংগ্রামে রাস্তায় নেমে আসে মানুষের স্রোত। পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজখবর পেয়ে থাকলে কথাগুলো মনে উঁকি দিতে পারে।


গত ২৮ আগস্ট সেখানে ঘটে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই কিছু ছাত্রের হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এক ছাত্রী। তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসে নিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়। এরপর স্বাভাবিকভাবেই দায় এড়িয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, পুলিশ থাকে নির্বাক, ভেতরে ভেতরে 'আলোচনার মাধ্যমে'সমঝোতার চেষ্টা চলে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সেটা মেনে নেয়নি। তারা নেমে পড়েছে রাস্তায়। -

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ২৮শে অগাস্ট এক ছাত্রী নিগৃহিত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় এ বিক্ষোভ। শিক্ষার্থীদের মিছিলে পুলিশ চড়াও হওয়ার পর আন্দোলন আরও বড় আকার নেয়।  

'হোক কলরব' কী

'হোক কলরব'অ্যালবামটি প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালে। ১২টি গানের অ্যালবামের তৃতীয় গান 'হোক কলরব'। গানটির রচয়িতা রাজীব আশরাফ। সুর করেছেন ও কণ্ঠ দিয়েছেন সায়ান চৌধুরী অর্ণব।গানটির রচনাকাল ২০০৪ সাল। সে সময়েই রাজীব আশরাফের একটি লেখা থেকে গানটি তৈরি করেন অর্ণব।

যাদভপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী শিক্ষার্থীর একাংশ। ছবি: আইএএনএস।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী শিক্ষার্থীর একাংশ। ছবি: আইএএনএস।

যাদভপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী শিক্ষার্থীর একাংশ। ছবি: আইএএনএস।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী শিক্ষার্থীর একাংশ। ছবি: আইএএনএস।

রাজীবের প্রতিক্রিয়া

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ২১শে সেপ্টেম্বর সংগীত শিল্পী শাহানা বাজপেয়ী লিখেন, "আমার প্রিয় ভাই রাজীব আশরাফকে ধন্যবাদ, এমন বুদ্ধিদীপ্ত কিছু শব্দ উপহার দেওয়ার জন্য। যা আজ স্লোগানে পরিণত হয়েছে।#হোককলরব।"

একই দিনে রাজীব লিখেছেন, "আমিও আছি আমার পূর্ণ সমর্থন নিয়ে তোমাদের সঙ্গে।  আমার লেখা 'হোক কলরব'যদি অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে এতটুকুও অনুপ্রেরণা যোগায় তোমাদের, তাতেই আমার লেখার স্বার্থকতা। জয় মানুয়, জয় মানবতা। #হোককলরব"




Veg Modi lands in white house as third Oil US war against terror gets momentum,nevertheless elegant Sus resolved Indo Sino standoff! Lawsuit makes for awkward start to Modi's big U.S. visit India regains 'stable' outlook from S&P on Modi reform agenda P

Previous: এই শীমেল রাজনীতি হইত্যে সাবধান অথচ যাদবপুর কাণ্ডে তদন্ত কমিটির রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট বলছে, ঘটনার পর নিগৃহীতা ছাত্রী অভিযোগ জানাতে গেলে গুরুত্ব দেননি উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। যদিও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে এখনও সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। যাদবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত পুলিসের পাশেই থাকল রাজ্য সরকার। কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত্তো বড় হাঁ,ষাঁড়ের মুলুকে ডরার না তরাস না,শ্লীলতা হানির ভয় করস না বারান্দায় অতি প্রেমঘন ঐ প্রতীক্ষামেদুর মিছে কড়ারোদ্দুর, কোন্ বাহান্দের ছ্যামড়ি রে তুই,এত বড় হাঁ রেপ করাইয়া দিব,মুন্ডু ছিইড়া লইব,হেই ছ্যামড়িডা,তুই কোন বাহান্দের.ডরস না তরস না,শুধু কইতাছ হোক কলরব হোক কলরব পলাশ বিশ্বাস
$
0
0

Veg Modi lands in white house as third Oil US war against terror gets momentum,nevertheless elegant Sus resolved Indo Sino standoff!

Lawsuit makes for awkward start to Modi's big U.S. visit

India regains 'stable' outlook from S&P on Modi reform agenda


Palash Biswas

Indian prime minister Narendra Bhai Modi lands in White house exactly on an appropriate time most suitable for the US NATO war against terrorism as US-led coalition continues targeting IS oil facilities.IS bases and checkpoints were also attacked by the international aviation coalition on the outskirts of al-Mayadin city, where training camps for foreign fighters are believed to be located.Obama has vowed to keep up military pressure against IS, which advanced through Kurdish areas of northern Iraq despite air strikes; Britain expected to join assault; France joins after execution of French citizen; FBI claims to have identified masked man in execution videos.

VISA problem solved.No further trouble ahead because of Gujarat genocide despite the untimely summon from a US court.As congress is immunised in Sikh genocide case,it would be managed in the same way.


Never forget,US interest have been protected thanks to so much so media hype as Modi`s attempt for a resurrection of Panchsheel have been aborted with surgical precision trapping the political leadership and the great Indian emerging free market continues to be US periphery.


However,the foreign minister Sushama Swaraj proved to be rather a different diplomatic personality who succeeded to get rid off the imaginary Mcmohan line Indo SINO  standoff resolving the border issue within hours just on first assignment on a foreign territory.


US-led aircraft have once again pounded oil production facilities under the control of the Islamic State (IS) Sunni radical group in northeastern Syria, the Syrian Observatory for Human Rights (SOHR) reported Friday.


According to SOHR, which monitors the military situation in Syria, the raids were carried out Thursday in Deir al-Zur province.


Targeted were the al-Tank oilfield in the eastern suburbs of Deir al-Zur city and other oilfields in the area of al-Quria, SOHR said.


IS bases and checkpoints were also attacked by the international aviation coalition on the outskirts of al-Mayadin city, controlled by the radical organisation and where training camps for foreign fighters are believed to be located.


The US began early this week launching airstrikes against IS-held positions in Syria in which warplanes from other nations joined in.


Oil sales are a major income source for the IS along with extortion and the sale of looted antiquities.

In June, the jihadis proclaimed an Islamic caliphate in the territories they control in Syria and Iraq.


For a decade, Indian Prime Minister Narendra Modi was denied a visa to the United States because of the way he handled street fighting between Hindus and Muslims in the state he once led. Fast forward to today, and the same man is being welcomed with open arms by corporate executives, Indian Americans and, most importantly, President Barack Obama.


However,Prime Minister Narendra Modi kicked off his maiden visit to the United States as India's leader on Friday, facing an unwelcome reminder of his once-strained relations with his host nation: a lawsuit alleging he failed to stop anti-Muslim rioting in 2002.

(Reuters) - India regained its "stable" rating from Standard and Poor's on Friday, more than two years after an embarrassing downgrade, in a validation of Prime Minister Narendra Modi's ambitious agenda of economic and fiscal reforms.

S&P had cut India's "BBB-minus" rating to "negative" in April 2012, leaving it on the verge of a "junk" rating. That came to symbolize plummeting investor confidence because of corruption cases and a perception of the political paralysis of the then Congress-led government.

But foreign investor confidence has returned after Modi was elected in May, pledging to revive investments and boost growth. He will travel to the United States later on Friday on his first visit as prime minister, and has meetings lined up with 17 U.S. corporate chiefs.

Shares have surged to record highs this year and bonds have also rallied, in a remarkable comeback from last year, when India suffered its worst market turmoil since a 1991 balance of payment crisis - all based on the promise held by Modi's agenda.

The S&P upgrade is likely to buy Modi some more time to deliver on these sky-high expectations, as the credit agency urged the government to resolve growth impediments such as bottlenecks on energy supply.

"Our outlook revision indicates that we believe the current government's strong mandate will enable it to implement many of its administrative, fiscal and economic reforms," S&P said in its statement.

India is now rated at the lowest investment grade with a "stable" outlook by all three major global credit agencies, in line with fellow BRICS countries Brazil and South Africa.

The government welcomed S&P's upgrade, which had been much speculated upon in markets in recent weeks.

"The stable outlook reflects our view that the new government has both willingness and capacity to implement reforms necessary to restore some of India's lost growth potential," Arvind Mayaram, the country's economic affairs secretary, told reporters after the upgrade.

S&P cited India's external position and its improving current account balance as other positive factors.

India's progress in narrowing its current account deficit, with measures such as curbs on gold imports by the previous Congress government, along with Reserve Bank of India Governor Raghuram Rajan's commitment to curb inflation, were factors behind the recovery of foreign investor interest in India.

But key constraints include India's "low wealth level" as well as its "weak public finances," the credit agency noted. S&P also warned it could lower India's rating should the reform agenda stall over the next 24 months.

MODI'S AGENDA

Modi's government still faces a key test in meeting its ambitious fiscal deficit target of 4.1 percent of gross domestic product for the year ending in March, which will need tax revenue to pick up and the successful partial privatisations of state-run companies, such as Coal India (COAL.NS).

The government has also pledged to revive investments and boost infrastructure projects to boost the economy after the last two years marked India's longest spell of growth of less than 5 percent in a quarter of a century.

But indicators remain mixed, while Modi disappointed investors in July with a budget that unveiled few of the major reforms they had expected.

Analysts said India remained far from an actual ratings upgrade, while market gains could reverse should reforms waver.

"While some quarters will make a case for a rating upgrade next, the latter is still some distance away, as some clarity is still required on the fiscal consolidation efforts, take-off pace of the reform agenda and sustained pick-up in growth in a controlled inflationary environment," said Radhika Rao, an economist for DBS in Singapore.

Still, S&P added it could raise India's rating should it return to an annual real per capita gross domestic product of 5.5 percent, and if fiscal, external and inflation metrics improve.

"The stable outlook for the next 24 months reflects our view that the new government has both the willingness and capacity to implement reforms necessary to restore some of India's lost growth potential, consolidate its fiscal accounts, and permit the Reserve Bank of India to carry out effective monetary policy," it said.


Indian Prime Minster Narendra Modi (L) is greeted by dignitaries as he arrives at JFK airport in New York September 26, 2014, a day before his appearance at the United Nations General Assembly.  REUTERS/Mohammed Jaffer-SnapsIndia

Indian Prime Minster Narendra Modi (L) is greeted by dignitaries as he arrives at JFK airport in New York September 26, 2014, a day before his appearance at the United Nations General Assembly.

Prime Minister Narendra Modi kicked off his maiden visit to the United States as India's leader on Friday, facing an unwelcome reminder of his once-strained relations with his host nation: a lawsuit alleging he failed to stop anti-Muslim rioting in 2002.

Washington and New Delhi brushed off the suit brought in a U.S. court on the eve of Modi's arrival, saying it would not affect the visit, which includes an address at the U.N. General Assembly in New York and meetings with President Barack Obama.

However, it made for an awkward start to a trip aimed at revitalizing a business and security relationship that both countries consider important, but which has been beset by peripheral squabbles and long failed to live up to its billing.

Before his May election, Modi was not welcome in the United States because of the riots in his home state of Gujarat, in which more than 1,000 people, most of them Muslims, died in reprisals after a train carrying Hindu pilgrims was set on fire.

The Hindu nationalist Modi was denied a U.S. visa in 2005 under a U.S. law that bars entry to foreigners who have committed "particularly severe violations of religious freedom." However, Obama was quick to invite him after his election.

The Indian government called the lawsuit, filed on Thursday in a New York federal court by a little-known human rights group called American Justice Center, a "frivolous and malicious attempt to distract attention" from Modi's visit.

The case appears largely symbolic and unlikely to bring any serious legal consequences. White House spokesman Josh Earnest stressed that heads of government enjoyed immunity from U.S. lawsuits and said he did not think the issue would affect efforts to deepen a "highly valued" strategic partnership.

Analysts said the suit was a clear attempt to embarrass Modi, who has carefully nurtured an image in recent years as a modernizing reformist who can rescue India's ailing economy.

On Thursday, the U.S. business lobby questioned Modi's reformist credentials and called on Obama to press for a removal barriers to fair trade when the two leaders meet in Washington on Monday and Tuesday.

Analysts say Washington considers Modi's visit an important opportunity to deepen a relationship with a country its sees as a key counterbalance in Asia to an increasingly assertive China.

"SHARED VALUES, CONVERGENT INTERESTS"

Before leaving Delhi on Thursday, Modi spoke of "shared values, convergent interests and complementary strengths" between India and the United States.

However, the relationship has shown itself vulnerable to unexpected hiccups.

Last year, it sank to its lowest ebb in decades over the treatment of a junior Indian diplomat, Devyani Khobragade, who was arrested and strip-searched in New York after being accused of visa fraud and underpaying a domestic worker.

Indian and U.S. government officials, as well as political analysts, said they did not expect Modi's visit to be shaken off course by the lawsuit.

"This is certainly an attempt by one activist group to embarrass Mr. Modi," said Dhruva Jaishankar, a fellow at the German Marshall Fund. "I do believe, however, that neither government will let this derail their official interactions."

The president of the American Justice Center, Joseph Whittington, acknowledged that the lawsuit - which seeks compensatory and punitive damages for crimes against humanity and extrajudicial killings - did not have a good chance but said there was victory in "symbolism."

In June, a U.S. judge dismissed a similar suit filed last year against Sonia Gandhi, the leader of India's Congress Party, which claimed she helped organize anti-Sikh riots in 1984.

Whittington, a city council member in Harvey, Illinois, said some of his constituents were refugees from the violence in Gujarat, who now form part of the fast-growing Indian Diaspora in the United States.

Modi is expected to be warmly welcomed by much of this community. A weekend event at New York's Madison Square Garden is expected to draw the largest crowd ever by a foreign leader on U.S. soil.

However, some protests are expected. A group called the Alliance for Justice and Accountability is calling for people to picket the venue and wave black flags in protest. Another group, the Sikhs for Justice that filed the Gandhi suit, will convene a 'Citizen's Court' where they will indict Modi at a park in front of the White House when he meets Obama.

The lawyer representing the American Justice Center, a non-profit organization formed to sue on behalf of India's religious minorities said it was offering a $10,000 reward to anyone would serve court papers on Modi. Modi or his lawyer would have 21 days to respond.



Sep 27 2014 : The Economic Times (Kolkata)

Boom Time for E-commerce but Fraud Play on the Cards

Harsimran Julka

New Delhi:





CYBER SECURITY WOES As more Indians go online to make payments, unscrupulous merchants are seen misusing payment gateways

New Delhi: As more Indians step up to make online payments, there is a proliferation of payment gateways and mobile wallets, many of which are facing the risk of being misused by unscrupulous merchants. Payment service providers like Citrus Pay and PayU claim the low interest rates offered by payment gateways1% compared with upto 3%charged by credit card companies is being taken advantage of by several small traders who set up online stores and withdraw money citing fake transactions.

"We have suffered ` . 4.5 lakh of fraud out of which one ecommerce merchant sold a used `car' worth ` . 1 lakh to himself by his credit card," said Nitin Gupta, CEO of PayU India, one of India's leading payment gateways, which has over 30,000 ecommerce merchants registered with it.

Cash withdrawal at an ATM in India through a credit card is charged at about 2.7%-2.8% monthly, which on an annualized compounded basis comes to about 40%. But a swipe at your own e-store will land you `instant' cash at just 1%, the rate now being charged by most mobile wallets and payment gateways for e-commerce transactions.

It's this loophole, that small time traders have found to be a cash rotating machine by opening fake online retail companies. "In the particular case, the transaction went through but was caught as the buyer and seller account details were the same. No real sale happened," said Gupta.

About $5 billion worth of online transactions are expected to happen this year.India's e-commerce industry is projected to grow to over $12 billion by end of next year. As the industry grows, companies such as Mumbai-based Citrus Pay have seen a rise in frauds.

"In Timtara's case, the whole payments industry lost over Rs one crore as the merchant failed to deliver the goods," said Jeetendra Gupta, cofounder of CitrusPay, a payment gateway. E-commerce portal Timtara shutdown last year after arrests of management, as they failed to deliver products, when they ran out of cash accepted from buyers.

The illegal practice of swiping card for cash is quite prevalent amongst the trader hubs of India. "Legally, swiping card for cash is not allowed in India unlike in the UK or US. There have been rackets in the past that the police have busted," said Nidhi Gurnani, cofounder of Cardback, an app which advises buyers on their credit card usage.

The other reason behind swiping credit cards for fake sales is to earn rewards.

"In accelerated reward point schemes, one can earn up to `. 20,000 on a swipe of `.1 lakh," said Gurnani.

As merchants move to sell online, card for cash model is also moving to the online world. "Some ecommerce companies accept digital payments for products but instead used the cash to run operations. They don't deliver on time," Gupta of CitrusPay added.

Not only payment gateways but mobile wallets have also become extremely cautious. It's easier to swipe money from a credit card into a bank account. Users are able to withdraw cash from their credit cards at almost 0% in mobile wallets compared to up to 2% they are charged on e-commerce portals. "We allow only . 5,000 ` worth of money to be loaded via a credit card into our mobile wallet. We also take at least 3 days to transfer money to a bank account, to check fraudulent transactions," said Sunil Kulkarni, Deputy Managing Director at mobile wallet firm Oxigen Services (India) Pvt Ltd.

About ` . 1800 crore of transactions went through Oxigen last year, of which the company charges 1%, usually from the vendors.

HOW TO CHECK FRAUD

To curb fake online sale frauds, payment gateways such as PayU and CitrusPay have launched detection mechanisms.

"The very first check we have is to fingerprint the IP address of the device which is making an abnormal payment," said Gupta of PayU India, a Naspers funded company. If it's the same device a merchant used to register with payment gateway, he or she can be caught redhanded. The second is to record the location of the access of the product and its price. Now, every product over ` . 10,000 which passes through PayU's gateways now pass through these checks.

Mumbai-based CitrusPay has also in troduced checks where they can de tect whether a certain card is do ing transactions repeatedly.

To get cash released from gateways some mer chants have started fak ing proof of delivery courier receipts. "If its a new merchant, we call customers to check whether they have received the product," Gupta of Citrus Pay added.

According to RBI, there are about 1.9 crore credit card users in the country.

According to latest data by RBI for 2014, about ` . 14,000 crore of transactions went through in the month of June.

About a fourth of the 17,867 complaints that India's banking om budsmen received in 2012-13 were relat ed to card transac tions.

While the latest card fraud data is not available, about ` . 13 crore worth of card fraud was net ted in 2011.











Sep 27 2014 : The Economic Times (Mumbai)

`For the Two Nations, Biggest Potential Is In Defence'







The US starts at a disadvantage with Prime Minister Narendra Modi, whom they haven't worked with for over a decade. Milan Vaishnav, an associate in the South Asia programme of the Carnegie Endowment for International Peace, talks to ET's Vikas Dhoot about the cautious optimism in the US about the Modi government and areas of concern where Obama and the US private sector would like more clarity during the PM's US visit.

Given the state of drift in Indo-US ties since 2010, do we need a reboot?

We don't need a reboot, but we are literally starting from scratch as the US had no relations with Narendra Modi for over a decade. So the US is starting from a disadvantage as it waited till the last minute to refresh and reorient its

Modi strategy and the president and the cabinet would have to go that extra mile to make a good start.

The hangover from the last few years of the UPA government has made people in the US government upset with the lack of momentum from India towards US and its economic performance. There is now some cautious optimism about the Indian economy getting back on track and Modi's active foreign policy engagements. Most people are encouraged by Modi's first few months, but are waiting to see more details.

Washington is in a mood to strike up new deals with India and is eager to seize the window of opportunity with a new government. The bureaucracy realises this is an important moment, but we need leadership at the highest level to champion this.

What is Washington's take on the Indo-US civilian nuclear deal being a non-starter?

They feel that they have been left hanging and there is no return on investment on this front. But since the Modi government is business-friendly and focused on energy security, it may find a way to revisit the civil nuclear liability laws or find a loophole that allows investors to come in.

What are the areas where Modi and Obama could make a fresh start?

The biggest potential clearly is in defence, which is a key component of the `Make In India' pitch unveiled by the PM. The two countries could look at co-production and development of defence technologies. On energy, India is keen to get shale exports from the US, but the tricky part is the US would like a commitment on climate change in return. Thirdly, given the PM's focus on skilling the youth to realise India's demographic dividend, India must consider legislative changes to allow US universities to come in. The US could also help India's drive to build smart cities and improve sanitation, with its expertise.

Areas of concern for the US?

One open question is whether Modi is pro-business, where incumbents are favoured and there are no big changes in FDI or privatisation policies, or promarkets, which would raise FDI, expedite privatisation and weaken incumbents. It's too early, but one can sense that he is more pro-business from some of his initial decisions. US firms are also curious about why Modi isn't bringing a delegation of Indian businesses along.

What are the signals you would look for, from the PM's address to the United Nations General Assembly?

We would like to see his Pakistan policy after the cancellation of foreign secretary level talks. US understands India's position and Pakistan's internal problems, but would like to know what's next. There is also a lingering concern about secularism as people find the `love jihad' campaign troubling, though Modi is not associated with it. He has made progressive comments about Indian Muslims for the international audience, but he didn't condemn Yogi Adityanath's statements at home.


Sep 27 2014 : The Economic Times (Mumbai)

HELLO AMERICA - REVIVING TALKS ON BILATERAL Investment Treaty Tops US Agenda

Vikas Dhoot






Fresh pacts on financial sector reforms and online education also likely along with commitments to revitalise multiple, strategic bilateral forums

Reviving negotiations on the US-India bilateral investment treaty will be on top of Barack Obama agenda when he meets Prime Minister Narendra Modi in Washington early next week.

Officials also expect India and the US to sign fresh pacts on financial sector reforms and online education which will be part of the joint statement to be issued by the two leaders after their bilateral talks.

"We are expecting a memorandum of understanding to be signed between India and the US treasury department on financial sector reforms and an agreement to boost online education," said an official aware of the priority areas that the US government would like to discuss with Modi. He didn't want to be named.

For US businesses, the bilateral investment treaty is critical as it can bolster investor confidence that has been rattled by a series of high-profile disputes between the Indian government and global investors such as Vodafone, Samsung and Nokia. While the Modi government has pledged to make it easier to do business in India, investors' concerns about ambiguous regulatory and taxation policies remain high.

Fresh commitments are also expected to revitalise multiple, strategic bilateral forums such as the trade policy forum, the US-India CEO Forum and dialogue on issues such as higher education, science and technology.

Activating a private sector advisory group set up last year to provide strategic advice to the US-India Trade Policy Forum could also figure in the talks, as would reconstituting a ministerial economic financial and economic partner ship forum that hasn't met since October 2012.

"The joint statement by the two leaders could signal that meetings would restart to negotiate the bilateral investment pact that would help US businesses look at greater investments in India," the official said, adding that such a pact would bolster Indian investments in the US that are rising.

White House officials said that the US government is looking to seize the opportunity to work with the Modi government and reinvigor ate the strategic partnership between the two countries and elevate the depth and breadth of ties. This includes re-energising 40 different working t groups between d the countries on various issues, while the US will strive to identify strive to identify areas of co-operation in the areas identified as priorities by the PM such as infrastructure, manufacturing and skills.

"We look forward to continue our emphasis on India's energy security, including providing access to energy for 400 million Indians that currently have insufficient access and clean energy technologies," said Nisha Desai Biswal, US assistant secretary of state for south and Central Asia.

She also said that the US will look to bridge the gaps on its areas of concern such as Intellectual Property Rights, various constraints on investments and the ongoing discussion on the trade facilitation agreement under the WTO, while looking at India's legitimate long term concerns on food security.

"We fundamentally respect India's history and approach to the WTO and also believe that as our bilateral relations strengthen, we will come closer on issues of multilateral importance. We are launching and re-animating a dialogue on international issues such as peacekeeping and working together ahead of such multilateral meetings," she said.





Asia & Pacific

India's Modi begins rock star-like U.S. tour


By Annie GowenSeptember 26 at 1:18 PM

NEW DELHI — Thousands of supporters are expected to throng midtown Manhattan on Sunday to greet India's new prime minister, Narendra Modi, a reception more befitting a rock star or a pope than a visiting foreign dignitary.

Modi, the leader of India's Bharatiya Janata Party, will speak to a capacity crowd at Madison Square Garden on Sunday in a show replete with laser lights, holo­graphic images and former Miss America Nina Davuluri as co-host. The event will be broadcast in Times Square and 100 other venues around the country. The Port Authority of New York and New Jersey has added extra trains to accommodate the expected crowds. A red carpet will be unfurled.

The excitement over Modi's first visit to the United States is a measure of his popularity at home and the high expectations surrounding his five-day trip, where he will speak at the United Nations, meet business leaders and travel to Washington for a summit with President Obama on Monday and Tuesday.

In the days leading up to the visit, officials on both sides have played down the possibility of any headline-grabbing agreements between the two nations. Rather, the trip is an opportunity for Modi to meet one-on-one for the first time with Obama, congressional leaders and business leaders in his new role. And it is an opportunity to jump-start friendlier relations between the two large democracies, which have been tepid in recent years.

In his four-plus months in office, Modi, 64, has worked to consolidate his power base, reached out to Asian neighbors and tried to tackle some of India's most pernicious social ills, including substandard sanitation and violence against women.

But it is his vision of a new India — modern, efficient and free of the corruption that dogged previous administrations — that has attracted so many supporters in the United States. So many wanted to hear him speak at the Garden that 10,000 signed up for a lottery for the few seats remaining after most of the 18,000 free tickets were distributed to Indian American community groups.

"Whether you like him or not, he is 180 degrees different from the previous administration," said Anand Shah, a spokesman for the Indian American Community Foundation, one of the organizers of Sunday's event. "There's an opportunity for the rest of the world to engage in India in ways they haven't in the past, and there's an opportunity for the country to present a vision people can believe in."

Yet despite his popularity at home and abroad, the back story over Modi's controversial past lingers.

