Quantcast
Channel: My story Troubled Galaxy Destroyed dreams
Viewing all 6050 articles
Browse latest View live

নদীর এপার ওপার কোথায় কবে ভাঙন শুরু হবে,সেই প্রতীক্ষায় বসে না থেকে ভাঙনের রোধ করার ক্ষমতা না থাকলেও ভাঙন থেকে বাঁচার রাস্তা তৈরি করে নিতে হবে। নাগরিকত্বের আধার হল জমি।তাই নাগরিকত্বের লড়াই আসলে জমির লড়াই। ভারতবর্ষে সেই নীল বিদ্রোহের সময শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ভূমি সংস্কারের দাবি তুলে চাষিদের জমির অধিকারের কথা তুলেছিলেন, যা পরবর্তীকালে প্রজা কৃষক পার্টির এজেন্ডা হয়।নাগরি�

$
0
0

নদীর এপার ওপার কোথায় কবে ভাঙন  শুরু হবে,সেই প্রতীক্ষায় বসে না থেকে ভাঙনের রোধ করার ক্ষমতা না থাকলেও ভাঙন থেকে বাঁচার রাস্তা তৈরি করে নিতে হবে।

নাগরিকত্বের আধার হল জমি।তাই নাগরিকত্বের লড়াই আসলে জমির লড়াই। ভারতবর্ষে সেই নীল বিদ্রোহের সময শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ভূমি সংস্কারের দাবি তুলে চাষিদের জমির অধিকারের কথা তুলেছিলেন, যা পরবর্তীকালে প্রজা কৃষক পার্টির এজেন্ডা হয়।নাগরিকত্বের লড়াইটা সেই তখনই শুরু হয়ে গিয়েছিল।এ লড়াইয়ের শেষ নেই।


নাগরিকত্বের সমস্যা নাগরিকত্ব অর্জনে ছাড় দিলেও থেকে যাচ্ছে, দরকার আরো বড়,আরো সংগঠিত আন্দোলনের, দরকার সংযম ও সংহতির!




পলাশ বিশ্বাস

2003 সালের নাগরিকত্ব হরণ কালা কানুনকে সংশোধিত করে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।কিছু ছাড় দিলেও ঔ কানুন রদ হচ্ছে না।ফলে তার অন্যান্য ধারা ও শর্তাবলি বলবত থাকছে।18 জুলাই 1948 সালের পর যারা এসেছেন তাঁরা এখনো ঔ আইনবলে বিদেশি থাকছেন যদি না তাঁরা নূতন ছাড়ের সুযোগে নাগরিকত্ব অর্জন করছেন।


বরং আন্দোলন ও সংগঠনের সাফল্য ও অনিবার্যতা মেনে নিয়ে আইন যেমনই হোক,সব উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব অর্জনের কাজে এখন জোরালো উদ্বাস্তু আন্দোলন ও সংগঠন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়। ক্ষমতা রদবদল হলেই বিপর্যয়,যেমন 2003 সালে হল এবং সেই বিপর্যয় এখনো শেষ হয়নি,উপরন্তু বাংলাদেশ থেকে অবশিস্ট প্রায় আড়াই কোটি হিংন্দুদের শরণার্থী হয়ে ভারতে চলে আসার পর পরিস্থিতি আজকের মতও থাকবে না।


17971 সালের পর পরিস্তিতি যেমন পালটেছে,ঔ ভাবেই পালটাতেই থাকবে।

ইতিহাসের ধারা একখাতে বইতে পারে না।

লাগাতার সংগঠন ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে উদ্বাস্তুদের জন্য আপাতত মন্দের ভালো খবর।ভারত সরকার বিদেশ থেকে আগত সবাইকে যেমন নানারকম ছাড় দিচ্ছে,বাংলাদেশ থেকে আগত বাঙালি হিন্দুদেরও তেমনতর কিছু ছাড় দিচ্ছে।আবার 2003 সালের নাগরিকত্ব হরণ কালা কানুনকে সংশোধিত করে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।


কিছু ছাড় দিলেও ঔ কানুন রদ হচ্ছে না।ফলে তার অন্যান্য ধারা ও শর্তাবলি বলবত থাকছে।18 জুলাই 1948 সালের পর যারা এসেছেন তাঁরা এখনো ঔ আইনবলে বিদেশি থাকছেন যদি না তাঁরা নূতন ছাড়ের সুযোগে নাগরিকত্ব অর্জন করছেন।


2003 সালের আগে পর্যন্ত নাগরিকত্ব আইন 1955 কার্যকরি ছিল,যে আইনে শরণার্থীদের নাগরিকত্বের কোনো শর্ত নেই।ঔ আইন বলে শরণার্থীরা নাগরিকত্ব অর্জন না করেও ভারতের নাগরিক ছিলেন এবং জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার থাকায় তাঁদের সন্তান সন্ততিদের নাগরিকত্বে কোনো সংশয় ছিল না।


2003 সালের আইনে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আর হচ্ছে না।যারা ঔ 18 জুলাই 1948 সালের পরে এসেছেন বা আসছেন সবাইকে নাগরিকত্ব অর্জন করতে হবে।


মনে রাখা দরকার,উদ্বাস্তুদের মুল দাবি ঔ কালোআইন বাতিল করার ছিল এবং এই লক্ষেই প্রথম থেকে আজ অবধি আন্দোলন চলেছে।অতএব 2003 সালের আইন বহাল রেখে কিছু ছাড় দিয়ে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব কাস্ট সার্টিফিকেটের মত হাসিল করতে হবে।


এমন পরিস্থিতিতে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের সমস্যা মিটে গেল বা ভারত সরকার সব উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিয়ে দিল,এমনটা ভাবার কোনো বস্তব কারণ নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল লোকসভায় পেশ হওয়ায় নজরে আসছে না।


অতএব এখনই কৃতিত্বের দাবি না করে,উদ্বাস্তু সংগঠন আরো মজবূত ও আন্দোলন আরো তীব্র করা সবচেয়ে বেশি দরকারি।বলা বাহুল্য,যতটুকু এসেছে.তা একক কৃতিত্বে নয়।কম বেশি অবদান অনেকেরই আছে।যাদের দাবি সবচেয়ে জোরালো হতে পারত,তাঁরা হয়ত আদৌ দাবি করছেন না কৃতিত্বের।সমাজের কাজে নিজের ঢাক নিজে না পেটালেই জনগণ ঠিক চিনে নিতে পারে আসল মানুষগুলিকে।প্লীজ ঢাক না পিটিয়ে,আরও দীর্ঘ কঠিন লড়াইযের প্রস্তুতিতে মনোনিবেশ করুন।চুপচাপ আসল কাজটা করাই ওস্তাদের লক্ষণ।


বরং আন্দোলন ও সংগঠনের সাফল্য ও অনিবার্যতা মেনে নিয়ে আইন যেমনই হোক,সব উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব অর্জনের কাজে এখন উদ্বাস্তু আন্দোলন ও সংগঠন সবচেয়ে বেশি প্রযোজন।ক্ষমতা রদবদল হলেই বিপর্যয়,যেমন 2003 সালে হল এবং সেই বিপর্যয় এখনো শেষ হয়নি,উপরন্তু বাংলাদেশ থেকে অবশিস্ট প্রায় আড়াই কোটি হিংন্দুদের শরণার্থী হয়ে ভারতে চলে আসার পর পরিস্থিতি আজকের মতও থাকবে না।


17971 সালের পর পরিস্তিতি যেমন পালটেছে,ঔ ভাবেই পালটাতেই থাকবে।

ইতিহাসের ধারা একখাতে বইতে পারে না।


নদীর এপার ওপার কোথায় কবে ভাঙন  শুরু হবে,সেই প্রতীক্ষায় বসে না থেকে ভাঙনের রোধ করার ক্ষমতা না থাকলেও ভাঙন থেকে বাঁচার রাস্তা তৈরি করে নিতে হবে।


1971 সালের আগে বা পরে এমনটা হয়নি।উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের সংকট 2003 সালের কালো আইনে দেখা না দিলে আজ নিখিল ভারতের মত সর্বভারতীয় উদ্বাস্তু সংগঠনও সারা দেশে তৈরি হত না।মতুয়া মহাসঙ্ঘোর ভাঙনে উদ্বাস্তুদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়েছে এবং এই ভাঙন রোগ আবার যাতে সংরক্রামক রুপ ধারণ না করে,সেটা মাথায রাখা প্রয়োজন।


নাগরিকত্বের আধার হল জমি।তাই নাগরিকত্বের লড়াই আসলে জমির লড়াই।ভারতবর্ষে সেই নীল বিদ্রোহের সময শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ভূমি সংস্কারের দাবি তুলে চাষিদের জমির অধিকারের কথা তুলেছিলেন,যা পরবর্তীকালে প্রজা কৃষক পার্টির এজেন্ডা হয়।নাগরিকত্বের লড়াইটা সেই তখনই শুরু হয়ে গিয়েছিল।


নাগরিকত্বের লড়াইটা ঠিক ওখান থেকে শুরু হয়েছিল।সেই অর্থে মতুয়ারা,ওপার বাংলা থেকে বিভিন্ন চাষি আজীবিকাযুক্ত জনগোষ্ঠিরা সেই নীল বিদ্রোহের সময় থেকে জমির মালিকানা যাদের,তাঁদের সেই শাসক শ্রেণীর শত্রু।এই অবস্থান পালটায়নি,পালটাবে না।


ভারত ভাগের ইতিহাসে শাসক শ্রেণীর কেউই ধোয়া তুলসী পাতা নয়।ভারত ভাগের প্রেক্ষাপটে বা ভারতভাগের পর কেঊ আমাদের কথা বলেনে,ভাবেনি এবং আমরাও প্বর্ববঙ্গের সেই শ্রেণীগত সাংগঠনিক শক্তি সারা ভারতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার জন্য হারিয়েছি,তাই শত্রুপক্ষ আামাদের নাগরিকত্ব হতে দেয়নি 2003 সালে আগে এবং যাদের নাগরিকত্বে প্রশ্ন ছিল না,তাঁদের নাগরিকত্ব হরণ করল উদ্বাস্তুদের জমি দখলের লক্ষ্যে।


নাগরিকত্ব সমস্যা মূলে এই নির্মম বাস্তব।


বাংলাদেশে যারা রযে গিয়েচেন তাঁরাও যেমন শাসক শ্রেণীর চক্ষুশুল, এপার বাংলায় এবং সারা দেশেও উদ্বাস্তুরা সেই জমি হাসিল করা চাষি।


এবং এই কারণেই বার বার মরিচঝাঁপির পুনরাবৃত্তি হতেই থাকবে।




P



Trump Anti Islam agenda matches with every fascist agenda in every Nation! The Nations seem to extinct as war and terror boost each other! Palash Biswas

Next: सोनी सोरी और इरोम शर्मिला के बाद किसकी बारी राजनीतिक शरण में जाने की? वैश्विक फासिज्म के दुस्समय में सैन्य राष्ट्र के मुकाबवले लोकतंत्र कहां खड़ा है? कश्मीर में हमारे साथी यही दलील देते रहे हैं कि सैन्य राष्ट्र के मुकाबले अराजनीतिक जनांदोलन असंभव है क्योंकि कभी भी आप आतंकवादी उग्रवादी माओवादी राष्ट्रविरोधी करार दिये जा सकते हैं और ऐसे में अलगाव में आपके साथ कुछ भी हो,कोई आपके स�
Previous: নদীর এপার ওপার কোথায় কবে ভাঙন শুরু হবে,সেই প্রতীক্ষায় বসে না থেকে ভাঙনের রোধ করার ক্ষমতা না থাকলেও ভাঙন থেকে বাঁচার রাস্তা তৈরি করে নিতে হবে। নাগরিকত্বের আধার হল জমি।তাই নাগরিকত্বের লড়াই আসলে জমির লড়াই। ভারতবর্ষে সেই নীল বিদ্রোহের সময শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ভূমি সংস্কারের দাবি তুলে চাষিদের জমির অধিকারের কথা তুলেছিলেন, যা পরবর্তীকালে প্রজা কৃষক পার্টির এজেন্ডা হয়।নাগরি�
$
0
0

Trump Anti Islam agenda matches with every fascist agenda in every Nation!

The Nations seem to extinct as war and terror boost each other!

Palash Biswas


Now it has to be defined whether the US war against terror means war against Islam or war against black untouchables worldwide!


 However,irrespective of the answer,Terror strikes not to end as most potential candidate to become the next US President Donald Trump made clear this weekend that he has not rolled back his proposal to ban Muslims from entering the United States, despite top allies insisting that he had.


No one expected that the US Presidential campaign would end in an infinite hate theme triggering all apps of violence in unprecedented civil war scenario.


Because no one  expected  the Billionaire to upset every apple cart with the venom he produces right from his racist heart and mind full of deepest hatred,Apartheid to prove that America Can NOT contrary to the famous declaration of the firs Black President of United States of America with a Muslim middle name,Barrack Hussein Obama.


Barack Obama said 'America is not as divided as some have suggested' in the wake of Dallas police shootings.But Donald Trump not only divides America but he is invoking all the forces of apartheid and his charity begins at home as America stands divided as never before.


It has to be answered whether Trump targets the Muslim origin of the outgoing Democratic President Obama to ensure republican victory in accordance to Republican Campaign strategy! 


It might be.


But his anti Islam agenda suits most every other agenda of blatant and brute racist Apartheid in state nations which seem to extinct if this war and terror continue boosting each other.Trump`s America first kills the myth of dreams coming true.


Mind you,as the phrase Daily Independent used for Obama,As the first black US President, Mr Obama is unique among occupants of the Oval Office in his capacity and willingness to address racial tensions. Yet he has also presided over a period in which those tensions appear to be as fraught as at any time since the Civil Rights era.


Rejecting the idea of a return to the 1960s, however, Mr Obama said he would reconvene an existing, White House-led task force of activists, civil rights leaders and law enforcement officials to tackle the troubled relationship between police and the black community.

 

On the other hand, Washington Post reports:

In accepting the Republican nomination on Thursday night, Trump said the country "must immediately suspend immigration from any nation that has been compromised by terrorism until such time it's proven that vetting mechanisms have been put in place." Trump made no mention of Muslims in the speech, leading many to conclude that Trump had formally changed his position — just as a number of his top allies, including his running mate, said he had.


During an interview this weekend with NBC's "Meet the Press," host Chuck Todd asked Trump whether his comment should be interpreted as a "slight rollback."


"I don't think so. I actually don't think it's a rollback. In fact, you could say it's an expansion," Trump said. "I'm looking now at territory. People were so upset when I used the word 'Muslim': 'Oh, you can't use the word "Muslim."' Remember this. And I'm okay with that, because I'm talking territory instead of Muslim."


Trump first proposed banning nearly all Muslims overseas from the country in early December, soon after a terrorist attack in San Bernardino, Calif. Trump's original statement — which calls for "a total and complete shutdown of Muslims entering the United States" — is still on his campaign website. This position continues to be one of Trump's most controversial and a key reason that some fellow Republicans do not want to help him with his campaign.

Mind you,Barack Obama's religious background is more diverse than that of most prominent politicians, but it may prove to be representative of future generations of Americans who grow up in an increasingly diverse America. His mother was raised by non-practicing Christians; his father was raised a Muslim but was an atheist by the time he had married Obama's mother.


It is well known that Obama's step-father was also Muslim, but of an eclectic kind who could make room for animist and Hindu beliefs. Neither Obama nor his mother were ever atheists or identified with atheism in any way, but she raised him in a relatively secular household where he learned about religion and different beliefs people had about God.


Allegations that Barack Obama secretly practices Islam, or that he is the antichrist of Christian eschatology, have been suggested since he campaigned for the U.S. Senate in 2004 and have proliferated since his election as President of the U.S. in 2008. As with conspiracy theories surrounding his citizenship status, these false claims are promoted by various fringe theorists and political opponentswith American bloggers and conservative talk radio hosts particularly promoting the theories.


Despite the fact that these assertions are false, belief of these claims in the public sphere has endured and, in some cases, even expanded during Obama's Presidency according to the Pew Research Center, with 17% of Americans (including one third of conservative Republicans) believing him to be a Muslim in a 2012 poll.

In his book The Audacity of Hope, Barack Obama writes:


I was not raised in a religious household. For my mother, organized religion too often dressed up closed-mindedness in the garb of piety, cruelty and oppression in the cloak of righteousness. However, in her mind, a working knowledge of the world's great religions was a necessary part of any well-rounded education. In our household the Bible, the Koran, and the Bhagavad Gita sat on the shelf alongside books of Greek and Norse and African mythology.


On Easter or Christmas Day my mother might drag me to church, just as she dragged me to the Buddhist temple, the Chinese New Year celebration, the Shinto shrine, and ancient Hawaiian burial sites.In sum, my mother viewed religion through the eyes of the anthropologist; it was a phenomenon to be treated with a suitable respect, but with a suitable detachment as well.

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

सोनी सोरी और इरोम शर्मिला के बाद किसकी बारी राजनीतिक शरण में जाने की? वैश्विक फासिज्म के दुस्समय में सैन्य राष्ट्र के मुकाबवले लोकतंत्र कहां खड़ा है? कश्मीर में हमारे साथी यही दलील देते रहे हैं कि सैन्य राष्ट्र के मुकाबले अराजनीतिक जनांदोलन असंभव है क्योंकि कभी भी आप आतंकवादी उग्रवादी माओवादी राष्ट्रविरोधी करार दिये जा सकते हैं और ऐसे में अलगाव में आपके साथ कुछ भी हो,कोई आपके स�

$
0
0

सोनी सोरी और इरोम शर्मिला के बाद किसकी बारी राजनीतिक शरण में जाने की?

वैश्विक फासिज्म के दुस्समय में सैन्य राष्ट्र के मुकाबवले लोकतंत्र कहां खड़ा है?


कश्मीर में हमारे साथी यही दलील देते रहे हैं कि सैन्य राष्ट्र के मुकाबले अराजनीतिक जनांदोलन असंभव है क्योंकि कभी भी आप आतंकवादी उग्रवादी माओवादी राष्ट्रविरोधी करार दिये जा सकते हैं और ऐसे में अलगाव में आपके साथ कुछ भी हो,कोई आपके साथ खड़ा नहीं होगा।कश्मीरी पंडितों के अलावा कश्मीर में जो बड़ी संख्या में दलित,ओबीसी और आदिवासी जनसंख्या हैं,उनके नेताओं और कश्मीर घाटी के सामाजिक कार्यकर्ताओं की यह कथा है।


अंधेरे का यह राजसूय समय है और रेशां भर रोशनी बिजलियों की चकाचौंध में कहीं नहीं!

पलाश विश्वास

कम्फर्ट जोन के वातानुकूलित आबोहवा से अभी अभी सड़क पर पांव जमाने की कोशिश में हूं और दिशाएं बंद गली सी दिखती हैं।


ऐसे में अचानक आसमान से बिजली गिरने की तरह हस्तक्षेप पर ही पहले यह खबर दिखी कि हमारी अत्यंत प्रिय लौह मानवी इरोम शर्मिला सात अगस्त को 15 साल से जारी आमरण अनशन खत्म कर रही हैं और अब वे मणिपुर विधानसभा का चुनाव लड़ेंगी।


नवंबर 2000 से मणिपुर में सशस्त्र सैन्यबल विशेषाधिकार कानून खत्म करने की मंग लेकर इरोम शर्मिला अनशन पर हैं।


2001 में हम अपने मित्र जोशी जोसेफ की फिल्म दृश्यांतर,अंग्रेजी में इमेजिनारी लाइंस की शूटिंग के सिलसिले में इंफाल और दिमापुर से तीन किमी दूर मरम गांव में लगभग महीनेभर डेरा डाले हुए थे।

हमने तब लोकताक झील में भी शूटिंग की थी।

मोइरांग में भी थे हम।


मैंने इस फिल्म के  लिए संवाद लिखे थे।

उस दौरान इंफाल और बाकी मणिपुर में आफसा का जलवा देखने को मिला था।


तब से लगातार हम पूर्वोत्तर के संपर्क में हैं।


त्रिपुरा और असम में हम  दिवंगत मंत्री और कवि अनिल सरकार के घूमते रहे हैं।


तबसे लेकर हालात बिगड़े हैं ,सुधरे कतई नहीं हैं।हाल तक इरोम शर्मिला जेएनयू के छात्र आंदोलन हो या दलित शोध छात्र रोहित वेमुला की संस्थागत हत्या,हर मामले को आफसा के खिलाफ अपने अनशन से जोड़ती रही हैं और कमसकम हमें इसका कोई अंदाजा नहीं था कि 15 साल से आमरण अनशन करते रहने के बाद उसी सशस्त्र सैन्य विशेषाधिकार कानून के तहत फिलवक्त कश्मीर घाटी में जनविद्रोह के परिदृश्य में अचानक आमरण अनशन तोड़कर राजनीतिक विकल्प उन्होंने क्यों चुना।


हमारे लिए अंधेरे में दिशाहीनता का यह नया परिदृ्श्य है।अंधेरे का यह राजसूय समय है और रेशां भर रोशनी बिजलियों की चकाचौंध में कहीं नहीं है।


अमावस में दिया या लालटेन से जितनी रोशनी छन छनकर निकलती थी,वह भी दिख कहीं नहीं रही है।


तेज रोशनियों के इस अभूतपूर्व कार्निवाल में रोशनी ही ज्यादा अंधेरा पैदा करने लगी है और चूंकि मुक्तिबोध ने मुक्तबाजारी महाविनाश का,निरंकुश सत्ता का यह अंधेरा अपने जीवन काल में जिया नहीं है,तो उऩकी दृष्टि और सौंदर्यबोध में भावी समय की ये दृश्यांतर हमारी दृष्टि की परिधि से बाहर रहे हैं कि कैसे इस निर्मम समय के समक्ष जनप्रतिबद्धता के लिए भी राजनीति एक अनिवार्य विकल्प बनता जा रहा है।


इसे पहले बस्तर में सोनी सोरी को राजनीतिक विकल्प चुनना पड़ा है और सोनी की लड़ाई भी इरोम से कम नहीं है।


इरोम तो आमरण अनशन पर हैं और ज्यादातर वक्त जेल के सींखचों के पीछे या अस्पताल में रही हैं या अदालत में कटघरे में।


सोनी सोरी का रोजनामचा ही सैन्य राष्ट्र के मुकाबले आदिवासी भूगोल के हक हकूक के लिए रोज रोज लहूलुहान होते रहने का है।


सोनी सोरी ही नहीं,जनांदोलन के तमाम साथी राजनीतिक विकल्प चुनने के लिए मजबूर हैं।


फासिज्म के इस  वैश्विक दुस्समय में अराजनीतिक जनांदोलन लंबे समय तक जारी रखना मुश्किल है।बामसेफ के सिलसिले में पहले माननीय कांशीराम और बाद में वामन मेश्राम ने जब राजनीतिक विकल्प चुना तो यह अराजनैतिक आंदोलन भी बिखराव का शिकार हो गया है और राजनीतिक वर्चस्व के मुकाबले उसका वजूद नहीं के बराबर है।उदित राज से भी राजनीतिक विकल्प अपनाने पर संवाद होता रहा है।


इससे पहले अस्सी के दशक में इंडियन पीपुल्स फ्रंट ,जसम के गठन और बाद में राजनीतिक विकल्प पर नई दिल्ली में और अन्यत्र बहसें होती रही हैं और हम हमेशा असहमत रहे हैं।अब उस असहमति के लिए शायद कोई जगह अब बची नहीं है।


हमारे लिए यह बहुत बड़ा संकट है और पासिज्म फुलब्लूम है कि पहले आपको अपनी आत्मरक्षा के लिए राजनीतिक पहचान बनानी है अन्यथा आप जनप्रतिबद्धता या जनांदोलन के लिए किसी काम के नहीं रहेंगे।


एनजीओ के तहत जो जनांदोलन चल रहे ते,वह भी अब असंभव है और एनजीओं से जुड़े सबसे बड़ा काफिला राजनीति में शामिल हो गया है तो अब अराजनीतिक बाकी नागरिकों की नक में नकेल डालने का सिलसिला शुरु होने वाला है।


कश्मीर में हमारे साथी यही दलील देते रहे हैं कि सैन्य राष्ट्र के मुकाबले अराजनीतिक जनांदोलन असंभव है क्योंकि कभी भी आप आतंकवादी उग्रवादी माओवादी राष्ट्रविरोधी करार दिये जा सकते हैं और ऐसे में अलगाव में आपके साथ कुछ भी हो,कोई आपके साथ खड़ा नहीं होगा।कश्मीरी पंडितों के अलावा कश्मीर में जो बड़ी संख्या में दलित,ओबीसी और आदिवासी जनसंख्या हैं,उनके नेताओं और कश्मीर घाटी के सामाजिक कार्यकर्ताओं की यह कथा है।


मणिपुर में राजनीति लेकिन हाशिये पर है और आफसा के तहत बाकायदा सैन्य शासन के हालात में भी वहां लोकतांत्रिक आंदोलन का सिलसिला लगातार जारी है और इस जनांदोलन का नेतृत्व इंफाल के इमा बाजार से लेकर पूरे मणिपुर की घाटियों,पहाड़ों और मैदानों में आदिवासी नगा और दूसरे समूहों,मैतेई वैष्णव जनसमूहो की महिलाओं के हाथों में हैं।


मणिपुरी शास्त्रीय नृत्यसंगीत और मणिपुर के थिएटर की तरह यह सारा संसार पितृसत्ता के खिलाफ चित्रांगदा का महाविद्रोह है और इसकी महानायिका इरोम हैं।इसलिए बाकी देश में पितृसत्ता के वर्चस्व के तहत राजनीतिक संरक्षण की अनिवार्यता जिस तरह समझ में आनेवाली बात है,मणिपुर और इरोम शर्मिला के मामले में यह मामला वैसा बनता नहीं है।


कुल मिलाकर लोकतंत्र में राजनीति के अलावा जो नागरिकों की संप्रभुता और स्वतंत्रता का परिसर है और बिना राजनीतिक अवस्थान के जनप्रतिबद्धता और जनांदोलन का जो विकल्प है,वह सिरे से खत्म होता जा रहा है और मूसलाधार मानसून से भी ज्यादा मूसलाधार अंधेरे में होने का अहसास है।


हिंदी के महाकवि मुक्तिबोध की बहचर्चित कविता अंधेरे में न जाने कितनी दफा पढ़ा है और अब लगता है देश काल परिस्थितियों के मुताबिक हर पाठ के साथ इसके तमाम नयेआयाम खुलते जा रहे हैं।


कोलकाता में जब से आया हूं जीवन में पहली दफा जो बंद गली में कैद होने का अहसास हुआ,फिर अंधेरे के शिकंजे से छूटकर रोशनी के ख्वाब में जो रोज का रोजनामचा है,वह कुल मिलाकर इसी कविता का पाठ है।


हर रोज नये अनुभव के साथ इस कविता के नये संदर्भ और नये प्रसंग बनते जा रहे हैं।


जिन्होंने अभी हमारे समय को पढ़ा नहीं है,उनके लिए पूरी कविता काव्यकोश में उपलब्ध है।लिंक इस प्रकार हैः  


अंधेरे में / भाग 1 / गजानन माधव मुक्तिबोध

साभार http://kavitakosh.org/



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

Political battles need bigger social coalition By Vidya Bhushan Rawat

Previous: सोनी सोरी और इरोम शर्मिला के बाद किसकी बारी राजनीतिक शरण में जाने की? वैश्विक फासिज्म के दुस्समय में सैन्य राष्ट्र के मुकाबवले लोकतंत्र कहां खड़ा है? कश्मीर में हमारे साथी यही दलील देते रहे हैं कि सैन्य राष्ट्र के मुकाबले अराजनीतिक जनांदोलन असंभव है क्योंकि कभी भी आप आतंकवादी उग्रवादी माओवादी राष्ट्रविरोधी करार दिये जा सकते हैं और ऐसे में अलगाव में आपके साथ कुछ भी हो,कोई आपके स�
$
0
0

Political battles need bigger social coalition

By Vidya Bhushan Rawat

It was a solidarity protest against atrocities on Dalits in Gujarat and other parts of the country. Numerous organisations came. Jantar Mantar, during the session of Parliament, was crowded as usual with diverse group. On the left hand side of our protest was the MRPS, the biggest organisation representing Madiga community in Telangana and Andhra Pradesh. Madigas are one of the biggest among the scheduled Castes in Andhra Telangana. Their protest at Jantar Mantar started from July 17th and will continue till 10th or 11th of August.Every day several people come under different banners for demanding categorisation of reservation which means sub quota for them. As we started speaking, they made their microphone at much more high decibel which made it virtually difficult to listen. After some time, a Member of Parliament came and he requested us to reduce our volume. We stopped our programme for 10-15 minutes to allow the MP to speak. After he left, their noise agains started.

At our forums were the talks of Dalit-OBC-Aadivasi unity to fight against brahmanical onslaught. Everybody spoke against Hindutva and same stereotyped which we have been hearing for nearly three-four decades decade. Manuwad, brahminwaad and we are not Hindus and so on.

If we have a look at Jantar Mantar just for a few days, diverse groups are sitting on protests and a majority of them are 'inclusion' of their castes either in the reservation list or give them separate quota. When Madigas came to Delhi for their demands, would the Malas ( the biggest and most powerful among Dalit communities in Andhra Telangana) was having their own sitting terming 'categorisation' as an attempt to 'divide' the community.

Now my question was simple. Why couldn't the Malas and Madigas joined the protest against atrocities on Dalits when many people had turned up from different parts of the country. We all condemn Hindutva and we are going to poll in Uttar Pradesh which are do and die battle for us to save this democracy. Who should we ask people vote in Uttar Pradesh ?

It is easier to have one tone of crying atop of your voice against Brahmanism but that is a clever ploy of many who do not want to peep into our own manipulations and surrender to brahmanical forces.

The thing is that it is easier to bring 'revolution' inside JNU where we think our world but the same people when they go to their own communities become different. The battle lines are in India's villages where each community except for most marginalised, has its own privileges which they don't want to do away with or share with the Dalits and aadivasis. Caste identities are so powerful and 'intellectuals' are here to justify all the crookedness of their leaders.

The problem is that we are not interested to introspect, to learn from our mistakes as we feel we dont make any. We feel that just crying against brahmanism will solve our problems. Well, that is not going to do that. Malas are politically intelligent and so are Madigas, at least their 'political leaders' and their 'intellectuals' so what stops them coming together and resolve the issues. It is not an issue at one place but in each state one power community is at the loggerheads with other as the blame game goes 'they have grabbed all the quota'. At the time when the government have virtually close door for jobs, our politicians gives it a 'gift' to communities. Each community is asking for quota but none of the leader is fighting as why government privatising railways, airlines, public sectors. None is asking why teachers are not being appointed, and education is not being given enough grants. The problems are multiple and we are just responding in very fragmented way. The health services are out of bound for people and the government is talking of 'insurance'. These are all attempt to keep us in good 'humour' and not address the basic issues of right to education, health and housing.

The thing is that Telangana facing a big protest in a few regions where Mallana Sagar Irrigation Project is going to submerge very large number of villages which will definitely include Dalits. It means the protesters in Delhi will lose 'nothing'. It shows that our political protest are revolved around reservation and nothing beyond. It means that we are ready to fight against our own without sitting and discussing and therefore giving everyone an opportunity to use or misuse. The biggest victims of these bloody 'developmental' projects are Dalits, peasantry OBCs, and aadivasis and keeping quiet on an issue which threaten to displace millions and uproot them from their native place itself is a crime but we see criminal silence. We are told 'we dont have any stake in it'. It is disturbing.

When the people can not join a protest in the heart of Delhi in the name of atrocities on Dalits and focus on honking on your caste identities then we must understand that the real battle in India is castes which are over 5000 and each caste has its own perception. What ever political identity we give in our discourse, at the end of the day, caste is a double edged sword. It may benefit some people politically but marginalise others further. Political class has benefited at the cost of its people. Beware who want to further divide people. yes, there are diverse group, diverse identities and their issues which need to be resolved but definitely political leaders enjoy these differences to ensure that a movement remain fragmented.

The moot question remain. How do you create an alternative ? How do you bring communities together and make a programme and more over, are you really interested in bringing them together? And it cant happen in symbolism, not by 'proving' who can shout more but by bringing them together on a socio-political programme of common interest, resolving the minor contradictions among communities and ensuring their participation in all your political, social and cultural programmes. It is important to acknowledge diversity and trying to create a monolith to counter the other 'monolith' will be futile, will never succeed, The success will come through a pragmatic Common Minimum workable programme and a social-political coalition and not through eccentric non political approach. Politics never succeed on exclusivity but ensuring wider participation of communities. We hope people will understand it and ensure this for upcoming Uttar Pradesh elections which are a challenge for all of us.



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख स्वाति सिंह जी, आप बेटी के सम्मान में मायावती, जसोदाबेन को एक मंच पर लाइए

$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें


LATEST

नीतीश कुमार
उत्तर प्रदेश

नीतीश कुमार 2017 नहीं 2019 के लिए सक्रिय हैं यूपी में

मनीष कुमार लखनऊ। बिहार के मुख्यमंत्री नीतीश
Read More
Irom Sharmila 1
आजकल

सोनी सोरी और इरोम शर्मिला के बाद किसकी बारी राजनीतिक शरण में जाने की?

वैश्विक फासिज्म के दुस्समय
Read More
Javed Ali Khan on NCPUL समाजवादी पार्टी के सांसद जावेद अली खान ने आज राज्यसभा में राष्ट्रीय स्वयं सेवक संघ के विचारक इन्द्रेश कुमार की जमकर धज्जियां उड़ा दीं। मामला इतना बढ़ा कि समूचा विपक्ष जावेद अली खान के समर्थन में उठकर खड़ा हो गया।
देश

जावेद अली खान ने राज्यसभा में धज्जियां उड़ा दीं संघी विचारक इन्द्रेश कुमार की, देखें हंगामा

नई दिल्ली।
Read More
Swati Singh स्वाति सिंह
आधी आबादी

स्वाति सिंह जी, आप बेटी के सम्मान में मायावती, जसोदाबेन को एक मंच पर लाइए

स्वाति सिंह के
Read More
असल में नामवरसिंह और अशोक बाजपेयी में यह सत्ता का अघोषित बंटबारा है
आजकल

लेखकों में पतित बनने की होड़

जगदीश्वर चतुर्वेदी इस समय हिन्दी के सत्ताधारी प्रगतिशील-कलावादी लेखक बड़े कष्ट में
Read More
भाकपा, भारतीय कम्युनिस्ट पार्टी
उत्तर प्रदेश

अखिलेश जी उप्र में गोवध पर पाबंदी है या गायों के लाने ले जाने पर?

गौरक्षा के नाम
Read More
rp_News-from-states-300x162.jpg
ENGLISH

WATCH: CALF RESCUED FROM 40 FEET WELL

Watch: Calf rescued from 40 feet well Mirzapur (Uttar Pradesh), July
Read More
rp_Latest-News-300x163.jpg
ENGLISH

7TH PAY COMMISSION : CENTRAL EMPLOYEES TO GET REVISED SALARIES FROM AUGUST

7th Pay Commission : Central employees
Read More
Irom sharmila
देश

इरोम शर्मिला भूख हड़ताल ख़त्म कर, लड़ेंगी चुनाव

इरोम शर्मिला भूख हड़ताल ख़त्म करेंगी, चुनाव लड़ेंगी नई दिल्ली।
Read More
Arun Maheshwari अरुण माहेश्वरी। लेखक स्तंभकार व प्रसिद्ध वामपंथी विचारक हैं।
आजकल

यह सिर्फ क्रांतिकारी लफ्फाजी नहीं, 'क्रांतिकारी नौकरशाही'भी है

प्रकाश करात यह सिर्फ क्रांतिकारी लफ्फाजी नहीं, 'क्रांतिकारी नौकरशाही'
Read More
मायावती
बहस

बहन जी दलितों की देवी नहीं दलितों की मित्र बनिये

बहन जी दलितों की देवी नहीं दलितों की
Read More
Dayanand Pandey
बहस

दलित होने के नाम पर देश को ब्लैकमेल करना बंद करें। बहुत हो गया।

दयानन्द पाण्डेय कुछ लोग
Read More
चंचल
आजकल

अकरम को अभी भी जीने की चाहत है, उसे खंजर से डर लगता है

चंचल साबरमती के किनारे
Read More
Foolan Devi फूलन देवी
संस्मरण

फूलन देवी के लिए शोकगीत

संदर्भ – मायावती को फूलन देवी की राह भेजने की धमकी रामेंद्र जनवार उत्तर
Read More
ibne safi jasoosi duniya जासूसी उपन्यासों के प्रख्यात लेखक असरार अहमद उर्फ इब्ने सफी,
शख्सियत

हमारी यादों में आप हमेशा जिन्दा रहेंगे इब्ने सफी साहब…..

रामेंद्र जनवार जासूसी उपन्यासों के प्रख्यात लेखक असरार
Read More
Narendra Aniket नरेंद्र अनिकेत, लेखक पत्रकार व स्तंभकार हैं।
धर्म - मज़हब

मर्यादा परुषोत्तम राम का भारत सोने की लंका बनने की राह पर चलने को आतुर

लड़ाई राम और
Read More
संजय पराते, माकपा की छत्तीसगढ़ इकाई के सचिव हैं।
पुस्तक समीक्षा

कांचा इलैया के बहाने जाति और वर्ग : क्या दलितीकरण समाधान है?

(संदर्भ : कांचा इलैया की पुस्तक
Read More
डोनाल्ड ट्रंप Donald John Trump is an American businessman, politician, television personality, author, and the presumptive nominee of the Republican Party for President of the United States in the 2016 election.
COLUMN

TRUMP ANTI ISLAM AGENDA MATCHES WITH EVERY FASCIST AGENDA IN EVERY NATION!

The Nations seem to extinct as
Read More
महेंद्र मिश्र, लेखक वरिष्ठ पत्रकार व राजनीतिक विश्लेषक हैं।
बहस

अगर यह गृहयुद्ध है तो गृहयुद्ध ही सही

गृहयुद्ध है तो, गृहयुद्ध ही सही!  महेंद्र मिश्र अगर यह
Read More
रिहाई मंच द्वारा सोमवार को शहर के जयशंकर प्रसाद हॉल में लखनऊ यूनिट सम्मेलन तथा ईद मिलन कार्यक्रम का आयोजन किया गया
उत्तर प्रदेश

हमारी एकता को खतरा किससे

लखनऊ, 25 जुलाई 2016। रिहाई मंच द्वारा सोमवार को शहर के जयशंकर प्रसाद
Read More
BHAGWANT MANN
ENGLISH

PARLIAMENT PANEL TO PROBE CHARGES AGAINST BHAGWANT MANN

PARLIAMENT PANEL TO PROBE CHARGES AGAINST AAP LEADER BHAGWANT MANN
Read More
News from India
ENGLISH

NAVJOT SIDHU SAYS QUIT RAJYA SABHA SEAT BECAUSE HE WAS TOLD TO STAY AWAY FROM PUNJAB

NAVJOT SIDHU
Read More

पोस्ट्स नेविगेशन

1 2 3  519 Older


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

If Hillary wins defeating Trump,would the result be different? Would Hillary make a pledge to hang Bush for his war crimes against humanity for which the globe has been mapped with the lines of bleeding war civil war crusade spring victims worldwide?Would Hillary promise to try Bush for his conspiracy to burn America in oil fire,for the murder and rape of sovereign Iraq and Afghanistan before she takes oath as the first Woman President of United States of America? Palash Biswas

$
0
0

If Hillary wins defeating Trump,would the result be different?

Would Hillary make a pledge to hang Bush for his war crimes against humanity for which the globe has been mapped with the lines of bleeding war civil war crusade spring victims worldwide?Would Hillary promise to try Bush for his conspiracy to burn America in oil fire,for the murder and rape of sovereign Iraq and Afghanistan before she takes oath as the first Woman President of United States of America?

Palash Biswas

Welcome!Hillary Clinton officially became the first female major party nominee for president in the history of the United States!


Donald Trump represents Americanism.It means he is representing the hall of American Fame made of all the US Presidents who had been the genocide masters,brute racist war criminals,Donald Trump has got the DNA of Ku Klax Klan.


This Americanism all about the ethnic cleansing of black humanity worldwide all on the name of American interest which Trump defines better as America first.


Anti Islam Trump agenda of fascism as well as apartheid is nothing new.We have seen senior and junior Bush as US President during Oil War phase one and phase two.


For example as Independent reported:

The Iraq War was illegal, according to Lord Prescott, the deputy prime minister at the time of the 2003 invasion.

The Labour heavyweight used his strongest language yet to condemn Tony Blair's decision to take part in the Iraq War, a decision he supported at the time.

Lord Prescott's comments come just days after the publication of the long-awaited Iraq Inquiry report by Sir John Chilcot.

Writing in The Sunday Mirror the peer said: "I will live with the decision of going to war and its catastrophic consequences for the rest of my life.

"In 2004, the UN secretary-general Kofi Annan said that as regime change was the prime aim of the Iraq War, it was illegal.

"With great sadness and anger, I now believe him to be right."

Lord Prescott said the Chilcot report was a "damning indictment of how the Blair government handled the war - and I take my fair share of blame".

"As the deputy prime minister in that Government I must express my fullest apology, especially to the families of the 179 men and women who gave their lives in the Iraq War."

He also welcomed current Labour leader Jeremy Corbyn's decision to apologise on behalf of the party for the war.

The Chilcot report strongly criticised the way former prime minister Mr Blair took the country to war in 2003 on the basis of "flawed" intelligence with inadequate preparation at a time when Saddam Hussein did not pose an "imminent threat".

Would Hillary make a pledge to hang Bush for his war crimes against humanity for which the globe has been mapped with the lines of bleeding war civil war crusade spring victims worldwide?