When Modi arrived at John F. Kennedy Airport on Friday, it was his first step on American soil since the United States denied him a visa in 2005 on the grounds that he violated religious freedoms while chief minister of the state of Gujarat by failing to do enough to stop Hindu-Muslim­ ­riots. He was formally invited to visit the United States by Obama only after his party's victory in May's elections.

Modi has said he harbors no ill will toward the United States, but many in India have not forgotten the controversy, including those who think Modi did nothing wrong. This week, Modi was issued a summons to appear before a New York court as part of a lawsuit by an American civil liberties group representing two of the victims of the Gujarat riots, and human rights protests are expected. Both American and Indian officials dismissed the lawsuit as an unnecessary distraction.

http://www.washingtonpost.com/world/asia_pacific/indias-modi-begins-rock-star-like-us-tour/2014/09/26/eeabe78b-9327-4643-a131-33ab5c59174a_story.html






यह हिंदी साहित्‍य का प्‍लैटिनम काल है।

$
0
0

यह हिंदी साहित्‍य का प्‍लैटिनम काल है।

सवेरे-सवेरे टाइम्‍स ऑफ इंडिया के पेज नंबर 30 पर ''हैप्‍पी रेजि़डेंट''माननीय रवींद्र और ममता कालिया जी की तस्‍वीर अंसल एपीआइ के रियल एस्‍टेट विज्ञापन में देखकर बता नहीं सकता कि कितनी खुशी हुई। कौन कहता है कि हिंदी का लेखक अंडर मार्केट है???

यह हिंदी साहित्‍य का प्‍लैटिनम काल है।   सवेरे-सवेरे टाइम्‍स ऑफ इंडिया के पेज नंबर 30 पर ''हैप्‍पी रेजि़डेंट''माननीय रवींद्र और ममता कालिया जी की तस्‍वीर अंसल एपीआइ के रियल एस्‍टेट विज्ञापन में देखकर बता नहीं सकता कि कितनी खुशी हुई। कौन कहता है कि हिंदी का लेखक अंडर मार्केट है???
UnlikeUnlike ·  · 

महायुतीत महाफूट पुनः आला सम्राट नीरो स्वमहिमासहित,सम्मुखे सर्वनाश मराठा मानुष। शिवाजी-फूले-आंबेडकरांच्या महाराष्ट्र मध्ये प्रचंड दुष्काल युति राजकरण करण पलाश विश्वास

$
0
0

महायुतीत महाफूट

पुनः आला सम्राट नीरो स्वमहिमासहित,सम्मुखे सर्वनाश मराठा मानुष।


शिवाजी-फूले-आंबेडकरांच्या महाराष्ट्र मध्ये प्रचंड दुष्काल युति राजकरण करण

पलाश विश्वास

महाराष्ट्र अब युति महायुति अवसरवादी राजकरण के महासर्वनाशकाल के चरमोत्कर्ष पर है।थांबा,मराठा मानुष।या राजकरण सर्वनाश आवाहन किले।भारत की वाणिजियिक राजधानी मुंबई सह संपूर्ण महाराष्ट्रे मराठा मानुष के नामे प्रांतीय मराठा राष्ट्रवाद बनाम हिंदू राष्ट्रवाद क्रीड़ा में लूट खसोट सहयोग समन्वय का घटस्फोट होला।


शिवाजी फूले आंबेडकर दुकानों की और उसी मुताबिक अध भक्त पैदल सेनाओं से सजे महाराष्ट्र लेकिन सर्वकालीन दुष्कालमध्ये हैं।सुधार अश्वमेध के केंद्रीय कृषि मंत्री के प्रांत में लाखों लोग खेतों खलिहानों में आत्महत्या करते रहे हैं और उनने राजनीति से सन्यास भी लिया बताते हैं।अब वे हिंदुत्व के असली दावेदारों के कुरुक्षेत्र में भगवान कृष्ण की तरह अवतरित हो रहै हैं।


मराठा मानुष को क्या मिला,इसका हिसाब आज तक महाराष्ट्र में किसी ने नहीं पूछा।किसान आंदोलन,मजदूर आंदोलन और आंबेडकरी आंदोलन सबकुछ महाराष्ट्र में केसरिया है।कारपोरेट केसरिया कब्रस्तान में तब्दील मराठा मानुष लेकिन अब भी माझा महाराष्ट्र मधील मदहोश है।बारंबार विश्वासघात मध्ये,बारंपार घटस्फोट मध्ये बनते बिगड़ते राजकरण समीकरण मध्ये वह बेचारा बेगाना शादी में अब्दुल्ला दीवाना ,जिसे कुछ मिलने को नहीं है।हिंदुत्व पैदल फौजम में रोजी रोटी है,लेकिन पगार मिलनार नको।


यावत आवहे फिर भारतीय कृषि के सर्वनाश सुप्रीम सिपाहसालार महाराष्ट्र राजकरण के भीष्म पितामह हैं.जो महाराष्ट्र का चाहे जो हो शुधार कार्यक्रमे खाजगीकरण वैश्वीकरण देश बेचो अभियान में अपना हिस्सा लेने को तैयार हैं।मराठा मानुष साठी सम्मुखे दुष्काल सर्वव्यापी दस दिगन्ते।


दरअसल राजकरण समीकरण टिकट बंटवारे का मामला हैइच नको।भाजपाच्या बुलेट विकास कार्यक्रमे आपण शेयरसाठी लड़ाई।युती टुटनार उपरांते केंद्रीय मंत्रिमंडले शिवसेनाच्या कोटा जागा भरनार,शरद पवार मौका फायदा झट उठा रहे हैं।पटेल सुले फिट हुआ तो मराठवाड़ा बूम बूम।परंतु मराठावाड़ा मध्ये दुष्काल फकत राजकरण आहेत।वैसे ही जैसे,विदर्भमध्ये किानो की थोक आत्महत्याकारणे फकत पवार राजकरण आणि आयात निर्यात खेल संपूर्ण देशमध्य कृषि को बाट लगा दिया।


पुनः आला सम्राट नीरो स्वमहिमासहित,सम्मुखे सर्वनाश मराठा मानुष।कि महाराष्ट्रमें भारतीय जनता पार्टी-शिवसेना का गठबंधन टूटने के साथ ही काँग्रेस-राष्ट्रवादी काँग्रेस पार्टी का गठजोड़ भी टूट गया है. ... दोनों गठबंधन टूटने के साथ ही महाराष्ट्रमें सभी राजनीतिक समीकरण बदल गए हैं।


नेहरु जमाने से सत्ता राजनीति सिपाहसालार शरद पवार के मैदान मारने का सही वक्त यही है।क्योंकि महाराष्ट्रकी राजनीति गुरुवार को एक ही दिन दो प्रमुख गठबंधनों के टूटने की गवाह बनी और इसके साथ ही विधानसभा चुनाव में मुकाबला बेहद रोचक हो गया क्योंकि अब चारों प्रमुख दल भाजपा, शिवसेना, कांग्रेस एवं राष्ट्रवादी कांग्रेस पार्टी (राकांपा) अलग-अलग चुनाव लड़ने जा रहे हैं। भाजपा-शिवसेना और कांग्रेस-राकांपा के पुराने गठबंधनों के टूटने के बाद महाराष्ट्रकी चुनावी फिजा में काफी गर्मी पैदा हो गई है।


फिलहाल,महाराष्ट्रके मुख्यमंत्री पृथ्वीराज चव्हाण ने इस्तीफा दे दिया। एनसीपी के साथ कांग्रेस के 15 वर्ष पुराने गठबंधन के टूटने से उनकी सरकार के अल्पमत में आने के एक दिन बाद उन्होंने इस्तीफा दिया है। आधिकारिक सूत्रों ने बताया कि चव्हाण आज शाम राजभवन पहुंचे और अपना इस्तीफा राज्यपाल सी. विद्यासागर राव को सौंप दिया। यह तुरंत पता नहीं चल पाया कि उन्हें फिलहाल कार्यवाहक मुख्यमंत्री के तौर पर जिम्मेदारी संभालने के लिए कहा गया है या राज्य में विधानसभा चुनावों से पहले थोड़े समय के लिए राष्ट्रपति शासन लगेगा। जो भी हो पवार के पौ बारह।


भाजपा-शिवसेना के गठबंधन की गांठ टूटने  के एक दिन बाद शिवसेना ने भाजपा पर तीखा प्रहार करते हुए उसे महाराष्ट्र का शत्रु करार दिया । शिवसेना ने कहा कि हमारे अन्य (महायुति) गठबंधन सहयोगी चाहते थे कि शिवसेना-भाजपा गठबंधन कायम रहे । इससे भी बड़ी बात यह थी कि महाराष्ट्र के 11 करोड़़ लोग क्या चाहते हैं । जिन लोगों ने इन भावनाओं को आहत किया वे महाराष्ट्र के शत्रु हैं ।

पार्टी के मुख पत्र ''सामना''में संपादकीय में लिखा गया है ''यह (गठबंधन को तोड़ना) संयुक्त महाराष्ट्र आंदोलन के 105 मराठी शहीदों का अपमान है। शिवसेना ने कहा कि यह दुर्भाग्यपूर्ण है कि पिछले 25 साल से हिंदुत्व की विचारधारा से बंधा हुआ शिवसेना-भाजपा गठबंधन खत्म हो गया है ।



तो दूसरी ओर,महाराष्ट्र में भारतीय जनता पार्टी और शिवसेना का गठबंधन टूटने के बाद 15 साल से राज्य में सत्तारुढ़ कांग्रेस और राष्ट्रवादी कांग्रेस पार्टी का गठबंधन भी टूट गया। एनसीपी ने कांग्रेस पर अडि़यल रवैया अपनाने का आरोप लगाते हुए कहा कि वह महाराष्ट्र विधानसभा चुनाव अकेले लड़ेगी। उसे 124 सीटें मंजूर नहीं है। पिछले लोकसभा चुनाव में उसकी ताकत बढ़ी है इसलिए वह विधानसभा की 288 में से आधी सीटें मांग रही थी।


महाराष्ट्र के उपमुख्यमंत्री अजित पवार, प्रदेश एनसीपी अध्यक्ष सुनील तटकरे और एनसीपी के वरिष्ठ नेता प्रफफुल पटेल ने मुंबई में संवाददाता सम्मेलन में पार्टी के अकेले चनाव लड़ने की घोषणा की। उहोंने कहा कि एनसीपी ने हमेशा कांग्रेस का साथ निभाया, लेकिन अब हमें उसका फार्मूला मंजूर नहीं है। अजित पवार ने कहा कि पार्टी के फैसले महाराष्ट्र के राज्यपाल को भी अवगत कराया जाएगा।


पटेल ने कहा कि 15 साल से मुख्यमंत्री की कुर्सी कांग्रेस के ही पास है। लोकसभा में चुनाव हमारी ताकत बढ़ी इसलिए हमने अधिक सीटों की मांग की थी। साल 2009 में कांग्रेस ने हमें विधानसभा की सीटें यह कहकर कम दी थी कि लोकसाभा चुनाव में हमारी कम सीटें आई हैं।


उन्होंने कहा कि कल रात कांग्रेस ने बिना हमारे साथ चर्चा किए ही अपने प्रत्याशियों की एक सूची जारी कर दी। कांग्रेस के इस तरह के रवैए के बाद अब हमारे सामने कोई और विकल्प नहीं रह गया है। कांग्रेस ने कल रात 118 सीटों के लिए अपने प्रत्याशी घोषित कर दिए थे।


लोकसभा चुनाव में कांग्रेस की दो सीटों के मुकाबले चार सीटें जीतने के बाद एऩसीपी ने यह कहना शुरू कर दिया था कि विधानसभा में वह आधी सीटों पर चुनाव लड़ेगी लेकिन कांगेस इसके लिए तैयार नहीं हुई। उसने 124 सीटें देने का प्रस्ताव रखा था जिसे एनसीपी ने मंजूर नहीं किया। एनसीपी ने यह मांग भी की थी कि गठबंधन के सत्ता में आने पर इस बार आधे-आधे कार्यकाल के लिए दोनों पार्टियों के पास मुख्यमंत्री पद रहेगा। पिछले विधानसभा चुनाव में कांग्रेस 174 और एनसीपी 114 सीटों पर लड़ी थी।


युती तुटणार कि युती टिकणार…यावर काही दिवसांपासून चर्चा सुरू होती अखेरीस गेल्या 25 वर्षांपासूनचा युतीचा संसार तुटला आहे।


मूठभर लोकांसाठी अच्छे दिन आहेत. राज्यात शिवसेना-भाजप युती तर काँग्रेस - राष्ट्रवादी यांची आघाडी तुटली. त्यामुळे प्रत्येक पक्षाचे उमेदवार निवडणूक रिंगणात असतील. उमेदवारांचे पिक आलेय. तुमच्यासाठी चांगले दिवस आहेत. तुम्ही चांगले पिक (उमेदवार) आहे ते ठेवायचे आणि बाकीचे (पसंत नसतील ते उमेदवार) तन उपटून टाका, असा सल्ला राष्ट्रवादीचे अध्यक्ष शरद पवार यांनी मतदारांना दिला. जालन्यात आज जाहीर सभा झाली. यावेळी ते बोलत होते.


महाराष्ट्रश्रीमंत आहे, पण मराठी माणूस गरीबच आहे।सही लिहेला,औद्योगिक गुंतवणुकीत महाराष्ट्रपहिल्या क्रमांकावर होता. ... शिक्षण , औद्योगिक गुंतवणूक आणि कृषी या क्षेत्रांत एकेकाळी अग्रस्थानी असलेले महाराष्ट्रराज्य पिछाडीवर पडल्याचा डोळ्यात अंजन घालणारा निष्कर्ष ..... याला करण राजकरण ... धर्मांध शक्तींना सत्तेपासून दूर ठेवण्यासाठी समाजवादी पार्टीने विधानसभा निवडणूक लढविण्याचा निर्णय घेतला आहे. कोणत्या पक्षाशी युती करायची हा पक्षश्रेष्ठींचा अधिकार असल्याने त्यावर तूर्तास तरी निर्णय झाला ...अता शिवसेना-मनसे युतीच्या चर्चेमुळे खळबळ।शिवसेना पक्षप्रमुख उद्धव ठाकरे आणि मनसे अध्यक्ष राज ठाकरे एकत्र आल्यास आनंदच होईल, अशी प्रतिक्रिया मनसे आमदार बाळा नांदगावकरा यांनी दिली.  ठाकरे घराण्याचाच मुख्यमंत्री होण्याची इच्छा त्यांनी व्यक्त केली.


महाराष्ट्रमें अब समाजवादी पार्टी और कांग्रेस साथ चुनाव लड़ेंगे। पहली बार कांग्रेस के साथ गठबंधन में चुनाव लड़ने जा रही समाजवादी पार्टी के लिएमहाराष्ट्ररिश्तों की प्रयोगशाला साबित होगा। इस गठबंधन की कोशिश कथित सेक्युलर मतों को एकजुट करना है। अगर यह प्रयोग सफल हुआ तो इसे भविष्य में यूपी और दूसरे प्रदेशों में भी आजमाया जा सकता है। फिलहाल एसपी को गठबंधन में महाराष्ट्रमें 8 सीटें मिलेंगी। बिखर रहे थे वोट महाराष्ट्रमें एसपी 2009 में भिवंडी, मानखुर्द (शिवाजीनगर) और नवापुर सीटें जीती थीं।


एकीकडे युतीचा संसार तुटला त्यापाठोपाठ राष्ट्रवादीनेही काँग्रेसशी काडीमोड घेतला आहेत. गेली 15 वर्षांपासून एकत्र सत्तासंसार थाटलेल्या काँग्रेस आणि राष्ट्रवादीने जागावाटपाच्या तिढ्यावरून घटस्फोट घेतला आहेत. एवढंच नाहीतर राष्ट्रवादी आता आघाडी सरकारमधून बाहेर पडणार आहे. अजित पवारांसह सर्वच मंत्री आपल्या मंत्रीपदाचा राजीनामा देणार आहे.


शिवसेना पक्षप्रमुख उद्धव ठाकरे यांची तोफ उद्या सायंकाळी ५ वाजता महालक्ष्मी रेसकोर्सच्या मैदानावर धडाडणार असून शिवसेनेच्या प्रचाराचा शंखनाद होईल. भाजपने ऐन निवडणुकीच्या तोंडावर शिवसेनेसोबतची २५ वर्षांची युती तोडल्याची घोषणा केल्यानंतर शिवसेना पक्षप्रमुख उद्धव ठाकरे प्रथमच आठवडाभरातील राजकीय घडामोडींवर भाष्य करणार आहेत. महालक्ष्मीच्या साक्षीने उद्धव ठाकरे उद्या नेमके काय बोलणार, कोणती गर्जना करणार याकडे अवघ्या महाराष्ट्राचे लक्ष लागले आहे. या दणदणीत सभेनंतर विधानसभा निवडणुकीच्या प्रचारात खर्‍या अर्थाने रंग भरणार आहेत. शिवसेनेच्या प्रचाराचा धडाकेबाज शुभारंभ मुंबईतील या पहिल्या सभेने होणार आहे. या सभेची जय्यत तयारी करण्यात आली असून, महाराष्ट्राच्या कानाकोपर्‍यातील शिवसैनिक पक्षप्रमुखांची भूमिका आणि आदेश ऐकण्यासाठी आतुर झाला आहे. विधानसभेवर शिवसेनेचा भगवा ध्वज डौलाने फडकवून हिंदुहृदयसम्राट शिवसेनाप्रमुख बाळासाहेब ठाकरे यांचे स्वप्न साकार करण्याचा बेलभंडाराच तमाम शिवसैनिक यावेळी उचलणार आहेत.............................................


शिवसेना ने बीजेपी पर निशाना साधते हुए 25 साल पुराना गठबंधन तोड़ने वालों को महाराष्ट्र का शत्रु करार दिया। शिवसेना ने कहा हमारे अन्य गठबंधन सहयोगी चाहते थे कि शिवसेना-बीजेपी गठबंधन कायम रहे। इससे भी बड़ी बात यह थी कि महाराष्ट्र के 11 करोड़ लोग क्या चाहते हैं। जिन लोगों ने इन भावनाओं को आहत किया वे महाराष्ट्र के शत्रु हैं।

bjp_shiv sena

पार्टी के मुख पत्र सामना में संपादकीय में लिखा गया है यह गठबंधन को तोड़ना 105 मराठी शहीदों का अपमान है। शिवसेना ने कहा यह दुर्भाग्यपूर्ण है कि पिछले 25 साल से हिंदुत्व की विचारधारा से बंधा हुआ शिवसेना-बीजेपी गठबंधन खत्म हो गया है।

संपादकीय में कहा गया है, हमने यह सुनिश्चित करने के लिए अंत तक ईमानदारी से प्रयास किया कि बीजेपी और महायुति के अन्य दलों के साथ हमारा गठबंधन बना रहे। आगे लिखा है, अब आगे जो भी होगा वह देखा जाएगा। जो भी मां तुलजा भवानी की इच्छा होगी वही होगा। केवल एक इच्छा है कि इस पूरी राजनीति में महाराष्ट्र के भविष्य का गणित न प्रभावित हो।

इसके अनुसार, गुरूवार तक जो लोग इस खेमे में प्रार्थना कर रहे थे अब वे दूसरे खेमे में नमाज पढ़ रहे हैं। संपादकीय में कहा गया है कि कांग्रेस और उसके नेताओं को एकीकत मुंबई और महाराष्ट्र की चिंता नहीं करनी चाहिए क्योंकि शिवसेना और उसका केसरिया ध्वज महाराष्ट्र की रक्षा करेगा।



सामना संपादकीयः

जे महाराष्ट्राच्या व हिंदुत्वाच्या मुळावर आले त्यांच्यावर तमाम मराठीजनांनी एकवटून एक जबरदस्त दणकाच घातला. मर्‍हाटी माणसांच्या हितावर आणि महाराष्ट्राच्या इज्जतीवर निखारे ठेवणार्‍यांना महाराष्ट्राने त्याच मातीत धुळीस मिळवले आहे. महाराष्ट्र मर्दांचा आहे. हाच मर्दानी बाणा कायम ठेवा! तेव्हा कंबर बांधा! उठा, सज्ज व्हा!

उठा, सज्ज व्हा!

आत्मसन्मानाची लढाई

महाराष्ट्र हा जात्याच लढवय्या आहे आणि हिंदुत्वाचे व राष्ट्राचे संरक्षण करणे हा तर महाराष्ट्राचा पिढीजात वसा आहे. शिवराय महाराष्ट्रातच का जन्मास आले? महाराष्ट्रानेच मोगलांचे थडगे का बांधले? अफझलखानाचा कोथळा आम्हीच का काढला? आणि शाहिस्तेखानाची बोटे पुण्यातच का छाटली? याचे उत्तर महाराष्ट्राच्या शूर मातीत आहे. जे जे महाराष्ट्रावर मतलबासाठी चाल करून आले ते याच मातीत गाडले गेले किंवा कायमचे नामशेष झाले. संयुक्त महाराष्ट्राची चळवळ अगदी भरात होती तेव्हाची गोष्ट. पु. मं. लाड तेव्हा केंद्रीय माहिती व नभोवाणी मंत्रालयाचे सचिव होते. महाराष्ट्रासंबंधी उलटसुलट विचार प्रकट करणारे राज्यकर्त्यांचे अनेक भक्त त्यांच्याकडे येत. त्यावेळी लाड त्यांना एक ठरावीक उत्तर देत असत. 'महाराष्ट्राबद्दलचा कोणताही निर्णय घेण्यापूर्वी औरंगाबादला जाऊन औरंगजेबाचे थडगे पाहून या'असे ते सांगत. औरंगजेबाचे थडगे हे मराठ्यांच्या जिद्दीचे प्रतीक आहे. महाराष्ट्राच्या अस्मितेचे, झुंजार पराक्रमाचे स्मारक आहे. जे जे महाराष्ट्राचा आत्मसन्मान व स्वाभिमान पायदळी तुडवायला येथे आले त्यांची गत औरंगजेबाच्या थडग्यासारखीच झाली हा इतिहास आहे. इतिहास वरवर जरी चक्रासारखा दिसला तरी प्रत्येक वेळेला तो पुढे पुढे जातो, त्याच्यात प्रगती होते. दुसरे म्हणजे काही काही दिवसांनी एक युगपुरुष जन्माला येतो आणि तो इतिहास घडवतो. महाराष्ट्रात शिवरायांनंतर

इतिहास घडविण्याचे कार्य शिवसेनाप्रमुखांनी

केले. शिवरायांनी पहिले हिंदवी स्वराज्य स्थापन केले, पण संपूर्ण देशात हिंदुत्वाची भगवी पताका फडकवण्याची जिद्द बाळगली ती शिवसेनाप्रमुखांच्या महाराष्ट्रानेच! महाराष्ट्रात औरंगजेबाचे थडगे आहे. त्या थडग्यावर धर्मांध मुसलमान व कॉंग्रेसछाप पुढारी गुडघे टेकण्यासाठी जातात. चटावलेले राजकारणी प्रत्यक्ष औरंगजेबाच्या थडग्यावर गुडघे टेकण्यासाठी जात नसले तरी 'मूंह में राम बगल में औरंगजेबाची सुरी'घेऊन महाराष्ट्रावर गुळण्या टाकण्याचा प्रयत्न करतात तेव्हा आश्‍चर्य वाटते. महाराष्ट्रात व देशात हिंदुत्व रुजावे यासाठी शिवसेनाप्रमुखांनी असंख्य घाव झेलले. जुन्या औरंगजेबाप्रमाणे नव्या औरंग्यांना धुळीस मिळवले. त्याचीच फळे आज दिल्ली व महाराष्ट्रात डवरलेली दिसत आहेत. 'रियासत'कार सरदेसाईंनी औरंगजेबाच्या प्रचंड स्वारीच्या थाटाचे वर्णन दिले आहे. या स्वारीनेच महाराष्ट्रातील लोकांना घाबरवून सोडण्याचा त्याचा प्रयत्न होता. ''मिरवणुकीच्या वाटेवर कुदळी-फावडी घेतलेले हजारो लोक सर्वांपुढे रस्ता साफ करीत जात असत. त्यांच्यामागे

औरंगजेब बादशहाचा प्रचंड तोफखाना

व घोडेस्वार चालत. मध्ये असंख्य उंट, हत्ती व गाडे असून त्यांजवर बादशहाचे जडजवाहीर, खजिना, सरकारी कामाची दप्तरे, खाण्यापिण्याचे जिन्नस व इतर अनेक प्रकारचे सामान भरलेले असे. त्याच्यामागे (दिल्लीहून निघालेली) बादशहाची स्वारी हत्तीवर, घोड्यावर किंवा पालखीत बसून येई. बादशहाच्या मागे खास पागेचे स्वार चालत. त्याच्या पाठीमागे जनानखाना असे. पुढील मुक्काम तयार झाल्याशिवाय मागचा मुक्काम उठत नसे.''मावळ्यांशी लढण्यासाठी त्यांनी मुद्दाम मेवाडी, बुंदेल वगैरे पहाडी लोक आपल्याबरोबर आणलेले होते. तोफखान्यावर भाडोत्री युरोपियन गोलंदाज नेमलेले होते. मराठेशाहीच्या समूळ उच्चाटनाची प्रतिज्ञा करून अशा जय्यत तयारीने हा बादशहा महाराष्ट्रात तळ ठोकून बसला, पण शेवटी इतकी वर्षे झुंजूनही तो महाराष्ट्र काबीज करू शकला नाही. औरंगजेब मेला तेव्हा सम्राट अशोकालाही जितके राज्य लाभले नाही अशा अफाट राज्याचा तो स्वामी झाला होता, परंतु हा डोलारा मराठ्यांनी पोकळ ठरविला व त्याच्या पाठोपाठच तो कोसळला. जेता होण्यासाठी आलेला औरंगजेब महाराष्ट्राच्या मातीतच मिसळून गेला. महाराष्ट्राने राष्ट्रहित जपले. राजकीय स्वार्थासाठी हिंदुत्वाची कवचकुंडले कधी वापरली नाहीत. जे महाराष्ट्राच्या व हिंदुत्वाच्या मुळावर आले त्यांच्यावर तमाम मराठीजनांनी एकवटून एक जबरदस्त दणकाच घातला. मर्‍हाटी माणसांच्या हितावर आणि महाराष्ट्राच्या इज्जतीवर निखारे ठेवणार्‍यांना महाराष्ट्राने त्याच मातीत धुळीस मिळवले आहे. महाराष्ट्र मर्दांचा आहे. हाच मर्दानी बाणा कायम ठेवा! तेव्हा कंबर बांधा! उठा, सज्ज व्हा!


আম্মা গিয়াছেন জেলে, রাঘব বোয়াল রান্না হবে কিসে ও দিদি, তেলে না বিনা তেলে

$
0
0

আম্মা গিয়াছেন জেলে,

রাঘব বোয়াল রান্না হবে কিসে ও দিদি, তেলে না বিনা তেলে

கடைசியாக ஜெயலலிதா தண்டிக்கப்பட்டார்.

இந்த வழக்கின் தீர்ப்பு குறித்து ஆம் ஆத்மி கட்சி மகிழ்ச்சியை தெரிவித்துக்கொள்கிறது. எவ்வளவோ தடைகளை தாண்டி தாமதமாக கொடுக்கப்பட்டாலும் இது ஊழல் அரசியல்வாதிகளுக்கு பாடம் கற்ப்பிக்கும் தீர்ப்பாகவே அமையும் என்பதில் மாற்றுக் கருத்து இல்லை.


পলাশ বিশ্বাস

(শেষ রাতের খবর সহ ফের আপডেট শেষ রাতে)

আপাততঃ ব্রেকিং নিউজ,

আম্মা গিয়েছেন জেলে,ঠাম্মারা বারি চিন্তায়

রাজনীতি বহিরাগত চিন্তায় চিন্তায়

চানা জোর গরম জোর গরম চানা

চালের পরে উঠচ্যা গিযা নোটন কবুতর

লুঙ্গি  ডান্সের রৈলা,কি বিষম কৈলা

অন্ধ যত জন আছেন যেখানে

ভাবুন বইসা বইস্যা কেত্তন খ্যামটা

ঠাকুর দালেনে মোত্সব হবে কিসে

রাঘব বোয়াল যে টত যেখানে

ধরা ছোঁযার বাইরে ফিলহাল

পডবনে ঠেকি জালে,বিসর্জনের

আগের মেনু ঠিক করুণ মা মাসিমা

রান্না হবে তেলে .না বিনা তেলে


तमिळनाडू मुख्यमंत्री जयललिता यांना एका बेहिशेबी मालमत्ता प्रकरणी दोषी घोषित करण्यात आले आहे.

கடைசியாக ஜெயலலிதா தண்டிக்கப்பட்டார்.

இந்த வழக்கின் தீர்ப்பு குறித்து ஆம் ஆத்மி கட்சி மகிழ்ச்சியை தெரிவித்துக்கொள்கிறது. எவ்வளவோ தடைகளை தாண்டி தாமதமாக கொடுக்கப்பட்டாலும் இது ஊழல் அரசியல்வாதிகளுக்கு பாடம் கற்ப்பிக்கும் தீர்ப்பாகவே அமையும் என்பதில் மாற்றுக் கருத்து இல்லை.


ஜெயலலிதா தண்டிக்கப்பட்டாலும் அதிமுகவை சேர்ந்த பல ஊழல்வாதிகள் இன்னும் அதிகாரத்தில் இருந்து கொண்டு தான் இருக்கிறார்கள். மேலும் இவர்களுக்கு எந்த வழியிலும் சளைக்காத திமுகவை சேர்ந்த 2g புகழ் ராஜா மற்றும் கனிமொழி ஆகியோரும் தண்டனைக்கு காத்துக்கொண்டு இருக்கிறார்கள். தமிழகம் முழுவதும் இந்த ஊழல்வாதிகளின் நடவடிக்கைகளால் மக்கள் பெருமளவு பாதிக்கப்பட்டுக் கொண்டு இருக்கிறாகள். இயற்கை வளங்களை கொள்ளை அடிப்பதிலும் பல்வேறு ஊழல்கள் நடந்து கொண்டு அவர்கள் பெறும் முதலாளிகளாக உலவிக் கொண்டு இருக்கிறார்கள்.


மக்கள் பணத்தை கொள்ளை அடிக்கும் அனைவரும் நீதிக்கு முன் கொண்டுவரப்பட வேண்டும் என்பதே ஆம் ஆத்மியின் விருப்பம். இவர்களின் ஊழல்களை மக்களுக்கு வெளிச்சம் போட்டு காட்டுவதில் ஆம் ஆத்மி முழுமுனைப்போடு செயல்படும். ஸ்டான்லி மருத்துவமனையில் உபகரணங்கள் வாங்கியதில் நடைபெற்ற ஊழல் தான் அங்கு பலருக்கு தோற்று நோய் ஏற்ப்பட காரணம் என்பதில் இருந்தே ஊழலின் கொடூரத்தை நாம் உணரலாம். மொவுளிவாகம் கட்டட விபத்துக்கு காரணமும் ஊழல் தான்.


இந்த வழக்கின் மூலம் ஏற்பட்டுள்ள மாற்றத்தை பயன்படுத்தி நாம் அனைவரும் ஊழலுக்கு எதிராக ஒன்று சேர்ந்து ஊழலில்லா தமிழகத்தை உருவாக்க வேண்டும்.


Jayalalitha is Convicted - Finally !!

The Aam Admi Party is delighted that justice has finally been delivered in the Jayalalitha Disproportionate Assets case. The case was sought to be delayed and subverted by every means possible but finally justice has been delivered by the learned judge.

While Jayalalitha has been convicted, there are many others in her party and the DMK who should also be facing corruption charges. There is very little difference between Jayalalitha, Kanimozhi or Raja. The ordinary people of Tamilnadu face corruption every day in the police stations, in RTO offices, in Taluk, Municipality, Corporation and Sales Tax offices. Then there are the cases where stupendous amounts of money have changed hands - in granite scams, in sand mining and in beach sand mining.


The Aam Aadmi Party hopes that all the corrupt who have swindled Tamilnadu over the years are brought to book. The party will, as always,work to expose the corrupt. Let us not forget that corruption in the purchase and use of equipment and disposables was the root cause of the problems which AAP exposed in Stanley Hospital. Corruption was also the underlying cause of the way in which the multi storeyed building in Moulivakkam was granted approval and then collapsed.

Let us all use this opportunity to work even harder for a corruption free Tamilnadu.

Photo: கடைசியாக ஜெயலலிதா தண்டிக்கப்பட்டார்.  இந்த வழக்கின் தீர்ப்பு குறித்து ஆம் ஆத்மி கட்சி மகிழ்ச்சியை தெரிவித்துக்கொள்கிறது. எவ்வளவோ தடைகளை தாண்டி தாமதமாக கொடுக்கப்பட்டாலும் இது ஊழல் அரசியல்வாதிகளுக்கு பாடம் கற்ப்பிக்கும் தீர்ப்பாகவே அமையும் என்பதில் மாற்றுக் கருத்து இல்லை.    ஜெயலலிதா தண்டிக்கப்பட்டாலும் அதிமுகவை சேர்ந்த பல ஊழல்வாதிகள் இன்னும் அதிகாரத்தில் இருந்து கொண்டு தான் இருக்கிறார்கள். மேலும் இவர்களுக்கு எந்த வழியிலும் சளைக்காத திமுகவை சேர்ந்த 2g புகழ் ராஜா மற்றும் கனிமொழி ஆகியோரும் தண்டனைக்கு காத்துக்கொண்டு இருக்கிறார்கள். தமிழகம் முழுவதும் இந்த ஊழல்வாதிகளின் நடவடிக்கைகளால் மக்கள் பெருமளவு பாதிக்கப்பட்டுக் கொண்டு இருக்கிறாகள். இயற்கை வளங்களை கொள்ளை அடிப்பதிலும் பல்வேறு ஊழல்கள் நடந்து கொண்டு அவர்கள் பெறும் முதலாளிகளாக உலவிக் கொண்டு இருக்கிறார்கள்.    மக்கள் பணத்தை கொள்ளை அடிக்கும் அனைவரும் நீதிக்கு முன் கொண்டுவரப்பட வேண்டும் என்பதே ஆம் ஆத்மியின் விருப்பம். இவர்களின் ஊழல்களை மக்களுக்கு வெளிச்சம் போட்டு காட்டுவதில் ஆம் ஆத்மி முழுமுனைப்போடு செயல்படும். ஸ்டான்லி மருத்துவமனையில் உபகரணங்கள் வாங்கியதில் நடைபெற்ற ஊழல் தான் அங்கு பலருக்கு தோற்று நோய் ஏற்ப்பட காரணம் என்பதில் இருந்தே ஊழலின் கொடூரத்தை நாம் உணரலாம். மொவுளிவாகம் கட்டட விபத்துக்கு காரணமும் ஊழல் தான்.    இந்த வழக்கின் மூலம் ஏற்பட்டுள்ள மாற்றத்தை பயன்படுத்தி நாம் அனைவரும் ஊழலுக்கு எதிராக ஒன்று சேர்ந்து ஊழலில்லா தமிழகத்தை உருவாக்க வேண்டும்.    Jayalalitha is Convicted - Finally !!  The Aam Admi Party is delighted that justice has finally been delivered in the Jayalalitha Disproportionate Assets case. The case was sought to be delayed and subverted by every means possible but finally justice has been delivered by the learned judge.   While Jayalalitha has been convicted, there are many others in her party and the DMK who should also be facing corruption charges. There is very little difference between Jayalalitha, Kanimozhi or Raja. The ordinary people of Tamilnadu face corruption every day in the police stations, in RTO offices, in Taluk, Municipality, Corporation and Sales Tax offices. Then there are the cases where stupendous amounts of money have changed hands - in granite scams, in sand mining and in beach sand mining.    The Aam Aadmi Party hopes that all the corrupt who have swindled Tamilnadu over the years are brought to book. The party will, as always,work to expose the corrupt. Let us not forget that corruption in the purchase and use of equipment and disposables was the root cause of the problems which AAP exposed in Stanley Hospital. Corruption was also the underlying cause of the way in which the multi storeyed building in Moulivakkam was granted approval and then collapsed.  Let us all use this opportunity to work even harder for a corruption free Tamilnadu.

LikeLike·  · Share


Narcotics injected in dirty politics!CBI enquiry is just exposing only the skin of the dirty politics which is nothing less than any ponzi network. Excalibur Stevens

$
0
0

Narcotics injected in dirty politics!CBI enquiry is just exposing only the skin of the dirty politics which is nothing less than any ponzi network.

Excalibur Stevens Biswas

Now, Indian dirty politics is all about narcotic which we have been known about central America and Afganisthan.The British fought opium war in China,we know it well.In British India, Indian business tycoons used to make money in worldwide narcotic networkin with another business boom boom,to export labor as slaves to America.Free market economy has revived the business with a delicate flavour and it is all about politics.Rav parties and drug networks has enveloped the urbanised economy without any production system whatsoever.Politics is using narcotic as mind control tool ina way,we may not know.


The term narcotic (/nɑrˈkɒtɨk/, from ancient Greekναρκῶ narkō, "to make numb") originally referred medically to any psychoactive compound with any sleep-inducing properties. In the United States it has since become associated with opiates andopioids, commonly morphine and heroin and their derivatives, such as hydrocodone. The term is, today, imprecisely defined and typically has negative connotations.[1][2]When used in a legal context in the U.S., a narcotic drug is simply one that is totally prohibited, or one that is used in violation of strict governmental regulation, such as codeine or morphine.


In common sense,it should be understood that naturally everyone needs a booze. So what s booze?


Booze is alcohol. Booze is cocaine, Booze is crystal meth. And booze makes money to capture ,to strengthen the power politics equations and the productive and social forces have to be targeted to kill and abort resistance against crony capitalism and free flow of black money in the system as it happened in central America.It is so much so critical an affair to be understood in study of Afgan narcotic war which relates to glbal war machine.

We just don`t realise that the war machine is proactive and working with surgical precision.


On ground,the  people who deliver it, are known as dealers.


How dealers make money  is the real question?


Million dollar question is why the state bear dealers here and law and order has to be maintained in their defence?


On what ground the business is booming so much so as the growth story hype centred around sensex on bull run?..


It is just because of local support in free bases and the  local support means political support.


Million dollar question is why the politics is involved in narcotic business to make it immune!


For example there is a place called b, understandably a  condemned place, managed and ruled by a sovereign omnipotent  mafia  don.

Incidentally, the don was arrested in a rape case but he was bailed  out from jail by the local Councillor of b.


Why the Councillor got  him out because he is the booze dealer.

The dealer makes handsome money something around no less than five million per month and the money is cycled in the political system from grassroot.


The dealer supplies hooch to all small dealers just like marketing companies work or the ponzi networking works.The business knows no border and across borders the free bases under local political leaders with different identity,different color bloom all the year round irrelevant of bilateral relations,foreign policy or diplomacy.


The criminal take over the political system with their expertise and networking in a narcotic business.Thus,no law and order machine dares ever to control it.  

It happened all over Latin America.It hapeened in American mega cities.It happened in Europe.


It is happening all over the South Asian geopolics making it bleeding and subjecting it to continuous holocaust without any resistance whatsoever as the production system exists no more and the productive and social forces are tamed with narcotic which is poison and a business, too,which makes easy money and hires the unemployed trapping them with political ideology.


The system is quite systematic as the production unit produces items,marketing network supplies it to distributors, distributors connects to open market and sensitive public places hospitals, Railway stations,bus terminus, airports,schools and universities and so on.The networking is as much urban as rural.



Thus the system is the same as far as hooch is related.Hooch is produced somewhere, where from the hooch distributors collect it , from different production houses. Then simply, they distribute it to street dealers.


Thus,it  is a huge syndicate enjoying huge political support. Without political support ,the ponzi network would never work.


This is raw cash and cash flows unabated. That is why the network  supports  political parties  in return with a huge monetary backup including manpower backup, too.

Which creates,makes, manipulates and manages the so called mandate for reforms to destroy the indigenous economy and the democratic set up.



Mind you, this hooch may be  a problem but marijuana is a greater  problem.Just like hooch marijuana is cheap too and is much popular among students,just because its cheap,its relaxing and it gives a nice booz.


Same kind of system works here too.

Same syndicate which recruits young unemployed ones and the subordinate slaves ,sometimes bonded, do this just because it's a quick income.


Not to mention,this narcotics and hooch business is the backbone of mafia empire anywhere not only in India, but all over the geopolitics,a complete periphery of free market economy.


Because this is big, this gives big time money and also it's a political defense, the so called committed cadre bases of political parties  irrelevant of idnentities, color or ideologies


In 2011 December, 500 people died by drinking hooch in Bengal.


It happened in sangrampur, south 24 parganas.


The man who delivered the  poison was known with a nickname.

Even now who rules the business while the political system introduces  the man as an Industrialist.He is the connectivity to any damn place in the political system.



CBI enquiry is just exposing only the skin of the dirty politics which is nothing less than any ponzi network.




পূজোর নামে নরহত্যার প্রজেকশন বন্ধ হোক শরদিন্দু বিশ্বাস

$
0
0

পূজোর নামে নরহত্যার প্রজেকশন বন্ধ হোক 

শরদিন্দু বিশ্বাস
নরহত্যা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। হত্যায় প্রোরচনা দেওয়া ও সমান অপরাধ; তা সে সামাজিক ভাবে হোক বা ধর্মীয় জিগির তুলেই হোক। পৃথিবীর সর্বত্র নিষিদ্ধ হয়েছে এই নরখাদক বা নরমেধ অনুষ্ঠান। কিন্তু হায় বাংলা !! জাগ্রত বিবেকের বাংলা! ধর্মের নামে, প্রতীকী অশুভ শক্তি বিনাশের নামে এখানেই রয়েগেছে আদিম পৈশাচিক প্রবৃত্তির উন্মত্ত প্রজেকশন!! ধর্মীয় আফিং আমাদের এমনভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে যে এই উন্মত্ততায় আমরা লজ্জিত হচ্ছিনা! 
বাংলার কল্যানকারী, শ্যামল সৌরভ ও অমল মাধুর্য ফিরিয়ে আনতে শারদীয় উৎসব থেকে এই নরহত্যা কারী পুতুলটি বাদ দেওয়া হোক। বাংলা হয়ে উঠুক "বসুধৈবকুটুম্বকম"এর অনন্য আলয়। জয় বাংলা, জয় বঙ্গসমাজ।


রা অক্টোবর অসুর উৎসবের দিন। সমস্ত ভারতবাসীকে অসুর উৎসবের শুভেচ্ছা জানাই।

Nagraj Chandal's photo.
Nagraj Chandal's photo.

পূজোর নামে নরহত্যার প্রজেকশন বন্ধ হোক ঃ   নরহত্যা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। হত্যায় প্রোরচনা দেওয়া ও সমান অপরাধ; তা সে সামাজিক ভাবে হোক বা ধর্মীয় জিগির তুলেই হোক। পৃথিবীর সর্বত্র নিষিদ্ধ হয়েছে এই নরখাদক বা নরমেধ অনুষ্ঠান। কিন্তু হায় বাংলা !! জাগ্রত বিবেকের বাংলা! ধর্মের নামে, প্রতীকী অশুভ শক্তি বিনাশের নামে এখানেই রয়েগেছে আদিম পৈশাচিক প্রবৃত্তির উন্মত্ত প্রজেকশন!! ধর্মীয় আফিং আমাদের  এমনভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে যে  এই উন্মত্ততায় আমরা লজ্জিত হচ্ছিনা!   বাংলার কল্যানকারী, শ্যামল সৌরভ ও অমল মাধুর্য ফিরিয়ে আনতে শারদীয় উৎসব থেকে এই  নরহত্যা কারী পুতুলটি বাদ দেওয়া হোক। বাংলা হয়ে উঠুক

ভারতে ভাষা গণতন্ত্র রক্ষার দাবিতে

Neither China nor India may afford a regional war,hope,Sus understands as Both countries opted free market economy and have to support each other for the sustenance of growth! Palash Biswas

Next: গর্বে ভরে যায় মনপ্রাণ,তবু লজ্জায় ঢেকে যায় মুখ। মার্কিন মুক্তবাজারে অভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ভারতের,যার বিরুদ্ধ বক্তৃতার আগে দাঙ্গার অভিযোগে সমন জারি করল মার্কিন আদালত। এবং তিনি বললেন দেশের সব আইন খারাপ,সব আইন পালটে দেবেন,সার্বভৌম রাষ্ট্র ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীর বিদেশে মাটিতে অভূতপূর্ব যুদ্ধঘোষণা ভারতীয় সংবিধানের বিরুদ্ধে। গণসংহারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী বললেন মুক্তবাজার,পিপিপি মডেল এবং মার্কিন নাগরিকদের ভারতে ঢালাও সুযোগ,সুবিধা ও ছাড়ের। হরিকথা অনন্ত,আসুন আমরা পায়দল ফৌজ মহোত্সবে মাতি,অশ্বমেধে যারা মরার জন্যই জন্মজন্মান্তরের পাপে অভিশপ্ত,তারা মরুক আগে। সাবধান যেহেতু রীতিমত তালিম নিয়ে পুরোদম প্রস্তুতির ফসল হিন্দি ইংরেজি ও সংস্কৃততে তিনি খারিজ করলেন ভারতীয় সংবিধান,পেশ করলেন মুক্তবাজারি মনুস্মৃতি বিধান। অথচ দক্ষিন এশিয়ার যুদ্ধোন্মাদি ধর্মজিহাদি পরিবেশ বদলানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর পুরোপুরি ব্যর্থ। পলাশ বিশ্বাস
$
0
0

Neither China nor India may afford a regional war,hope,Sus understands as Both countries opted free market economy and have to support each other for the sustenance of growth!

Palash Biswas

Indian history is closely linked with central Asia for thousands of years.Mahapandit Rahul Sankratyan is the only person who studied it very deeply and wrote Madhya Asia Ka Itihas in two parts.It would be better for anyone to have studied this before addressing the Himalayn puzzle.The silk route has been the key of Indian economy in acient times.The history repeats itself as India and China has to revive the Silk route once again.Not only this,buddhism has been the basic connectivity between the two countries.Not Hindutva,but Buddhism would be the way of biliteral relations once again.


We must welcome the initiative taken by Indian minister of foreign affairs, the old goldie beautiful Mrs Swaraj to blow of border stand off centred on an imaginary line created by the colonial imperialist British Raj in India.During the visit of Chinese President,the theme song of panchsheel and coexistence was very loud which had been overlapped by media hype of Chinese aggression so much so much so that suddenly there seemed another war scenario to be created in the Himalayas reminiscent of Sino Indian border clash in 1962.The silk route lost its existence and the Mcmohan line prevailed over panchsheel once again.Unfortunately Indian prime minister had been provoked by media against national interest.


On the other hand,Chinese leadership was also as much as provoked to talk about imminent regional war,understandably against India.


The storm is over and India as well as China much be grateful to a lady named Sushama Swaraj to ensure continued friendship between two countries.As Humphery Hawksley points out in his article in Economic Times very well why China may not afford regional war.I just want his permission to add that neither China nor India may dare to engage in yetanother war in the Himalayas.


India and China are the front running emerging market in the global free market economy.It is rather in the best interest of the people and the twon nations that they must focus on growth lest they might lose theirposition in global economy once again.


Barack Hussain Obama did an excellent work as two term President of America as he tried his best to pull out American forces from the middle east and helped the economy in recession.But he failed just because of the hegemonial war economy of USA and lost the hard earned advantage to jump once again in the burning oil.The third oil war makes him as much as destructive for America as Richard Nixon,Senior and Junior Bush proved themselves to involve America in yet another suicidal war which puts dollar supremacy at the stake.


Better,Chinese as well as Indian leadership should learn from American experience.






Sep 28 2014 : The Economic Times (Kolkata)

Why China Cannot Afford a Regional War

Humphrey Hawksley






President Xi Jinping asked his generals to prepare for a regional war earlier this week. Here's why that may not be a great idea

China's president Xi Jinping is leader of the world's most populous country and the second biggest economy. He presides over the building of roads, railways, airports and infrastructure at an astonishing rate.

He and his colleagues are the architects of a system that has pulled hundreds of mil lions out of poverty, structured robust in stitutions and created world-class trans national corporations.

Earlier this month, Alibaba, the Chinese online retailer, made a record $25 billion launch on the New York stock market. The rags-to-riches story of its founder reso nates with the dreams, ideas, success and money of modern China whose economic achievements have been the envy of India, indeed of much of the developing world.

Yet for all of that Xi appears to have an itch on his face. Time and again he makes public statements instructing his military to prepare for war.

He did this in April and December last year. Then earlier this week he did it again, telling his generals to "improve their com bat readiness and sharpen their ability to win a regional war in the age of informa tion technology." The latest emphasis is on the region and technology and the ques tion raised is what does it mean for India.

First, technology. For more than a dec ade a once top secret agency within the People's Liberation Army (PLA), known as the Advanced Persistent Threat Unit 61398, has been honing its hacking skills.Among its targets is the Indian government. Intelligence officials believe the core Chinese teams operate from a drab, 12-storey building in Pudong, an industrial suburb of Shanghai.

Tech Wars

The next major war, whether regional or global, will be fought as much with electronic weapons that jam systems and crash stock markets as with missile strikes and boots on the ground. China is beefing up this part of its military. India must do the same. With home-grown hi-tech skills that stretch from California to Bangalore to the Defence Intelligence Agency, Indian tech geeks are more than capable of taking on China, but they do need the budget.

Second, the region. After years of ham-fisted diplomacy, China finds itself bereft of strategic allies and its record in choosing them has been dreadful.Cambodia's Khmer Rouge, Myanmar's military junta and North Korea's dynastic dictatorship have hardly been partnerships of strength and reliability. Its key ally, Pakistan, is pitifully unstable.

So, China finds itself more strategically isolated in Asia than it was a generation ago while the world's two biggest democracies, India and the US, have forged a flawed but active alliance which arose from one of America's post 911 foreign initiatives. It is not difficult, therefore, to guess the war-gaming taking place in Chinese military academies.

Potential enemies include Japan because of history and the disputed East China Sea islands; South Korea over a possible mishandled collapse of North Korea; the Philippines or Vietnam over Beijing making a push too far into the South China Sea; America in any flashpoint in the Asia-Pacific; and of course India where Chinese and Indian troops continue to face each other on the disputed Chumar area of Ladakh.

All these governments, bar one, have some kind of strategic or military arrangement with the US.Therefore any flare up into a hot war would put China into direct hostility with America. The exception is Vietnam with whom China fought a war in 1979. Battle hardened from defeating both France and the US, Vi etnamese troops ran rings around the Chinese who through sheer numbers reached their ob jectives and then rapidly fled.Against this spectre of war comes talk of trade and the peace dividend of entwined economies. Xi has pledged $20 billion to India over the next five years and India has invited Chinese involvement in infrastructure projects -a far cry from the thorny relationship 10 years ago when China was banned from such projects because of security concerns.

Chinese Checkers

There is, of course, no reason for conflict.Every country in Asia -apart from North Korea -is steadily getting wealthier and more secure. But lessons over the past century -from World War I to the present crisis in Ukraine -tell us that if politicians have the fire of war in their bellies, booming economies count for nothing. China's behaviour in recent years indicates that this might be the case -however illogical and absurd it might seem.

India, though, is well placed to face it down. Its weakness is that China has more of just about everything in military hardware. Its annual defence budget of $131 billion is nearly three times that of India's $46 billion. But its strengths are the creative hi-tech geeks who, given a chance, will give the PLA's unit 61938 a run for its money in electronic combat. India also now has a strongly mandated leader who appears to know his mind and, for the first time, is not beholden to a parliamentary coalition or a dynastic legacy. Prime minister Modi, an Indian nationalist, can do what he wants.