Would Hillary promise to try Bush for his conspiracy to burn America in oil fire,for the murder and rape of sovereign Iraq and Afghanistan before she takes oath as the first Woman President of United States of America?


It is not possible.


America did not try President Nixon or Henry Kissinger for war crimes in Vietnam war.


Rather War criminals from every nation has to get shelter n America all on the name of American interest.


We have very recently witnessed a dramatic  turnaround in the case of   a most unwanted war criminal from India whom President Barack Obama welcomed on red carpet.


Has the first ever Black President of America,the outgoing President Mr.Barrack Obama did anything different during his back to back two terms in the White House?


We have seen the Clinton couple in the White house earlier.The roles would be changed if America gets first woman president but the result would not be different.


Apartheid is American DNA and America is more divided than any other nation on this good earth where black humanity is as much as  a scapegoat as dalits and tribal landscape in Indian geopolitics.The strategic relationship is all about ethnic cleansing.


Global media has focused on Hillary Clinton which reports that The Democratic Party has made history by nominating Hillary Clinton to run for US president as the first woman to head a major party's presidential ticket.


Speaking via video link from New York after her nomination on Tuesday night, Hillary Clinton told the Democratic National Convention in Philadelphia that she was honoured to have been chosen as the party's nominee.


"I am so happy. It's been a great day and night. What an incredible honour that you have given me. And I can't believe that we've just put the biggest crack in that glass ceiling yet. Thanks to you and everyone who has fought so hard to make this possible," she said.


"And if there are any little girls out there, who have stayed up late to watch, let me just say: I may become the first woman president, but one of you is next."

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

1 of 6 Print all In new window महत्वपूर्ण खबरें और आलेख Support Independent Journalism

उन्होंने ही भारतभर के संस्कृतिकर्मियों को आदिवासी किसानों के हकूक की विरासत और जल जंगल जमीन से जोड़ा जंगल के दावेदार महाश्वेता देवी,महाअरण्य की मां,जनांदोलनों की मां और हजार चौरासवीं की मां महाश्वेता दी हमारे लिए जनप्रतिबद्धता का मोर्चा छोड़ गयीं पलाश विश्वास

$
0
0

उन्होंने ही भारतभर के संस्कृतिकर्मियों को आदिवासी किसानों के हकूक की विरासत और जल जंगल जमीन से जोड़ा

जंगल के दावेदार महाश्वेता देवी,महाअरण्य की मां,जनांदोलनों की मां और हजार चौरासवीं की मां महाश्वेता दी हमारे लिए जनप्रतिबद्धता का मोर्चा छोड़ गयीं

पलाश विश्वास

जंगल के दावेदार महाश्वेता देवी,महाअरण्य की मां,जनांदोलनों की मां और हजार चौरासवीं की मां महाश्वेता दी चली गयीं।भारतीय जनप्रतिबद्ध संस्कृतिकर्मियों का दशकों से मार्ग दर्शन करने वाली,भारत के किसानों और आदिवासियों क हक हकूक की लड़ाई का इतिहास साहित्य के जरिये आम जनता तक पहुंचाने वाली लेखिका महाश्वेता देवी चली गयीं।हम सबकी अति प्रिय लेखिका और समाजसेविका महाश्‍वेता देवीने गुरुवार को अंतिम सांस ली। उन्‍हें 23 जुलाई को एक मेजर हार्ट अटैक आया था।


पिछले दो माह से उनका इलाज कोलकाता के बेले वू क्‍लीनिक में चल रहा था। डॉक्‍टर्स ने कहा कि उन्‍हें बढ़ती उम्र से जुड़ी बीमारियों की वजह से एडमिट कराया गया था। ब्‍लड इंफेक्‍शन और किडनी फेल होने जाने की वजह से उनकी हालत दिन पर दिन बिगड़ती चली गई।


14 जनवरी, 1926 को महाश्वेता देवीका जन्म अविभाजित भारत के ढाका में हुआ था। इनके पिता, जिनका नाम मनीष घटक था, वे एक कवि और उपन्यासकार के रूप में प्रसिद्ध थे। महाश्वेता जी की माता धारीत्री देवी भी एक लेखिका और सामाजिक कार्यकर्ता थीं। महाश्वेता देवीने अपनी स्कूली शिक्षा ढाका में ही प्राप्त की। भारत के विभाजन के समय किशोर अवस्था में ही इनका परिवार पश्चिम बंगाल में आकर रहने लगा था। इसके उपरांत इन्होंने 'विश्वभारती विश्वविद्यालय', शांतिनिकेतन से बी.ए. अंग्रेज़ी विषय के साथ किया। इसके बाद 'कलकत्ता विश्वविद्यालय' से एम.ए. भी अंग्रेज़ी में किया। वे कालेज में अंग्रेजी की प्राध्यापिका रही हैं।


90 साल की उम्र में आज उन्होंने कोलकाता के अस्पताल में अंतिम सांस ली। उन्हें गत 22 मई को यहां के बेल व्यू नर्सिंग होम में भर्ती कराया गया था। नर्सिंग होम के सीईओ पी. टंडन ने बताया कि उनके शरीर के कई महत्वपूर्ण अंगों ने काम करना बंद कर दिया था और आज दिल का दौरा पड़ने के बाद अपराह्न 3 बजकर 16 मिनट पर उनका निधन हो गया। टंडन ने कहा, 'उनकी हालत अपराह्न तीन बजे से ही बिगड़ने लगी थी। हमने हरसंभव कोशिश की लेकिन उनकी तबीयत बिगड़ती चली गई और 3.16 बजे उनका निधन हो गया।'


हमारे लिए यह विशेषाधिकार है कि उनके कद को कहीं से भी छूने में असमर्थ मुझे आज उनके अवसान के बाद उन्हें अपनी पहाड़ की मेहनतकश जुझारु महिलाओं से लेकर कुमांयूनी गढ़वाली  पढ़ी लिखी महिलाओं को जैसे मैं जनम से दी कहता रहा हूं,उन्हे उनके ना होने के बाद भी दी कह लेता हूं और हमारी दो कौड़ी की औकात के बावजूद कोई मुझे रोकता टोकता नहीं है।


धनबाद में कोलियरी कामगार यूनियन की तरफ से प्रेमचंद जयंती मनायी जी रही थी 1981 में और उस वक्त मैं वहां से प्रकाशित दैनिक आवाज में रविवारीय परिशिष्ट के जरिये महाश्वेती देवी के रचना संसार को आम आदिवासियों तक अनूदित करके संदर्भ प्रसंग और व्याख्या समेत पहुंचा रहा था।कोलियरी कामगार यूनियन के लोगों ने मुख्य अतिथि के तौर पर किसे बुलाया जाये,ऐसा पूछा तो कवि मदन कश्यप और मैंने महाश्वेता देवी का नाम सुझाया।तब झारखंड आंदोलन में कामरेड एके राय,शिबू सोरेन और विनोद बिहारी महतो साथ साथ थे और धनबाद से सांसद थे एक राय।


संजोग से कार्यक्रम से ऐन पहले मदन कश्यप वैशाली अपने घर चले गये और प्रेमचंद की भाषा शैली पर मुझे बोलना पड़ा।


बहुत भारी सभा थी और महाश्वेता देवी बोलने लगीं तो सीधे कह दिया कि भाषा शैली मैं नहीं समझती।मैं तो कथ्य जानती हूं,विषयवस्तु जानती हू और प्रतिबद्धता जानती हूं।नैनीताल में गिरदा भी ऐसा ही कहा करते थे लेकिन वे हमेशा कथ्य को लोक से जोड़ते थे और कमोबेश इसका असर हम सभी पर रहा है।


महाश्वेता दी से उस कार्यक्रम में ही मेरी पहली मुलाकात हुई।तब वे पति से अलग होकर बालीगंज रेलवे स्टेशनके पास रहती थींं।अकेले ही।हम धनबाद से वहां आते जाते रहे हैं।भारत के किसानों और आदिवासियों के हकूक की लड़ाई से मेरी तरह न जाने भारत के विभिन्न भाषाओं में सक्रिय कितने ही छोटे बड़े प्रतिष्ठित अप्रतिष्ठित गुमनाम संस्कृतिकर्मियों और सामाजिक कार्यकर्ताओं को उन्होंने जोड़ा।


90 साल की महाश्वेतादेवी  को साहित्‍य अकादमी अवार्ड, पद्म विभूषण, ज्ञानपीठ और मैग्‍सेसे अवार्ड जैसे ख्‍यातिप्राप्‍त पुरस्‍कारों से सम्‍मानित किया जा चुका ह‍ै।लेकिन बांग्ला साहित्य में उनकी चर्चा बाकी साहित्यकारों की तरह होती नहीं है।उनके लिखे को शास्त्रीय साहित्य भी लोग नहीं मानते।


जैसे फिल्कार मृणाल सेन की फिल्मों को श्वेत श्याम डाक्युमेंटशेन समझा जाता है और उन्हें सत्यजीत राय या मृणाल सेन की श्रेणी में रखा नहीं जाता,उसीतरह बांग्ला कथासाहित्य में महाश्वेता देवी और माणिक बंदोपाध्याय के बीच सत्तर और अस्सी के दशक में सामाजिक यथार्थ के जनप्रतिबद्ध लेखक कोई और न होने के बावजूद उन्हें ताराशंकर या माणिक बंद्योपाध्याय की श्रेणी में रखा नहीं जाता।क्योंकि उनके साहित्य में  कथा नहीं के बराबर है।


जो है वह इतिहास है या फिर इतिहासबोध की दृष्टि से कठोर निर्मम सामाजिक यथार्थ औऱ हक हकूक के  लिए आदिवासियों और किसानों के हकूक की कभी न थमने वाली लड़ाई।वे सचमुच भाषा,शैली और सौंदर्यबोध की परवाह नहीं करती थीं।


भाषा बंधन के संपादकीय में उन्होंने मुझे,कृपाशंकर चौबे,अरविंद चतुर्वेद के साथ साथ मंगलेश डबराल और वीरेन डंगवाल को भी रखा था औरवे सीधे कहती थी कि मुझे बांग्ला से ज्यादा हिंदी में पढ़ा चाता है और इसलिए मैं भारतीय साहित्यकार हूं।बंगाली साहित्यकार नहीं।ठीक उसी तर्ज पर वे मुझे कुमायूंनी बंगाली कहा करती थीं।यह भी संजोग है कि अमेरिका से सावधान पर उन्होंने लिखा और मुझे साम्राज्यवाद से लड़नेवाला लेखक बताया,जो मेरा अनिवार्य कार्यभार बन गया।


वे हम सभी के बारे में सिलसिलेवार जानकारी रखती थीं।मसलन उन्होंने वैकल्पिक मीडिया के हमारे सिपाहसालार आनंद स्वरुप वर्मा पर भी अपने स्तंभ में लिखा।जबकि हिंदी के साहित्यकारों और आलोचकों ने हमें कोई भाव नहीं दिया।

वे हवा हवाई रचनाक्रम करती नहीं थीं और जमीन पर उनके पांव हमेशा टिके रहते थे और गर कथा विषय पर उनका भयंकर किस्म का शोध होता था।हमारे जनम के आसापास के समय़ उन्होंने झांसीर रानी उपन्यास लिखा था।उस वक्त बुंदेल खंड उनने अकेले ही छान डाला था।


हमने उन्हें जैसे इप्टा के मंचस्थ नवान्न के गीत गुनगुनाते सुना है वैसे ही हमने उन्हें बुंदेलखंडी गीत भी मस्ती से गाते हुए सुना है।


फिरबी आदिवासियों पर लिखने का मतलब उनके लिए आदिवासी इलाकों पर शोध करके लिखना हरगिज नहीं था।आदिवासी जीवन को मुख्यधारा से अलग विचित्र ढंग से चित्रित करने के वे बेहद सख्त खिलाफ थीं।वे आदिवासियों को भारत के बाकी किसानों से अलग थलग करने के भी खिलाफ रही हैं।


उन्होंने पलामू में करीब दस साल तक जमकर बंधुआ आदिवासियों के साथ काम किया और वे देशभर के आदिवासी परिवारों से जुड़ी रही हैं परिजन की तरह।


जंगल महल में लगातार वे आदिवासियों के लिए मदद राशन पानी कपड़े लत्ते लेकर आती जाती रही हैं।उनकी शोध पत्रिका बर्तिका में आदिवासी इलाकों पर लागातार सर्वे कराये जाते रहे,तथयप्रकाशित किये जाते रहे,कार्यकर्ताओं का नेटवर्क बनाया जाता रहा ,जमीन का हिसाब किताब जोड़ा जाता रहा।उनके साथ अंतिम समय तक परिजनों के बाजाय आदिवासी ही परिजन बने रहे।


भाषा बंधन के मार्फत ही बहुत बाद में 2001-2002 के आसापास नवारुण दा से हमारे अंतरंग संबंध बने।भाषा शैली की परवाह न करने वाली भाषा बंधन की प्रधान संपादक महाश्वेता दी वर्तनी में किसी भी चूक के लिए नवारुण के साथ हम सबकी खबर लेती रही हैं।भाषा शैली की परवाह न करने वाली महाश्वेता दी नवारुण के बारे में कहा करती थी कि ऐसा खच्चर लेखक कोई दूसरा है नहीं जो फालतू एक मात्रा तक लिखता नहीं है।एकदम दो टुक शब्दों में सटीक लिखता है औरे वे इसे नवारुण की आब्जर्वेशन और इस्पाती दृष्टि  की खूबी मानती रही हैं।


ऋत्विक घटक उनके भाई थे।नवारुण बेटा।विजन भट्टाचार्य पति और  पिता  मनीश घटक बांग्ला के बेहद प्रतिष्ठित गद्यलेखक।


नवारुण के साहित्य के निरंतर  गुरिल्ला युद्ध,बिजन भट्टाचार्य का समृद्ध रंगकर्म, ऋत्विक की लोक में गहरी पैठी सिनेकार दृष्टि और गद्य में मनीश घटक  की वस्तुनिष्ठता के घराने से महाश्वेता दी का रचनासंसार रंगीन फिल्मों के मुकाबवले श्वेत श्याम खालिस यथार्थ जैसा है।जो साहित्य कम,इतिहास ज्यादा है।जनता का, जनसंघर्षों का इतिहास निंरकुश सत्ता के किलाफ।सामंती औपनिवेशिक साम्राज्यवादी मुक्तबाजारी व्यवस्था के खिलाफ।


अबाध पूंजी प्रवाह के लिए पूंजीवाद के राजमार्ग पर दौड़ने वाले कामरेडों के खिलाफ अंधाधुंथ शहरीकरण और औद्योगीकरण के खिलाफ,पूंजी के खिलाफ जनविद्रोह के साथ थीं वे और विचारधारा वगैरह वगैरह के बहाने वामपंथी सत्ता के खिलाफ खड़ा होने में उन्होंने कोई हिचकिचाहट नहीं दिखायी क्योंकि जलजंगल जमीन की लड़ाई उनके लिए विचारधारा से ज्यादा जरुरी चीज रही है।


उन्हें पढ़ते हुए हमेशा लगता रहा है कि जैसे तालस्ताय को पढ़ रहे हैं लेकिन महाश्वेता दी तालस्ताय की तरह दार्शनिक नहीं थींं।


उन्हें पढ़ते हुए विक्टर ह्युगो का फ्रांसीसी क्रांति पर लिखा ला मिजरेबल्स की याद आती रही।लेकिन भारतीय राजनीति,साहित्य और संस्कृति में जैसे विचारधारा, दर्शन,आंदोलन का आयात होता रहा है,वैसा महाश्वेता का साहित्य और जीवन हरगिज नहीं है।उन्होंने कभी फैशन,ट्रेंड,बाजार और वैश्विक इशारों के मुताबिक नहीं लिखा।


उन्होंने हमेशा साहित्य और रचनाधर्मिता को कला के लिएकला मानने से इंकार किया है और इसके बदले रचनाधर्मिता का मतलब उनके लिए सामाजिक सक्रियता और जुनून की हद तक जनप्रतिबद्धता है।बीरसा मुंडा और सिधु कानू की तरह।


चोट्टि मुंडा की तीर की तऱह धारदार रहा है उनका सामाजिक यथार्थ।वे जिंदगीभर सैन्य राष्ट्र के साथ मुठभेड़ में मारे जाने वाले नागरिकों की लाशों को एक मां की संवेदना से देखा और उन तमाम मुठभेड़ों के खिलाफ साहित्य में एफआईआर दर्ज कराती रहीं।


तसलिमा का लज्जा लिखकर बांग्लादेश से निर्वासन के बाद से महाश्वेता दी की उनसे भारी अंतरंगता रही है।वे अक्सर कहा करती थी बांग्लादेश के मैमनसिंह जैसे इलाके से आयी यह लड़की देश से बेदखल होकर कैसे विदेशों में विदेशी भाषाओं और तकनीक के साथ बिना समझौता किये अपने कहे और लिखे पर कायम है.यह हैरतअंगेज है।


फिरभी किसी भी कोण से महाश्वेता दी नारीवादी नहीं हैं।उनके मुताबिक आदिवासी समाज में स्त्री को समान अधिकार मिले हुए हैं।उनके हकहकूक की लड़ाई किसान मजदूरों के लड़ाई से कतई अलहदा नहीं है।


सामंतवाद और साम्राज्यवाद के विरुद्ध किसानों और आदिवासियों के संघर्ष में ही पितृसत्ता के खिलाफ वे अपना विरोध दर्ज कराती रही हैं।


मसलन हजार चुरासीर मां भी पितृसत्ता  के खिलाफ बेहद संवेदनशील वक्तव्य रहा है।वे साहित्य और संस्कृति के मामेले में समग्र दृष्टि पर जोर देती थी और उनके यथार्थबोध कहीं से आयातित न होकर खालिसइतिहास बोध का विज्ञान रहा है।


मैंने सबसे पहले हजार चुरासी की मां पढ़ी थी।वहां जनसंघर्षों का जुनून जो था सो था,एक मां की पीड़ा का चरमोत्कर्ष सारे वजूद को झनझना देने वाला है।


महाश्वेतादी कहा करती थीं कि नवारुण के साथियों और मित्रों को करीब सेदेखकर उनने हाजार चुरासी लिखा तो उसमें पंक्ति दर पंक्ति हमें नवारुण दा नजर आते रहे हैं।विडंबना यह है कि नवारुण दा उनके एकदम करीब रहते थे लेकिन पति के साथ अलगाव के बाद मां बेटे एकसाथ नहीं रहते थे।हजार चुरासी की मां की यंत्रणा सांस तक जीती रही हैं महाश्वेता दी और किसी को इसका अहसास होने नहीं दिया।


गोल्फ ग्रीन में नवारुणदा के घर में खाने की मेज पर बैठकर उनके तमाम दिग्गज परिजनों के साथ परिचय के सिलसिले में बेहद अचरज होता था कि बेखटके सबके  सामने खैनी खाने वाली ,बीड़ी  पीनेवाली महाश्वेतादी ने अपनी कुलीन पृष्ठभूमि से किस हद तक खुद को डीक्लास कर लिया था।


इस हद तक कि वे सिर्फ आदिवासी और किसानों के लिए लिखती नहीं थी बल्कि उनकी जिंदगी  भी जीती रही हैं।अपनों के साथ संबंधों की बलि देकर भी उन्होंने रचनाधर्मिता का नया मोर्चा बनाने का अहम काम किया।वह मोर्चा दरअसल मह सबका मोर्चा है।


आजकल टीवी पर शोर मचाने वाले पैनलधर्मी चीखते हुए समाचार मैं देखता नहीं हूं।क्योंकि वहां सूचनाएं बेहद विकृत विज्ञापनी सत्तागंधी होते हैं।


महाश्वेता दी के निधन की खबर नेट से ही मिली।जबसे वे बीमार पड़ी हैं,सविता उनकी रोज खबर लेती रही हैं।इस वक्त जब मैं लिख रहा हूं वे अपनी मंडली के साथ अन्यत्र बिजी हैं।महाश्वेता दी से मिलने की बात वे पिछले वर्षों में बार बार करती रही हैं लेकिन नंदीग्राम सिंगुर आंदोलन के बाद वे जिस तरह सत्तादल के असर में रही हैं,हमारे लिए उनसे मिलना संभव नहीं है।


आंतिम वर्षों में नवारुण दा का भी उनसे अलगाव इन्हीं कारणों से हो गया था।नवारुण दा गोल्फग्रीने में उनसे कुछ सौ मीटर की दूरी पर कैंसर से जूझते हुए चले गये।


एकदम हजार चुरासी की मां तरह महाश्वेता दी आखिरी वक्त भी अपने बेटे के साथ नहीं थीं।इसीतरह भारतभर में जिन संस्कृतिकर्मियों का नेतृत्व वे कर रही थीं दशकों से,उनका भी उनसे आखिरी वक्त कोई पहले जैसा संबंध और संवाद नहीं रहा है।


फिरभी महाश्वेता दी न होती तो हमें किसानों और आदिवासियों के इतिहास,उनके हकहकूक,जलजंगल जमीन की लड़ाई,बदलाव के ख्वाब और लगातार प्रतिरोध से जुड़ने की प्रेरणा ठीक उसीतरह नहीं मिलती जैसी मिली है।


हाल के वर्षों में दक्षिणपंथी झुकाव के बावजूद जनप्रतिबद्धता के मामले में और कमसकम उनके लिखे साहित्य में कहीं किसी किस्म का कोई समझौता नहीं है।भारतीय साहित्य की वही मुख्यधारा है।


सत्ता के साथ नत्थी हो जाने का यह हश्र है।इस अपूरणीय निजी और सामाजिक क्षति के मौके पर अफसोस यही है और बार बार यही हादसा हो रहा है,सबक यह है।


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

विरासत से बेदखली का कितना ख्याल है हमें? हिंदुत्व का पुनरूत्थान का मतलब नवजागरण की विरासत से बेदखली है। इसी तरह टुकड़ा टुकड़ा मरते जाना नियति है क्योंकि फिजां कयामत है! जनम से जाति धर्म नस्ल कुछ भी हो,जनप्रतिबद्ध सामाजिक कार्यकर्ता हुए तो आप अछूत और बहिस्कृत हैं! पलाश विश्वास

$
0
0

विरासत से बेदखली का कितना ख्याल है हमें?