It might be wise, therefore, for Xi to hold his tongue about regional war, not the least because it shows a reckless immaturity of global leadership. Supposing every world leader routinely rallied his armies to prepare for war. Then, surely, sooner or later, war would happen. And, in Asia, up against the nuclear weapons, computer geeks and foot soldiers of India, America, Japan, South Korea and probably Vietnam, China might well lose.

It's time for Jinping to scratch that war itch off his face.

The writer is a BBC correspondent and author of Dragon Fire

LIVE: Thousands throng Madison Square for Narendra Modi's speech - See







LIVE: Thousands throng Madison Square for Narendra Modi's speech

Express News Service | New York | Posted: September 28, 2014 7:55 pm | Updated: September 28, 2014 9:26 pm

After delivering a power-packed speech at UNGA, Prime Minister Narendra Modi is set address a packed Madison Square, New York on Sunday morning.

Thousands of Indian-American supporters of Prime Minister Narendra Modi are lining up excitedly outside the iconic Madison Square Garden here to listen to his eagerly awaited speech.

modi3

Related

Indian-American men, women and children wearing colourful Indian attire have gathered to greet the prime minister since early morning to hear him speak with long lines of people waiting to enter the venue.

Modi's fans were seen carrying the Indian tricolour and wore traditional Indian garb with several groups of performers carrying drums and 'dhols' to give him a rousing welcome.

Follow all the live updates here.

8.26 pm: Miss America Nina Davuluri is MC for this event.

8.28 pm: The event kicked off with artists performing a number from Sharukh Kahn's 'Chakde India' and Bruce Springsteen's classic 'Born in the USA'.

8.30 pm: On stage, are artists performing Gujarati folk dance.

8.43 pm: Playback singer Kavita Krishnamurthy begins her performance with "I Love My India".

9.00 pm: Members of Alliance for Justice and Accountablity holding a protest against Prime Minister Narendra Modi outside Madison Square Garden in New York on Sunday.

(Source: PTI)

9.10 pm:  Supporters of Prime Minister Narendra Modi fill Madison Square Garden before before a reception by the Indian community in honor of Modi's visit to the United States, Sunday, Sept. 28, 2014, in New York.

modi

Excitement builds up at Madison Square before Modi's speech.

- See more at: http://indianexpress.com/article/india/india-others/live-packed-crowd-at-madison-square-for-narendra-modis-address/#sthash.2VTU2EuR.dpuf


গর্বে ভরে যায় মনপ্রাণ,তবু লজ্জায় ঢেকে যায় মুখ। মার্কিন মুক্তবাজারে অভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ভারতের,যার বিরুদ্ধ বক্তৃতার আগে দাঙ্গার অভিযোগে সমন জারি করল মার্কিন আদালত। এবং তিনি বললেন দেশের সব আইন খারাপ,সব আইন পালটে দেবেন,সার্বভৌম রাষ্ট্র ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীর বিদেশে মাটিতে অভূতপূর্ব যুদ্ধঘোষণা ভারতীয় সংবিধানের বিরুদ্ধে। গণসংহারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী বললেন মুক্তবাজার,পিপিপি মডেল এবং মার্কিন নাগরিকদের ভারতে ঢালাও সুযোগ,সুবিধা ও ছাড়ের। হরিকথা অনন্ত,আসুন আমরা পায়দল ফৌজ মহোত্সবে মাতি,অশ্বমেধে যারা মরার জন্যই জন্মজন্মান্তরের পাপে অভিশপ্ত,তারা মরুক আগে। সাবধান যেহেতু রীতিমত তালিম নিয়ে পুরোদম প্রস্তুতির ফসল হিন্দি ইংরেজি ও সংস্কৃততে তিনি খারিজ করলেন ভারতীয় সংবিধান,পেশ করলেন মুক্তবাজারি মনুস্মৃতি বিধান। অথচ দক্ষিন এশিয়ার যুদ্ধোন্মাদি ধর্মজিহাদি পরিবেশ বদলানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর পুরোপুরি ব্যর্থ। পলাশ বিশ্বাস

$
0
0

গর্বে ভরে যায় মনপ্রাণ,তবু লজ্জায় ঢেকে যায় মুখ।


মার্কিন মুক্তবাজারে অভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ভারতের,যার বিরুদ্ধ বক্তৃতার আগে দাঙ্গার অভিযোগে সমন জারি করল মার্কিন আদালত।

এবং তিনি বললেন দেশের সব আইন খারাপ,সব আইন পালটে দেবেন,সার্বভৌম রাষ্ট্র ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীর বিদেশে মাটিতে অভূতপূর্ব যুদ্ধঘোষণা ভারতীয় সংবিধানের বিরুদ্ধে।

গণসংহারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী বললেন মুক্তবাজার,পিপিপি মডেল এবং মার্কিন নাগরিকদের ভারতে  ঢালাও সুযোগ,সুবিধা ও ছাড়ের।

হরিকথা অনন্ত,আসুন আমরা পায়দল ফৌজ মহোত্সবে মাতি,অশ্বমেধে যারা মরার জন্যই জন্মজন্মান্তরের পাপে অভিশপ্ত,তারা মরুক আগে।


সাবধান যেহেতু  রীতিমত তালিম নিয়ে পুরোদম প্রস্তুতির ফসল হিন্দি ইংরেজি ও সংস্কৃততে তিনি খারিজ করলেন ভারতীয় সংবিধান,পেশ করলেন মুক্তবাজারি মনুস্মৃতি বিধান।

অথচ দক্ষিন এশিয়ার যুদ্ধোন্মাদি ধর্মজিহাদি পরিবেশ বদলানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর পুরোপুরি ব্যর্থ।


পলাশ বিশ্বাস

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর রকস্টার অবতার অভূত পূর্ব।প্রধানমত্রীর মুখে হিন্দুত্বের জযগান অভূতপূর্ব।


মার্কিন মুক্তবাজারে অভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ভারতের,যার বিরুদ্ধ বক্তৃতার আগে দাঙ্গার অভিযোগে সমন জারি করল মার্কিন আদালত।যদিও যুক্তরাষ্ট্র সফরে সরকার প্রধান হিসেবে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি "দায়মুক্তি ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা"পাবেন বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

মনে রাখা দরকার,২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে গুজরাটের গোধরা এলাকায় অযোধ্যা থেকে ফেরা সবরমতি এক্সপ্রেস ট্রেনে হামলা ও আগুন দেওয়ার ঘটনায় ৫৮ জন হিন্দুত্ববাদী স্বেচ্ছাসেবক নিহত হন। এর জের ধরে গুজরাটজুড়ে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে প্রায় ১২শ'মানুষ নিহত হন, যাদের অধিকাংশই মুসলামান।


২০০২ সালে কোনো অপরাধ করেননি বলে দাবি করে আসছেন মোদি। ভারতের সর্বোচ্চ আদালতের একটি রায়েও মোদির ওই কথার সমর্থনে বলা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।


এবং রীতিমত তালিম নিয়ে পুরোদম প্রস্তুতির ফসল হিন্দি ইংরেজি ও সংস্কৃততে তিনি খারিজ করলেন ভারতীয় সংবিধান,পেশ করলেন মুক্তবাজারি মনুস্মৃতি বিধান।


তিনি বললেন দেশের সব আইন খারাপ,সব আইন পালটে দেবেন,সার্বভৌম রাষ্ট্র ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীর বিদেশে মাটিতে অভূতপূর্ব যুদ্ধঘোষণা ভারতীয় সংবিধানের বিরুদ্ধে।

গণসংহারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী বললেন মুক্তবাজার,পিপিপি মডেল এবং মার্কিন নাগরিকদের ভারতে  ঢালাও সুযোগ,সুবিধা ও ছাড়ের।

হরিকথা অনন্ত,আসুন আমরা পায়দল ফৌজ মহোত্সবে মাতি,অশ্বমেধে যারা মরার জন্যই জন্মজন্মান্তরের পাপে অভিশপ্ত,তারা মরুক আগে।

আমেরিকায় পৌছনোর ঠিক আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নামে সমন জারি করল মার্কিন আদালত। ২০০২ সালের  গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে তাঁর নামে যে অভিযোগ রয়েছে, তার জেরেই মার্কিন ফেডারেল আদালতের এই সমন।

ওই দাঙ্গায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তির পক্ষে মামলা করে মানবাধিকার সংস্থা আমেরিকান জাস্টিস সেন্টার। তারই জেরে গুজরাটের তত্‍কালীন মুখ্যমন্ত্রী মোদীকে  ব্যাখ্যা দিতে বলেছে মার্কিন আদালত। দু হাজার দুই সালের ওই দাঙ্গায় প্রায় বারোশো মানুষ নিহত হন। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরের মধ্যেই তাঁকে আদালতের সমন পাঠানো নিয়ে এখনও ওয়াশিংটনের প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। বিজেপিও প্রতিক্রিয়া জানাতে  চায়নি। ওই দাঙ্গার জেরেই  মুখ্যমন্ত্রী থাকাকলীন মোদীর ভিসার আবেদন এর আগে একাধিকবার আটকে দেয় যুক্তরাষ্ট্র সরকার। এবার অবশ্য প্রধানমন্তরী নরেন্দ্র মোদী মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিশেষ আমন্ত্রণেই তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন।

রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে সংস্কারের ডাক দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নিরাপত্তা পরিষদে অংশগ্রহণের  সুযোগ আরও ব্যাপক করা জরুরি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য পদ। এনিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই দাবি জানিয়ে আসছে নয়াদিল্লি। এই ইস্যুতে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশকে পাশেও পেয়েছে ভারত। কিন্তু, কয়েকটি দেশের প্রচ্ছন্ন বিরোধিতায় এখনও স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া হয়নি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ অধিবেশনে প্রথম ভাষণে প্রধানমন্ত্রী তাই সেই দাবিটাই তুলে ধরলেন অন্য মোড়কে।

বিংশ শতাব্দীর নিয়মনীতি একুশ শতকে কার্যত অপ্রাসঙ্গিক বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। কোনও একটি দেশ বা রাষ্ট্রগোষ্ঠী নিয়ামক হতে পারে না বলেও মনে করেন তিনি। আর সেই লক্ষ্যেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের মঞ্চে G ওয়ান থেকে G অলের আহ্বান শোনা গিয়েছে নরেন্দ্র মোদীর গলায়। শান্তিরক্ষা বাহিনীতে যেসব দেশের অবদান থাকে নিরাপত্তা পরিষদের স্থানীয় সদস্যপদ তাদের সকলেরই পাওয়া উচিত বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।


..

গর্বে ভরে যায় মনপ্রাণ,তবু লজ্জায় ঢেকে যায় মুখ।

এখন রকস্টার ভারতের প্রধানমন্ত্রী।


আরো লজ্জার,মার্কিন সরকার তাঁকে উদ্ধার করল যে ভাবে


যুক্তরাষ্ট্র সফরে সরকার প্রধান হিসেবে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি "দায়মুক্তি ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা"পাবেন বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।






সফরের সময় মোদির কাছে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতের কোনো সমনও দেয়া হবে না বলে শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন দেশটির জ্যেষ্ঠ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।


বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কের একটি আদালত "২০০২ সালে গুজরাটে সংঘবদ্ধ ভয়াবহ সহিংসতা"র জন্য মোদির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিল।


২০০২ সালের ওই ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকালে ভারতীয় রাজ্য গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন মোদি।


এক যুগ আগের ওই দাঙ্গার সহিংসতা থেকে বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তির পক্ষে নিউইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার গোষ্ঠি আমেরিকান জাস্টিস সেন্টার'র (এজেসি) অভিযোগের প্রেক্ষিতে সমনটি জারি করে আদালত।


মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর তদারক করার দায়িত্বে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা ওই সমন জারির বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞাত আছেন।


তারা বলেছেন, "চলতি সরকার প্রধান দায়মুক্তি ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা পেয়ে থাকেন।"তবে মামলা সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি তারা।


জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে আসা সব প্রতিনিধি দলের প্রধানরাই একই ধরনের দায়মুক্তি ভোগ করে থাকেন বলে জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তারা।


শনিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বরাক ওবামার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেয়ার জন্য তার ওয়াশিংটন যাওয়ার কথা রয়েছে।


২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের ওই দ্বিপাক্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।


জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছেন ৬৪ বছর বয়সী মোদী।



তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গতরাতে  একটি রক কনসার্টের মঞ্চ কাপালেন। না রক গানে নয়। চেনা বক্তৃতায়। নিউ ইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্কে তখন থিক থিকে ভিড়। ভারতীয় পোশাকে একবয়স্ক ব্যক্তি মঞ্চে।" গ্লোবাল সিটিজন ফেস্টিভল' উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিশ্বের যুব সমাজকেই এগিয়ে রাখলেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। সংস্কৃত-ইংরাজি-হিন্দি তিনটি ভাষা মেশানো মোদীর সাত মিনিটের বক্তব্যর সার ছিল "বিশ্ব শান্তি'। প্রথমেই   মার্কিন ভিড়ের মন জিতলেন "নমস্কারে'।

কনসর্টের শুরুতে হলিউড অভিনেতা হুগ জ্যাকম্যানের সঙ্গে হাতে হাত ধরে মঞ্চে দেখা যায় নরেন্দ্র মোদীকে।  যেসব দর্শক টেলিভিশন, ল্যাপটপ ও ফোনে মুখ গুঁজে কনসার্ট দেখছেন ,তাঁদের মোদী বললেন "নমস্তে'।

পার্কে উপস্থিত যুব সম্প্রদায়কে মোদীর বার্তা ছিল, ""কারণ আপনারাই ভবিষ্যৎ। আপনারা আজ যা করবেন, তা আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ণয় করবে। আমি এখানে এসে অনেক আশা দেখতে পারছি। যাতে রয়েছে ভবিষ্যতের আত্মবিশ্বাস।''

অথচ দক্ষিন এশিয়ার যুদ্ধোন্মাদি ধর্মজিহাদি পরিবেশ বদলানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর পুরোপুরি ব্যর্থ।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবার রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার জন্য এসে পৌঁছলে রাষ্ট্রপুঞ্জের সদর দপ্তরের বাইরে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে বাক‍্যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল আমেরিকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সমর্থক এবং কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নবাদীদের সমর্থকরা৷‌ মোদির সমর্থকরা যখন 'নিউ ইয়র্ক মোদিকে ভালবাসে', 'আমেরিকা মোদিকে ভালবাসে'প্ল্যাকার্ড নিয়ে 'মোদী মোদী'করে স্লোগান দিচ্ছিল সেই সময় তাদের সামনে এসে পড়ে কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থকরা৷‌ তাদের হাতে প্ল্যাকার্ড ছিল 'আমরা কাশ্মীরের মুক্তি চাই৷‌'দু'পক্ষকেই শাম্ত করতে নিরাপত্তা কর্মীরা তৎপর হন৷‌ এদিকে, পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের মম্তব্য অবাস্তব বলে জানিয়ে দিল ভারত৷‌ উত্তর দেওয়ার অধিকার ব্যবহার করে রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সভায় ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি অভিষেক সিং শনিবার বললেন, অবাঞ্ছিতভাবে কাশ্মীরের প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন পাক প্রধানমন্ত্রী৷‌ গণতন্ত্রের সর্বজনীন নীতি এবং প্রয়োগ মেনে জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দারা শাম্তিতেই আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন৷‌ সুতরাং আমরা পাক প্রধানমন্ত্রীর অবাস্তব মম্তব্য খারিজ করছি৷‌ আগস্টে বিদেশ সচিব পর্যায়ে আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার জন্য ভারতকেই দায়ী করে শুক্রবার রাষ্ট্রপুঞ্জে ১৫ মিনিটের ভাষণে নওয়াজ বলেছিলেন, ছয় দশক আগে রাষ্ট্রপু? কাশ্মীরে গণভোট করার প্রস্তাব এনেছিল৷‌ কাশ্মীরের মানুষ এখনও সেই প্রতিশ্রুতির দিকে তাকিয়ে আছেন৷‌ আম্তর্জাতিক মহলকেই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করতে হবে, তার ওপর পর্দা পরিয়ে রাখলে চলবে না৷‌ এদিকে, বি জে পি এবং কংগ্রেস একযোগে নওয়াজের মম্তব্যের সমালোচনা করেছে৷‌ বি জে পি মুখপাত্র নলিন কোহলি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল করতে পাকিস্তান যে আগ্রহী তা এমন আচরণ থেকে মনে হয় না৷‌ আর কংগ্রেসের মুখপাত্র রশিদ আলভি বলেছেন, রাষ্ট্রপুঞ্জে গেলেই কাশ্মীর প্রসঙ্গ টেনে আনা পাকিস্তানের স্বভাব৷‌ এতে কোনও গুরুত্ব দেওয়াই উচিত নয়৷‌ পাকিস্তানের জামাত-উদ-দাওয়া নেতা হাফিজ সঈদ অবশ্য নওয়াজের ওপর খুশি৷‌ নওয়াজ অবশ্য এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি৷‌ আমেরিকা সফর শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাংবাদিকদের কাছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জন্য শুভকামনা জ্ঞাপন করেন তিনি৷‌


দাঙ্গার ক্ষত কি মুছতে পারছেন নরেন্দ্র মোদী?

শুভজ্যোতি ঘোষবিবিসি বাংলা, দিল্লি

বারো বছর আগে ভারতের গুজরাটে ভয়াবহ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গার সময় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন যিনি, সেই নরেন্দ্র মোদীকেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাদের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরেছে সে দেশের হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি।

নির্বাচনী প্রচারে তাঁকে তুলে ধরা হচ্ছে গুজরাটের উন্নয়নের প্রধান কারিগর হিসেবে – আর প্রাক-নির্বাচনী সব জনমত জরিপেই তাঁর নেতৃত্বে বিজেপি জোট এগিয়ে আছে।

দাঙ্গার তদন্তকারী দলও সম্প্রতি মি. মোদীকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে – কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে নেমে নরেন্দ্র মোদী কি পারছেন গুজরাটের গণহত্যার কলঙ্ক মুছে ফেলতে? দেশের সাধারণ মানুষই বা তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের সম্ভাবনাকে কী চোখে দেখছেন?

ডিমোলিশন ম্যান থেকে ডেভেলপমেন্ট ম্যান

তেষট্টি বছর বয়সী এক ধুরন্ধর রাজনীতিক দলের নির্বাচনী প্রচারসঙ্গীতে শপথ নিয়েছেন – ভারতকে কখনও মাথা নোয়াতে দেবেন না।

নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদী গত সাত-আট মাস ধরে দেশের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত চষে বেড়াচ্ছেন অক্লান্তভাবে – এবং গুজরাটের টানা ১৩ বছরের মুখ্যমন্ত্রী এখন এগোচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রিত্বকে পাখির চোখ করে।

গুজরাটের উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে তাকে ঘিরে প্রচার চলছে – কিন্তু ওই রাজ্যে ২০০২-র ভয়াবহ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গার ক্ষতও কিন্তু তাকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে!

কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং মি মোদীর প্রবলতম সমালোচকদের একজন, তাঁর বক্তব্য হল তদন্তে রেহাই পেলেও দাঙ্গার সময় নরেন্দ্র মোদী যে মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছিলেন তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আর সে কারণেই প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী তাঁকে রাজধর্ম পালনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন!

২০০৭-র পর থেকে গুজরাতের বাইরে সর্বভারতীয় নেতা হিসেবে তিনি নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা শুরু করলেন – আর তার হাতিয়ার করলেন গুজরাতের সার্বিক উন্নয়নের ছবিকে!

নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়, নরেন্দ্র মোদীর জীবনীকার

কিন্তু ঘটনা এটাও, ২০১৪-র নরেন্দ্র মোদী নিজেকে সম্পূর্ণ নতুন মোড়কে পেশ করতে অনেকটাই সফল হয়েছেন – দেশের একটা বড় অংশ বিশ্বাস করছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য তিনিই যোগ্যতম।

মি মোদীর সমর্থকরা কেউ মনে করেন, গুজরাটে তিনি যে চমক দেখিয়েছেন গোটা ভারতেই সে ম্যাজিক দেখাবেন তিনি – আর উচিত শিক্ষা দেবেন পাকিস্তান-আমেরিকাকে। কেউ আবার নিশ্চিত, দেশের ভাল করার ক্ষমতা আছে একমাত্র তারই।

দাঙ্গা-কলঙ্কিত একজন রাজনীতিক থেকে দেশের সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী – নরেন্দ্র মোদীর এই চমকপ্রদ উত্থানকে স্পষ্ট দুটো পর্বে ভাগ করা যায় – বলছিলেন তার জীবনীকার ও গবেষক নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।

তিনি বলছিলেন, ''প্রথম পর্বে মি. মোদী গুজরাট দাঙ্গার পক্ষে কার্যত সাফাই গেয়ে, গুজরাতি অস্মিতা বা গর্বর কথা বলে এবং দক্ষিণপন্থী ভোটকে কনসলিডেট করেই গুজরাটের ম্যান্ডেট পান – এবং সেভাবেই ২০০২ ও ২০০৭র নির্বাচনে জেতেন।''

মি. মুখোপাধ্যায় আরও বলেন, ''দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০০৭-র পর থেকে গুজরাতের বাইরে সর্বভারতীয় নেতা হিসেবে তিনি নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা শুরু করলেন – আর তার হাতিয়ার করলেন গুজরাতের সার্বিক উন্নয়নের ছবিকে।''

এর মাধ্যমেই দাঙ্গা-কলঙ্কিত 'ডিমোলিশন ম্যান'থেকে নরেন্দ্র মোদীর রূপান্তর ঘটল উন্নয়নের কারিগর বা 'ডেভেলপমেন্ট ম্যান'হিসেবে – বলছিলেন নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।

হিন্দুত্ব আর জনপ্রিয়তা

আসলে নিম্নবিত্ত গুজরাটি পরিবারের একটি ডাকাবুকো ছেলে – ছাত্র হিসেবে সাদামাটা, রেল ক্যান্টিনে চা-বেচে যার অনেকটা সময় কাটত – সেই সাধারণ ছেলেটিই যে অসাধারণ মুন্সিয়ানায় নিজেকে ভারতের পরিত্রাতা হিসেবে তুলে ধরতে পেরেছেন তা কেউই অস্বীকার করতে পারছেন না।

যদিও নিন্দুকেরা বলেন, তার ভাবমূর্তি নির্মাণের ইমারতে অনেক ভেজাল আছে, ফেকু বা জালিয়াত বলে কম গালিগালাজও কম শুনতে হচ্ছে না নরেন্দ্র মোদীকে।

narendra_modiবিজেপি-র প্রচারে সর্বত্রই শুধুই মোদী

তার শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতির জ্ঞান নিয়েও চলছে ব্যঙ্গবিদ্রূপ। তিনি নিজে কিন্তু নির্বিকার – এবং তার জনপ্রিয়তাও ক্রমবর্ধমান।

বিজেপি-তে তাঁর সতীর্থ নেতা অরুণ জেটলি যেমন বলছিলেন, ''সব জনমত জরিপেই মি. মোদী তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে বিরাট ব্যবধানে এগিয়ে। কাজের লোক হিসেবেই তাঁর পরিচয়। দলের কর্মীরা তাঁকে দেখেই সবচেয়ে উদ্বুদ্ধ হয়। ফলে বিজেপি তাঁকে যে ভাবী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরেছে, সেটা কিস্তিমাত করা একটা সিদ্ধান্ত!''

কট্টর হিন্দুত্ববাদী হিসেবে গোড়ায় জনপ্রিয়তা পেলেও এই নির্বাচনে সচেতনভাবেই হিন্দুত্ব নিয়ে প্রচার এড়িয়ে চলছেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু যেভাবে তিনি হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান বারাণসী থেকে ভোটে লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন – তাতে বার্তাটা মোটেও অস্পষ্ট নয়।

তবে উগ্র হিন্দুত্ব আর দাঙ্গার ছায়া মি. মোদীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে কোনও বাধা কি না, সেই প্রশ্নে ভারত কিন্তু দ্বিধাবিভক্ত।

চাঁদনি চকের প্রবীণ মুসলিম পানওলার মতে, সমাজের জন্য তা মোটেও ভাল হবে না, কারণ যে লোক দাঙ্গায় মানুষের ভাল চায়নি সে কীভাবে দেশের ভাল চাইবে?

দিল্লির তরুণী আইটি প্রফেশনাল আবার মনে করছেন, শুধু দাঙ্গার ইস্যু খুঁচিয়ে তুলে লাভ নেই – কারণ ভারতে সব রাজনীতিকেরই ওরকম অতীত আছে।

দলের চেয়েও বড়?

এই বিতর্ক আর বিভক্তিরই যেন আর এক নাম নরেন্দ্র মোদী। প্রশাসক আর রাজনীতিক হিসেবে যার ভাবনাচিন্তা, কাজের ধারাও একেবারে আলাদা ধাঁচের – বলছিলেন জীবনীকার নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।

advani_and_modiমোদীর দাপটে বিজেপি-র প্রবীণ নেতারা এখন কোণঠাসা

''তিনি অনেকটা ইন্দিরা গান্ধীর মতোই স্বৈরতন্ত্রী স্বভাবের, অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী, প্রাতিষ্ঠানিক রীতিনীতি বা দলকেও মানেন না – খুব ঘনিষ্ঠ আস্থাভাজনদের নিয়ে নিজস্ব টিম তৈরি করে চলেন'', বলছিলেন মি মুখোপাধ্যায়।

আর নরেন্দ্র মোদীর কাজেকর্মেও রয়েছে ভীষণ গোপনীয়তার ব্যাপার – তাঁর দলের সদস্যরাও জানেন না অন্যদের কাজ বা দায়িত্ব ঠিক কী, ব্রিফ কী! আর তাঁর এই গোপনীয়তার কায়দাটা ঠিক আরএসএসের মতোই।

কিশোর বয়স থেকে আরএসএস বা সঙ্ঘের এই প্রচারক দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন কি না, তার উত্তর এখনও জানা নেই।

যেটা জানা আছে, নরেন্দ্র মোদীর রাজনৈতিক পরিচয়ে গুজরাত দাঙ্গার অধ্যায়টা রয়েই যাবে – সে তিনি যতই নিজেকে দেশের সেবক হিসেবে তুলে ধরুন না!

http://www.bbc.co.uk/bengali/news/2014/04/140413_sg_modi_profile



বিনিয়োগের দুয়ার খুলে বিশ্বকে ডাকলেন মোদী

শেখ আবদুল্লাহ,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2014-09-25 18:45:10.0 BdST Updated: 2014-09-25 19:31:23.0 BdST


মার্কিন সফরের আগে ভারতকে বিশ্বের শীর্ষ উৎপাদক দেশে পরিণত করার স্বপ্ন নিয়ে শুরু হলো নরেন্দ্র মোদীর 'মেইক ইন ইন্ডিয়া'কর্মসূচি, বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদেরও এর সুযোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।






রিল্যায়েন্স চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি ও টাটা সনস এর চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রিসহ ভারতের শীর্ষ শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের পাশে নিয়ে মঙ্গলবার নয়া দিল্লিতে এই প্রচারাভিযানের উদ্বোধন করেন নরেন্দ্র মোদী।

বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও বহুজাতিক বিভিন্ন সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন মোদীর এ অনুষ্ঠানে।

বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ভারতের হাইকমিশন ও দূতাবাসের উদ্যোগে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকদের দাওয়াত দিয়ে এনে সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে মোদীর বক্তৃতা দেখানো হয়, জানানো হয় বিনিয়োগের আহ্বান।

ঢাকায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় রাজধানীর গুলশানে ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারে। নিটল-নিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমেদ, প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাষ্ট্রিজের সহ-সভাপতি শাফকাত হায়দারসহ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত ছিলেন।

দিল্লির অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী 'মেইক ইন ইন্ডিয়া'র লোগো, মেইকইনইন্ডিয়া ডটকম নামের একটি ওয়েব সাইট এবং ভারতের সম্ভাবনাময় ২৫টি খাতের ওপর প্রকাশিত একটি সাময়িকির মোড়ক উন্মোচন করেন।

'ম্যানুফ্যাকচারিং'খাতে বিদেশি বিনিয়োগের অবারিত সুযোগ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার এই 'স্বপ্ন'পূরণ করতে চান। এজন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর পাশাপাশি বিশ্বের সব দেশের উদ্যোক্তাদের ভারতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

মোদী বলেন, "আমি বিনিয়োগকারীদের এই বিশ্বাস দিতে চাই- আপনাদের টাকা নষ্ট হবে না।"

গত নির্বাচনে চমক দেখিয়ে ক্ষমতায় আসা এই বিজেপি নেতা বলেন, "গত দুই তিন বছরে যার সাথে কথা হয়েছে, সে-ই বলেছে দেশের বাইরে চলে যাবে। ব্যবসা পাল্টাতে হবে। আমি এর সাথে রাজনীতির কোনো যোগ দেখি না। কিন্তু এতে আমার পীড়া হতো। আমার দেশের লোক কেন অন্য দেশে চলে যাবে?

"মানুষ নিজের, দেশের, সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল।… ব্যবসায়ীদের যেমন কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি আছে, তেমনি সরকারেরও রেসপনসিবিলিটি আছে। সরকারের সবচেয়ে বড় কাজ মানুষকে ভরসা দেয়া, মানুষের মধ্যে বিশ্বাস সৃষ্টি করা। এতোদিন সবাই সবাইকে অবিশ্বাস করেছে। আমরা এটা পাল্টাতে চাই।"

মোদীর ভাষায়, সরকারে থেকে সংসদের চার দেয়ালের মধ্যে বসে কেবল আইন প্রণয়ন করলেই চলবে না, সংসদের বাইরে সাধারণ মানুষের মনও জাগাতে হবে।

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সামনে ভারতের সম্ভাবনাগুলো তুলে ধরে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, "বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ভারত একটি বিশাল সুযোগ। এখানে বিশাল বাজার রয়েছে।

"তবে যারা শুধু বাজারের কথা ভেবে আসবেন তাদের বলব- আপনার পণ্য কেনার মত ক্রয়ক্ষমতা ভারতের মানুষের আছে কি না তা আপনাকে ভাবতে হবে। আমরা দরিদ্রদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়াতে চাই।"

এ বিষয়টিকে একটি 'চক্র'হিসাবে উল্লেখ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের কাজের ব্যবস্থা হলে আয় হবে, আয় হলে ক্রয়ক্ষমতা বাড়বে, তাতে চাহিদা বাড়বে। সব মিলিয়ে বাড়বে উৎপাদন।

"ফলে দেশ এগিয়ে যাবে। এটাই হচ্ছে মেইক ইন ইন্ডিয়া", বলেন মোদী।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের অনুষ্ঠানে মোদীর বক্তৃতার সম্প্রচার শেষে হাই কমিশনার পঙ্কজ শরণ বলেন, "ভারত অগ্রগতির নতুন যে যাত্রা শুরু করেছে তাতে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশকেই পাশে চায়। বাংলাদেশেরও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার অথবা এখানকার উদ্যোক্তারা চাইলে ভারতে বিনিয়োগ করতে পারেন।"

তিনি বলেন, বাংলাদেশ চাইলে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করতে পারে। বিশেষ করে জলবিদ্যুতে। এছাড়া বেসরকারি খাতেও বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে।

মোদী তার বক্তৃতায় বলেন, শুধু প্রণোদনায় কাজ হবে না। কাজের পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। ব্যবসা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে কেউ লাভ চায় না। বিনিয়োগকারীরা প্রথমে চান নিরাপত্তা।

"বিনিয়োগের জন্য চাই থ্রি ডি। ডেমোক্রেসি, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড ও ডিমান্ড। আমি মনে করি, এগুলো দিতে পারলে বিশ্বকে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাতে হবে না, শুধু ঠিকানা দিতে হবে। আমরা সেটা দিতে পারব আশা করি।"

এজন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

আগামী দিনে ভারতের আরো বেশি দক্ষ জনবল দরকার উল্লেখ করে মোদী বলেন, "আমরা ম্যাপিং করছি- কোন খাতে কতো জনবলের চাহিদা আছে। সে অনুযায়ী জনগণকে দক্ষ করে তোলার উদ্যোগও নেয়া হচ্ছে। সরকার, অ্যাকাডেমিশিয়ান, উদ্যোক্তা ও চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে কোন সমন্বয় নেই। তাজমহল আগ্রায় আর গাইড বানানো হচ্ছে তামিলনাড়ুতে। সমন্বয়ের এই অভাব দূর করতে হবে। অ্যাকাডেমিশিয়ানদের ভাবতে হবে- কোথায় কোন কাজ করা হবে।"

মানব সম্পদ উন্নয়নে তার সরকার সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে বলে জানান মোদী।

তিনি বলেন, উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে হলে দেশকে 'ডিজিটাল ভারত'হিসাবে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।

"বিশ্ব এগিয়ে চলেছে, দেশের বেসরকারি খাতও এগিয়েছে। অথচ সরকারি খাত তথ্য-প্রযুক্তিতে এসব খাতের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছে না। ইফেক্টিভ গভর্নেন্সের সাথে ইজি গভর্নেন্স দরকার। এজন্য দরকার ডিজিটাল ব্যবস্থা।"

বাণিজ্যের সুখবর দেয়ার পাশাপাশি নিজের কূটনৈতিক দর্শন নিয়েও কথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

"আমরা লুক ইস্ট পলিসিতে কাজ করছি। এটা চলবে। আবার লিংক ওয়েস্ট পলিসিও আমাদের আছে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অর্থনীতিকে নতুন প্ল্যাটফরমে দাঁিড় করাতে চাই। আমাদের হাইওয়ে দরকার। দরকার আই (ইনফরমেশন) ওয়ে। বন্দর থাকবে, তার সাথে থাকবে ওয়্যারহাউজ, কোল্ডস্টোরেজ, সড়ক যোগাযোগ, বিমানবন্দর।"

মোদী বলেন, ভারতীয় কোম্পানিগুলো কেবল দেশে ব্যবসা করলে হবে না, ভারতীয় পণ্য বিশ্ববাজারেও থাকতে হবে।

"এটা কোনো পলিটিক্যাল এজেন্ডা নয়। এটা আর্টিকেল অব ফেইথ।"

মোদী বলেন, ভারতের মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশের বয়স এখন ৩৫ বছরের মধ্যে, যা একটি বড় শক্তির জায়গা।

অনুষ্ঠানস্থলে সবার বসার ব্যবস্থা না হওয়ায় অনেকে দাঁড়িয়ে মোদীর বক্তব্য শোনেন। এজন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী ক্ষমা চেয়ে বলেন, "আমি ক্ষমা চাইছি, আপনাদের সকলের বসার ব্যবস্থা করতে পারিনি। এর কারণ হলো- আগে এ রকম সভা করার অভিজ্ঞতা আমার ছিল না। আপনাদের এই উপস্থিতি দেখে আমি বলতে পারি, আপনাদের আর আমার অতিরিক্ত কোনো ভরসা দেয়ার দরকার নেই।"

ভারতের শীর্ষ উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠানে বলেন, 'মেইক ইন ইন্ডিয়া'কর্মসূচি ভারতের প্রগতিকে এক নতুন দুয়ারে নিয়ে যাবে বলে তাদের বিশ্বাস।

তারা বলেন, উৎপাদন খাতের সম্প্রসারণ হলে কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি সামগ্রিক অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। তবে এজন্য আইন-কানুন হতে হবে সাধারণ, স্বচ্ছ ও দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য।

ঢাকার মতো চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতেও মোদীর বক্তৃতা সম্প্রচারের ব্যবস্থা করে ভারতের সহকারী হাই কমিশন কার্যালয়।

চট্টগ্রামের একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোদীর বক্তৃতার পর সহকারী হাই কমিশনার সোমনাথ হালদার দিল্লি-মুম্বাই ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডোরসহ, সাতটি রাজ্যে বিভিন্ন অর্থনৈতিক জোনের সম্ভাবনা এবং বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অবহিত করেন।

বিএসআরএম গ্রুপের চেয়ারম্যান আলী হুসেইন আকবারালী, বিজিএমইএর পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম চেম্বারের সহ-সভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদ, পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, পিএইচপির পরিচালক আলী হোসেন, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার চট্টগ্রাম কার্যালয়ের সিইও দেবাশীষ নন্দী, কেডিএস গ্রুপের নিতিন অরোরা, চট্টগ্রাম জুনিয়র চেম্বারসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক গ্রুপের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

রাজশাহীর নাইস হোটেল ইন্টারন্যাশনালে আয়োজিত অনুষ্ঠানেও সহকারী হাই কমিশনার সন্দীপ মিত্র স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সামনে ভারতে বিনিয়োগের সম্ভাবনাগুলো তুলে ধরেন।



মোদির বার্তা- বিএনপির আশার কফিনে শেষ পেরেক

মোয়াজ্জেমুল হক ॥ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে কোন মত ও পথেই কুলিয়ে উঠতে পারছে না ক্যান্টনমেন্টে জন্ম নেয়া বিএনপি। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি। এ নির্বাচনের আগে ও পরে এবং হালনাগাদ পর্যন্ত বিএনপির সব হুঙ্কার, হুঁশিয়ারি সবই ধুলায় মিশে গেছে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশলের কাছে। এ দেশের রাজনীতিতে বিদেশীদের নাক গলানো ও প্রভাবের একটি বিষয় বহুল আলোচিত। ভারতের নির্বাচনে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপি সরকারের ভরাডুবির পর মোদি সরকার ক্ষমতায় আসায় বিএনপি শিবিরে রীতিমতো উল্লাস সৃষ্টি হয়েছিল এই মনে করে যে, এবার আওয়ামী লীগ সরকারের বারোটা বেজে যাবে। অর্থাৎ, মোদি সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা পাবে বিএনপি ও তার নেতৃত্বাধীন জোট। কিন্তু সে আশা এখন গুড়েবালি। গত ১৯ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচএম মাহমুদ আলী ভারত সফরকালে মোদির সঙ্গে সাক্ষাত করেন। মোদি বাংলাদেশকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেয়ার পাশাপাশি সুনির্দিষ্টভাবে বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত এক সুতোয় গাঁথা। মোদি বলেছেন, 'বঙ্গবন্ধু দেশ বানায়া, উসকি লাড়কি দেশ বাঁচায়া।'অর্থাৎ, বঙ্গবন্ধু দেশ গড়েছেন আর তাঁর কন্যা বাংলাদেশকে রক্ষা করেছেন। বর্তমানে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে গিয়ে গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথম সরাসরি বৈঠক হয় নিউইয়র্কে। শেখ হাসিনা বৈঠককালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে স্থল সীমানা চুক্তি কার্যকর এবং তিস্তা চুক্তিসহ দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুগুলো সমাধানের উদ্যোগ নেয়ার আন্তরিক আহ্বান জানান। মোদির জবাব ছিল 'ম্যায় রাস্তা নিকাল রাহাহু' (আমি সমাধানের পথ খুঁজছি)। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি স্থল যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায়গুলো তুলে নিতে মোদি সরকারের সহযোগিতা চাইলে তাতেও তিনি ইতিবাচক সাড়া দেন।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর পর পর প্রদত্ত এ সব বক্তব্য ইতিবাচক তাৎপর্য বহন করে বলে মনে করছে। তাঁদের মতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট দেশীয় রাজনৈতিক অঙ্গন সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়ে উত্তপ্ত করতে ব্যর্থ হয়ে বিদেশীদের বিশেষ করে পার্শ¦বর্তী দেশ ভারতের কাছ থেকে যে আশায় অপেক্ষা করছিল প্রধানমন্ত্রী মোদির এ ধরনের বক্তব্যের পর তাঁদের বহুল প্রতীক্ষার সেই আশার কফিনে শেষ পেরেকটিই মেরে দেয়া হয়েছে বলে মত ব্যক্ত করা হচ্ছে। বিএনপির ধারণা ছিল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপি সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগের যে সম্পর্ক বিরাজিত ছিল সে সম্পর্কের উল্টো ফলাফল ঘটবে নরেন্দ্র মোদি সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে সব আশা-আকাক্সক্ষা মোদির বক্তব্যের পর রীতিমতো ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, বিএনপির সঙ্গে যে ২০ দলীয় জোটের ব্যানার রয়েছে তাতেও চলছে টানাপোড়েন। জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির দণ্ড রহিত হয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডে পরিণত হওয়ায় আদালতের রায়ের পর দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝেও সন্দেহের দানা বেঁধেছে ব্যাপক আস্থার সঙ্গে। এর আগে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে অর্থ যোগান দেয়ার ঘটনার খবর নিয়ে দুই দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন কালো মেঘে ঢেকে যায়। ভারতের ক্ষমতাসীন বিজিপি এবং বিরোধী কংগ্রেস এ ঘটনার তদন্ত দাবির পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর কড়া সমালোচনায় লিপ্ত হয়। অভিযোগ উঠে, মমতার মদদেই বাংলাদেশের এমন ন্যক্কারজনক কা-ে অর্থের যোগান দিয়েছে সে দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শারদা। এ ঘটনা নিয়ে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ে তদন্তও শুরু হয়েছে।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক বোদ্ধাদের কাছে পরিষ্কার হয়েছে যে, বিএনপি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ না নিয়ে সংসদ থেকে যেমন বিদায় পেয়েছেন, তেমনি বিদেশীদের মধ্যে শেষ আশা ভরসার স্থল হিসেবে বর্তমান ভারত সরকারের কাছ থেকেও কোন ধরনের সহযোগিতা পেতে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর পর পর দুটি বক্তব্য বিএনপি বা ২০ দলীয় জোটের জন্য উল্টো 'ব্যাক ফ্লো'হয়েছে বলেও মত ব্যক্ত করা হচ্ছে। এর ওপর বিএনপির জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়েছে- ২০ দলীয় জোট থেকে ছোট ছোট কয়েকটি দল বেরিয়ে গিয়ে ইতোমধ্যে নতুন জোট গঠন করেছে।

রাজনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের মামলায় ধরা খেয়ে জামায়াত ও এর শীর্ষ নেতাদের কয়েকজন অভিযুক্ত হয়ে এক অনিশ্চিত অবস্থায় নিপতিত হয়েছে। সরকারবিরোধী আন্দোলনে সহিংস তৎপরতায় বিএনপির পক্ষে মাঠে ময়দানে ফাইটার হিসেবে কাজ করেছে জামায়াত-বিএনপির সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে ও পরে পুলিশসহ সাধারণ বহু মানুষের প্রাণ সংহার হয়েছে এদের হাতে। ইতোমধ্যেই বিএনপি ও জামায়াতের সম্পর্কে ফাটল সৃষ্টি হয়ে রাজনীতির চালচিত্র পাল্টে গেছে। জামায়াত চলছে অনেকটা একলা চল নীতিতে। আর বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিভিন্ন দুর্নীতির মামলায় আসামি হয়ে এখন গ্রেফতার আতঙ্কে পড়ে বিভিন্ন জনসভায় বলে বেড়াচ্ছেন 'গ্রেফতারে ভয় পাই না। আমাকে বন্দী করার আগে নিজেদের পালানোর রাস্তা পরিষ্কার করুন।'সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দুটি জনসভায় বিএনপি নেত্রী জামায়াতের সঙ্গে তাদের ফাটল ধরানো যাবে না বলে বক্তব্য রেখে নতুন করে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও প্রদান করেছেন। এ ধরনের হুঁশিয়ারি এ পর্যন্ত বহু দফায় ব্যক্ত করার পর নিজ সমর্থিত দল ও জোটের নেতাকর্মীরা তাতে আর আশ্বস্ত হতে পারছেন না। এর ওপর আরেক বোমা ফাটিয়ে দিয়েছেন দলের শীর্ষ নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। সম্প্রতি প্রকাশিত তাঁর একটি বইয়ে তিনি পরিষ্কার করে দিয়েছেন- বিএনপি চেয়ারপার্সনের পক্ষে আন্দোলনের নামে তাঁর সন্তানদের মামলা মোকদ্দমা ও কারাবরণ থেকে রক্ষার আকুতি নিয়ে।

বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন সূত্রে এও বলা হচ্ছে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণ করেছে সত্য। কিন্তু বিএনপির আন্দোলনে এ সরকার আগাম নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। তার জবাবও শেখ হাসিনা শনিবার নিউইয়র্কে সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন। বলে দিয়েছেন, আগাম নির্বাচনের কোন সম্ভাবনা নেই, মধ্যবর্তী নির্বাচনও দেবেন না। সে আশাও গুড়েবালি।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিরোধ নিরসনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন সে আশায়ও ছেদ পড়েছে ড্যান মজেনার বক্তব্যে। রবিবার ঢাকায় ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্টস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বলে দিয়েছেন, 'আমি মনে করি এটা একটা অভ্যন্তরীণ বিষয়, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো ও জনগণের মীমাংসা করা প্রয়োজন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, রাজনৈতিক সূত্রগুলো মনে করছে, যুক্তরাষ্ট্রও তাদের আগেকার অবস্থান এখন পাল্টাতে সচেষ্ট হচ্ছে।

সঙ্গত কারণে বলা হচ্ছে, বিএনপি এখন রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় কোন পথে এগোবে এবং এতে কিছুটা হলেও সফলতা আনার ক্ষেত্রে সচেষ্ট হবে, না ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার মতো ভুল পথে পা দেবে-তাই এখন দেখার বিষয়।

http://www.allbanglanewspapers.com/janakantha.html



মহামান্য কহেন‎সাঈদির রায়ের রিভিউ পিটিশন চাই।

Next: लोक की जड़ें जहां मजबूत नहीं,ऐसा साहित्य न कालजयी बन सकता है और न वैश्विक कूपमंडुक आलोचक ही शैलेश मटियानी,रेणु और शानी को आंचलिक बताते हैं तो हार्डी,ताराशंकर,शोलोखोव,गोर्की,कामू या मार्क्वेज आंचलिक क्यों नहीं? 'मटियानी'जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...राकेस मटियनी की इच्छा पलाश विश्वास
Previous: গর্বে ভরে যায় মনপ্রাণ,তবু লজ্জায় ঢেকে যায় মুখ। মার্কিন মুক্তবাজারে অভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ভারতের,যার বিরুদ্ধ বক্তৃতার আগে দাঙ্গার অভিযোগে সমন জারি করল মার্কিন আদালত। এবং তিনি বললেন দেশের সব আইন খারাপ,সব আইন পালটে দেবেন,সার্বভৌম রাষ্ট্র ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীর বিদেশে মাটিতে অভূতপূর্ব যুদ্ধঘোষণা ভারতীয় সংবিধানের বিরুদ্ধে। গণসংহারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী বললেন মুক্তবাজার,পিপিপি মডেল এবং মার্কিন নাগরিকদের ভারতে ঢালাও সুযোগ,সুবিধা ও ছাড়ের। হরিকথা অনন্ত,আসুন আমরা পায়দল ফৌজ মহোত্সবে মাতি,অশ্বমেধে যারা মরার জন্যই জন্মজন্মান্তরের পাপে অভিশপ্ত,তারা মরুক আগে। সাবধান যেহেতু রীতিমত তালিম নিয়ে পুরোদম প্রস্তুতির ফসল হিন্দি ইংরেজি ও সংস্কৃততে তিনি খারিজ করলেন ভারতীয় সংবিধান,পেশ করলেন মুক্তবাজারি মনুস্মৃতি বিধান। অথচ দক্ষিন এশিয়ার যুদ্ধোন্মাদি ধর্মজিহাদি পরিবেশ বদলানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর পুরোপুরি ব্যর্থ। পলাশ বিশ্বাস
$
0
0
মহামান্য কহেনসাঈদির রায়ের রিভিউ পিটিশন চাই।



সাঈদির রায়ের পর নানাজনে নানা মতামত দিয়েছেন।
কেউ রায় মেনে নিয়েছেন, কেউ মানেননি! তবে যারা ভবিষ্যতের দিকে তাকান তারা নিশ্চয়ই ধারণা করে নিয়েছেন এই রায়ের মধ্য দিয়ে জামাত আপাতত প্রতিরোধ তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। তারা সামনে চক্রান্ত অব্যাহত রাখবে এই যুদ্ধাপরাধীকে বের করে নিতে এবং এই সাঈদি যদি কোনমতে প্রাপ্য সাজা থেকে পার পেয়ে যায় - বাংলার কপালে এই লোকটা দুর্দশা নিয়ে আসবে। এর একটাই কারণ ইতিহাসে লেখা থাকবে- সাঈদিকে তার যথাযোগ্য শাস্তি দেয়া হয় হয়নি! সেরকম পরিস্থিতি আসলে নিজের বিবেকের আয়নায় কি জবাব দেবেন?

আসুন চেষ্টা করি, রিভিউ পিটিশনের দাবী তুলি। অন্তত বলতে তো পারবো আমাদের চেষ্টাটা আমরা করেছিলাম। রাজথের সংগ্রাম চলছে, চলবে। নিজের দায়িত্ববোধ থেকে সবাই প্রতিটি অবস্থান থেকে এগিয়ে আসবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।

এই দেশের জল, মাটিতে আমরা বড় হয়েছি।
এর প্রতি আমাদের অসীম দায়। আসুন যার যার অবস্থান থেকে অনলাইন, রাজপথ সব জায়গায় এ নিয়ে কথা বলি। নিজের বিবেকের কাছে নিজে পরিষ্কার থাকি। সবার প্রতি করজোড়ে এই অনুরোধ রইলো!

অনেকেই জিগাশ করছে এই ইভেন্ট কেন খোলা হলো, এই ইভেন্টের কাজটা কি?

এইবার আমি উত্তর দিয় সব কিছুর। এইটা একটি অনলাইন ইভেন্ট, ইভেন্টটি খোলা হয়েছে সাঈদির রায়ের রিভিউ পিটিশনের দাবি নিয়ে। আমরা চাইছি অনলাইনে এই দাবির পক্ষের মানুষদের একত্রিত করে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে, আমরা বুঝিয়ে দিতে চাই আমরা সংখ্যায় অনেক যারা একজন যুদ্ধপরাধির আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদন্ডের রায় মন থেকে মেনে নিতে পারছিনা।

এখন অনেকে প্রশ্ন করবে অনলাইন ইভেন্ট করে আদৌ কি কিছু করা সম্ভব? তাদের উদ্ধেশ্যে আমার উত্তর ২০১৩ র সেই গনজাগরন কিন্তু এরকম একটা ইভেন্টের মাধ্যমেই হয়েছিল।

ইভেন্ট এখন আপাতত অনলাইনেই সীমাবদ্ধ রাখতে চাই, আমরা প্রথমে এই অনলাইনের মাধ্যমে ঐকবদ্ধ হয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করার চেষ্টা করি, তারপরো কিছু না হলে, পরেরটা পরে দেখা যাবে, ইতিমধ্যে শাহবাগে অনেকেই আছেই, দরকার হলে আমরা সবাই আবার তাদের সাথে সেই ২০১৩ র উত্থাল ফেব্রুয়ারির মত ঐক্যবদ্ধ হবো।

আপাতত সবাই ফোকাস করুন অনলাইনে, যে যেইভাবে পারুন সবাইকে ইনভাইট করুন, এবং আমাদের সাথে একাগ্রতা প্রকাশ করতে বলুন। আজ থেকে ২০-২৫ বছর পর আপনার বাচ্ছাকে যখন দেশের ইতিহাস বলতে যাবেন, তখন কি বলবেন???