हिंदुत्व का पुनरूत्थान का मतलब नवजागरण की विरासत से बेदखली है।

इसी तरह टुकड़ा टुकड़ा मरते जाना नियति है क्योंकि फिजां कयामत है!

जनम से जाति धर्म नस्ल कुछ भी हो,जनप्रतिबद्ध सामाजिक कार्यकर्ता हुए तो आप अछूत और बहिस्कृत हैं!

पलाश विश्वास

विरासत से बेदखली का कितना ख्याल है हमें?

इसी तरह टुकड़ा टुकड़ा मरते जाना नियति है क्योंकि फिजां कयामत है।

जनम से जाति धर्म नस्ल कुछ भी हो,जनप्रतिबद्ध सामाजिक कार्यकर्ता हुए तो आप अछूत और बहिस्कृत हैं।


महाश्वेतादी की अंत्येष्टि राजकीय हो रही है।हम उनके अंतिम दरशन भी नहीं कर सकते क्योंकि वे पूरी तरह सत्तावर्ग के कब्जे में हैं।मरने के बाद भी उनकी विरासत बेदखल हो गयी है।जैसा कि हमेशा होता रहा है।


कवि जयदेव,लालन फकीर से लेकर रवींद्रनाथ,विवेकानंद और नेताजी की विरासत ऐसे ही बेदखल होती रही है।गांधी की विचारधारा भी अब सत्ताविमर्श है जैसे अंबेडकरी आंदोलन अब सत्ता संघर्ष है।


अपने मशहूर चाचा इस महादश के सर्वश्रेष्ठ फिल्मकार  ऋत्विक घटक की त्रासदी कुल मिलाकर महाश्वेतादेवी की त्रासदी है।


तमाम खबरों में,तमाम चर्चाओं में महाश्वेतादी को समाजिक कार्यकर्ता बताया जा रहा है।सही भी है।वे यह देख  पाती तो उन्हें कोई अफसोस भी नहीं होता।


प्रतिष्ठा और पुरस्कार के लिहाज से साहित्य में उनका कद किसी से कम नहीं है।उनका यह परिचय उनकी निरंतर सामाजिक सक्रियता के आगे बौना है।


हमने उन्हीं से सामाजिक कार्यकर्ता का विकल्प अपनाने का सबक सीखा है और मुझे भी सामाजिक कार्यकर्ता ही अंतिम तौर पर मान लिया जाये,तो यह सही ही होगा।


महाश्वेतादी तो कालजयी हैं लेकिन बिना कालजयी बने सामाजिक कार्यकर्ता होने पर लोग मुहर लगा दें,तो हम जैसों के लिए यह बहुत बड़ी बात है।


महाश्वेतादी के लिखने के मेज पर हमेशा लोधा शबर खेड़िया मुंडा संथाल आदिवासियों के रोजमर्रे की जिंदगी की समस्याओं को लेकर कागजात का ढेर लगा रहता था।


साहित्य लिखने से बढ़कर,इतिहास दर्ज करने से बढ़कर उनकी सर्वोच्च प्राथमिकता यही थी कि समसामयिक इतिहास में रियल टाइम में हस्तक्षेप कर लिया जाये।


उन्होंने तमाम राष्ट्रनेताओं, राजनेताओं, मंत्रियों, राजनीतिक दलों और सरकारों,सत्ता संस्थानों को जितने ज्ञापन और पत्र उन्हीं रोजमर्रे की समस्याओं से तुरंत निपटाने के लिए लिखा है,वह उनके लिखे साहित्य और इतिहास से बेहद बड़ा कृतित्व है।


मेरे पिता रोजाना इसी तरह शरणार्थी समस्या पर विभिन्न राज्य सरकारों,केंद्रीय मंत्रियों, प्रधानमंत्रियों, मुख्यमंत्रियों और राज्यसरकारों को सैकड़ों पत्र लिखा करते थे और वे लगभग अनपढ़ थे।


कक्षा दो से मेरी यह अनवरत रचनाधर्मिता रही है।


तब कंप्यूटर नहीं था।ळिखने के बाद नौ मील दूर रुद्रपुर जाकर लिखे को टाइप करवाकर प्रितिलिपियां निकालकर रजिस्ट्री एकनालेजमेंट के साथ भेजान मेरा रोजनामचा रहा है बचपन का।


पिता दौड़ लगाते रहते थे देशभर में और राजनीति की परवाह किये बिना शरणार्थी समस्या पर वे किसी के साथ भी राजभवन से लेकर राष्ट्रपति भवन और प्रधामनमंत्री कार्यालय तक दौड़ लगाते रहते थे।कहने को वे शरणार्थी संगठन के अध्यक्ष थे,लेकिन वास्तव में कोई संगठन था नहीं।


महाश्वेता देवी की तस्वीर में कहीं न कहीं मेरे पिता की तस्वीर चस्पां है।वे भी तकनीक का इस्तेमाल नहीं करती थीं।


वे भी हाथ से लिखकर जनसमस्याओं को लेकर सत्ता से टकराती थीं और उनका कोई संगठन भी वैसा नहीं था।न वे कोई एनजीओ चलाती थीं।


ममता बनर्जी के बंगाल की मुख्यमंत्री बनने से पहले सत्ता का कोई समर्थन उन्हें कभी मिला नहीं था।वे विशुध सामाजिक कार्यकर्ता थीं,साहित्यरकार जो हैं ,सो हैं।


बीड़ी पीने और खैनी खाने तक उनकी प्रतिबद्धता सीमाबद्ध नहीं रही है।उनकी कोई चीज निजी रह नहीं गयी थी।कंघी से लेकर साबुन तेल टुथपेस्ट,घर तक सबकुछ वे अपने अछूत आदिवासी परिजनों के साथ बांटती थीं।


यह अनिवार्य अलगाव की स्थिति थी।


मुंबई में नवभारत टाइम्स के समाचार संपादक भुवेद्र त्यागी जागरण में जब हमारे साथ थे तो सीधे इंटर पास करके डेस्क पर आये थे।उन दिनों राम पुनियानी जी के साथ बेटा टुसु काम कर रहा था।पत्रकारिता में उसकी दिलचस्पी थी तो मुंबई में नभाटा कार्यालय में मेरे साथ जब वह गया तो भुवेंद्र ने साफ साफ कहा था कि पहले तय कर लो समाज सेवा करनी है या पत्रकारिता।


भुवेंद्र ने साफ साफ कहा था कि पुनियानी जी जैसे किसी भी व्यक्ति के सात काम करोगे तो तुम्हारी कुछ हैसियत हो या नहो,मीडिया के नजर में तुम एक्टिविस्टबन जाओगे और कहीं भी तुम्हारे लिए कोई दरवाजा खुला नहीं रहेगा।खिड़कियां और रोसनदान भी बंद मिलेंगे।


तब मैं जनसत्ता में था।मुझे भी लोग शुरु से सामाजिक कार्यकर्ता जानते रहे हैं।मेरी जनसत्ता में नौकरी की कबर सार्वजनिक तो हाल में हुई है।


इंडियन एक्सप्रेस समूह में नौकरी करते हुए मुझे एक्टिविज्म की पूरी आजादी मिलती रही है।इसलिए भुवेंद्र के कहे का आशय तब कायदे से मैं भी समझ न सका।


सच यही है।महाश्वेता दी का  शुरुआती उपन्यास झांसीर रानी देश पत्रिका में धारावाहिक छपा लेकिन बाद में देश पत्रिका और आनंद बाजार प्रतिष्ठान के प्रकाशन से उनका कुछ भी महत्वपूर्ण नहीं छपा।


उन्होंने सिनेमा पर फोकस करने वाली पत्रिकाओं प्रसाद और उल्टोरथ जैसी पत्रिकाओं में अपने तमाम महत्वपूर्ण उपन्यास छपवाये।


एकमात्र महाश्वेता देवी और उनके बेटे नवारुण भट्टाचार्य ही अपवाद है कि बंगाल के सत्तावर्ग के तमाम प्रतिष्ठानों की किसी मदद के बिना वे शिखर तक पहुंचे।



रचनाकार होने से पहले अपनी जनप्रतिबद्धता को सर्वोच्च वरीयता देना राजनीतिक तौर पर हमेशा सही भी नहीं होता।सविता कल रात घर लौटने से पहले गरिया रही हैं और कह रही हैं कि कैसा निर्मम निष्ठुर हूं मैं कि दीदी का अंतिम दर्शन भी कर नहीं रहा हूं और उनकी अंत्येष्टि में भी शामिल नहीं हूं।


यह अंतिम संसकार दरअसल हमारा भी हो रहा है,ऐसा हम समझा नहीं सकते।


गिरदा के बाद सिलसिला शुरु हुआ है।एक एक करके अत्यंत प्रियजनों को विदाई कहते जाना  कंटकशय्या की मृत्यु यंत्रणा से कम नहीं है।वीरेनदा समूचा वजूद तोड़ कर चले गये।नवारुण दा लड़ते हुए मोर्चे पर ही खत्म हो गये।


पंकज सिंह से नीलाभ तक अनंत शोकगाथा है और महाश्वेतादी के बाद सारे प्रियजनों के चेहरे एकाकार हो गये,जिनमें मेरे माता पिता ताउ ताई चाचा चाची और बसंतीपुर गांव में मेरे पिता के दिवंगत सारे लड़ाकू साथी शामिल है।


हर बार थोड़ा थोड़ा मरता रहा हूं और हर बार नये सिरे से लहूलुहान सूरज के सामने खड़े होकर नये सिरे से लड़ाई का सौगंध खाता हूं।मौत की आहटें बहुत तेज हो गयी है और सारे कायनात पर कयामती फिजां हावी है।


इस महादेश के बहुजनों को मालूम नहीं है कि विवेकानंद ने कहा था कि भविष्य शूद्रों का है।वे जनम से कायस्थ थे जो वर्णव्यवस्था के मुताबिक ब्राह्मण या क्षत्रिय नहीं है।ईश्वर को वे नरनारायण कहते थे और धम कर्म के वैदिकीकर्मकांड के बजाय वे नरनारायण की सेवा को सर्वोच्च प्राथमिकता देते थे।


रामकृष्ण मिशन का सारा कर्मकांड विवेकानंद के इसी विचारधारा पर केंद्रित है।हिंदुत्व और हिंदुत्व के पुनरूत्थान के प्रवक्ता बतौर उन्हे जो पेश किया जा रहा है,वह वैसा ही है जैसे गौतम बुद्ध से लेकर बाबासाहेब अंबेडकर को विष्णु का अवतार बनाया जाना है या अनार्य द्रविड़ देव देवियों,अवतारों,टोटम का हिंदुत्वकरण है।


इस महादेश के बहुजनों को मालूम नहीं है कि रवींद्रनाथ अस्पृश्य थे और ब्रह्मसमाजी थे,जिसे बंगाल में म्लेच्छ समझा जाता रहा है।उनकी सामाजिक स्थिति के बारे में समूचे शरत साहित्यमें सिलसिलेवार ब्यौरे हैं।


हिंदुत्व की तमाम कुप्रथाओं का अंत इन्ही ब्रह्मसमाजियों ने किया, जिन्हें हिदुत्व के झंडवरदार हिंदू नहीं मानते थे।इसी को हम नवजागरण कहते हैं।


हिंदुत्व का पुनरूत्थान का मतलब नवजागरण की विरासत से बेदखली है।


राजा राममोहन राय इंग्लैंड में अकले मरे तो ईश्वरचंदर् विद्यासागर आदिवासियों के गांव में आदिवासियों के बीच।रवींद्र की सारी महत्वपूर्ण कविताओं की थीम अस्पृश्यता के विरोध मे है और अमोघ पंक्ति फिर वही बुद्धं शरणं गच्छामि है।चंडालिका और रुस की चिट्ठीवाले रवींद्रनाथ को हम नहीं जानते।


इसी तरह नेताजी फासीवादी नहीं थे औऱ भरत में वे सामंतवाद और साम्राज्यवाद के साथ साथ फासीवाद के खिलाफ शुरु से आकिरतक लड़ रहे थे और भारत में  अपने अंतिम भाषण में फासीवाद के खिलाफ उन्होंने युद्धघोषणा तक कर डाली थी।हिंदी नहीं, साझा विरासत की हिंदुस्तानी उनकी राष्ट्रीयता और भाषा थी।


महाश्वेता दी को आदिवासी समाज मां का दर्जा देता है।आदिवासियों और किसानों के संघर्षों को ही उऩ्होंने साहित्य का विषय बनाया तथाकथित सबअल्टर्न आंदोलन और दलित साहित्य आंदोलन से बहुत पहले।झांसीर रानी किसी व्यक्ति का महिमामंडन नहीं है और न कोई वीरगाथा,यह बुंदेलखंडी जनजीवन का महा आख्यान है जो घास की रोटियों पर आज भी वहां के आम लोग लिख रहे हैं।


महाश्वेतादी के मामा थे इकानामिक एंड पालिटिकल वीकली के संस्थापक संपादक शचिन चौधरी।तो शांति निकेतन में दी के शिक्षकों में शामिल थे रवींद्रनाथ, नंदलाल बसु और रामकिंकर।रवींद्रनाथ उन्हें बांग्ला पढ़ाते थे।इस समृद्ध संपन्न विरासत से आदिवासियों का मां बनने तक का सफर समझे बिना हम महाश्वेता दी की समाजिक सक्रियता,उनकी विचारधारा,उनका साहित्य और उनका सौदर्यबोध समझ नहीं सकते।


भाषा बंधन में मैंने बंगाल से बाहर बसे शरणार्थियों के लिए अलग से पेज मांगे थे।जो मिले नहीं।फिर 2003 के नागरिकता संशोधन कानून के खिलाफ संघर्ष और आंदोलन में हम उन्हें साथ चाहते थे।लेकिन आदिवासी मसलों के अलावा शरणार्थी मसले से वे उलझना नहीं चाहती थीं और उन्होंने यह कार्यभार हमारे हवाले छोड़ा।नंदीग्राम सिंगुर जनविद्रोह तक हमारा सफर साथ साथ था।परिवर्तनपंथी हो जाने के बाद दीदी का हाथ और साथ छूट गया।जैसे आइलान का हाथउसके पिता के हाथ से छूट गया।समुंदर मं डूबने केबाद या तो आप लाश में तब्दील हो जात हैं यापिर अकेले ही समुंदर की लहरों से जूझकर जीना होता है।यही हुआ है।


इसका मतलब यह नहीं है कि आदिवासी आंदोलन के साथ नत्थी हो जाने के बाद उनका दलियों या शरणार्थियों से कुछ लेना देना नहीं था।


अपने उपन्यास अग्निगर्भ में उन्होंने लिखा हैः


जाति उन्मूलन हुआ नहीं है।प्यास बुझाने के लिए पेयजल और भूख मिटाने के लिए अन्न परिकथा है।फिर भी हम सबको कामरेड कहते हैं।(मूल बांग्ला से अनूदित)।

यह दलित कथा व्यथा उनकी जीवन दृष्टि है तो विचारधारा की राजनीति का निर्मम सामाजिक यथार्थ भी,जिसका मुकाबला उन्होनें जीवन और साहित्यसे बिल्कुल यथार्थ जमीन पर खड़े होकर किया।


पहले हकीकत की  उस जमीन पर खड़े होने की जरुरत है।सच का सामना जरुरी है।मामाजिक होना जरुरी है।तभी थाने में बलात्कार की शिकार आदिवासी औरत द्रोपदी मेझेन या स्तनदायिनी यशोदा की दलित या बहुजन अस्मिता और उसके संघरष को गायबनाम भैंस राजनीतिक आख्यान के बर्क्श समझने की दृष्टि मिलेगी।


वरना हम जल जंगल जमीन से बेदखल तो हैं ही,नागरिक और मानवाधिकार और आजीविका रोजगार से लेकर लोकतंत्र संविधान कानून के राज समता न्याय और मनुष्यता सभ्यता प्रकृति से बेदखली के साथ साथ विरासत औऱ इतिहास से बेदखल होने का यह अनंत सिलसिला कभी टूटने वाला नहीं है।



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

महत्वपूर्ण खबरें और आलेख मोदी-केजरीवाल जंग : देश की राजनीति गटर बनती जा रही है

$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें



LATEST

mahashweta devi महाश्वेता दी
शख्सियत

जनांदोलनों की मां और हजार चौरासवीं की मां महाश्वेता दी हमारे लिए जनप्रतिबद्धता का मोर्चा छोड़ गयीं

जंगल
Read More
रिहाई मंच द्वारा 'सामाजिक न्याय की चुनावी राजनीति और सांप्रदायिक गठजोड़'विषय पर यूपी प्रेस क्लब, लखनऊ में आयोजित सेमिनार
उत्तर प्रदेश

सामाजिक न्याय की लड़ाई जातिवादी दिशा में भटक गई है- अनिल चमड़िया

बेटियों के अपमान पर ही टिकी
Read More
A video purportedly recorded by the attackers and shared online shows four Dalit men chained to a car and being beaten with iron rods. (Screenshot from video)
धर्म - मज़हब

छोड़ दो ऐसे धर्म और काम को जिसमें सम्मान नहीं मिलता

हाल ही में मा. नरेंद्र मोदीजी के
Read More
केजरीवाल कार्टून,
देश

जनता आटो हड़ताल से परेशान और सीएम को पीएम से जान का खतरा !

जनता आटो हड़ताल से
Read More
Himanshu Kumar हिमांशु कुमार, प्रसिद्ध गांधीवादी सामाजिक कार्यकर्ता हैं। उनकी फेसबुक टाइमलाइन से साभार
धर्म - मज़हब

इतिहास-वेद किसानों और दस्तकारों की आर्थिक हालत के बारे में नहीं बताते!

अपनी हाई स्कूल में पढ़ने वाली
Read More
Arvind Kejriwal and Narendra Modi
आजकल

मोदी-केजरीवाल जंग : देश की राजनीति गटर बनती जा रही है

रामशरण जोशी देश की राजनीति गटर बनती
Read More
Thodur Madabusi Krishna थोडुर मादाबुसी कृष्‍णा
आजकल

ब्राह्मण जब ब्राह्मणवाद को चुनौती देगा तब बात बनेगी थोडुर मादाबुसी कृष्‍णा ने यही किया

अभिषेक श्रीवास्तव बेजवाड़ा
Read More
Taslima Nasreen
ধারণা

যতদিন নাস্তিক মরছিল, ততদিন কারও টনক নড়েনি

Taslima Nasreen যতদিন নাস্তিক মরছিল, ততদিন কারও টনক নড়েনি। বলেছিলাম, নাস্তিক
Read More
Barack Obama
ENGLISH

HILLARY ONLY CANDIDATE WHO BELIEVES IN AMERICA'S FUTURE: BARACK OBAMA

HILLARY ONLY CANDIDATE WHO BELIEVES IN AMERICA'S FUTURE:
Read More
Breaking News-2
ENGLISH

SUSPENDED DALIT IAS OFFICER WRITES LETTER TO MADHYA PRADESH CM, SEEKS MERCY KILLING

SUSPENDED DALIT IAS OFFICER WRITES
Read More
Donation
ADVERTISEMENT

SUPPORT INDEPENDENT JOURNALISM

 
Read More
Salman Khan with Modi!
बहस

इस देश में सारा खेल क़िस्मत का है, बस क़िस्मत सलमान खान जैसी हो

राजीव मित्तल इस देश
Read More
जावेद अनीस, लेखक स्वतंत्र टिप्पणीकार व सामाजिक कार्यकर्ता हैं।
बहस

राजनीति की सफाई पर सुप्रीम कोर्ट की सख्ती

जावेद अनीस हमारे चुनावी व्यवस्था में बड़े सुधारों की जरूरत
Read More
Let Me Speak Human!
COLUMN

IF HILLARY CLINTON WINS DEFEATING TRUMP, WOULD THE RESULT BE DIFFERENT?