আমাদের দেশে একটি রাজাকার ছিল, যাকে আমৃত্যু পর্যন্ত আমাদেরই জনগনের টাকায় তার ভরনপোষন করা হয়েছিল, কিন্তু আমরা কিছুই করতে পারিনি..…।

'' আমরা কিছুই করতে পারিনি '' এইরকম বলার মানুষদের মধ্যে আমি নেই, যতটুক পারি আমরা ততটুক করেছিলাম, পরবর্তী প্রজন্মকে এই কথাটা হলেও যাতে বলতে পারি তাই এই ইভেন্ট, তাই এই ঐক্যবদ্ধ হওয়া। দেশের জন্য না হোক, পরবর্তি প্রজন্মকে এই কথাটা বলতে পারার জন্য হলেইও থাকুন আমাদের সাথে।

দেখা যাক না এর শেষ কোথায় হয়?

জয় বাংলা, দেখা হবে বিজয়ে।

{ এইবার কিভাবে একত্রে আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে ইনভাইট পাঠাতে পারবেন তা বলিঃ

১। মজিলা ফায়ারফক্স থেকে এড অনসে ক্লিক করুন।

২। সার্চ বারে "Facebook select all" লিখে সার্চ দিন।

৩। সার্চের রেজাল্টে " facebook select all o.rev18.1" এর ডানপাশে দেখুন ইনস্টল লেখা আছে। সেখানে ক্লিক করে এড অনসটি ব্রাউজারে এড করে নিন।

৪। ফেসবুকে লগ ইন করে ইভেন্টে আসুন। ইনভাইট অপশনে ক্লিক করুন। এরপরে "Choose friends" অপশনে ক্লিক করুন। এবার বন্ধু তালিকাটি ডিসপ্লেতে আসলে কার্সর টেনে নীচে যেতে থাকুন যতক্ষন না সব বন্ধু একত্রে তালিকায় দৃশ্যমান হয়।

৫/ ব্রাউজারের উপরে সর্বডানে দেখুন সবুজ একটি টিকচিহ্ন দেখা যাচ্ছে। সেখানে ক্লিক করুন। এবার সামান্য কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। এরপরে "Send" বাটনে ক্লিক করুন।

দেখবেন আপনার লিস্টের সবাই ইভেন্টে ইনভাইট হয়ে গিয়েছে।।  }}}


সাঈদীর আপিল মামলার রিভিউ নিয়ে কিছু কথা

১. রাষ্ট্রপক্ষ সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (আপীল বিভাগ) রুলস ১৯৮৮ এর অর্ডার ২৬ অনুযায়ী রিভিউ করতে পারে। সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপক্ষকে সেই অধিকার নিশ্চিত করেছে। যুদ্ধাপরাধীদের জন্য সংবিধানের ৪৭ক(২) প্রযোজ্য হলেও রাষ্ট্রপক্ষের জন্য তা প্রযোজ্য হবে না। সুতরাং সাঈদীর আপিল মামলার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের রিভিউ করতে কোনো বাধা নেই।

২. সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (আপীল বিভাগ) রুলস ১৯৮৮ অনুযায়ী রিভিউ করতে হবে রায় ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে। এটি কি সংক্ষিপ্ত রায় ঘোষণা নাকি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ বুঝাবে তা নির্ধারণে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসকে সক্রিয় হতে হবে। তবে রীতি হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর রিভিউর জন্য আবেদন করা যায়।

৩. সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (আপীল বিভাগ) রুলস ১৯৮৮ এর অর্ডার ২৬, রুল ৩ অনুযায়ী নতুন প্রমাণ উদঘাটনের প্রেক্ষিতে রিভিউ করার সুযোগ রয়েছে। (... when the application proceeds on the ground of a discovery of fresh evidence....)

একাত্তর টিভিতে এক টকশোতে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল তদন্তে তথ্যপ্রাপ্তির ঘাটতির কথা বলেছেন। এই বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। 

ট্রাইব্যুনালে প্রমাণিত ইব্রাহিম কুট্টি হত্যার অভিযোগে রায় মৃত্যুদণ্ড থেকে আপিল বিভাগে গিয়ে কেনো প্রমাণিত হওয়ার পরেও মাত্র ১২ বছরের কারাদণ্ড হলো তা বড় প্রশ্ন। 

বিসাবালিকে নারিকেলগাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে হত্যা এবং পিরোজপুরের উমেদপুর গ্রামের হিন্দুপাড়ার ২৫টি ঘরে আগুন দেওয়ার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল থেকে সেখানে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে তা আপিল বিভাগে এসে প্রমাণিত হওয়ার পরেও কেনো তা আমৃত্যু কারাদণ্ডে পরিবর্তিত হলো তাও বড় প্রশ্ন। তবে কি আইনের সেই প্রিন্সিপাল কেবলই ঠুনকো কথা – 'শাস্তি হবে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী (gravity of crime)? 

প্রয়োজনে পিরোজপুরে যাওয়া হোক। সেখানে বিসাবালি হত্যাসংক্রান্ত কোনো নতুন তথ্যপ্রমাণ পেলে উঠিয়ে আনা হোক। তা সংযুক্ত করেই করা হোক রিভিউ আবেদন।

রাষ্ট্রপক্ষ এইটুকু করতে আন্তরিক তো? নাকি সর্বোচ্চ আদালত থেকে একটা রায় পেয়েই খুশি?




लोक की जड़ें जहां मजबूत नहीं,ऐसा साहित्य न कालजयी बन सकता है और न वैश्विक कूपमंडुक आलोचक ही शैलेश मटियानी,रेणु और शानी को आंचलिक बताते हैं तो हार्डी,ताराशंकर,शोलोखोव,गोर्की,कामू या मार्क्वेज आंचलिक क्यों नहीं? 'मटियानी'जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...राकेस मटियनी की इच्छा पलाश विश्वास

$
0
0

लोक की जड़ें जहां मजबूत नहीं,ऐसा साहित्य न कालजयी बन सकता है और न वैश्विक

कूपमंडुक आलोचक ही शैलेश मटियानी,रेणु और शानी को आंचलिक बताते हैं तो हार्डी,ताराशंकर,शोलोखोव,गोर्की,कामू या मार्क्वेज आंचलिक क्यों नहीं?

'मटियानी' जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...राकेस मटियनी की इच्छा


पलाश विश्वास

सबसे पहले साफ कर दिया जाये कि हम भाषाओं की दीवारें ढहा देने में यकीन करते हैं और विधाओं के व्याकरण सौंदर्यशास्त्र को नहीं मानते।


तो बोलियों को आंचलिक मानने का सवाल ही कहां उठता है?


जनपदों का साहित्य आंचलिक और दिल्ली मुंबई कोलकाता महानगर केंद्रित साहित्य कालातीत वैस्विक ,ऐसा साबित करने वाले लोग हिंदी का कितना सर्वनास कर चुके हैं,उसका मूल्यांकन बेहद जरुरी है।


कबीर दास समेत सूफी संतों ने बोलियों में ही रचनाकर्म किया तो क्या वह हिंदी साहित्य की मुख्यधारा नहीं है?


क्या कबीरदास आंचलिक हैं?


क्या विद्यापति आंचलिक हैं?


क्या जायसी आंचलिक हैं?


क्या हमारे परममित्र गोरख पांडेय  आंचलिक है?


क्या लोक से कटे अत्याधुनिक विमर्श के जनपदविरोधी जनविरोधी सांढ़ संस्कृति के धारक वाहक ही हिंदी के झंडेवरदार बने रहेंगे और मठों से माफियाकर्म के जरिये जनपदों और बोलियों को खारिज करते रहेंगे-इन सवालों का जवाब खोजे बिना मान लीजिये कि आपका हिंदी प्रेम हिंदी अधिकारी गोत्र की रजनीति और सरकारी पैसे पर ऐय्याशी की सबसे बढ़िया जुगत के अलावा कुछ भी नहीं है और ऐसे मानस वालों को भाषा और साहित्य से बेदखल करना ही हमारा फौरी कार्यक्रम है।उनके लिए घृणा एककमजोर शब्द है।


जिस कालजयी कथा की वजह से किसो को आत्महत्या करने को मजबूर हो जाना पड़े,उसके रचनाकार को चाहे नोबेल पुरस्कार मिले ,हमारी नजर से वह बेहद टुच्चा है और मनुष्य तो किसी भी मायने में नहीं है।


विचारधारा और पार्टीबद्धता की आड़ में सौदेबाजी की राजनीति के तहत तमाम विश्वविद्यालय,नियुक्तियों और अकादमियों के जरिये जिन महामहिमों ने अपनी पीठ ज्ञान की दिशा में बनायी हो,उनका भंडाफोड़ भी जरुरी है।


ऐसे लोगों की वजह से ही प्रेमचंद,मुक्तिबोद से लेकर शैलेश मटियानी तक को आजीवन पापड़ बेलने पड़े और उन्हें उस प्रतिष्ठा से वंचित किया जाता रहा जिसके वे हकदार थे।


पहले इलाहाबाद से भाई संतोष मिश्र का यह संदेश मिलाः

शैलेश मटियानी के बेटे राकेश मटियानी लगभग एक महीने से महाविद्यालय में रोज़ साथ होते हैं...और कभी-कभी 'हिंदुस्तान' के जहाँगीर राजू जी भी ...

उनकी हार्दिक इच्छा है कि 'मटियानी' जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...

आप चाहे तो बतिया सकते हैं..राकेश -9336664773

— with Deven Mewari and 43 others.

शैलेश मटियानी के बेटे राकेश मटियानी लगभग एक महीने से महाविद्यालय में रोज़ साथ होते हैं...और कभी-कभी 'हिंदुस्तान' के जहाँगीर राजू जी भी ...  उनकी हार्दिक इच्छा है कि 'मटियानी' जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...  आप चाहे तो बतिया सकते हैं..राकेश -9336664773


हालांकि परिचर्चाओं से कुछ हासिल होता नहीं है क्योंकि उसमें अक्सर विद्वतजनों की आत्ममुग्ध टोलियां बिना किसी मकसद अपनी अपनी विद्वता की जुगाली करती हैं ।

न हम ऐसी कोई परिचर्चा का आयोजन करते हैं और न उसमें शामिल होते हैं।लेकिन शैलेश जी के साथ संक्षिप्त इलाहाबादी अंतरंगता,उनके साहित्य,उनके संघर्ष और लोक जमीन की सोंधी महक और सरोकार से सराबोर उनके जीवन के अब तक न हुए मूल्यांकन के लिए शायद ऐसी परिचर्चा जरुरी भी है।


फिर राकेश का फोन आया।


मैं 1979 में एमए पाल करने के बाद नैनीताल से सीधे इलाहाबाद कर्नल गंज में उनके घर धमका था।तब राकेश इतने छोटे थे कि न मुझे उनकी याद है और न वे मुझे पहचान सकते हैं।


राकेश ने कहा कि उन्हें शैलेश जी पर मेरा लेख चाहिए रेणु के संदर्भ में।


इस पर मैंने सीधे कहा कि में इसे रेणु और शैलेशजी दोनों का अपमान मानता हूं।


आंचलिक कहकर दरअसल रेणु,शैलेश जी और शानी को महानगरीय साहित्य माफिया ने ऐसे गैस चैंबर में बंद कर रखा है,जहां बाकी दुनिया की हवा पानी लगती नहीं है।


लोक समृद्ध साहित्य तो असली जनसाहित्य है और उसी का वैश्विक शास्त्रीय मूल्य है,हिंदी के कूपमंडुक लोग यह भी नहीं जानते।


बांग्ला के तारासंकर को किसी ने कभी आंचलिक ठहराने की जुर्रत नहीं की जबकि उनका साहित्य राढ़ बांग्ला की माटी की महक में रसा बसा है।


बांग्लादेश का हर साहित्यकार जनपदों की भाषा में लिखता है,जनपजों की कथा लिखता है और उन्हें कोई आंचलिक साहित्यकार नहीं कहता।


शोलोखोव का रचनासंसार दोन नदी को केंद्रित है तो अंग्रेजी के मूर्धन्य उपन्यासकार ठामस हार्डी ने वेसेक्स जनपद को ही कथा भूमि बनाया है।


जिस जादू यथार्थवाद की बात की जाती है या जिस अस्तित्ववाद या स्ट्रीम आफ कंससनेस की खूब चर्चा होती है,जिस यूरोपीय नवजागरण से जनता का साहित्य का आरंभ है,वहा भी मूल में लोक है।


अपने यहां रवींद्र नात टैगोर को जो नोबेल मिला उसमें भी लालन फकीर का लोक आध्यात्म है।


लेकिन हमारी हिंदी के दिग्गज अरबन साहित्यकार और आलोचक लोक को साहित्य का संपद नहीं मानते क्योंकि वे लोक से कटे हैं।


हिंदी जैसी बोलियों के अकूत लोक भंडार दुनिया में किसी भाषा में है या नहीं ,इस पर शोध संभव है।हम उस संपदा को खारिज ही नहीं कर रहे हैं बल्कि उसके सफाये परआमादा हैं और महानगरीय मुक्तबाजार में ध्वस्त कृषि की तरह अपनी लोक विरासत को यूज किया कंडोम की तरह उतार फेंक रहे हैं।


हमसे बड़ा हिंदी का शत्रु तो अंग्रेजी भी नहीं है।


अपनी बोलियों को खारिज करके हिंदी किसी जनम में धूसरी भारतीय भाषाओं के सात शत्रुता और अंग्रेजीपरस्ती के कारोबार में राष्ट्रभाषा बनेगी ,इसमें शक है लेकिन वह जनभाषा भी बनी रहेगी या नहीं,इसमें घनघोर शक है।


जबकि बांग्ला में लोक आधारित साहित्य ही श्रेष्ठ साहित्य माना जाता रहा है।


बांग्लादेश में अब भी जनपदों का साहित्य लिखा जाता है जनपदों की भाषा में।


कोलकाता में सांढ़ सस्कृति भयावह है तो देहगाथा ही कथावस्तु है और लोक और जनपद गायब है।हिंदी की दशा दिशा भी वही है।


हिंदी के महान साहित्यकार मठाधीश संपादकों ने शहरी भद्र वर्चस्व के तहत अस्मिता विभाजन की सत्ता राजनीति के तहत दशकों से हिंदी और हिंदी साहित्य का बेड़ा गर्क किया है।


अब हिंदी में किसी कबीर दासकी कोई संभवना नहीं है।


जयदेव हिंदी में लिखते तो उन्हें भदेस मान लिया जाता।


शैलेश मटियानी,रणु और शानी जैसे समर्थ रचनाकार को आंचलिक फतवा देकर उनको सीमाबद्ध करके हाशिये पर डालने से न सिर्फ वे बल्कि हिंदी की समूची लोक विरासत और जनपदीय लेखन के बारह बज गये।


इस सिलसिले में फिलहाल इतना ही कहना है।बाकी जब जैसा मौका आयेगा कहा लिखा जायेगा।


अगर शैलेश मटियानी की वैश्विक दृष्टि और लोकसमृद्ध उनकी रचनाधर्मिता पर बहस हो सकती है तभी परिचर्चा का औचित्य है अन्यथा नहीं।


পুরুলিয়ার আদ্রাতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে অসুর পরব।

Previous: लोक की जड़ें जहां मजबूत नहीं,ऐसा साहित्य न कालजयी बन सकता है और न वैश्विक कूपमंडुक आलोचक ही शैलेश मटियानी,रेणु और शानी को आंचलिक बताते हैं तो हार्डी,ताराशंकर,शोलोखोव,गोर्की,कामू या मार्क्वेज आंचलिक क्यों नहीं? 'मटियानी'जी की जयंती 14 अक्टूबर को सभी साहित्यप्रेमी अपने-अपने क्षेत्र में परिचर्चा आयोजित करें ...राकेस मटियनी की इच्छा पलाश विश्वास
$
0
0
পুরুলিয়ার আদ্রাতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে অসুর পরব।
শরদিন্দু বিশ্বাস

পুরুলিয়ার আদ্রাতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে অসুর পরব। আমরা যাচ্ছি। আপনাদেরও আসার জন্য নিমন্ত্রণ করছি। 
বিহার, ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যগুলি জুড়ে চলছে অসুর সংস্কৃতি বিকাশের প্রয়াস। প্রতিটি বস্তুর কল্যাণকামী এই মূল ভারতীয় সংস্কৃতির প্রসার আগমী সময়ে আরো বিকশিত হবে। সকলকে অসুর সংস্কৃতির পুন্রজাগ্রনের শুভেচ্ছা জানাই। 
JAI ASSUR.




বরাক উপত্যকার চিকিত্সা পরিসেবার ভয়াবহতা : একটা বাস্তব ঘটনার আলোকপাত

$
0
0

বরাক উপত্যকার চিকিত্সা পরিসেবার ভয়াবহতা : একটা বাস্তব ঘটনার আলোকপাত 

সন্জয় দে


---------------------------------------------------------------------------------------

৬৫ বছরের বৃদ্ধা ভোর ৫ পাঁচটায় ঘুম থেকে হাউ হাউ করে কেঁদে উঠলেন. 
একমাত্র ছেলে পাগলের মত ঘুম থেকে উঠে জিজ্ঞেস করলো -- "কি হয়েছে ? কাঁদছ কেন ?"

বৃদ্ধা ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আরো জোরে কেঁদে উঠলেন-- আমি চউখে কুন্তা দেখিয়ার না রে " 
মানে বৃদ্ধার চোখের উপর বিশ্ব সংসার অন্ধকার হয়ে গেছে.

ডাইবেটিকের রোগী এই মহিলা তিলে তিলে দৃষ্টি শক্তি হারিয়েছেন বহুদিন আগে থেকেই. একবার অপারেশনও করিয়েছেন, কাজ হয় নি কোন. তবু কোনমতে নিজের কাজটুকু করতে পেরেছিলেন. আজ সেই আত্মনির্ভরতার মৃত্যু ঘটলো.

ছেলে বরাক উপত্যকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক চা বাগানে কাজ করে. বেসরকারী খন্ড বিশেষ করে চা বাগান কর্মীদের ছুটি পাওয়া আর ভগবান পাওয়া সমান, সাত সকালে বড় সাহেবের পায়ে হাতে ধরে এক দিনের ছুটি মঞ্জুর করে শিলচর শহরের এক মহিলা চক্ষু রোগ বিশেষজ্ঞ কে দেখাবার ব্যবস্থা করল. ডাক্তার দেখাবার সময় বিকেল পাঁচটায়. অসুস্থ মাকে নিয়ে বিভিন্ন গাড়ি বদল করে পাঁচ ঘন্টা পথশ্রম করে শিলচর এসে পৌছল. ডাক্তার দেখিয়ে ওই রাতেই আবার বাগানে ফিরতে হবে, কারণ কালকের ছুটি নেই, আর শিলচর শহরে রাত্রিবাস করার মত কোন আত্মীয়-স্বজন নেই.

বৃদ্ধা ডাক্তারের হাতে ধরে কেঁদে বলল- আমার দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দাও গো মা, আমি তোমার কাছে অনেক আশা নিয়ে এসেছি.

ডাক্তার রোগীকে রোগীকে ভালো ভাবে পরীক্ষা করলেন. তারপর ছেলেকে বললেন- আপনাকে কাল উনাকে নিয়ে মেডিকেল কলেজে আসতে হবে সকাল ১০ টার মধ্যে. কারণ আমার এখানে চোখ পরীক্ষার সব যন্ত্র নেই. মেডিকেলে অন্য যন্ত্র দিয়ে উনার চোখ পরীক্ষা করতে হবে. আর শুনুন পেশেন্ট যেন কিছু না খেয়ে আসে. কারণ মেডিকালে ব্লাড টেস্ট করাতে হবে. ডাক্তারকে ৩০০ টাকা ফিস দিয়ে মাকে নিয়ে ছেলে যখন চেম্বার থেকে বেরিয়ে এল তখন সন্ধ্যা ৬ টা. চারদিক অন্ধকার হয়ে গেছে. . অন্ধ মাকে ধরে ধরে পুজোর ভিড় বহুল শহর অতিক্রম করে বাস স্ট্যান্ডে এসে শেষ গাড়িটা ধরতে পারলো.

এখানে প্রশ্ন হলো.-- যে ডাক্তারের কাছে রোগীর চক্ষু পরীক্ষার মত পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি থাকে না, সে কেন চেম্বার খুলে বসে কিছু না করেই রোগীর কাছ থেকে ৩০০ টাকা ফিস নেবে ? সেই ডাক্তার তো চেম্বারে না বসে সরাসরি মেডিকেলেই সব রোগী দেখতে পারে. একজন ডাক্তারের কাছে ব্যবসা যখন সেবা থেকে প্রাধান্য পেয়ে যায়, তখনই রোগীর শিয়রে যমরাজ এসে বসে যান.

এখন শুনুন মেডিকেলের বিবরণ.

বাগানের বড় সাহেবের কাছে থেকে বকুনি খেয়ে মাকে নিয়ে সকাল দশটার মধ্যে এসে পৌছল শিলচরের মেডিকাল কলেজে. ডাক্তারের সাথে দেখা করতেই তিনি বললেন. আপনি কার্ড করিয়ে নিয়ে আসুন কাউন্টার থেকে. পাঁচ টাকা লাগবে. কার্ড করতে গিয়ে দেখলো মস্ত লম্বা লাইন. তবু লাইনে দাড়িয়ে কার্ড করলো. কার্ড নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতেই তিনি বললেন, আপনি ওই কাউন্টারে গিয়ে কার্ডটা রেজিস্টার্ড করিয়ে নিয়ে আসুন, আর কার্ড নিয়ে ওই ডাক্তারবাবুর কাছে চলে আসবেন, প্রথমে উনি আপনার মাকে দেখবে, তারপর আমি দেখব.

কার্ড রেজিষ্ট্রশন করাতে গিয়ে আবার সেই লম্বা লাইন. শুধুমাত্র কার্ডের পাল্লায় পড়ে কিন্তু এক ঘন্টা already চলে গেছে. অসুস্থ মা সেই সকাল থেকে খালি পেটে বসে আছে বেলা ১১ টা পর্য্যন্ত.

তারপর দু ডাক্তার মিলে বৃদ্ধার চোখ দেখলো. তারপর বলল- শুনুন, আমি লিখে দিচ্ছি আপনি উনার ব্লাডটা পরীক্ষা করিয়ে নিয়ে আসুন. প্রথমে কাশ কাউন্টার- এ টাকা জমা করবেন তার পর এই ক্যাশ মেমো নিয়ে ব্লাড দিতে কাউন্টার-এ চলে যাবেন.

কাশ কাউন্টার-এর দৃশ্য টা কি জানেন ? মোট ৪ টা কাউন্টার আছে কিন্তু কাজ হচ্ছে মাত্র একটা কাউন্টার-এ, বাকি তিনটা কাউন্টার-এ কেউ নেই. বাইরে ১০০/১৫০ মানুষের ভিড় আর টাকা জমা নিচ্ছে মাত্র একজন. যাই হোক, দেড় ঘন্টা লাইনে দাড়িয়ে টাকা তো জমা দেওয়া হলো. বেলা তখন সাড়ে বারোটা ক্ষুধায় অসুস্থ বৃদ্ধা আরো অসুস্থ হয়ে পড়লো. এর মধ্যে চোখে দৃষ্টি নেই. মাকে ধরে ধরে নিয়ে গেল আরেকটা কাউন্টার-এ, যেখানে ব্লাড টেস্টের জন্য স্টিরিলায়জ বোতল দেওয়া হবে. সেখানে প্রায় ৩০/৩৫ জন মানুষের লাইন, তারপর ব্লাড দিতে গিয়ে ৫০ জন মানুষের লাইন. যাই হোক সব লাইন অতিক্রম করে বেলা ৩ টায় গিয়ে আবার ডাক্তারের কাছে উপস্থিত হলো. ডাক্তার বললেন -আপনি পেশেন্টকে ওই বেঞ্চিতে বসিয়ে রেখে আপনি আমার কাছে আসুন.

অসুস্থ, ক্ষুধার্ত আর অন্ধ মাকে বেঞ্চিতে বসিয়ে সে এলো ডাক্তারের কাছে. ডাক্তার মুখ বেজার করে বললেন-- আপনার মা'র এখানে কোন চিকিতসা হবে না, মাকে নিয়ে আপনাকে গুহাটি শঙ্করদেব নেত্রালয়ে যেতে হবে. আপনার মা'র চোখে রক্ত জমে গেছে. চোখ থেকে ওই ব্লাড ওয়াশ করতে হবে. আমাদের এখানে এই ব্যবস্থা নেই, তাই আপনাকে গৌহাটি যেতে হবে পেশেন্ট নিয়ে.

বরাক উপত্যকা থেকে কোনো রোগী নিয়ে গৌহাটি যাবার বিড়ম্বনার কথা লিখে পাঠকের আর বিরক্তি উতপাদন করলাম না আমার মনে হয় সেটা বর্ণনা থেকে কল্পনা করাই সহজ হবে বেশি.

আমার বক্তব্য হলো---
১) চোখ পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সামগ্রী না নিয়ে একটা ডাক্তার কেন চেম্বার খুলে বসে রোগীর কাছ থেকে ৩০০ টাকা আদায় করবে ফিস হিসেবে ? এসব দেখার কি কেউ নেই ?

২) এই যে বাগান কর্মীটি ২ টা কর্মহীন দিন অতিক্রান্ত করলো, এতটা ব্যয় বহন করলো, পথশ্রমের কষ্ট সহ্য করলো আর অসুস্থ মা আরো অসুস্থ হলো, তার জন্য দায়ী কে ? আর লাভটা কি হলো ? দেড় দু হাজার টাকা জলে বিসর্জন দিয়ে সে ডাক্তারের মুখ থেকে কি শুনল, মা'র জন্য কি চিকিত্সা পেল ? "আপনার মাকে নিয়ে গৌহাটি শঙ্করদেব নেত্রালয়ে যেতে হবে "--এটা কি পয়সা খরচ না করে শুনা যেত না ?

৩) গৌহাটি শঙ্করদেব নেত্রালয়ে যে সুবিধা আছে, তা কেন শিলচর মেডিকেল কলেজে থাকবে না ? চিকিত্সা খাতে তো কোটি কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে.

৪) বরাক উপত্যকার কতজন রোগীর আর্থিক ক্ষমতা আছে গৌহাটি শঙ্করদেব নেত্রালয়ে গিয়ে চিকিতসা করবার ?

৫) তাহলে যারা আর্থিকভাবে দুর্বল তারা কি চোখের রোগ হলে অন্ধত্বকে বরণ করে নেবে, মেডিকেলে চক্ষু পরীক্ষার ভাল যন্ত্রপাতি নেই বলে ?

সহস্র প্রতিকুলতার অভিঘাত বরাক উপত্যকার মানুষ এমনিতেই সহ্য করছে প্রতিদিন, তার উপর চিকিতসা ক্ষেত্রে যদি এই দানবীয়তা অব্যাহত থাকে, তাহলে এরা যাবে কোথায় ?


দক্ষিন বারাসাতে অসুর উত্সব

$
0
0
দক্ষিন বারাসাতে অসুর উত্সব
পীযুষ গায়েন





দেশ বদলায়, শিক্ষাঙ্গন বদলায়, শাসক ও নিপীড়নের ধরণ থাকে প্রায় একই। রুখে দাঁড়াও এই সব অপশক্তিকে। জোট বাধ। তৈরি হও।

$
0
0
 দেশ বদলায়, শিক্ষাঙ্গন বদলায়, শাসক ও নিপীড়নের ধরণ থাকে প্রায় একই। রুখে দাঁড়াও এই সব অপশক্তিকে। জোট বাধ। তৈরি হও।
ফিরোজ আহমেদ

যদি ভুল বলে না থাকি, যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারি ছাত্রলীগ এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি দল ছাত্রদল আন্দোলনকারীদের বিপক্ষে ন্যাক্কারজনক অবস্থান নিয়েছে, পুলিশের পাশাপাশি তারাও পেটোয়া বাহিনীর কর্ম করেছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌনি নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনেও এর ব্যতিক্রম দেখা যায়নি। সেখানেও পুলিশের পাশাপাশি সরকারি দলের গুণ্ডারা মাঠে এবং ফেবুতে সোচ্চার। ... দেশ বদলায়, শিক্ষাঙ্গন বদলায়, শাসক ও নিপীড়নের ধরণ থাকে প্রায় একই। রুখে দাঁড়াও এই সব অপশক্তিকে। জোট বাধ। তৈরি হও।


যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলো। বিএনপিপন্থী যৌন নিপীড়ক শিক্ষক শহীদুজ্জামানকে রক্ষা করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল আওয়ামী প্রশাসন, ছাত্রলীগসহ কায়েমী সকল ব্যবস্থা। এমনকি আজ ভাবলে অবিশ্বাস্য বোধ হতে পারে, ছাত্র ফেডারেশন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী এবং সহযোগী একটা দুটো সংগঠন বাদে বর্তমানে সক্রিয় সবগুলো মূলধারার বাম সংগঠনও এই আন্দোলনে সহযোগী ভূমিকা পাল ন করেনি, মোটাদাগে বলা যায় বিরোধিতাই করেছিল। প্রসঙ্গটা কেবল নিন্দা করার সুযোগে তোলা হচ্ছে না, বরং এই কারণে তোলা যে, যারা পরিবর্তনের বাহন হবে, তাদেরও শিখতে হয়, বিকশিত হতে হয়; যেমন আমরা নিজেরাও এই শিক্ষাটা গ্রহণ করেছিলাম তারও আগের সূর্যাস্ত আইন বিরোধী আন্দোলনে... অত বড় এবং সুদূরপ্রসারী একটা আন্দোলন হয়ে গেলো বিশ্ববিদ্যালয়ে, অথচ সাংগঠনিক আকারে বামপন্থীরা প্রায় নিষ্ক্রিয় ছিল সেই আন্দোলনে, যদিও আমাদের অনেক বন্ধু এবং সহকর্মী ব্যক্তিগতভাবে সেখানে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন।

গণতান্ত্রিক ছাত্র ঐক্য নামের বামপন্থী কয়েকটি সংগঠনের সক্রিয় একটি জোট তাদের প্রচারপত্রে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনকে এনজিও মতাদর্শপুষ্ট বলেছিল; এমনকি আন্দোলের যে সংস্থা গড়ে উঠেছিল, যেখানে ছা্ত্র সংগঠনের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, ব্যক্তিগত অংশগ্রহণকারী সমেত বিভিন্ন স্তরের ও ধরনের মানুষের মিলন ঘটেছিল, সেই 'যৌন নিপীড়ন বিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দ'কেও ছাত্র সমাজকে রাজনীতিহীন করার চক্রান্ত হিসেবে উল্লেখ করেছিল! প্রতিক্রিয়ার সব মহলে মহা আলোড়ন তৈরি করেছিল আস্ত 'যৌন নিপীড়ন' শব্দটাই। বিশ্ববিদ্যাবলয়ের ভিসি থেকে শুরু করে মধুর ক্যানটিনে সহযোগী ছাত্র নেতারা কানে হাত দিয়ে আরেকদিকে ফিরে যেতেন, কেউ কেউ বেশ রগড়ও নিতেন। শিক্ষক সমাজের অবমাননা হিসেবেই এটাকে চিত্রিত করেছিলেন তাদের অধিকাংশ। সরকার আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তো ভাবমূর্তি হননের ষড়যন্ত্র বলে আন্দোলনকে প্রচার করেছিল। প্রতিবাদে তখন দৈনিক সংবাদে (হায় সংবাদ!) কুদ্দুস নামের একজন কার্টুন এঁকেছিলেন, গায়ে ভাবমূর্তি লেখা কতগুলো কুকুর নারীশিক্ষার্থীদের তাড়া করছে! আন্দোলনে যে বিপুল নারী শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন, তাদেরকে ভিসি আজাদ চৌধুরী ডেকেছিল গার্মেন্টের মেয়ে বলে, এর জবাব Anu ভাই দিয়েছিলেন একটা ঐতিহাসিক বক্তৃতায়, একদিকে যেমন গার্মেন্ট কর্মীর হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়ে এই অবমাননার চেষ্টায় এই ভিসির স্বরুপ বোঝা যায়, তেমনি আমরা সত্যি সত্যিই সেইদিন আনন্দিত হবো, সেইদিন সমাজে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে যেদিন গার্মেন্ট কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের এবং শিক্ষার্থীরা গার্মেন্টের শ্রমিকদের আন্দোলনের সাথী হবেন।

লাগাতার লাঞ্ছনা, প্রহার, ভীতিপ্রদর্শন, ক্যাডারদের থুথু ও জুতা নিক্ষেপ এবং হামলার মাঝেও আন্দোলন এগিয়ে চলে। মনে আছে একদিন মিছিলের মাঝে বিরাট একটা ইট এসে পড়লো কবিতা'দি, কবিতা চাকমার ঘাড়ে। একবার পেছনে ফিরে ভ্রুক্ষেপ না করে তিনি এগিয়ে চললেন। ইত্তেফাক আর জনকণ্ঠের এক সাংবাদিক, নামটা মনে পড়ছে না এখন, আন্দোলনের বিরুদ্ধে বীভৎস ধরনের সংবাদ প্রচার করতো, কিন্তু বাকি প্রায় সকল সাংবাদকর্মী, বিশেষকরে ভোরের কাগজের Roy Pinaki, প্রথম আলোর Tarun Sarkar, সাজু(ইউএনবি কি?), সংবাদের কৈলাশ সরকার বিরাট ভূমিকা রেখেছিলেন আন্দোলনের পক্ষে। ভয়ঙ্করতম হামলার দিনে শাহাদুজ্জামানের একটি কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয় ডাকসু ভবনের পেছনে। ছাত্রলীগের সাধারণ কর্মীদের একটু উশখুশ দেখা গেলো এমন একটা ন্যায্য আন্দোলনে হামলাতে, অতএব সামনে এগিয়ে এলো ওপরের দুই সাংবাদিক লেবাসধারী, সে নারীশিক্ষার্থীদের হুমকির সুরে কার্ড দেখাতে বলে। সমান আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে যেইমাত্র বলা হলো তার কাজ সংবাদ সংগ্রহ, কার্ড দেখা না, একটু পিছিয়ে ইত্তেফাকের সাংবাদিকটিইপয়লা ঢিলটা ছুড়ে মারলো, তারপর শুরু হলো ভয়াবহ তাণ্ডব। অনেক জনকে সেদিন হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছি।

এই আন্দোলন ৯০ দশকের ছাত্র আন্দোলনের একটা মোড় ফেরা। এর আগে ওই সময়ে একমাত্র বেতন ফির আন্দোলনই উল্লেখকরার মত ছিল। কিন্তু যৌননিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনের বিস্তার তুলনামূলকভাবে অনেক কম হলেও চেতনার মাত্রাগত দিক দিয়ে তা ছিল তুলনাহীন। মনে পড়ছে সাকি ভাইয়ের একটা বক্তৃতার কথা, ক্রমাগত কয়েকদিন হামলার পর সেইদিনের অপরাজেয় বাংলার সমাবেশে খুব কম জমায়েত ছিল, মোটে সত্তুর আশি জন হয়তো। কিন্তু দেখা গেলো কলাভাবনের বারান্দায় অজস্র ছেলেমেয়ে উৎসুক দাঁড়িয়ে আছে। সাকি ভাই সেদিন অবিশ্বাস্য একটা বক্তৃতা দিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌননিপীড়নের পেছেন, তার বোনের-সহপাঠীর-বান্ধবীর ওপর হামলর মদদদাতা হিসেবে কিভাবে শিক্ষার্থীদের নিষ্ক্রিয়তাই প্রধানত দায়ী, কিভাবে তারা মাথা নিচু করে হলে ঢোকে আর তাদের পাহারা দেয় তারা, যারা যৌন নিপীড়কেরও পাহারাদার। এর প্রভাব হয়েছিল অবিশ্বাস্য, দলে দলে শিক্ষার্থীরা কলাভবন থেকে নেমে সংহতি সমাবেশে যোগ দেয়, অন্তত ওইদিনের আয়োজন আশাতীতভাবে সফল হয়।

আন্দোলনটার একা তাৎপর্য হলো ৯০ এর আমাদের বেশিরভাগ বন্ধুই যারা এখনো নানান সামাজিক স্তরে সক্রিয় আছেন, প্রায় সবাই ওই আন্দোলনের নেতা-কর্মী-সংগঠক হিসেবে কাজ করেছেন। রূপরেখা নির্ধারণে সাকি ভাই অন্তত আমাদের কাছে প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন, আমাদের সংগঠনের তাসলিমা আখতার, শ্যামলী শীলসহ অন্যরা, সূচনা অধ্যয়ন কেন্দ্রের আবুল হাসান রুবেল, প্রপদের শাপলা-মুন্নীসহ আরও অনেক রাজনৈনিক কর্মীর পাশাপাশি ফারজানা রূপা, তাসলিমা মিজি বহ্নি, পুতুল সুলতানা, সামিনা লুৎফা নিত্রাসহ আরও অনেকেরই নাম মনে পড়ছে।

ছফা ভাইযের কথা বলতেই হয়। শুরুর দিকের একটা আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র জৈষ্ঠ্য শিক্ষক হিসেবে উপস্থিত থাকতে সম্মতি দিয়েছিলেন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। জাহাঙ্গীরনগর থেকে আসবেন আনু মুহাম্মদ। আহমদ ছফা কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আয়োজিত সেই সমাবেশে বললেন, তার স্বভাবসিদ্ধ উপহাসের ভঙ্গিতে, বাকিসব বিখ্যাত শিক্ষক আর বুদ্ধিজীবীদের প্রতি ইঙ্গিত করে: বলেছিলাম না ওরা আসবে না! ওরা আসে না। ওদের কথাই তো তিনি লিখেছেন গাভী বৃত্তান্তে...

না এলেও সারাজীবন মনে রাখার মত একটা কাজ করেছিলেন প্রয়াত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনের দিন তিনি ঢোকার মুখেই একটা প্লাকার্ড হাতে বসেছিলেন সারাদিন, ভোট দেননি। প্লাকার্ডটাতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাচনকে উপহাস করা হয়েছিল, যে বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন হয়, সেখানে কিভাবে ভোট হয়! প্রতিবাদের এটা শি ছিল সবচে শক্তিশালী প্রতীক। আন্দোলনের যে কর্মীদের তাদের শিক্ষকরা দিবারাত্র উপহাস করতেন, তারা সারাদিন ঘিরে থাকলো প্রবীণ অধ্যাপককে, আর ওই শিক্ষকরা পারলে অদৃশ্য হযে যান, কোন ক্রমে নিজেদের দেহটাকে আড়াল করে চলে যাচ্ছিলেন। মোজাফফর সাহেবের বহু ভূমিকার নিন্দা ও বিরোধিতা করে যাবো, কিন্তু ওই এক ঘটনা আমাদের স্মৃতিতে তাঁকে লোকোত্তোর মর্যাদা দিয়েছে।

আরও একটা স্মৃতি মনে পড়ে। প্রাধান্যশীল কয়েকটি বাম সংগঠন যৌন নীপড়ন প্রশ্নে নেতিবাচক ভূমিকা রাখলেও তাদের সক্রিয় কর্মিদের একটা বড় অংশও গভীরভাবে আলোড়িত হয়েছিল। তাদের বিষাদমাখা মুখগুলোও মনে পড়ছে যখন তাদের বোনেরা-ভাইয়রা মার খাচ্ছে, লাঞ্ছিত হচ্ছে আর তাদের নেতাদের হা-হা-হি-হি দেখতে হচ্ছে ওই ক্যডারদের সর্দারদের সাথে, উপাচার্যসমেত প্রশাসনের কর্তাদের সাথে। তাদের মনের এই ক্ষত পরবর্তীতে কাজ করেছিল সাম্রাজ্যবাদ প্রশ্নে, খনিজ সম্পদ প্রশ্নে ক্লিনটনের বাংলাদেশে সফলের কালে ছাত্র সংগঠনগুলোকে এক কাতারে আসতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকাহীনভবেই অপসৃত হয় গণতান্ত্রিক ছাত্র ঐক্য। অথচ এর ছিল বিপুল গণতান্ত্রিক সম্ভাবনা। মইন হোসেন রাজু প্রকৃত অর্থে গণতান্ত্রিক ছাত্র ঐক্যের শহীদ, ওই মিছীলে অংশ নেয়া অন্য যে কেউ কিংবা একাধিকও সন্ত্রাস বিরোধী সেই মিছিলে বলি হতে পারতেন।

পরবর্তীতে জাহাঙ্গিরনগরে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই আন্দোলন উভয়টিতেই বহু অনর্জন থাকলেও ভবিষ্যতের ইতিহাসে এই দুটি আলাদাভাবে চিহ্নিত হবে যে মৌলিক প্রশ্ন, নারীর নিরাপত্তা ও সমতা এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কাঠামো বিষয়ে নির্ধরণসূচক ভূমিকা রাখার জন্য। পরবর্তীতে কোন আন্দোলন এই প্রশ্নগুলোকে বাদ দিয়ে হতে পারেনি।

যাদবপুরের শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি। উপাচার্যদের প্রতিক্রিয়াও দেখা গেলো কাছাকাছিই। হয়তো শান্ত নিস্তরঙ্গ ওই প্রতিষ্ঠানে বহু বছর বাগে এটিই প্রথম ঢেউ। অচলায়তনে সাড়া জাগলে পরেরকার কোন সংগ্রামকেই এ থেকে আলাদা করে আর দেখা যাবে না।

ফেসবুকে দিদি,কিছু পুজো মণ্ডপের ছবি দিলাম যেগুলো এরমধ্যে উদ্বোধন হয়ে গেছে...

$
0
0
 ফেসবুকে দিদি,কিছু পুজো মণ্ডপের ছবি দিলাম যেগুলো এরমধ্যে উদ্বোধন হয়ে গেছে...Mamata Banerjee













Retailers must die! Palash Biswas

$
0
0

Retailers must die!

Palash Biswas

Minimum governance has proved to be the best ever marketing strategy for foreign companies doing business,taking over Indian companies as well as Indian market.Amazen to Alibaba,the E tailing has already killed

Retailing in India.


Let there be FDI in multi brand retail sooner or later,believe me the numbers of suicide cases in business would cross the number in dead Indian agrarian sector.


Yes,Retailers in India must die,no matter they opted for a business friendly government and actively did everything to create the unprecedented lotus tsunami hoping boom boom business.


Yes,it is boom boom business.


yes,it is free flow of black money redefined as FDI and PPP model Gujarati.


Yes,it is bull run economy all round.


But the retailer`s love is lost as they  are not supposed to make money in Indian retail market as they have been even in UPA regime.


Why just read carefully all about the economics of Indian prime minister in United States of America.


Why just read carefully all about the business talks with American CEOs.

The great Indian retail market is booked for omnipotent omnipresent American companies who sell our culture,our gods,our religion and invoke fundamentalism so fanatic,the blind Hindutva nationalism better than any damned politician without causing a culture shock.


I am not breaking the news.

I am just drawing your kind attention to already broken news.

For example,Economic times reported:

The current govt hasn't changed 51% FDI in multi-brand retail, despite its stated opposition

Bharatiya Janata Party vice president and general secretary Ram Madhav said in New York that more discussion is needed on foreign direct investment (FDI) in retail with a view to introducing safeguards to protect small neighbourhood stores, suggesting that the Narendra Modi government may be prepared to consider a review of its opposition to overseas companies entering multi-brand retail.

Economist Jagdish Bhagwati said he had discussed the issue of allowing FDI in retail with Modi in early 2013, when he was the Gujarat chief minister, and added that he expects the government to allow it in about a year's time. The US government is keen that India opens up the sector to companies such as Wal-Mart Stores Inc.

Haath kangan ko aarsi ky,padhe likhe ko Farsi kya.Just read the reports in detail and for your blue eyes only,I am just attaching some of them most latest.


PM Modi to Pitch Brand India to Top CEOs Today

NDTV - ‎6 minutes ago‎

Prime Minister Narendra Modi will meet CEOs of top US companies over breakfast on Monday to hard sell Indiaas the best investment destination in Asia. India needs huge investment to drive its manufacturing sector, which is the biggest job creator. The new ...

Modi to hold breakfast meet with top US CEOs today

Chandigarh Tribune - ‎4 hours ago‎

New Delhi: When Prime Minister Narendra Modi sits down to breakfast with the CEOs of top US companies Monday, he will be speaking to them with the knowledge and authority of a business honcho who knows what he wants and can possibly marketIndia ...

Modi govt may go for FPI in multi-brand retail

Hindustan Times - ‎Sep 10, 2014‎

The National Democratic Alliance (NDA), which is opposed to foreign direct investment (FDI) in supermarkets and department stores, or so-called multi-brand retail, is considering allowing foreign portfolio investors to own even a majority stake in retail ...

Big Retail is no monster: By blocking FDI, BJP proves it's a party of traders

Firstpost - ‎Sep 9, 2014‎

In a press conference to mark the 100 days of the Narendra Modi led National Democratic Alliance (NDA) government, commerce minister Nirmala Sitharaman said, "We are clear that FDI will not be allowed in multi-brand retail trade....There is no ambiguity.

Seeking govt nod to hike FII limit to 49%: Future Group

Moneycontrol.com - ‎Sep 10, 2014‎

The Modi government may be considering allowing foreign portfolio investors to own majority stake in retail companies. Reports suggest that Department of Industrial Policy and Promotion (DIPP) has proposed foreign direct investment (FDI) ceiling of 51 ...

Textile Ministry favours FDI in multi-brand retail

FashionUnited India - ‎Sep 9, 2014‎

Contrary to the views of Narendra Modi-led government, the Ministry of Textiles is in favour of FDI in multi brand retail. The ministry in its strategy report has recommended FDI in single and multi-brand retail under automatic route but restricted it only to Indian ...


Can Modi revive the India-US relationship?

Aljazeera.com - ‎3 hours ago‎

Modi has bonded with Japanese Prime Minister Shinzo Abe, getting a promise of $35bn in investments in Indian infrastructure, and has hosted Australian Prime Minister Tony Abbott, who finalised an agreement on the sale of uranium. .... ready-to-be-disappointed camp points to the many unresolved issues on the bilateral agenda, among them: India's nuclear liability law, which has prevented US investment in India's nuclear industry, and its decision to block direct foreign investment in the multi-brand retail trade.

The US can make a lot of money working with India's Modi

Reuters Blogs (blog) - ‎1 hour ago‎

Great powers sneak up on you. While Washington has been preoccupied with a burning Middle East, Russia behaving badly and, to a lesser extent, the rise of China, U.S. relations with India have slipped down the diplomatic priority list. In coming decades ...

US Companies Keen On Engaging With The New Indian Govt

Businessinsider India - ‎41 minutes ago‎

According to an assessment done by ASSOCHAM's US office, the policy makers, corporate honchos of the top Fortune 500 companies in the US believe that Prime Minister Narendra Modi can turn India into 'a modern nation with democratic values'. ... "Yes, there are issues like bilateral investment treaty, intellectual property rights, wanting India to open its retail sector for the foreign direct investment and India's tough position in the WTO talks on the issue of farmers' security vis-a-vis the trade facilitation, the American ...

Why Modi's US visit is crucial for Obama administration?

Oneindia - ‎Sep 24, 2014‎

Hence, Obama administration would be making every possible effort to give an easy access to its retail, aviation, insurance and other related companies in Indian markets. US would be hoping that the Narendra Modiadministration resolved the deadlock over ...

Modi invites diaspora to 'Make in India', help clean Ganga

IANS - ‎9 hours ago‎

Amid cheers from the crowd, Modi said he had made arrangements for Indians abroad to interact with him directly. "I have a website MyGov. I request you all to look at MyGov. Please visit the website and see how you can get involved. "We aim to show our ...

NDA govt may reconsider its stand on country's FDI policy

FashionUnited India - ‎1 hour ago‎

Also the commerce minister Nirmala Sitharaman has clarified Narendra Modi-led NDA government's stand on the FDI policy saying it would not allow foreign direct investment (FDI) in multi-brand retail, it has not yet notified a withdrawal of the previous ...

In US, Modi has his work cut out: sort out issues to get a partnership going

Indian Express - ‎Sep 25, 2014‎

Modi has promised to address concerns of American businesses over intellectual property rights, and may offer to reconsider his opposition to FDI in the retail sector. He will, in turn, expect some concessions on a visa regime that Indian businesses in the US ...

For Obama Meeting, Where's Modi's Strategic Agenda?

NDTV - ‎Sep 26, 2014‎

The U.S. complains about India's nuclear liability law, its patent law, and its policies on food subsidies and foreign investment in key sectors like retail and defence. Above all, Washington is consumed with the feeling that India has not been grateful enough for ...

On his maiden trip, Modi will focus on deepening India's energy ties with the US.

Business Today - ‎Sep 26, 2014‎

The bilateral civil nuclear deal made no headway and India could not open the market for US players in multi-brand retail. US diplomats have been working extra hard to mend fences with Modi as Washington had denied him a visa since 2005. Ever since ...

Sikh leaders share ideas with Modi on Punjab

IANS - ‎3 hours ago‎

But he added that there were also issues specific to them when they wanted to go back to India and the leaders gave Modi a petition about the problems. Some issues related to those who had left India in the wake of 1984 riots. Others related to those who did ...

Mr. Modi's Dynamic Diplomatic Debut

Brookings Institution (blog) - ‎Sep 26, 2014‎

Mr. Modi seemed intentionally to be setting the stage for his two most important summits – welcoming China's Xi Jinping to India last week, and then travelling to the United States this week to attend the UN General Assembly meetings and then meet with President Obama. So far, Mr. Modi's .... Upper house approval is required on many of the issues for which the U.S. is seeking action (i.e. defense cooperation, WTO trade facilitation, nuclear liability for manufacturers, multi-brand retail, etc.) At the end of the day, ...

Modi announces lifelong visas for Indian diaspora

IANS - ‎13 hours ago‎

he asked as the crowd cheered his announcement with chants of "Modi, Modi" at the huge Madison Square Garden community reception for him. "There is even more to come," he said smilingly as he announced that People of Indian Origin (PIOs) in staying in ...

As US protects Modi against summons, NRIs with food dabbas gather to greet him

Scroll.in - ‎Sep 26, 2014‎

At the same time, Modi's detractors too had a plan. Using the somewhat easy judicial path in the United States to serve summons on anyone so long you have the money to pay court fees, a Sikh activist who has made it his mission to serve summons on ...

Modi for environment of trust but no incentives

Business Standard - ‎Sep 25, 2014‎

Prime Minister Narendra Modi on Thursday made a clarion call to investors to choose India as a manufacturing destination by launching the ambitious 'Make in India' programme here. Though he offered no incentives, the prime minister promised to create a ...

Have not taken 15 minute vacation so far: Modi

IANS - ‎14 hours ago‎

... of "Modi, Modi", the prime minister, in his address to the Indian diaspora at Madison Square Garden here, said the people of India and the diaspora have conveyed the strength of democracy through the April-May elections, which saw the Modi-led Bharatiya ...

Modi's US visit and its biz connotations

Zee News - ‎Sep 23, 2014‎

The business lobby also expects Narendra Modi to revisit its stand on the policy of 51 percent FDI in multi-brandretail that was passed by the outgoing UPA-2 government. Though, FDI in fields like education and online multi-brand retail remains fully closed, ...

India's Modi Aims to Rekindle US Investment

Wall Street Journal - ‎Sep 25, 2014‎

NEW DELHI—When Indian Prime Minister Narendra Modi arrives for his first official U.S. visit on Friday, a top goal will be resuscitating investment interest in his country's sputtering economy. Not too long ago, investors and executives had hoped the South Asian ..... After years of lobbying for India to open up its retail industry to more foreign investment, retail giant Wal-Mart has put its big India roll out plans on hold until restrictions on foreign firms are eased. It currently operates only through wholesale outlets in India.