Palash Biswas Welcome! Hillary Clinton officially became
Read More
CPI(M)
मध्य प्रदेश/ छत्तीसगढ़

सीतू के हत्यारों और संतोष यादव के हमलावरों पर कार्रवाई करो

रायपुर। मार्क्सवादी कम्युनिस्ट पार्टी ने बीजापुर जिले
Read More
Rihai Manch
उत्तर प्रदेश

सामाजिक न्याय की चुनावी राजनीति और सांप्रदायिक गठजोड़

रिहाई मंच 'सामाजिक न्याय की चुनावी राजनीति और सांप्रदायिक गठजोड़'
Read More
All India radio आकाशवाणी
खोज खबर

यह आकाशवाणी की लोक प्रसारक सेवा है

अरुण तिवारी नई दिल्ली। बधाई दीजिए कि बीती 23 जुलाई, 2016
Read More
Sabita Biswas सबिता बिश्वास, लेखिका स्वतंत्र टिप्पणीकार हैं।
मुद्दा

आपदाओं का कोई बॉर्डर नहीं होता

हिंसा और घृणा की भाषा ही अब मातृभाषा सबिता बिश्वास आपदाओं का
Read More
नीतीश मिश्र युवा पत्रकार हैं।
आपकी बात

बहनजी एक संकल्प लीजिए कि अब कोई भी बेटी या बहन को समाज इतना मजबूर न करे कि उसे ….

 कश्मीर पर स्टेटस अपडेट करने पर
Read More
Arvind Kejriwal and Narendra Modi
देश

मुझे तो दिल्ली में नहीं बाँध पाए। हाँ, मोदी जी ज़रूर दिल्ली में बंध गए-केजरीवाल

नई दिल्ली। दिल्ली
Read More
letter to editor, आपकी बात, AApki baat, letter to editor
आपकी बात

गोरक्षा का केसरिया पलटन का आतंक

क्या केसरिया पलटन गाय के नाम पर फैलायी जा रही संगठित हिंसा
Read More

पोस्ट्स नेविगेशन

1 2 3  520 Older


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

सेगुन का पौधा बनकर जिंदा हैं महास्वेता दीदी,आदिवासियों ने उन्हें जिंदा रखा है पलाश विश्वास

$
0
0

सेगुन का पौधा बनकर जिंदा हैं महास्वेता दीदी,आदिवासियों ने उन्हें जिंदा रखा है

पलाश विश्वास

चुनी कोटाल,रोहित वेमुला से पहले जिस लोधा शबर छात्रा की संस्थागत हत्या हुई



महशवेता दी की आदिवासी जीवन पर केंद्रित पत्रिका बर्तिका


कोलकाता के केवड़ातल्ला श्मसान घाट पर  जिस वक्त महाश्वेतादी की राजकीय अंत्येष्टि हो रही थी,उस वक्त आदिवासी गांव कृदा में चक्का नदी के किनारे श्मशान घाट पर लोधा शबर आदिवासियों ने दीदी की याद में सेगुन का पौधा रोप दिया ताकि आंधी तूफां में महाश्वेतादी उऩकी हिफाजत सेगुन वृक्ष बनकर कर सकें।


माफ कीजिये,आज का रोजनामचा भी महाश्वेता दी को समर्पित है।अंतिम दर्शन या अंति प्रणाम नहीं कर सका तो क्या हुआ,1978-79 से लगातार जिस रचनाधर्मिता का सबक वे लगातार मुझे सिखाती रही हैं और 1981 से उनके साथ जो संवाद का सिलसिला रहा है,उसकी चर्चा करके अपनी तरह से उन्हें मुझे श्रद्धांजलि देने की इजाजत जरुर दें।


80-81 में जब दैनिक आवाज चार पेज से छह पेज का सफर तय कर रहा था और झारखंडआंदोलन निर्णायक दौर में था,तब दैनिक आवाज के रविवारीय परिशिष्ट में महाश्वेता दी के रचनासंसार पर केंद्रित मेरे स्तंभ पर लोग यही शिकायत करते थे कि महाश्वेता से गंधा दिया है अखबार।


लगता है कि करीब पैंतीस साल बाद महाश्वेता दी की भारतीय पहचान इतनी तो बन गयी होगी कि अब ऐसा कहने की कोई गुंजाइश नहीं है।


रचनाधर्मिता के लिए सामाजिक यथार्थ की बात तो बहुत होती रही है और नवारुण भट्टाचार्य के लिए रचनाधर्मिता बदलाव के लिए गुरिला युद्ध है और उनके लिखे हर शब्द के पीछे बाकायदा मुकम्मल गुरिल्ला युद्ध की तैयारी है।


मुझे शायद ही कोई रचनाकार मानें लेकिन भारत के तमाम दिग्गज साहित्यकारों से हमारे कमोबेश संबंध और संवाद रहे हैं तो साहित्य,भाषा विज्ञान और सौंदर्यशास्त्र का विद्यार्थी भी रहा हूं।शास्त्रीयसाहित्यपढ़ने में ही छात्र जीवन रीत गया और तथाकथित कामयाबी के लिए जरुरी तैयारी मैंने कभी नहीं की।इस लिहाज से मैंने महाश्वेता देवी के अलावा दुनियाभर मे किसी और रचनाकार को नहीं देखा जिनकी प्राथमिकता रचनाधर्मिता के बदले सामाजिक सक्रियता हो।


लोधा शबर जनजाति से महाश्वेता दी के संबंधों पर खास चर्चा का मकसद यही है कि यह चर्चा जरुर होनी चाहिए कि रचनाकार को किस हद तक सामाजिक सक्रियता को तरजीह देना चाहिए।होता तो यही है कि रचनाधर्मिता के बहाने सामाजिक निष्क्रियता ही अमूमन रचनाकार का चरित्र बन जाता है और उसके कालजयी शास्त्रीयरचनाकर्म का मनुष्यता,सभ्यता और प्रकृति से कोई संबंध होता नहीं है।इसी लिए आज मीडिया और तमाम माध्यमों और विधाओं में समाज अनुपस्थित है तो सामाजिक यथारत से रचनाकारों का लेना देना नही हैं और न ही माध्यमों और विधाओं में हकीकत का कोई आईना है।रचनाकार की सामाजिक सक्रियता अघोषित पर निषिद्ध है हालांकि विचारदारा की जुगाली पर कोई निषेध नहीं है।सारा विभ्रम इसीको लेकर है।


कल जंगल महल,आदिवासी भूगोल और महाअरण्य मां की राजकीय अंत्येष्टि संपन्न हो गयी ह।जल जंगल जमीन से बेदखली के शिकंजे में फंसे आदिवासियों पर सैन्य राष्ट्र के लगातार हमलों के बीच उन्हें गोलियों से सलामी दी गयी,जिन गोलियों से छलनी चलनी हुआ जाता है समूचा आदिवासी भूगोल।आदिवासी की तरह जीनेवाली भारत की महान लेखिका का यह राजकीय सम्मान भव्य जरुर है।


जनसत्ता में हमारे सहयोगी रहे चित्रकार सुमित गुहा ने सिलसिलेवार तस्वीरें फेसबुक पर पोस्ट की है तो खबरों में वे दृश्य लाइव हैं।महानगरीय भद्रलोक दुनिया की चकाचौंध के दायरे से बाहर रोज रोज मरने वाले मारे जाने वाले आदिवासी भूगोल का कोई चेहरा इस राजकीय आयोजन में नहीं है।वे अपने आदिवासी परंपराओं के मताबिक अपनी मां का अंतिम संस्कार करने जा रहे हैं।


इसकी पहल शबर जनजाति के आदिवासी जंगल महल में कर रहे हैं।जिस जंगल महल में आदिवासी उत्पीड़न के खिलाफ वाम शासन के अंत के लिए परिवर्तनपंथी आंदोलन का चेहरा बनकर ममता बनर्जी के जरिये सत्ता और सत्ता वर्ग के साथ नत्थी हो गयी हमारे समय की सर्वश्रेष्ठ रचना धर्मी सामाजिक कार्यकर्ता।


गौरतलब है कि झारखंड और बंगाल में शबर जनजाति की आबादी है और वे लोग भारत में सबसे प्राचीन गुफा चित्र और हां,पुस्तकचित्र बनाने वाले लोग हैं।1757 में पलाशी की लड़ाई में बंगाल के नवाब सिराजदौल्ला की निर्णायक हार के बाद झारखंड,बंगाल और ओड़ीशा के जंगल महल में किसान आदिवासी विद्रोह का सिलसिला चुआड़ विद्रोह के साथ शुरु हुआ,जो भारत की आजादी के बादअब भी किसी न किसी रुप में जारी है।


महाश्वेतादेवी के रचना विषय का मुख्य संसाधन और स्रोत है।


उसी चुआड़ विद्रोह के असम और पूर्वोत्तर से लेकर बंगाल बिहार ओड़ीशा,महाराष्ट्र और आंध्र,फिर समूचे मध्य भारत और राजस्थान गुजरात तक भारी पैमाने पर अछूत ,शूद्र और आदिवासी राजा रजवाड़े राज कर रहे थे,जिन्होंने विदेशी हुकूमत के खिलाफ लगातार संघर्ष जारी रखा।चुआड़ विद्रोह के दौरान ही इन तमाम आदिवासियों के अपराधी तमगा दे दिया गया।पंचकोट और तमाम गढ़ों के राजवंशजों को चोर चुहाड़ साबित करके उनके विद्रोह को जनविद्रोह और स्वतंत्रतता संग्राम न बनने देने के मकसद से ईस्टइंडिया कंपनी के किलाफ पहले आदिवासी विद्रोह को चुआड़ विद्रोह बताया गया।यही नहीं,बागी जनजातियों को क्रिमिनल मार्क कर दिया गया और आजादी के बाद भी ये जनजाति नोटिफाइड अपराधी बतौर चिन्हित हैं।लोधा और शबर जनजातियां इसीलिए सराकीर रिकार्ड में अपराधी हैं आज भी।


चुनी कोटाल का किस्सा फिर चर्चा में है रोहित वेमुला की संस्थागत हत्या के बाद।चुनी कोटल लोधा शबर जनजाति की छात्रा थी,जिनकी प्रगतिशील वाम जमाने में पहली संस्थागत हत्या हुई और तब रोहित वेमुला की हत्या के विरुद्ध जैसा आंदोलन हो रहा है,वैसा कोई आंदोलन हुआ नहीं है।चुनी कोटाल की लड़ाई अकेली महाश्वेता दी लड़ती रही हैं।


महाश्वेता दी ने इन्ही शबर जनजाति के लोगं के लिए पश्चिम बंग लोधा शबर कल्याण समिति का गठन किया था और आदिवासियों ने उन्हें ही इस समिति का कार्यकारी अध्यक्ष चुना था।समिति का मख्यालय पुरुलिया के राजनौआगढ़ में है।


गौरतलब है कि 1083 मेंपुरुलिया जिले के 164 शबर गांवों और टोलों को एकजुट करने के मकसद से चुआड़विद्रोह के सिलिसिले में अग्रेजी हुकूमत के लिए सरदर्द बने पंचकोट राजवंस के उत्तराधिकारी गोपीबल्लभ सिंहदेव पुरुलिया एक नंबर ब्लाक के मालडी गांव में शबर उन्नयन परिषद चला रहे थे और उन्होंने ही शबर मेला का आयोजन शुरु किया।यह इसलिए खास बात है कि आदिवासियों के लिए निरंतर सक्रियता का महाश्वेता दी का मक्तांचल यही शबर भूमि और वहां आयोजित होने वाला शबर मेला है।राजनौआगढ़ में बने लोधा शबर कल्याण समिति के मुख्यालयका नाम अब महाश्वेता भवन है,जो महाश्वेता दी की सामाजिक सक्रियता का मुख्यालय भी रहा है,ऐसा कहें तो अतिशयोक्ति नहीं होगी। वहीं से वे हर शबर लोधा गांव जाकर उनके घर गर के दुःख तकलीफों,रोजमर्रे की समस्याओं की सिलसिलेवार जानकारी हासिल करती रही है।

1981 से लगातार मेरे पास दीदी की पत्रिका बर्तिका के अंक आते रहे हैं।उस पत्रिका के लिए लिखना एकदम हम जैसे खालिस लेखकों के लिए असंबव ता क्योंकि वह पत्रिका आदिवासी भूगोल की हर समस्या को वहां की जमीन पर खड़े होकर जिलेवार,गांव तहसील मुताबिक सर्वे के साथ संबोधित करती रही है।जैसे बर्तिका के लिए लिखना बिना आदिवासी रोजमर्रे कीजिंदगी से जुड़े असंभव था, मसमझ लीजिये कि महास्वेता देवी की तगह लिखना आम लेखकों के लिए उतना ही असंभव है।


बेमौत मारी गयी चुनी कोटाल की लड़ाई महाश्वेता दी लगातार लड़ती रही।इसीतरह आदिवासी भूगोल में उनके हक हकूक की कानूनी लड़ाई में भी वे लगातार सक्रिय रही हैं।मसलन डकैती के फर्जी मामले में केंदा थाने में लोधा शबर युवक बुधन की पुलुस ने पीट पीटकर हत्या कर दी तो इसके खिलाफ दीदी की लड़ाई कानूनी थी तो लोधा शबर आदिवासियों के लिए सरकारी अनुदान में बंदरबांट के खिलाफ उन्होंने हाईकोर्ट का दरवाजा भी खटखटाकर देख लिया।


शबर आदवासियों के साथ दीदी के रिश्ते को समझने के लिए शायद यह काफी होगा कि शबर मेले के संस्थापरक आयोजक वयोवृद्ध गोपीबल्लभ सिंह देव फिलहाल बीमार चल रहे हैं और उन्हें सदमा न लगे ,इसलिए उन्हें महाश्वेतादी के महाप्रयाण की खबर दी नहीं गयी है।लगभग तीस साल से लगातार दीदी वहां आती जाती रही है जैसे हम लोग घर फिर फिर लौटते हैं।मैगसेसे पुरस्कार में मिले दस लाख रुपये महाश्वेता दी ने इसी लोधा शबर कल्याण परिषद को दे दिये और हर साल इसी शबर मेले के मार्पत बाकी देश से राशन पानी,कपड़े लत्ते,दवा,नकदी वे आदिवासियों तक पहुंचाती रही हैं।

दीदी की अंत्येष्टि पर सुमित जनसत्ता में हमारे सहकर्मी चित्रकार समित गुहा ने अपने फेसबुक वाल पर जो तस्वीरें पोस्ट की हैंः


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

स्मृति शेष के बाद बेन की विदाई तो फिर किसकी होगी विदाई? गांधी ने हिंदू समाज को बंटने नहीं दिया लेकिन संघ परिवार हिंदुत्व से दलितों को घर बाहर करने पर आमादा! पलाश विश्वास

Next: पकी हुई जमीन पर जमे मजबूत पांव सबसे ज्यादा जरुरी और आंदोलन से ज्यादा जरुरी संगठन सुनामियों से कुछ नहीं बदलता है और समीकरण से सिर्फ सत्ता बदलती है अंबेडकर की जाति से ही अंबेडकरी आंदोलन को सबसे बड़ा खतरा अंबेडकरी आंदोलन से जुड़े महाराष्ट्र से बाहर के तमाम अंबेडकर अनुयायी यह बात बेहद अच्छी तरह महसूस करते हैं और इसी शिकायत की तहत ही बार बार अंबेडकरी संगठनों,पार्टियों और आंदोलन का वि�
$
0
0

स्मृति शेष के बाद बेन की विदाई तो फिर किसकी होगी विदाई?

गांधी ने हिंदू समाज को बंटने नहीं दिया लेकिन संघ परिवार हिंदुत्व से दलितों को घर बाहर करने पर आमादा!

पलाश विश्वास

स्मृति अब शेष है तो गुजरात से बेन की विदाई की तैयारी है।केसरिया सुनामी संघ परिवार के नियंत्रण में नहीं है और लगता है कि बजरंगी रथी महारथी भी हाशिये पर है।गोरक्षकों से संघ परिवार अपना रिश्ता मानने से इंकार कर रहा है।गोरक्षकों के बचाव में हालांकि गुजरात की मुख्यमंत्री बदलने के लिए संघ परिवार तैयार है लेकिन दलितों,अल्पसंख्यकों, आदिवासियों और पिछड़ों का दमन और उत्पीड़न का सिलसिला थम नहीं रहा है क्योंकि संघ परिवार का हिंदुत्व समता और न्याय के खिलाफ है।कानून के राज के खिलाफ है संघ परिवार और संविधान के खिलाफ भी है संघ परिवार।


जैसा कि आनंद तेलतुंबड़े ने लिखा है कि हिंदुत्व और दलितों की मुक्ति का रास्ता एक नहीं है।हिंदू राष्ट्र बनाने के फिराक में हिंदुत्व के सिपाहसालारों ने हिंदुत्व से दलितों को अलग कर देने की पूरी तैयारी कर ली है।पुणे करार के लिेए गांधी ने अंबेडकर को तैयार किया जो दलितों के लिए स्वतंत्र मताधिकार की मांग कर रहे थे।गांधी इसे हिंदू समाज का विभाजन मान रहे थे और विभाजन टालने के लिेेए पुणे करार के तहत दलितों के लिए आरक्षण की नींव पड़ी।भारतीय संविधान के निर्माताओं ने उस पुणे करार का दायरा बढ़ाते हुए जनजातियों के लिए भी आरक्षण का प्रावधान किया।तो बंबासाहेब पिछड़ों को बी आरक्षण के दायरे में लाना चाहते थे और आगे चलकर मंडल आयोग की सिफारिशों के तहत आरक्षण के तहत सभी वर्गों को जीवन के हर क्षेत्र में समान अवसर देने के बुनियादी सिद्धांत के तहत हिंदू समाज का वजूद गांधी और अंबेडकर के रास्ते मजबूत हुआ।


गांधी की हत्या को अंजाम देने वालों को हिंदुत्व के ईश्वर के तौर परप्रतिषिठित करने वालों ने आरक्षण खत्म करने की रणनीति पर चलते हुए अंबेडकर को भगवान विष्णु का अवतार तो बना दिया लेकिन गांधी को किनारे करके आखिरकार हिंदू समाज का बंटवारा उसी तरह कर दिया जैसे हिंदुत्व के नाम पर उनके पूर्वजों ने अखंड भारतवर्ष को टुकड़ा टुकड़ा बांटकर हिंदू राष्ट्र की नींव बनाने की कोशिश की।देश का बंटवारा फिर फिर करने पर आमादा उन्हीं लोगोने हिंदुत्व के नाम पर अपनी पैदल बजरंगी सेना पर ऐसा धावा बोला गोरक्षा के नाम पर कि दलितों की राजनीति के तहत बार बार यूपी जीतने वाली मायावती ने भी अपने अनुयायियों के साध धर्म परिवर्तन करके बौद्ध बनने की धमकी दे दी है।फिरभी गोरक्षकों पर किसी तरह का अंकुश नहीं है।दलितों की महारैली का मिजाज अब बहुसंख्यबहुजनों का मिजाज है और उनमें सिर्फ दलित नहीं हैं।


गुजरात से संघ परिवार का तंबू उखड़ने लगा है और मुख्यमंत्री बदलकर हिंदुत्व की इस प्रयोगशाला को बचा लेने की खुशफहमी में हैं संघ परिवार।दलितों की महारैली के बाद भी हिंदुत्व का परचम लहराने से बाज नहीं आ रहा है नागपुर में सत्ता,राजकाज का केंद्र।  बहरहाल आनंदीबेन पटेल ने अपने इस्तीफे की पेशकश कर दी है लेकिन उनकी विदाई पर आखिरी मुहर इससे पहले 15 जुलाई को प्रधानमंत्री आवास पर हुई बैठक में लग चुकी है। आनंदीबेन की विदाई के कार्य्रक्रम को बेहद भव्य रूप दिया जाएगा। उनकी विदाई सम्मानजनक तरीके से होगी और खुद प्रधानमंत्री भी उस कार्यक्रम में शामिल होने अहमदाबाद जाएंगे। हालांकि उससे पहले बीजेपी पार्लियामेंट्री बोर्ड की बैठक होगी जिसमें विधायक दल की बैठक की तारीख तय की जायेगी और विधायक दल की बैठक में औपचारिक रूप से नए मुख्यमंत्री के नाम की घोषणा होगी।


यह फिरभी बेहतर है क्योंकि गुजरात नरसंहार के बाद तत्कालीन मुख्यमंत्री को राजधर्म निभाने के लिए तत्कालीन प्रधानमंत्री अटल बिहारी वाजपेयी पदमुक्त करना चाहते थे और संघ परिवार ने तब इसकी इजाजत नहीं दी थी।तत्कालीन मुख्यमंत्री अब प्रधानमंत्री है और गुजरात में हिंदुत्व के धर्मसंकट के मौके पर वहां से उठ रही  हिंदुत्व से दलितों के अलगाव की सुनामी को रोकने के मकसद से वे मौजूदा मुख्यमंत्री को हटा रहे हैं।लेकिन गुजरात में हुई दलितों की महारैली दावानल की तरह पूरे देश में हिंदुत्व के एजंडे का सत्यानाश करने के लिए फैलने लगी है और सामने यूपी और पंजाब के चुनाव हैं,जहा दलितों के वोट निर्णायक होंगे।


गौरतलब है कि संघ परिवार के सर्वेसर्वा मोहन भागवत का फिरभी दावा है कि देश अब सुरक्षित है क्योंकि संघ परिवार के खास लोग सरकार के प्रमुख पदों पर हैं।उनका आशय यही है कि भारत अब मुकम्मल हिंदू राष्ट्र है।


इसके विपरीत,संघ परिवार के दलित मंत्री रामदास अठावले का सवाल है कि आप गाय की रक्षा कर रहे हैं तो बताये मनुष्यों की रक्षा कौन करने वाला है।इन्ही अठावले के तंज के जवाब में बहन मायावती ने हिंदू धर्म त्यागने की चेतावनी दी है और बाबासाहेब के हिंदुत्व त्याग के बाद भारत में दलितों के हिंदुत्व से प्रस्थान का यह सबसे बड़ा मौका बनने ही वाला है।अगर बहन जी सचमुच हिंदू धर्म से दलितों को अलग कर लेती हैं तो भारत के सवर्णों की कुल जनसंख्या मुसलमानों की तुलना में कितनी रह जायेगी,यह हिसाब संघ परिवार के लोग जोड़ लें तो बेहतर होगा।


शायद संघ परिवार को मालूम नहीं है कि जाति की पहचान मजहबी पहचान पर भारी है।बिहार में सिर्फ दो जातियों यादवों और कुर्मियों के गठबंधन ने हिंदू राष्ट्र के एजंटे को धूल चटा दिया।ऐसे गठबंधन अब बनते रहेंगे।संघियों ने राजमार्ग तैयार कर दिया है।


दूसरी ओर,संघ परिवार से जुड़े हर संगठन के नेता कार्यक्रता अपनी अपनी जाति को ही मजबूत करने में लगे हैं।हिंदू राष्ट्र से पहले उनकी जाति है।


पूरे देश में अब हिंदुत्व के बहाने दरअसल जातियों में गृहयुद्ध के हालात रोज रोज संगीन से संगीन बनते जा रहे हैं।जिसतरह दलितों की पिटाई के खिलाफ पूरे गुजरात में.यहां तक कि प्रधानमंत्री के गांव तक में दलितों का भारी आंदोलन शुरु हो गया है।


महारैली अब हर राज्य में होने की संभावना प्रबल है।मायावती क्या इस वक्त इस दलित उभार के साथ देश में बहुजनों का नेतृत्व कर पायेंगी या नहीं,इस पर राजनीतिक समीकरण बनेगें या बिगड़ेंगे लेकिन हकीकत संघ परिवार के लिए कमसकम गुजरात में बेहद खतरनाक है क्योंकि महारैली जो हुई सो हुई,रैली, धरना प्रदर्शन के बाद अब दलित हड़ताल की नौबत आ गयी है तो इससे लगता है कि हिंदू राष्ट्र के दलित अब सीधे हिंदू राष्ट्र से टकराने के तेवर में हैं।वे इतने भारी पैमाने पर संगठित हो रहे हैं कि अब सैन्य राष्ट्र भी उनका दमन नहीं कर सकता।अब  पूरे देश में दलित कह रहे हैं कि गाय उनकी माता नहीं है और न वे कोई गंदा काम करेंगे।


जाहिर है कि जुल्मोसितम की इंतहा हो गयी है और मजहब के मलहम से जख्म भरने वाले नहीं हैं।हालिया खबरों से साफ है कि मौत सेभी डर नही रहे हैं दलित और वे लाठी गोली खाकर भी आंदोलन के रास्ते से हटने को तैयार नहीं है।थोक भाव से आत्महत्या की कोशिशों से उनके शहादती तेवर के सबूत अब जगजाहिर हैं।


मसलन हिंदुत्व की बेसिक प्रयोगशाला गुजरात में दलितों की रैली और हड़ताल से साफ जाहिर है कि हिंदुत्व की अस्मिता के मुकाबले दलित अस्मिता तेजी से सुनामी में तब्दील है जो हिंदू राष्ट्र के ख्वाब का गुड़गोबर कराने वाला है।


कहां तो घर वापसी का कार्यक्रम था,अब गुजरात में मरी हुई गायों की खाल पर बवाल की वजह से धर्मांतरण का नया दौर शुरु हो गया है।


सियासत पर भी इसका असर घना है तो समझ लीजिये कि चुनावी समीकरण भी बदलना लाजिमी है।जातियों के घठबंधन के साथ मुसलमान वोट बैंक जुड़ता चला गया,तो हिंदुत्व का अश्वमेध अभियान भव्य राममंदिर बनाने के बजाय देश भर में धर्मांतरण का माहौल बनायेगा और नतीजतन हिंदू राष्ट्र दो बनेगा नहीं, बल्कि भारत में हिंदू ही अल्पसंख्यक बनने वाले हैं।क्योंकि अब सवर्ण ही हिंदू रहेंगे क्योंकि गोरक्षकों ने दलितों को हिंदुत्व से बाहर जाने का रास्ता दिखा दिया है।


आगे तुरंत यूपी,पंजाब और उत्तराखंड में विधानसभा चुनाव हैं।संघ परिवार का दलित एजंडा का यही नजारा रहा और मायावती,केजरीवाल और यहां तक कि मुलायमसिंह यादव,हरीश रावत और किशोरी उपाध्याय ने तनिक दिमाग से कमा लिया तो केसरिया बाहुबलियों का काम तमाम होना तय है।


फिर दिल्ली भी बहुत दूर नहीं है।क्योंकि दलितों की हड़ताल एकबार कामयाब हो गयी तो हर राज्य में देर सवेर दलितों की हड़ताल होगी और हिंदुत्व का बेड़ा गर्क होगा।

अगर समृति अब स्मृति शेष हैं और बेनजी की विदाई हो गयी,तो ये सिरफिरे हिंदुत्व के राजसूयके अश्वमेधी दिग्विजयी घोड़े का क्या करेंगे और क्या कर सकते हैं,इसका अंजदाजा हमें नहीं है।


बहरहाल दलितों में अब कमसकम बीस फीसद लोग इस तेवर में हैं कि वे अपने को हिंदू मानने को तैयार नहीं हैं।दलितों की अबाध हत्या,दलित स्त्रियों से रोज रोज बलात्कार, दलितउत्पीड़न की वारदातें जिस तेजी से घट रही हैं,उससे दलितों का दलितों का ध्रूवीकरण हिंदुत्व के खिलाफ देर सवेर हो जायेगा।हो रहा है।


जाहिर है कि संघ परिवार अपने लिए मौत का कुँआ बनाने लगा है।


संसद और संसद के बाहर दलितों के हक में जो राजनीतिक गोलबंदी होने लगी है,वह हिंदुत्व के सिपाहसाारों और बजरंगी फौजों के लिए रेड अलर्ट है।गोरक्षक इसीतरह बेलगाम रहे,तो संघ परिवार हिंदू राष्ट्र बना सकें या नहीं,हिंदू समाज को अल्पसंख्यक बना ही देगा,इस पर हिंदुत्ववादी गंभीरता से सोचें जिन्हें हिंदुत्व से प्रेम है।


गौरतलब है कि भैंस और बकरी बचाओ आंदोलन शुरु हो गया है तो पूर्वी बंगाल की तर्ज पर दलित मुसलमान गठजोड़ भी बनने लगा है।इससे धर्मोन्मादी ध्रूवीकरण की संघ परिवार की परंपरागत रणनीति को शिकस्त मिलना तया है।


मरी हुई गाय की खाल उतारने का पेशा जाति व्यवस्था के तहत पुश्तैनी और जनमजात आजीविका है और इसी जनमजात आजीविका की नींव पर जाति का वजूद कायम है।


गोरक्षा के बहाने मरी हुई गायों की खाल उतारने पर दलितों पर हो रहे लगातार हमले गोमांसविरोधी आंदलोन की तरह मुसलमानों के किलाफ नहीं है,सीधे तौर पर यह दलितविरोधी राजसूय अभियान है।जिसके तहत हिंदू राष्ट्र के जंडेवरदार मनुस्मृति की व्यवस्था और अनुशासन दोनों तोड़ रहे हैं।


अब भी भारत में दलित सर पर मैला उठाते हैं और समाज और पर्यावरण की शुद्धता बनाये रखने में इन्हीं अशुद्ध लोगों की एकाधिकार भूमिका है।इस मायने में दलितों की यह दलील कि गाय तुम्हारी माता है तो उसका अंतिम संस्कार तुम ही करो,इसके दूरगामी और दीर्घस्थाई परिणाम होंगे।


फिलहाल गुजरात में दलितहड़ताल पर है और मरे हुए जानवरों की लाश लेकर प्रदर्शन कर रहे हैं।अछूत अब अपनी अपनी जाति के लिए तय आजीविका के तहत परंपरागत काम छोड़ दें तो हिंदुत्व की विशुद्धता का क्या होगा,सोचने की बात है।


मसलन आज जैसे मरी हुई गायों की लाशें सार्वजनिक स्थलों पर रखकर प्रदर्शन हो रहे हैं वैसे ही सफाई कर्मचारी सारा मैला सार्वजनिक स्थानों पर जमा करके छोड़ दें तो दलित तो फिरभी इस गंदगी के अभ्यस्त जनमजात हैं,सवर्णों के लिए फिर घर से निकलना बंद हो जायेगा।


भारत की राजधानी नई दिल्ली में ऐसा नजारा सारा देश हाल में देख चुका है।


इस पूरे प्रकरण में अच्छी बात यह है कि दलित गंदा काम करना छोड़ दें तो जातिगत आजीविका की मनुस्मृति व्यवस्था जो औद्योगीकरण ,शहरीकरण और ग्लोबीकरण के बावजूद नहीं टूटी,वह बहुत जल्द टूट जायेगी।


जाहिर है कि संघ परिवार वाकई समरसता के एजंडे पर अमल करने लगा है।


पकी हुई जमीन पर जमे मजबूत पांव सबसे ज्यादा जरुरी और आंदोलन से ज्यादा जरुरी संगठन सुनामियों से कुछ नहीं बदलता है और समीकरण से सिर्फ सत्ता बदलती है अंबेडकर की जाति से ही अंबेडकरी आंदोलन को सबसे बड़ा खतरा अंबेडकरी आंदोलन से जुड़े महाराष्ट्र से बाहर के तमाम अंबेडकर अनुयायी यह बात बेहद अच्छी तरह महसूस करते हैं और इसी शिकायत की तहत ही बार बार अंबेडकरी संगठनों,पार्टियों और आंदोलन का वि�

$
0
0

पकी हुई जमीन पर जमे मजबूत पांव सबसे ज्यादा जरुरी और आंदोलन से ज्यादा जरुरी संगठन

सुनामियों से कुछ नहीं बदलता है और समीकरण से सिर्फ सत्ता बदलती है


अंबेडकर की जाति से ही अंबेडकरी आंदोलन को सबसे बड़ा खतरा

अंबेडकरी आंदोलन से जुड़े महाराष्ट्र से बाहर के तमाम अंबेडकर अनुयायी यह बात बेहद अच्छी तरह महसूस करते हैं और इसी शिकायत की तहत ही बार बार अंबेडकरी संगठनों,पार्टियों और आंदोलन का विघटन होता रहा है।

आज महाराष्ट्र में इसी ब्राह्मणवादी  जाति वर्चस्व की वजह से हजार टुकड़ों में बंटा है अंबेडकरी आंदोलन और अंबेडकर के नाम चल रही दुकानों के सबसे ज्यादा मालिकान भी बाबासाहेब की जाति के लोग हैं,जिनके यहां संवाद और लोकतंत्र निषिद्ध है और ब्राह्मण भले जाति उन्मूलन को वैचारिक स्तर पर अपना एजंडा मान लें,वे जाति वर्चस्व को तोड़ नहीं सकते।इसीलिए अंबेडकर भवन जैसे ध्वस्त हुआ,बाबासाहेब का मिशन भी बेपता लापता है।इसीलिए दलितों की ताकत समझकर गोरक्षकों का हमला तेज से तेज है।अब तो बंगाल जैसे राज्य में भी गोरक्षक खुलेआम गायों की गिनती कर रहे हैं और पूरा बंगाल केसरिया होने लगा है।


पलाश विश्वास

सुनामियों से कुछ नहीं बदलता है और समीकरण से सिर्फ सत्ता बदलती है।

पकी हुई जमीन पर जमे मजबूत पांव सबसे ज्यादा जरुरी और आंदोलन से ज्यादा जरुरूी संगठन।बिना संगठित हुए भावनाओं की सुनामी के भरोसे बदलाव की उम्मीद बमायने हैं क्योंकि बदलाव के लिए और बदलाव के बाद भी संगठन अनिवार्य है।राजनीतिक संगठन नहीं,पहले सामाजिक संगठन अनिवार्य है।


यह बाबासाहेब का दिखाया हुआ पथ है तो महात्मा गौतम बुद्ध का धम्म भी आखिरकार आस्था या कर्म कांड या तंत्र मंत्र नहीं,बल्कि संगठित सामाजिक आंदोलन है।बुनियादी बदलाव का संगछित ढांचा और जीवन दर्शन ही गौतम बुद्ध का धर्म है।संगठन की बात हम किसी मौलिक विचारधारा के तहत नहीं कह रहे हैं और यह आधार हमारे इतिहास,लोक और विरासत की जमीन है,जिससे हम बेदखल हैं।


इसी तरह हमें बुद्धमय भारत के अवसान की असली वजहों की जांच पड़ताल करके खोयी हुई जमीन का दखल हासिल करना है और इससे कम किसी सूरत में धर्म परिवर्तन जैसे शार्टकट से बदलाव होंगे नहीं,यह बात समझ लें।


राजनीति और संगठन अलग बातें है।संगठन के बिना राजनीति संभव है।लेकिन बिना संगठन बदलाव असंभव है।धम्म का कुल सार यही है।संगठन के लिए ही आचरण है और आचरण के लिए पंचशील का अनुशीलन है।बाकी सबकुछ हवा हवाई है।


विमर्श की भाषा या संवाद या वैज्ञानिक दृष्टि अब क्रिया प्रतिक्रिया के झंझावात में अनुपस्थित हैं और सारा खेल भावनाओं का हो रहा है जिससे राजनीतिक समीकरण जरुर साधे जा सकते हैं,सत्ता में हमेशा की तरह फेर बदल हो सकता है और होता भी है और रंगों की नई बहार खिल सकती है,लेकिन गौतम बुद्ध की तरह संपूर्ण क्रांति के रास्ते खुल नहीं सकते।उसके लिए धम्म और पंचशील दोनों जरुरी हैं।


जैसे सवर्णों में कुछेक जातियों के नेतृत्व ने देश ही नहीं,पूरे महादेश को युद्ध और गृहयुद्ध,विभाजन की निरंतरता में फंसा दिया है,अब कहना ही होगा कि बाबासाहेब के मिशन का उनपर बपौती हक जताने वाले उनकी ही जाति के लोगों ने सबसे ज्यादा नुकसान किया है क्योंकि भारतीय सत्ता और तंत्र मंत्र व्यवस्था में जैसे एक ही जाति का वर्चस्व है,उसी तरह अंबेडकरी आंदोलन पर एक ही जाति का वर्चस्व अभिशाप है।दलितों और बहुजलों की एकता और संगठन के लिए वही सबसे बड़ी बाधा है।


अंबेडकरी आंदोलन से जुड़े महाराष्ट्र से बाहर के तमाम अंबेडकर अनुयायी यह बात बेहद अच्छी तरह महसूस करते हैं और इसी शिकायत की तहत ही बार बार अंबेडकरी संगठनों,पार्टियों और आंदोलन का विघटन होता रहा है।हो रहा है।संगठन के बिना विखंडन और विघटन का सिलसिला अनंत है और मुक्ति की कोई राह नहीं है।


मुझे माफ करें कि अब यह कटु सत्य इस तिलिस्म को तोड़ने के लिए मुझे ही लिखना पड़ रहा है।हम न बाबासाहेब के खिलाफ हैं और न बाबासाहेब की जाति या किसी दूसरी जाति के खिलाफ हैं।हम जाति वर्चस्व की शिकायत को दलितआंदोलन का आधार बनाये हुए हैं तो आंदोलन पर वर्चस्व के सच का सामना तो करना ही चाहिए।


सच यही है कि आज महाराष्ट्र में अंबेडकरी टुकड़ों में इसी ब्राह्मणवादी  जाति वर्चस्व की वजह से हजार टुकड़ों में बंटा है और अंबेडकर के नाम चल रही दुकानों के सबसे ज्यादा मालिकान भी बाबासाहेब की जाति के लोग हैं,जिनके यहां संवाद और लोकतंत्र निषिद्ध है और ब्राह्मण भले जाति उन्मूलन को वैचारिक स्तर पर अपना एजंडा मान लें,वे जाति वर्चस्व को तोड़ नहीं सकते।इसीलिए अंबेडकर भवन जैसे ध्वस्त हुआ,बाबासाहेब का मिशन भी बेपता लापता है।इसीलिए दलितों की ताकत समझकर गोरक्षकों का हमला तेज से तेज है।अब तो बंगाल जैसे राज्य में भी गोरक्षक खुलेआम गायों की गिनती कर रहे हैं और पूरा बंगाल केसरिया होने लगा है।


दलितों की इसी जात पांत की वजह से ही महाराष्ट्र में लाखों अंबेडकरी संगठन होने के बावजूद अंबेडकरी आंदोलन सबसे कमजोर है और अंबेडकर भवन टूटने के बाद यह साबित हो गया।अंबेडकरी आंदोलन में बिखराव और गद्दारी का यह नतीजा है।


जिस राजनीति की वजह से ऐसा हुआ,उसके खिलाफ खड़े होने के बजाय उसी सत्ता से सबसे ज्यादा नत्थी हैं महाराष्ट्र के जातिवादी अंबेडकर वंशज और अनुयायी।बाबासाहेब के कृतित्व व्यक्तित्व और आंदोलन का कबाडा़ वे ही कर रहे हैं।


समाज और देश को ब्राह्मणवाद से मुक्त कराने का आंदोलन शुरु हुआ भी नहीं है लेकिन अंबेडकरी नवब्राह्मणवाद की वजह से बाकी दलित, पिछड़े, बहुजन, आदिवासी और गैरहिंदू और सभी वर्गों की महिलाएं अभूतपूर्व संकट में हैं।


अंबेडकरी चलवल का सत्यानाश महाराष्ट्र में हुआ और इसी वजह से बाकी देश में बाबासाहेब के संविधान को लागू कराने की ताकत दलितों और बहुजनों में नहीं है और जाति उन्मूलन का बाबासाहेब का मिशन भी इसी वजह से हाशिये पर है।इस सच का सामना किये बिना भविष्य में गौतम बुद्ध की राह पर चलकर भी कोई क्रांति भारत में होगी,ऐसे किसी ख्वाब की कोई जमीन नहीं है।


सत्ता को दलितों बहुजनों की कुल औकात मालूम है और इसीलिए गोरक्षक बेलगाम हैं।


बाबासाहेब ने शिक्षित बनने का नारा दिया जो देशभर में बहुजन आंदोलन के तमाम पुरोधाओं का नारा रहा है और जिस वजह से दलितों और बहुजनों में शिक्षा का इतना व्यापक प्रचार प्रसार हुआ।


फिर बाबा साहेब ने कहा कि संगठित हो जाओ।यहीं से गड़बड़ी की शुरुआत हुई क्योंकि न दलित संगठित हुए और न बहुजन संगठन या समाज बना,न पिछड़े संगठित हुए और न आदिवासी और धर्मांतरित बाबासाहेब के तमाम अनुयायी।


वे जाति और धर्म के नाम पर भावुक आंदोलन करते रहे हैं जो इस वक्त सुनामी की शक्ल में हैं,लेकिन बाबासाहेब के कहे मुताबिक संगठित बहुजन समाज का ख्वाब अभी ख्वाब भी नहीं है।समाज नहीं बना,पार्टियां बनती रहीं।


आंदोलन हुआ और हो रहा है।सत्ता में साझेदारी भी बड़े पैमाने पर हो रही है लेकिन दलितों या बहुजनों का साझा संगटन बना ही नहीं।जो भी संगठन बने वे जातियों के,जाति वर्चस्व के संगठन है और कुल मिलाकर अंबेडकरी आंदोलन जाति युद्ध में तब्दील है और मिशन गायब है।दलितों पर हो रहे हमलों के जिम्मेदार दलित ही हैं।


राष्ट्र के चरित्र में आमूल चूल परिवर्तन और न्याय और समता पर आधारित सामाजिक ढांचे के निर्माण के लिए एक कदम बढ़ाये बिना हम अचानक सबकुछ बदल जाने की उम्मीद कर रहे हैं जबकि विश्वव्यवस्था की पैठ अब हमारी जड़ों तक में हैं और उनपर किसी सुनामी का असर होना बेहद मुश्किल है।