US business policymakers keen to engage with India Assocham

indiatvnews.com - ‎Sep 27, 2014‎

Prime Minister Narendra Modi is currently on his maiden visit to the US during which he will address the UN General Assembly, hold talks with President Barack Obama and meet top American corporate honchos besides a series of other engagements. "Yes, there are issues like bilateral investment treaty, intellectual property rights, wanting India to open its retail sector for the foreign direct investment and it's tough position in the WTO talks on the issue of farmers' security vis-a-vis the trade facilitation, yet American ...

What kind of reformer will Narendra Modi be?

Livemint - ‎Sep 22, 2014‎

They aver that Modi's strength is primarily in easing hassles for big business, but he is not ideologically oriented towards wider pro-market reforms that enable substantial creative destruction of current businesses to improve overall efficiency. ... these visits have grabbed headlines, the government has only cautiously moved on lifting foreign direct investment (FDI) caps in sectors such as defence and insurance and has roundly criticized the previous government's decision to allow 51% FDI in multi-brand retail.Modi ...

Narendra Modi meets America: 6 things to look out for

Daily News & Analysis - ‎Sep 25, 2014‎

On the flipside, Modi in his short tenure has shown some traits of protectionism, especially to counter current account deficit. It is looking to cut down on import of inessential goods. The Modi government has also refused to reverse its stand on FDI in retail.

America Inc. wants to engage with India

Orissadiary.com - ‎Sep 27, 2014‎

New Delhi: US policy-makers, think tanks, Congressional leaders across the bi-partisan line and most significantly CEOs of the top Fortune 500 companies believe that Prime Minister Mr Narendra Modi and his NDA Government can deliver and transform ... "Yes, there are issues like bilateral investment treaty, intellectual property rights, wanting India to open its retail sector for the foreign direct investment and India's tough position in the WTO talks on the issue of farmers' security vis-à-vis the trade facilitation, the ...

Modi meets New Jersey governor

IANS - ‎Sep 27, 2014‎

Christie and Modi shared their experiences of using social media as a tool of governance. Christie told Modi: "I watch your usage of social media closely." After the meeting with Modi, Christie took to Twitter to thank Prime Minister Modi and posted a picture of ...

Corporates upbeat on Modi's US visit, eye tangible outcomes

Moneycontrol.com - ‎Sep 22, 2014‎

India Inc is optimistic about Prime Minister Narendra Modi's upcoming US visit, with 77 percent of corporates eyeing tangible outcomes from meetings with President Barack Obama and a boost to bilateral trade from current level of USD 150 billion, says an ... confront the India-US economic engagement, be it divergent views in WTO, issues on visas for IT professionals, non-tariff barriers from the Indian side or national treatment demand by the US on solar equipment in India or opening of the retail and financial sector ...

Modi visit to US to take India-America ties to new scale; India Inc

Business Standard - ‎Sep 22, 2014‎

India Inc is very optimistic about the ensuing visit of Prime Minister Narendra Modi with an impressive 77 per cent of corporate heads and senior management expecting tangible results from the much-awaited PM's meetings with President Barack Obama taking ... be it divergent views in WTO, issues on visas for IT professionals, non-tariff barriers from the Indian side or national treatment demand by the US on solar equipment in India or opening of the retail and financial sector ASSOCHAM Secretary General Mr D S ...

Narendra Modi-Barack Obama meet good for business

Daily News & Analysis - ‎Sep 22, 2014‎

This fortnight promises to be headline worthy given the new PM's birthday falls on the calendar, we have the Chinese Premier Xi Jinping coming over and Modi will be travelling to the United States. He has been appraised on many counts, given that he just wrapped up a hundred days but the centerpiece ... Foreign direct investment in retail– with WalMart's history here so far – appears to be somewhat of a sticky issue. It may just a pass as the two leaders no doubt will spend more time on ties in sectors like nuclear, ...

Corporates upbeat on Narendra Modi's US visit, expect tangible outcomes

Livemint - ‎Sep 21, 2014‎

Prime Minister Narendra Modi will be on a five-day visit, beginning 26 September, to the US during which he will address UNGA in New York and then travel to Washington where he would hold bilateral talks with US President Barack Obama. ... in WTO (World Trade Organization), issues on visas for IT professionals, non-tariff barriers from the Indian side or national treatment demand by the US on solar equipment in India or opening of the retail and financial sector," Assocham secretary general D.S. Rawat said.

Modi's'first develop India' slogan may actually shoo foreign investors away

Firstpost - ‎Sep 25, 2014‎

Both Joshi's and Modi's slogans have a nice ring to them as far as the Swadeshi argument is concerned but cannot be music to the ears of foreign companies that are being courted by the Indian government. First develop India could be construed as constricting foreign investment only ... This can be done by mandating that foreign retail chains will find foreign exchange for their imports, say from China and other countries, only from exports. This is not xenophobia but advancing of enlightened self-interest. There is no ...

Corporates upbeat on Modi's US visit, expect tangible outcomes

Deccan Chronicle - ‎Sep 21, 2014‎

New Delhi: India Inc is optimistic about Prime Minister Narendra Modi's upcoming US visit, with 77 per cent of corporates eyeing tangible outcomes from meetings with President Barack Obama and a boost to bilateral trade from current level of USD 150 billion, ... confront the India-US economic engagement, be it divergent views in WTO, issues on visas for IT professionals, non-tariff barriers from the Indian side or national treatment demand by the US on solar equipment in India or opening of the retailand financial ...

As Modi meets Sikhs, they share their hopes, expectations

IANS - ‎Sep 28, 2014‎

He said he wanted to talk to Modi about the continuing trauma of the 1984 anti-Sikh riots and ask him to take bold steps to heal it. Though it is almost 30 years since the riots in which about 8,000 Sikhs were killed, the perpetrators are still free, and "justice has ...

'Modi as head of government is ring-fenced against summons'

IANS - ‎Sep 26, 2014‎

New York, Sep 27 (IANS) Prime Minister Narendra Modi is "ring-fenced" as a sovereign representative of India and cannot be served summons in a case filed against him in a federal court here by an organisation claiming to be representing alleged 2002 riots victims, an Indian government official said here Friday. .... A corporate retailface of IANS Group, www.ianslive.in presents to you a vivid world of news, views, features, gossips, entertainment, business, sports, international, videos/photos and what not.


Sep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

Hello America - NDA May Rethink FDI Retail Policy

Vikas Dhoot

New York:





The current govt hasn't changed 51% FDI in multi-brand retail, despite its stated opposition

Bharatiya Janata Party vice president and general secretary Ram Madhav said in New York that more discussion is needed on foreign direct investment (FDI) in retail with a view to introducing safeguards to protect small neighbourhood stores, suggesting that the Narendra Modi government may be prepared to consider a review of its opposition to overseas companies entering multi-brand retail.

Economist Jagdish Bhagwati said he had discussed the issue of allowing FDI in retail with Modi in early 2013, when he was the Gujarat chief minister, and added that he expects the government to allow it in about a year's time. The US government is keen that India opens up the sector to companies such as Wal-Mart Stores Inc.

Under the previous Manmohan Singh government, India permitted 100% FDI in single-brand retail — stores that sell only their own brand of products — in 2012, scrapping the earlier ceiling of 51%. At the same time, 51% FDI was allowed in multi-brand retail, a policy that the BJPled Modi government hasn't reversed after coming to power though its election manifesto had promised such FDI wouldn't be allowed.

"Our opposition to FDI in retail should not be seen as a blanket opposition to FDI.

We are open to inviting foreign capital into India. But no country allows foreign investment without regulation," Madhav said at an event organised by the Confederation of Indian Industry.

"FDI in retail is one area where further discussion is needed, further safeguard is needed. The BJP manifesto says that. It is to safeguard the interests of India's small businessmen and neighbourhood shopkeepers," the BJP official said.

Speaking later at the same forum, Columbia University professor Bhagwati said that Modi had made a lot of moves to fix governance in his first four months in power, but he can't be expected to open up retail to foreigners in a hurry.

"When I gave a lecture a year and a half ago in Ahmedabad, everybody told me don't tell the CM (Modi) to open up the retail sector. I did actually. We had a thoroughly good exchange of views and he's quite capable of understanding the issue," he said. "So I would predict that in about a year's time, he would be doing it (opening up retail FDI), but not immediately. Already, FDI caps in defence and insurance have been raised," Bhagwati said, stressing that the BJP has been committed to opening up retail for a long time.

Bhagwati said such changes would take time to implement.

"Somethings… like retail FDI, you can't expect him to do right away," Bhagwati said. "Only a foolish person would go ahead and do something that will land him or her in political trouble. In politics, what I look for in a PM is someone who is making the changes and moving ahead. But in democratic politics, you have to watch yourself. You can't expect rapid speed that can be chaotic and you can be bundled out of power." A signal on this front could significantly boost global investor sentiment on India after global retailers such as Carrefour and Walmart recently dropped plans to open supermarkets in the country. Walmart, however, is present in India's cash-and-carry or wholesale segment, where 100% FDI is allowed. The US company ended its joint venture partnership with Bharti Enterprises in multi-brand retail last year. India's retail industry is worth about $500 billion and is expected to reach $1.3 trillion by 2020, according to consultancy firm PricewaterhouseCoopers.





ep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

ET Q&A - Bezos: Amazon Open to Acquisitions in India

Pankaj Mishra & Karthik Subbaraman

Bangalore:





India has surpassed the highest expectations of Amazon, the company's founder and CEO Jeff Bezos said, promising to keep the money tap open for a business that he announced has sold goods worth more than $1 billion (.`6,000 crore) in just over a year of operations.

"We had very high expectations and this team here has already blown past all of our highest expectations," said Bezos, 50, who is making his second visit to India and his first after Amazon launched its retail business in June 2013.

"The results are very good. Now that's why we are doubling our investments," he told ET in an interview. In July , Bezos committed to invest $2 billion in India, just a day after India's biggest online retailer Flipkart announced $1 billion in funding, setting the stage for a battle for top honours in a market that retail advisory Technopak expects to be worth $32 billion `1.9 lakh crore) by 2020.(.

With an estimated net worth of $30 billion, Bezos is one of the world's richest men and India is crucial to his plans for Amazon, given its size, market potential and especially since it has failed to make much headway in China.

His company launched relatively late in this country, Amazon's share price has fallen by around 20% on the Nasdaq this year, and China's Alibaba is flush with cash after its IPO. But Bezos is unfazed."Judging just based on results, I would say we have come exactly at the right time," Bezos said in response to a question about whether he has left India until too late, and let out a full-throated guffaw, one of several that punctuated the 40-minute interview.

Amazon's main rivals in India are Bangalore-based Flipkart and Snapdeal, the Delhi-based company that counts eBay, Azim Premji and Ratan Tata as investors. Together, they have sold goods worth more than $4 billion, with Flipkart alone estimated to have crossed $2 billion. Alibaba, too, is keen on India, and the Chinese company has the money, experience and ambition to succeed here.








Sep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

Retailers Threaten to Boycott New iPhones

Gulveen Aulakh

New Delhi:





Some mobile phone retailers have threatened to boycott Apple's muchawaited iPhone 6 and 6 Plus models after their expected preDiwali launch because they are miffed that the iPhone 5S is being offered at heavily discounted prices on popular e-commerce sites Amazon, Flipkart and Snapdeal.

According to sellers that ET spoke to, some of the 1.5 lakh retailers claimed they have returned their iPhone 5S models, saying they can't compete with the discounts, which have lowered the price of the device to less than their cost.

"All over India, there is a huge uproar and heartburn among retailers against online sellers since their business and reputation is being lost," said Subhash Chandra, managing director of retail store chain Sangeetha Mobiles, adding that offline sellers were adversely affected as customers were increasingly going online.

A top executive at another retailer told ET that if things stay as they are, he would neither display nor sell the Apple iPhone 6 or 6 Plus.

Apple products Apple products are distributed in India by Red ington and In gram Micro. ET could not inde pendently con firm whether re tailers had returned iPhone 5S models.

Apple didn't re spond to e mailed queries ment. An execu seeking comment. An executive close to dealings at Apple India said the company hasn't authorised marketplaces such as Amazon, Flipkart and Snapdeal to sell iPhones in India. Infibeam is the sole authorised online seller for iPhones while Flipkart is authorised to sell iPads and iPods.

The emergence of online retailing and its pricing benefits and the rift created with traditional sales channels exists in other global markets as well, for instance, when Amazon started operating in the US.

In India, where the online retail growth story has only just begun, about 12-14% of mobile phone sales are being diverted from offline retailers on a monthly basis, according to research firm Convergence Catalyst.

"There is unrest among retailers, as even brands are supporting online," said Satish Babu, founder of retail store chain UniverCell Mobiles. Titu Tanwani, one of the largest distributors of mobile phones in Jaipur, told ET that many retailers had decided to stop selling iPhones as they were facing massive flak from consumers who are able to buy the devices online at much lower prices. "The price difference is as high as . 11,000 on some models. Apple is liqui` dating stocks of the older models," he said, alleging that the company was doing so in anticipation of the iPhone 6 and iPhone 6 Plus launch expected next month. He said state trade associations, such as that of Rajasthan, were protesting against the brands.

E-commerce sites show that the 16 GB iPhone 5S, the highest-selling model for the company in India this year, on offer at between ` . 34,000 and . 36,000, as much as 36% less than the ` . 53,500. The 16 original retail price of ` GB iPhone 5S is available on Amazon . 33,999.for ` Tanwani added that retailers were also rallying against local handset makers. The retailers are threatening to boycott Micromax, Spice and Karbonn, which have launched devices backed by Google's Android One platform exclusively online.

Google has partnered with Micromax, Karbonn and Spice to sell Android One smartphones priced between ` . 6,499, exclusively on . 6,299 and ` the three e-commerce sites. Spice didn't respond to ET's queries at the time of writing.

"To ensure convenient access to our devices, our distribution strategy is a judicious mix of both traditional and new-age sales channels. Retailers continue to be the lynchpin of our distri bution nexus and we would continue to expand our retail network in the future," Karbonn said in a statement.

A Micromax company spokesperson said all distribution channels will coexist but consumers should have the choice to buy from any platform they choose. "India is a huge market and, hence, different channels are developing to serve the various consumer segments. As part of our tactical promotions, we might choose a partner for a particular activity but our strategic intent is a balanced approach."



Sep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

Cheer for Cos with Foreign Funds

Deepshikha Sikarwar

New Delhi:





The Narendra Modi government is thinking of allowing companies owned and controlled by overseas investors to invest freely in downstream units, a move that would be the administration's biggest foreign direct investment (FDI) reform if implemented.

Not only would this throw open non-strategic sectors completely to overseas money , it could solve the vexed issue of the foreign investment limit being breached in HDFC Bank.

Under the current rules, any investment by a foreign-owned or controlled company is considered overseas investment and faces the same restrictions as any other foreign investment.

"There are certain aspects in the FDI policy that constrain in flow of foreign capital... We are looking at how these could be eased," said a finance ministry of ficial, adding that one of the is sues under review relates to the downstream investment by for eign-owned and controlled enti ties.

Such a change in policy could help the country's second-largest private lender, HDFC Bank if housing finance -the business of parent HDFC -is treated as a non-strategic sector.

HDFC Bank has been attempt ing to raise the limit on foreign investment in its shares since De cember, when the Reserve Bank of India barred further stock purchases by portfolio investors.

But it has been blocked at the Foreign Investment Promotion Board (FIPB) after government departments ruled that it had al ready reached the sectoral cap for overseas investment. HDFC's stake in the bank is being categor ised as overseas investment as the parent is more than 50% foreignheld.

"Non-strategic sectors should be kept out of such a rule... Why should they face unnecessary hurdles?" said the official cited above, adding that only strategic sectors and investing companies should be governed by such a norm.

The government had tweaked the policy in 2009 through Press Notes 2 and 3 dealing with calculation of FDI.

Such press notes are the avenue through which the government lays out FDI policy.

As per the 2009 policy, foreign investment includes FDI, foreign institutional investment, shares owned by non-resident Indians, foreign currency convertible bonds and convertible preference shares, besides American and global depository receipts (ADRs, GDRs).









Sep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

HELLO AMERICA - US Cos Eye Deals Worth $3-5 Billion with India


New York:





Defence, technology and consumer goods cos see big potential

As Prime Minister Narendra Modi meets top gov ernment officials and business leaders in the US, about half-a dozen large American corpora tions are pitching for deals worth $3-5 billion in defence and aero space sectors, while many have expressed interest to partner in projects related to smart cities and Digital India. Broader con tours of these potential deals are likely to be discussed in Wash ington where Modi would reach on Monday evening as part of his five-day US visit ending Septem ber 30. Many companies are like ly to extend their support for pro jects such as clean India and other ventures, sources said. The Prime Minister held discussions with a group of top Indian-Americans, including business leaders, and they were invited to India to teach business and entrepreneurship.

Modi's visit also comes at a time when his government is looking to attract more foreign investment as part of efforts to bolster the country's economy.

To boost the manufacturing sector in the country, Indian government has recently launched the 'Make in India' campaign.

Modi has a power-packed schedule of business meetings during his visit and during his interactions with top American corporate executives, he would be rolling out his policy of "red carpet and not red tape" to invite them to come, invest and make in India.

Among others, the 'My Govt Digital Platform' initiative was launched in July with an aim to help citizens contribute in governance by giving their views on important issues.

The Prime Minister is set to hold discussions with more than 15 top American corporate honchos, including top executives of Google, Boeing and General Electric, here tomorrow.

Besides, Modi would be participating in a business meet, to be organised by the US-India Business Council (USIBC), expected to be attended by 300-400 businessmen in Washington on September 30.

The visit is expected to further boost IndoUS trade ties. The value of trade between the two countries stood at nearly USD 64 billion in 2013.




Sep 29 2014 : The Economic Times (Kolkata)

EXCLUSIVE Q&A - We Just Ignore Our Competitors

JEFF BEZOS Chairman of the Board, President,CEO Amazon com Inc






Internet retailing pioneer Jeff Bezos, in India for his second visit, has done what a visiting dignitary does -pose in Indian attire and stand atop a truck. In between practised answers that sidestep queries on rivals, his trademark loud guffaws and signing copies of an unauthorised biography, Bezos speaks to ET about his India bet and how it has surpassed his wildest expectations. Edited excerpts:

What brings you to India now?

I'm here to celebrate our first year of Amazon India. This is, you know, an outsized early success. You know we had very high expectations and this team has here blown past all our highest expectations and they have to keep on resetting internally our higher set of expectations. The busi ness here is going extremely well. And so I wanted to come here and thank the team.

In hindsight, do you feel that you were late in starting operations here?

It's a very interesting question. Judging, just based on results, I would say we have come exactly at the right time (laughs).

You are not alone in having this heady success. Your rivals too seem to have it too.

In general, one of the things of ecommerce is that there is room for lot of winners. This is huge industry, and all over the world where we do business, there are a lot of winners.

And India would be the same.

What is your message for Sachin and Binny Bansal of Flipkart, both of whom are former Amazon India employees and now run your biggest rival?

I have this long-standing practice about not talking about other companies. We have a somewhat unusual approach of mostly ignoring our competitors (laughs). Our an nual planning process does not even talk about competitors. There are some com panies where the whole planning process starts with who their top three competi tors are and they develop strategies to deal with them.

You just mentioned how your India business has surpassed your expectations...

Far surpassed. The results are very good.

Now that's why we are doubling down on our investments. We like to plant seeds. And some of the seeds grow into big trees. And that's what's happening here in India.There are certain things that are very unique in India. There are so many small and medium businesses. It's unusual. It's such a huge opportunity.So these guys have developed some inventions for them that we may have to export back to the rest of the word. With things like Easy Ship-they are facilitating offline sellers, small physical stores. I am super excited!

Is there a financial milestone that India business has crossed like a billion dol lars ?

We set and surpassed a billion dollars.

So we had to reset everything. We had to reset everything much higher.

How much is the new goal?

I don't know whether we going to talk about it. But internally we have new goals which are much bigger.

You announced $2 billion of investment in India.Are you going to double that number anytime soon?

I have this belief that when things are working you should keep funding them. There is so much we can do here (in India) in terms of infrastructure, in terms of investing in mobile. Mobile is especially important in India.

There is so much you can do with transportation and logistics. So I am very, very excited about that.If there is an opportunity to invest more we will.We are not capital-constrained, we are ideas-constrained. In fact I find India and the people not just energetic but personally energising.

So you don't have any major issues with marketplace model?

Our marketplace model is working phenomenally well. Every country has its unique rules and our job is to adapt business systems to those rules. If those rules change in India, then we'll have to adapt to that. Then maybe we can also help small manufacturers adapt to it--like the Make in India kind of campaign.

Will you speak to the government about changing those rules?

In all the various countries we have lots of public policy decisions. I always tell my team that whatever the rules are -every country gets to decide whatever its rules will be -we are the ones who would have to adapt to the local rules.

So are we going to see only organic kind of strategy in India? Will you look at acquisitions?

All of our growth is organic. If you look at Amazon globally we acquire companies from time to time.But mostly we grow organically and that's true in India. But if there are opportunities to do acquisitions, we'll always consider. I like our organic growth as the base of it.

You have been a disruptor. What could disrupt you?

I don't spend a lot of time thinking about that but it's inevitable. I just hope I'm dead first (laughs).But we don't seek to be disruptive. We seek to do things in a better way to improve customer experience. And if you invent something new that the customer is going to like, then that ends up being disruptive to the old way. It's disruptive when customers change their habits. Disruption is a consequence of invention.

What do you say to people who describe you as a bully.I know how to make our competitors happy. All we have to do is raise prices, slow deliveries, make a few delivery mistakes, decrease reliability, reduce selection and they'll be thrilled. But that's not our job. Our job is to work hard everything that we think matters to customers.

The Amazon stock is down 20% since January.Are you under pressure from investors?

If I were to pay attention to the short-term changes in the stock price, I think I will get no information, no useful information from that about how to lead the business. And I'll probably get misleading information. So, ownership is about having a long-term point of view. The short answer to your question is: No, I don't spend time thinking about short-term price movements.

Unlike the past, today you have a spectacular debut by Alibaba, a rival that in the same industry and also making money, which is. Doesn't that put you under added pressure in some way?

If so, I haven't felt it. (laughs).

You have Amazon Web Services, the hardware business and then the core Amazon business. Do you ever see a scenario where you split them?

I don't think so. I think they work together. They reinforce each other. Those businesses help each other. Some of them would even be very difficult to split apart because they're so intertwined. So I think what we are doing now makes a lot of sense.

How do you approach failure?

I think failure is part and parcel with inventing. If you want to be sure to not fail then, for goodness' sake never do anything new. Because anything new might fail. You know it's not an experiment if you know it's going to work. If you really do want to invent, failure has to be okay.

Is India particularly important for you because of the China angle?

I wouldn't contrast it in that way. You're asking me, `Is this business particularly important?' It's like asking me which of my children I love more. I love all my children. We've got a lot of very important businesses. This is certainly one of them.

You made a lot of news a few months ago with a drone delivery plan. How far away from reality is it?

The development team is making tremendous progress. The real issues are not technological. The real issues are regulatory. We have to work together with the regulators in each country, and figure out, over time, how to do it. I know we can make it safe, but we have to convince people it is safe. We have to get the right regulations to be able to do that. It will take time, but it will happen.

You bought The Washington Post last year. What is the future of the print media?

In the really long term, I don't know. In the short term, in a 10-year kind of timeframe, there seems to be a strong future for print. What you tend to see is that there's been a deceleration of print, but it seems to be levelling out again. I also think the vehicle is less important than the subject matter.Content is more important than the medium on which it is distributed. I care more about the news gathering process itself, and I see that the digital distribution medium presents huge opportunities because you can cost-effectively be a global news organisation. So, I'm excited about the digital part of the business, but you do see print stabilising.

What keeps Jeff Bezos awake at night?

First of all, the honest answer to that question is I sleep unbelievably well! I just happen to sleep well.I literally put my head on my pillow and I go off to sleep. My wife is so jealous. But the sense in which you mean the question, what I would say is that I really want the culture of Amazon, this customercentric culture, to not only continue, but to continue to grow and thrive. What I see so far is very good in that regard. I see all over that that culture is thriving. But that's the thing I would most worry about-if we ever lost our way, and stopped putting the customer first. I want us to start with the customer and work backwards.

Interviewed by Santosh Menon, Karthik Subbaraman and Pankaj Mishra

CV IN A SNAPSHOT BORN:

January 12, 1964 in Albuquerque, New Mexico EDUCATION: BS, Princeton University MARRIED TO: MacKenzie Bezos, an American author CHILDREN: A daughter adopted from China, and three sons NET WORTH: About $32 billion

COOL FACTS:

His Favourite Book is Mr. Pine's Purple House, a children's book At age 3, Bezos disassembled his crib with a screwdriver. He wanted to sleep on a bed Amazon's early name was "Relentless.com", continues to redirects users to the Amazon home page The first item ever sold on Amazon.com was a science textbook Fluid Concepts & Creative Analogies: Computer Models of the Fundamental Mechanisms of Thought He was adopted by his stepfather, Miguel "Mike" Bezos, an engineer at Exxon

THE INDIAN CONNECTION

Bezos discussed the idea for Amazon way back in 1994 with an Indian-origin venture investor Keyur Patel and John Ingram of the Ingram Group

In 2000, a bond analyst in Lehman, Ravi Suria, who hails from Chennai, questioned Amazon's business model. The stock crashed by 19% in a single day Kal Raman, a former TCS engineer, and later at WalMart, was hired by Bezos in 2004 to build data analytics systems. He worked for only two years at Amazon

Amazon India head Amit Aggarwal was one of the `shadows' of Bezos during 2007-09 before being elevated to head the company's India business

Tough Quotes by Bezos

(He is known to be a tough boss and has now been called the next Steve Jobs) "Why are you wasting my life?""I'm sorry, did I take my stupid pills today?""This document was clearly written by the B team. Can someone get me the A team document? I don't want to waste my time with the B team document."

Response that Bezos gives when someone resists him: "Do I need to go down and get the certificate that says I'm the CEO of the company to get you to stop challenging me on this?"













Viewing all 6050 articles
Browse latest View live