दुनिया में कहीं भी इस तरह बिना राष्ट्र का चरित्र बदले,बिना सामाजिक क्रांति के बदलाव हुआ नहीं है।दुनिया के किसी भी देश का,चाहे अमेरिकी, फ्रांसीसी, ब्रिटिश, रूसी, चीनी कहीं का कोई इतिहास पढ़ लें।


पड़ोस में बांग्लादेश है,जहां जाति धर्म के बदले मातृभाषा के तहत एकीकरण हुआ तो फिर उसी धर्मोन्मादी तूफां की वजह से बांग्लादेश में गृहयुद्ध है।


गुलाम भारत में जाति धर्म नस्ल क्षेत्रीय अस्मिता की दीवारे तोड़कर आम जनता का जो मानवबंधन तैयार हुआ,उसी से हमें आजादी जैसी भी हो मिली,अब हम भी उसी बिखराव में फिर गुलामी में वापसी की तैयारी में लग गये हैं ।


सत्तावर्ग के हर जुल्मोसितम की प्रतिक्रिया बेहद गुस्से के साथ अभिव्यक्त हो रही है लेकिन प्रतिरोध की जमीन तैयार नहीं हो पा रही है।


जाहिर है कि जल जंगल जमीन नागरिकता और हक हकूक की लड़ाई लड़े बिना हम सबकुछ बदल देंगे या अंबेडकर युग शुरु हो गया है, दिवास्वप्न के अलावा कुछ नहीं है।


बात थोड़ा खुलकर कहने की शायद अब अनिवार्यता बन गयी है।भारतीय समाज में जात पांत हजारों साल से हैं।अलग अलग धर्म है तो एक ही धर्म के अनुयायियों की आस्था के रंग अलग अलग हैं।इसके बावजूद भारतीय संस्कृति में अंध आस्था और रंगभेदी भेदभाव के बावजूद साझे चूल्हे की विरासत खत्म हुई नहीं है।अब तमा सुनामियां उन्हीं बच खुचे साझा चूल्हों की आग बुझाने में सक्रिय है और हम बेहद तेजी से इतिहास,लोक और विरासत की जड़ों से कट रहे हैं।हमारी जमीन गायब है।


दलितों पर हमले अंबेडकर भवन के बिना विरोध ध्वस्त कर देने के बाद और खासतौर पर महाराष्ट्र में अंबेडकरी आंदोलन के हजार टुकड़ों में बिखर जाने के बाद इतने दलितों पर हमले व्यापक और इतने तेज हो गये हैं क्योंकि हमलावर जानते हैं कि उन्हें सत्ता का संरक्षण मिला हुआ है और चूंकि उस सत्ता के साझेदार दलित,पिछड़े और अल्पसंक्य़क सभी समुदायों के लोग हैं तो गोरक्षकों का बाल कोई बांका कर ही नहीं सकता।बवाल जितना भी हो,रैली, धरना,प्रदर्सन,हड़ताल कुछ भी हो,दो चार चेहरे परिदृश्य से बाहर कर देने के बाद भावनाओं का तूपां यूं ही थम जायेगा।रौहित वेमुला के मामले में यही हुआ और गुजरात मामले में यही हो रहा है।


कोई आंदोलन लगातार चल नहीं सकता और सत्तावर्ग आंदोलन को तोड़ने का हर हथकंडा अपनाता है और हर बार हम संपूर्ण क्रांति की उम्मीद बांध लेते हैं और फिर खाली हाथ ठगे से बाजार में नंगे खड़े हो जाते हैं।


दलितों पर ही हमले नहीं हो रहे हैं।सबसे ज्यादा हमले तो स्त्री के खिलाफ हो रहे हैं।जाति धर्म निर्विशेष पितृसत्ता का चरित्र और चेहरा सार्वभौमिक है।वैश्विक है।


इसी तरह आदिवासियों के खिलाफ बाकायदा युद्ध जारी है और वे अकले इसका मुकाबला कर रहे हैं।मारे जा रहे हैं।


तो बाहुबलि दो चार जातियों को छोड़ दें तो बहुसंख्य पिछड़ों पर भी हमालों का सिलसिला जारी है और ऐसे तमाम मामलात में पिछड़े एक दूसरे को लहूलुहान कर रहे हैं।वे मार रहे हैं तो मारे जा रहे हैं उन्ही के लोग जो किसी और जाति के हैं।


क्या इस सैन्यराष्ट्र में वे तमाम लोग सुरक्षित हैं जिन्हें अंबेडकर के नाम से घृणा है,जो आरक्षण के खिलाफ हैं और हिंदू राष्ट्र के पैरोकार हैं,यह भी समझने की बात है।


सवर्ण जातियां भी क्या सब बराबर हैं,इस पहेली को भी सुलझाने की बात है।

रोटी बेटी का खुला संबंध दलितों और पिछड़ों में जाति बंधन के बिना असंभव है तो सवर्णों में जाति और गोत्र की असंख्य दीवारे हैं।


जो लोग इन बंधनों को तोड़कर धर्म जाति नस्ल की दीवारें तोड़कर विवाह कर रहे हैं,उनकी साझी जाति फिर सत्तावर्ग से नत्थी हो जाती है और पारिवारिक सामाजिक विरोध से निपटने का तौर तरीका यही है।ऊंची जाति में विवाह करने के बाद कोई दलित आदिवासी या पिछड़ा परिचय ढोता नहीं है।


क्योंकि जाति की छाप निर्णायक होती है।फिर यह भी परख लें कि  सवर्णों में कितनी जातियां हैं जिन्हें सभी क्षेत्रों में दूसरी जातियों के बराबर प्रतिनिधित्व मिल रहा है।


इस पर तनिक सोचें और गहराई से विचार करें तो जाति ही सबसे बड़ी बाधा है।फिर समझ में आना चाहिए कि समता और सामाजिक न्याय मुसलमानों और दूसरे गैरहिंदुओं के लिए दलितों,पिछड़ों और आदिवासियों की तरह जितना अनिवार्य है,उतना ही समता और सामाजिक न्याय की लड़ाई वंचित सवर्णों के लिए भी जरुरी है।


आदिवासियों,पिछड़ों और दलितों की बात रहने दें।मुसलमानों और दूसरे गैरहिंदुओं को भी छोड़ दें।दिगर नस्लों को भी बाहर कर दें।अब देखें कि इनके बिना हिंदू समाज में कितनी समानता है और समानता नहीं है तो इसकी वजह भी समझने की कोशिश करें।


वैसे भी बाबासाहेब अंबेडकर से पहले इस देश में स्त्रियों को कोई अधिकार कानूनी नहीं थे।नवजागरण में सिर्फ हिंदू समाज की कुप्रथाओं पर अंकुश लगा है तो नहीं भी लगा है।सती प्रथा आज भी जारी है और विधवा विवाह अब भी हिंदू समाज में इस्लाम या दूसरे धर्म के मुकाबले अंसभव है।


हिंदू समाज में तलाक का कानूनी अधिकार है लेकिन तलाकशुदा स्त्री को  अगर मजबूत पारिवारिक सामाजिक समर्थन नहीं है तो उसकी स्थिति का अंदाजा आप लगा सकते हैं। स्त्री विरोधी इसी परिवेश से निबटने के लिए कन्याभ्रूण की हत्या अब भी महामारी है तो जाति गोत्र के मुताबिक अरेंज मैरेज के लिए सुयोग्य पात्रों का बाजार भाव आसमान पर हैं तो इसके शिकार सबसे ज्यादा सवर्ण परिवार ही होते हैं।आनर किलिंग तो महामारी जैसे सभी धर्मों और जातियों का फैशन है तकनीकी विकास के बाजार में।


जाति जितनी बड़ी,नाक और मूछों की ऐंठन भी उतनी ही ताकतवर होती है,जिसके आगे मन मस्तिष्क,ज्ञान विज्ञान,तकनीक,विचारधारा,वैज्ञानिक दृष्टि सबकुछ अनुपस्थित हैं।जाहिर है कि देश मुक्तबाजार है और कानूनी कभी लागू न होने वाले हकहकूक के बावजूद इस अमेरिकी उपनिवेश में मध्यकाल का अब भी घना है और हिंदुत्व के नाम उसी अंधियारे का शेटर बाजार उछाले पर है।


बाकी अंग्रेजों के आने से पहले हम जिस हाल में थे,उसमें गुणात्मक परिवर्तन कुछ नहीं हआ है।हम हजारों सा का अभिशाप जाति को न सिर्फ ढो रहे है,जाति जी रहे हैं और हर स्तर पर जाति को ही मजबूत करने में तन मन धन न्यौच्छावर कर रहे हैं।विकास का मतलब कुल यही है।


भारतीय संविधान के प्रावधानों के मुताबिक स्त्रियों, आदिवासियों, दलितों और पिछड़ों,गैर हिंदुओं को जो हकहकूक मिलने चाहिए,वे मिल नहीं रहे हैं,अलग बात है।लेकिन कानून तो बने हुए हैं।सिर्फ संविधान का भूगोल बेहद छोटा पड़ गया है देश के नक्शे के मुकाबले।जहां कानून का राज कहीं नजर नहीं आता।


कभी इस पर गंभीर चर्चा हुई है क्या कि आखिरकार विश्वनाथ प्रताप सिंह और अर्जुन सिंह जैसे राजवंश से जुड़े कद्दावर राजपूत नेता मंडल कमीशन और पिछड़ों का इतना खुलकर समर्थन क्यों करते थे?


आजादी से पहले जितनी जमीन जायदाद रियासतें, जमींदारियां,हवेलियां राजपूतों के पास थीं,वे अब कहां है।भारत की राजनीति में उनकी हैसियत क्या रह गयी है और वीपी और कुँअर अर्जुन सिंह के बाद उनके उत्तराधिकारी भारतीय राजनीति में कौन हैं।क्या सभी क्षेत्रों में राजपूतों को समान प्रतिनिधित्व मिलता है और क्या किसी भी समीकरण में उनकी भूमिका निर्णायक हैं।मूंछों के अलावा अब उनके पास बचा क्या है।बहुतों ने हालांकि मूंछे भी कटा ली हैं और जहा तहां एडजस्ट होने की जद्दोजहद में लगे हैं।


इसीतरह कायस्थों को ले लीजिये।मुगलिये जमाने से पढ़े लिखे नौकरीपेशा लोग वे हैं।जहां वर्णव्यवस्था लागू नहीं हो सकी,जैसे बंगाल में वे सदियों से जमींदारी हैसियत और रुआब में हैं।बाकी देश में उनकी हालत आप खुद देख लीजिये।उत्तर प्रदेश,असम,मध्यप्रदेश या बिहार जैसे राज्यों में उनकी हालत पर नजर डालें।


फिर जिन ब्राह्मणों के खिलाफ सवर्णों को भी शिकायतें आम हैं,उनमें भी वंश गोत्र वर्चस्व का खेल अलग है।उत्तर प्रदेश और उत्तराखंड में ब्राह्मणों की आबादी शायद बाकी देश के मुकाबले सबसे ज्यादा है।इन प्रदेशों में भी ब्राह्मणों में कितनी फीसद लोग जाति के मुताबिक फायदे में हैं।


जाति समीकरण के मुताबिक राजनीति फायदा सबसे ज्यादा पिछड़ों को हुआ है जो मंडल लागू होने से पहले तक खुद को सवर्ण कहते रहे हैं तो आज भी उनके तेवर सवर्ण हैं और सत्ता से नत्थी हो जाने के बाद बाहुबलि पिछड़ों का नजारा तो सारा देश देख रहा है।दलित अत्यचार का मामला तुल पकड़ जाने पर जो मुख्यमंत्री पदमुक्त हो रही हैं,वे पाटीदार हैं और बेहद संपन्न होने के बावजूद वे सबसे आक्रामक आरक्षण आंदोलन चला रहे हैं।केसरिया राजकाज में प्रयोगशाला राजस्थान की वसुंधरा भी ओबीसी हैं तो तमाम राज्यों में ओबीसी मुख्यमंत्री हैं।प्रधानमंत्री भी ओबीसी हैं।बदला क्या कुछ भी?


ऐसी कितनी पिछड़ी जातियां हैं जो सत्ता से नत्थी बाहुबलि हैं,यह देख लीजिये।दलितों और आदिवासियों में सत्ता और आरक्षण का फायदा कितनी जातियों को मिला है,इसका भी हिसाब लगा लीजिये।फिर बताइये कि समरसता,न्याय और समता का भगोल क्या है और इतिहास क्या है।


वहीं,बंगाल के दलितों और बंगल से बाहर बसे विभाजन पीड़ितों की मानसिकता में,तेवर में जमीन आसमान का फर्क है।बंगाल में दलित जाति व्यवस्था के शिकंजे से बाहर नहीं निकल पा रहे हैं आरक्षण के बावजूद।वही,बिना आरक्षण बंगाल से बाहर,बंगाली इतिहास और भूगोल से बाहर भारत के विभिन्न राज्यों में बसे दलित शरणार्थी सवर्णों से किसी मायने में कम नहीं हैं।


हम जब उत्तर भारत में थे तो हमारी हैसियत कुछ और थी।अब पिछले पच्चीस साल से नौकरी की वजह से बंगाल में रिहाइस की वजह से जो हैसियत बंगाल से बाहर मेरी रही है,वह नहीं है।क्योंकि वहां हम जन्मजात जाति मुक्त थे और जातिव्यवस्था का कोई दंश हमने झेला नहीं है और न जाति का लाभ हमें कोई मिला है।बंगाल में लैंड करते ही हमारी कुल औकात हमारी वह जाति है,जिसके बारे में हमें कुछ भी मालूम न था।


फिरभी गायपट्टी में जाति की वजह से मुझे कोई नुकसान हुआ नहीं है जो बंगाल में साढ़े सत्यानाश जाति पहचान से नत्थी हो जाने की वजह से हुआ।बंगाल से बाहर भी जब तक आरक्षण की मांग नहीं की बंगाली शरणार्थियों ने जाति पहचान से उनको कोई नुकसान सत्तर के दशक तक नहीं हुआ।


जब जाति में दलित शरणार्थी फिर आरक्षण के लोभ में लौटने लगे तो उनकी जिंदगी कयामत में तब्दील हो गयीं।नौकरी तो मिल ही नहीं रही है,जो मौके सत्तर तक मिल रहे थे,वे भी मिल नहीं रहे हैं,जमीन से लेकर नागरिकता से भी वे बेदखल हैं।



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

Because Bangladesh is shaping in Syria! Assam is very very sensitive as far as the internal security , unity and integrity of India concern.Latest terror strike herald imminent dangers ahead. Assam bleeds as Terror strikes,14 killed Palash Biswas

Previous: पकी हुई जमीन पर जमे मजबूत पांव सबसे ज्यादा जरुरी और आंदोलन से ज्यादा जरुरी संगठन सुनामियों से कुछ नहीं बदलता है और समीकरण से सिर्फ सत्ता बदलती है अंबेडकर की जाति से ही अंबेडकरी आंदोलन को सबसे बड़ा खतरा अंबेडकरी आंदोलन से जुड़े महाराष्ट्र से बाहर के तमाम अंबेडकर अनुयायी यह बात बेहद अच्छी तरह महसूस करते हैं और इसी शिकायत की तहत ही बार बार अंबेडकरी संगठनों,पार्टियों और आंदोलन का वि�
$
0
0

Because Bangladesh is shaping in Syria!

Assam is very very sensitive as far as the internal security , unity and integrity of India concern.Latest terror strike herald imminent dangers ahead.

Assam bleeds as Terror strikes,14 killed

Palash Biswas

At least 14 people were killed and several injured in an encounter between security forces and suspected NDFB (S) militants at busy market place in Kokrajhar district of Assam.

The dead include civilians, security personnel and the militants.

Sources said the gunfight started at 11.30 am at the busy Balazan market when security forces were conducting massive anti-militant operation in the area.

The militants lobbed grenades and started firing indiscriminately at the security forces and the public.

Kiren Rijiju (MoS) Home Affairs said, this is very unfortunate, we will assure that victims are taken care of.

I have been writing time and again that Bangladesh has become a Syria for Global terror network.As Syria has become the base for Global terror,Bangladesh is shaping in as Syria and the nations in this Geopolitics including Bangladesh and India have to bleeds as the terror network is expanded beyond borders. 


One eyed doe like Indian diplomacy failed to handle the imminent disaster,Border states like Assam,Bengal and Tripura along with entire Northeast have to be inflicted sooner or later if the Syria making in Bangaldesh is free to grow.


Terror strikes in Bangladesh are rooted in religious nationalism and  the Jehad War Cry has become viral so much so that the youth irrespective of class and status has indulged itself and they are determined to make in yet another Syria.


If an entire generation is brainwashed all on the name of religion,then other belonging to other identities,religion and race are predestined to become refugee or victims of unprecedented violence and the rest of the world might not be spared.


Isis captured Syria is not only the headache of the middle east as the base has become the super mother of terrorist generations active in each and every nation and the globe is inflicted violence,hatred and ethnic cleansing to convert every other human being as refugee.


We all know Dolnald Trump and his agenda,his hate speeches.But he has charged that Madam Hillry Clinton created ISIS.We have been knowing the role of US agencies which exported Arab Spring an every Arab Nation.We all know the oil war story.Even a man like Trump claims that had Saddam and Gaddifi been live,toe world would remain better.


America created the ISIS which has captured Syria and we know the results.


Two Hundred and fifty million population of minorities still stranded in Bangladesh have been subjected to ethnic cleansing and it would change the demography all over the geopolitics,specifically in the border sates of Bangladesh as well as the mainland.


Assam is very very sensitive as far as the internal security , unity and integrity of India concern.Latest terror strike herald imminent dangers ahead.

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

নিখিল ভারতের কোলকাতায় ঐতিহাসিক সফল অভিযান । শিয়ালদাহ থেকে আজ মিছল শুরু হয়ে 8000 লোকের ঢ়ল কোলকাতায় রাজপথ কাঁপিয়ে Y Chanel এ পৌছালো। তিন কিলোমিটার লম্বা লাইন হয়ে মিছিল পৌছায় Y Chanel. বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনার কে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।

$
0
0

নিখিল ভারতের কোলকাতায় ঐতিহাসিক সফল অভিযান । 
শিয়ালদাহ থেকে আজ মিছল শুরু হয়ে 8000 লোকের ঢ়ল কোলকাতায় রাজপথ কাঁপিয়ে Y Chanel এ পৌছালো। তিন কিলোমিটার লম্বা লাইন হয়ে মিছিল পৌছায় Y Chanel. বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনার কে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

ইতিহাস ভূগোলের বাইরে ফেলে দেওয়া কোটি কোটি মানুষের কন্ঠে কলরব মনুষত্বের কোলকাতার রাজপথে হাজারো উদ্বাস্তু নারী পুরুষ মতুয়াদের মহামিছিল বাংলাদেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে,মৌলবাদের বিরুদ্ধে,নাগরিকত্বের দাবিতে।শুধু কাকদ্বীপ থেকে এলেন দুহাজার মায়েরা। পলাশ বিশ্বাস

Next: बांग्लादेश के इस्लामी आतंकवादी ही नहीं,भारत में बहुजनों के सफाये पर तुले सत्तावर्ग विभाजनपीड़ित हिंदुओं के सफाये पर आमादा है। कोलकाता में लगातार तीन दिन बहुजनों का भारी प्रदर्शन विभाजन पीड़ितों ने धर्मोन्माद के खिलाफ ऐतिहासिक जुलूस निकाला।हजारों महिलाएं और मतुआ शामिल थे इस जुलूस में।बंगाल में हवा बदली तो बाकी देश पर असर लाजिमी। तेजी से सीरिया बन रहे बांग्लादेश के धर्मोन्म�
$
0
0

ইতিহাস ভূগোলের বাইরে ফেলে দেওয়া কোটি কোটি মানুষের কন্ঠে কলরব মনুষত্বের

কোলকাতার রাজপথে হাজারো উদ্বাস্তু নারী পুরুষ মতুয়াদের মহামিছিল বাংলাদেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে,মৌলবাদের বিরুদ্ধে,নাগরিকত্বের দাবিতে।শুধু কাকদ্বীপ থেকে এলেন দুহাজার মায়েরা।

পলাশ বিশ্বাস


নিখিল ভারতের কোলকাতায় ঐতিহাসিক সফল অভিযান ।দক্ষিণ বঙ্গের সুন্দরবন অন্চলের বিধবা সধবা হাজারো মা বোনেরা,মতুয়া অনুযায়ীদের মতুয়া মহাসঙঘ সহ বিভিন্ন সংগঠন,নানা উদ্বাস্তু ও দলিত সংগঠন,নমোশুদ্র বিকাস পরিষদ ও হাজারো আরো সংগঠনের মানুষ অরাজনৈতিক নিখিল ভারত উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির নেতৃত্বে ও তত্বাধানে  কোলকাতা র রাজপথ কাঁপিয়ে নূতন ইতিহাস সৃ্ষ্টি করল বাংলাদেশে সন্তাসের বিরুদ্ধে,মোলবাদের বিরুদ্ধে,ভারতবর্ষের সব রাজ্যে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবিতে মাতৃভাষা ও সংরক্ষণের দাবিতে,2003 সালের নাগরিকত্ব আইন বাতিল করার দাবিতে এবং সারা দেশে দলিত উত্পীড়নের বিরুদ্ধে।এই একতাবদ্ধ আন্দোলন আসামে,ত্রিপুরায় হালে হয়েছে।সেখানেও রাজধানীর রাজপথে নেমেছে হাজারো উদ্বাস্তু।17 আগস্ত দিল্লর রাজপথে এবং পর পর সব রাজ্যের রাজধানীতে এই আংনোদলন চলবে।


এদিন নিখিল ভারতের উদ্বাস্তু অধ্যক্ষ ড.সুবোধ বিশ্বাস,জেনারেল সেক্রেটারি সুপ্রিম কোর্টের উকিল অম্বিকা রায় ও রাজ্য নেতৃত্ব বাংলাদেশ হাই কমিশানে গিয়ে অবিলম্বে বাংলাদেশে সংখাসলঘু সমস্ত জনগোষ্ঠির নিরাপত্তারা দাবি তোলে,সথ্রু সম্পত্তি আইন বাতিল করে সংখ্যালঘুদের বেদখলি বন্ধ করার দাবির সঙ্গেই অবাধ হত্যালীলা,অবাধ ধর্ষন ও অবিপরাম উত্পীড়ন বন্ধ করার দাবিতেও মেমোরেন্ডাম দেওয়া হয়।


ওয়াই চ্যানেল অবস্থানে ড.সুবোধ বিশ্বাস,লোককবি অসিম সরকার,ডং.বিরাট বৈরাগ্য, ওড়ীষার পূর্বতন এমএলএ নিমাই সরকার ,এডভোকেট,অম্বিকা রায়,প্শ্চিম বঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা সহ বিভিন্ন রাদ্যের নেতৃবৃন্দ লাগাতার আন্দোলনের ডাক দেন।দেশ জুড়ে দলিত হত্যার প্রতিবাদ করেন।2003 সালের নাগরিকত্ব সংশোধনী কালো আইন অবিলম্বে বাতিল

করারা দাবি জানান।সংরক্ষণ ও মাতৃবাষার দাবি তোলেন।


লোককবি অসীম সরকার সর্বধর্ম ভ্রাতৃত্বের কথা বলে ধর্মনিরপেক্ষ ও প্রগতিশীল মানবতাবাদের পক্ষে কবিগানও পরিবেশন করেন।


ঔ অবস্থানে সমবেত হাজারো মানুষ প্রতিজ্ঞা করেন,বাংলাভাগের বলি মানুষদের নিরাপত্তা,নাগরিকত্বের জন্য প্রয়োজনে আন্দোলনের পথে প্রাণ দিতে হলে তাঁরা দেবেন।

ড.সুবোধ বিশ্বাস সুন্দরবনে অধিবাসি নারী পুরুষদের,বিশষত- বিধবা পল্লী ও উদ্বাস্তু কলোনীর মানুষদের নাগরিকত্ব,নাগরিক অধিকার ও মানব অধিকারের পক্ষে সমন্ভয় সমিতির আন্দোলনের কথা হাজারো মা বোনেদের উলুধ্বনি ও মতুয়াদের জয় ডন্কার জয়ঘোষের মধ্যে ঘোষণা করেন।


পশ্চিম বাংলার নাম বদলে বাংলা বা বঙ্গ করে দিলেই ইতিহাস ও ভূগোলের রক্তক্ষরণ থামছে না,বাস্তুহারা মানুষের সমাজ বাস্তব পাল্টাচ্ছে না।ভারতভাগের বলি বাংলা।রেলধারে বিলধারে খাল ধারে পোকা মাকড়ের মত যে কোটি কোটি মানুষ বসবাস করেন,শরণার্থী শিবিরের আসেপাশে,জবরদখল কলোনিতে যারা কোনো ক্রমে বেঁচে বর্তে আছেন,বাংলায় তাঁদের পরিচিতি আত্মপরিচয় আত্মসম্মান জীবন জীবিকা সবকিছুই প্রশ্নের মুখে।


পুনর্বাসন প্রহসনে জলে জঙ্গলে দ্পীপে দ্পীপান্তরে চাবাগানে কফি বাগানে যে পাঁছ কোটি উদ্বাস্তু বাঙালিরা ছড়িয়ে ছিটিয় বেঁচে আছেন মরিচঝাঁপি উত্তর কালে এবং 1971 পর যাদের পুনর্বাসন হয়নি,যারা এই সভ্যতার যাবতীয় শ্রমের শ্রমিক তাদের সংখ্যা বাস্তবে বাংলার জনসংখ্যারও কয়েক গুণ বেশি।


যে বাংলার স্মৃতি মুছে দেবার শাসকের নবীনতম উদ্যোগ,সেই বাংলাতেও এই সমস্ত হিন্দু উদ্বাস্তুদের রক্তে মাংসে গড়া মানুষের সংখ্যা আড়াই কোটি।যাদের বিরুদ্ধে ইসলামি সন্ত্রাসবাদীদের দখলে সিরিয়ার মত মৌলবাদের কেন্দ্র হয়ে ওঠা বাংলাদেশে রোজ রোজ অবাধ হত্যালীলা চলছে,ধর্ষণ ও বেদখলী,উত্পীড়ন জারি।


সেই সমস্ত মানুষদের সমিমিলিত কন্ঠস্বরে মতুয়াদের জয়ডন্কা,হাজার হাজার মহিলাদের উলুধ্বনি,কবিগানে উত্তাল করে দিল কোলকাতা,অথচ কোলকাতার রাজপথ কাঁপানো হাজারো উদ্বাস্তুদের এই মিছিলিরে খবর টিভির পর্দায় দেখা গেল না,বা দৈনিক যুগশঙ্খ ছাড়া কোনো কাগজে খবর হল না।


বাংলাদেশ যে সন্ত্রীস ধর্মের নামে জাযজ,রাজধর্ম,রাজনীতি,জেহাদ,সেইসন্ত্রাসের কবলে অন্ধ্র উপকুল থেকে নিগ্রোইড নৃজাতির দক্ষিণ এশিয়ার সমস্তভূগোল জুড়ে,তাঁরা সবাই বংগজ এবং হাজার হাজার বছর ধরে তাণরা সবাই বৃহত্তর বঙ্গের অধিবাসী,যার কেন্দ্রে ছিল গৌড় এবং বঙ্গ বললে সেই পূর্ব বঙ্গের হারানো শত পুরুষ নারী প্রজন্মের বেদখল ভিটে -তাঁর স্মৃতি যারা মুছে দিতে চায়,তাঁগের দৃষ্টিতে পশ্চিমবঙ্গ বাদে এি বৃহত্তর ইতিহাস ও ভূগোলের কৃষিজীবী মানুষরা প্রকৃত অর্থে নামানুষ,বেনাগরিক।


ভারত ভাগের সময়শাসক শ্রেণী এদের কথা ভাবেনি।ভারতভাগের পর এদের নাগরিকত্বের দাবি তোলে নি।2003 সালের নাগরিকত্ব হনন আইনের পিছনেও তাঁদেরই কালো হাত।

শিয়ালদহ থেকে মিছিল শুরু হয়ে 8000 লোকের ঢল কোলকাতায় রাজপথ কাঁপিয়ে Y Chanel এ পৌছালো। তিন কিলোমিটার লম্বা লাইন হয়ে মিছিল পৌছায় Y Chanel. বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনার কে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।


উজানতলীর লেখক কপিল কৃষ্ণ ঠাকুর লিখেছেনঃ

আনন্দবাজার পত্রিকায় (৫ আগস্ট) সন্ত্রাসের মোকাবিলা প্রসঙ্গে চমৎকার একটি কথা বলেছেন কাজী আনিস আহমেদ।তিনি লিখেছেন :'আমাদের অবশ্যই কঠোর নজর দিতে হবে – কী ভাবে নিজেদের ও অন্যদের সম্পর্কে কথা বলব?'মন্তব্যটি গভীর ভাবে বিবেচনার জন্য আমাদের গ্রহণ করা উচিত। কথাবলা একটি শিল্প, যার মাধ্যমে মানুষকে সম্মোহিত যেমন করা যায়, তেমনি, বিপরীত ক্রিয়ায় তা দিয়ে বন্ধুকেও শত্রুতে রূপান্তরিত করা যায়; যা আত্মধ্বংসেরই নামান্তর। প্রবাদে পাই – জিহ্বাই মানুষের পরম শত্রু। জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় কত সম্পর্কের অকালমৃত্যু হলো। কথাটা শুধু বন্ধুমহল বা পরিবারের ক্ষেত্রে নয়, প্রতিবেশী তথা সমাজ এবং রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও সত্য। অভিজ্ঞতায় দেখেছি, কথাবলার বিশিষ্ট ভঙ্গি ও বাকরীতি রপ্ত না হলে ব্যক্তি বা সমাজ সংস্কারের চেষ্টাও বৃথা হয়।ফলে বিপরীত ফল। সুতরাং, সমাজ বা অন্যকে বদলাবার ভাবনা থাকলে আগে নিজেকে বদলাতে হবে।


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

बांग्लादेश के इस्लामी आतंकवादी ही नहीं,भारत में बहुजनों के सफाये पर तुले सत्तावर्ग विभाजनपीड़ित हिंदुओं के सफाये पर आमादा है। कोलकाता में लगातार तीन दिन बहुजनों का भारी प्रदर्शन विभाजन पीड़ितों ने धर्मोन्माद के खिलाफ ऐतिहासिक जुलूस निकाला।हजारों महिलाएं और मतुआ शामिल थे इस जुलूस में।बंगाल में हवा बदली तो बाकी देश पर असर लाजिमी। तेजी से सीरिया बन रहे बांग्लादेश के धर्मोन्म�

$
0
0

बांग्लादेश के इस्लामी आतंकवादी ही नहीं,भारत में बहुजनों के सफाये पर तुले सत्तावर्ग विभाजनपीड़ित हिंदुओं के सफाये पर आमादा है।

कोलकाता में लगातार तीन दिन बहुजनों का भारी प्रदर्शन

विभाजन पीड़ितों ने धर्मोन्माद के खिलाफ ऐतिहासिक जुलूस निकाला।हजारों महिलाएं और मतुआ शामिल थे इस जुलूस में।बंगाल में हवा बदली तो बाकी देश पर असर लाजिमी।

तेजी से सीरिया बन रहे बांग्लादेश के धर्मोन्माद से पूरे एशिया को खतरा और कहीं भी कोई सुरक्षित नहीं है।


पलाश विश्वास


बंगाल में भी हवा बदलने लगी है।परसो बहुजनसमाज पार्टी का जुलूस निकला देशभर में दलित उत्पीड़न के खिलाफ तो कल बंगाली विभाजन पीड़ितों का महाजुलूस निकला कोलकाता की सड़कों पर।


निखिल भारत उद्वास्तु समन्वय समिति  का अराजनैतिक ऐतिहासिक जुलूस निकला बांग्लादेश में अल्पसंख्यकों की सुरक्षा के लिए,धर्मोन्मादी राष्ट्रवाद और आतंक,हिंसा , नरसंहार और बलात्कार अभियान,बेदखली के खिलाफ,भारतभर में हो रहे दलित उत्पीड़न के विरुद्ध और विभाजनपीड़ितों की नागरिकता,मातृभाषा और सभी राज्यों में अनुसूचितों को आरक्षण की मांग लेकर।


निखिल भारत उद्वास्तु समन्वय समिति  की ओर से कोलकाता में बांग्लादेश हाईकमीशन को ज्ञापन भी दिया गया।


इस महाजुलूस में मतुआ अनुयायियों के साथ बंगाल में बहुजनों और शरणार्थियों के सारे सगठनों के कार्यकर्ता नेता उपस्थित थे।


सियालदह से निकलकर धर्मतल्ला तक पहुंचकर धरना सभा में बदले इस जुलूस में मतुआ नगाड़े से लेकर बांग्ला कविगान के अलग अलग रंग थे और शाम को रिमझिम बारिश तक जारी इस अभूतपूर्व प्रदर्शन में सुंदरवन इलाके की विधवाओं समेत दो हजार से ज्यादा महिलाएं थीं।


निखिल भारत उद्वास्तु समन्वय समिति के अध्यक्ष डा. सुबोध विश्वास और महासचिव एटवोकेट अंबिका राय से लेकर मतुआ गवेषक डां.विराट वैद्य और बंगाल के सबसे लोकप्रियलोककवि असीम सरकार तक ने सीमाओं के आर पार अमन चैन बहाल रखने के हक में आवाज बुलंद की तो 2003 साल के काला नागरिकता कानून रद्द करने की भी मांग की वक्ताओं ने दलित उत्पीड़न रोकने की मांग की तो सुंदरवन इलाके की महिलाओं और अन्य लोगों के हक हकूक की लड़ाई जारी रखने की भी शपथ ली।


कोलकाता में परसो और कल निकले जुलूसों की कोलकाता के टीवी चैनलों और अखबारों में कोई खबर नहीं थी।बहरहाल निखिल भारत के प्रदर्शन पर सिर्फ एक बांग्ला अखबार युगशंख ने खबर बनायी औऱ एक टीवी चैनल ने कुछ फुटेज दिखाये।आज फिर कोलकाता में बहुजनों और छात्रों का भारी जुलूस कालेज स्क्वायर से निकला।मीडिया में अभीतक यह खबर नहीं दिख रही है।


देशभर में दलितों और बहुजनों के आंदोलन की जो सुर्खियां बनती हैं और बन रही हैं,वे बंगाल में असंभव है।बंगाल में मीडिया बिना राजनीति से नत्थी बहुजनों के किसी आयोजन की खबर नहीं बनाता।


फिरभी कहना होगा कि बंगाल में हवा इस नस्ली रंगभेदी वर्चस्व के बावजूद तेजी से बदल रही है।शुरुआत नवजागरण से जुड़े भारत सभा हाल में बाबासाहेब के जाति उन्मूलन के एजंडे पर छात्रों की संगोष्ठी से हुई।


फिर यादवपुर विश्वविद्यालय,कोलकाता विश्वविद्यालय,आईआईएम कोलकाता, आईआईटी खड़गपुर से लेकर विश्वभारती के छात्र संस्थागत हत्या के शिकार रोहित वेमुला की प्रेरणा से जात पांत से आजादी की आवाज बुलंद करने लगे।


कोलकाता में लगातार तीसरे दिन दलित उत्पीड़न के खिलाफ,धर्मोन्मादी राष्ट्रवाद और हिंसा के खिलाफ, नागरिकता कानून के खिलाफ देशभर के विभाजन पीड़ित बंगाली शरणार्थियों के साथ सात बंगाल के सुंदरवन इलाके की बहुजन शरणार्थी आबादी के हकहकूक के लिए जो जुलूस निकले और खास तौर पर शरणार्थी जुलूस में हजारों महिलाओं की भागेदारी इस बदलती हुई हवा के सबूत हैं,जिसे मीडिया दर्ज करने से इंकार कर रहा है।


उस पार बांग्लादेश तेजी से धर्मनिरपेक्ष,लोकतातांत्रिक और प्रगतिशील ताकतों के हाथों से बेदखल होकर इस्लामी आतंकवादियों के हवाले हो रहा है।


जो ताकतें,जो रजाकर वाहिनी 1971 के नरसंहार और थोक देशव्यापी बलात्कार अभियान में हमलावर हत्यारी पाक फौजों से बढ चढ़कर कहर बरपा रही थीं,जो बांग्लादेश की स्वतंत्रता और उसमें भारत की भूमिक के सख्त खिलाफ रही हैं,वे अब बांग्लादेश में युद्धअपराधियों की फांसी के बाद हर हालत में वहां अबभी रह गये करीब ढाई करोड़ हिंदुओं,बौद्धों,ईसाइयों,आदिवासियों के सपाये के साथ साथ हसीना की सरकार के तख्ता पलट और बंगालादेश में धर्मनिरपेक्ष लोकतातांत्रिक प्रगतिशील ताकतों का सफाया करने पर आमादा हैं।


वे बांग्ला राष्ट्वाद की बजाय इस्लामी राष्ट्रवाद के तहत बांग्लादेश को विशुद्ध इस्लामी राष्ट्र बनाने के लिए गैरमुसलमानों का सफाया कर देना चाहते हैं और ग्लोबल आतंकगिरोह इनके जरिये बांग्लादेश को तेजी से सीरिया बनाने लगे हैं।


यह मसला अब सिर्फ अल्पसंख्यक उत्पीड़न,बेदखली और नरसंहार तक सीमाबद्ध नहीं है।सीरिया ने जिसतरह दुनियाभर में शरणार्थी सैलाब पैदा कर दिया और अभूतपूर्व हिंसा,आतंक और नरसंहार का ग्लोबीकरण कर दिया,जिस आग से समूचा यूरोप जल रहा है सिर्फ अरब वसंत के शिकंजे में फंसी अरब दुनिया नहीं,वैसा कुछ बांग्लादेश में दोहराने की तैयारी है।


सीरिया जिसतरह आतंकवादियों के शिकंजे में एक बेहद रणनीतिक भूगोल है,बांग्लादेश भी वही बनने जा रहा है।जो देर सवेर सीरिया से ज्यादा विस्पोटक बनने जा रहा है।


इससे शरणार्थी समस्या तो जटिल होगी ही,भारत और एशिया के दूसरे देशों में युद्ध और गृहयुद्ध का माहौल तैयार हो रहा है।


सीमावर्ती राज्यों बंगाल,बिहार,असम,समूचे पूर्वोत्तर में इन्हीं धर्मोन्मादी जिहादियों की गहरी पैठ हो गयी है,जिससे भारत में कहीं भी कुछभी घटित हो सकता है।


असम और पूर्वोत्तर में पहले से अनेक भारतविरोधी संगठन सक्रिय हैं और विभिन्न राज्यों में सत्ता में भी उनकी भागेदारी है।


अब इन राज्यों में या बंगाल और बिहार में स्लीपिंग सेल,शेल्टर का जो आलम है,बांग्लादेश के लगातार सीरिया बनते जाने के बाद कल असम में कोकराझाड़ में जो आतंकवादी हमला हो गया,उसी तर्ज पर कहां कौन सा आतंकवादी गिरोह क्या करेगा,इसका अंदाजा लगाया नहीं जा सकता।


हालातत हसीना सरकार के नियंत्रण से बाहर हैं और इसी के खिलाफ शरणार्थियों के महाजुलूस को जैसे ब्लैक आउट कर दिया गया,वह बंगाल के सभी क्षेत्रों में काबिज सत्तावर्ग की मानसिकता है,जिसने पूर्वी बंगाल को भारत विभाजन के जरिये भारत से सिर्प अलहदा नहीं किया,वहां की बहुजन दलित आबादी को इतिहास भूगोल के दायरे से बाहर करने में कोई कसर नहीं छोड़ी।


विभिन्न राज्यों में बसे शरणर्थी फिर बी बेहतर हालत में हैं जहां उन्हें कमोबेश पुनर्वास और रोजगार मिला है।लेकिन बंगाल में पुनर्वास के नाम पर घर के लिए जमीन का पट्टा पुराने शरणार्थी शिविरों रानाघाट,धुबुलिया, ताहेर पुर और त्रिवेणी जैसे इक्के दुक्के इलाके में दिया गया।


शरणार्थियों ने कोलकाता के उत्तर दक्षिण पूर्व पश्चिम में हर उपनगर कस्बे में जो सैकड़ो कालोनियां बसायीं,उनको राजनीतिक वोटबैक बनाने के अलावा कुछ किया नहीं है।


1947 के विभाजन के बाद जो शरणार्थी बंगाल में रह गये और खासतौर पर जो 1971 के बाद आये,उनको शत्रु समझता है बंगाल का सत्तावर्ग।


इसी वजह से बंगाल के सत्ता वर्ग ने उनकी नागरिकता,पुनर्वास और संरक्षण की कोई आवाज नहीं उठायी और विभिन्न राज्यों में बसे इन शरणार्थियों के देश निकाले के लिए बंगाली सत्ता वर्ग की सर्वदलीय सहमति के साथ 2003 के नागरिकता संशोधन कानून के तहत इन्हें एकमुश्त बेनागरिक कीड़े मकोड़ो में तब्दील कर दिया गया,जिन्हें कहीं भी कभी भी कुचला जा सकता है।


और खास बात ये हैं कि ये विभाजन पीड़ित हिंदू शरणार्थी अपने हिंदुत्व के खातिर धर्मांतरण से बचने के लिए नरकयंत्रणा बर्दाशत करके भारत आये और इनमें से निनानब्वे फीसद वे दलित हैं जो हरिचांद गुरुचांद ठाकुर की अगुवाई में दलित आंदोलन में शामिल थे तो इन्हींके नेता जोगेन्द्र नाथ मंडल और मुकुन्द बिहारी मल्लिक की अगुवाी में पूर्वी बंगाल ने बाबासाहेब अंबेडकर को चुनकर संसद भेजा।


बांग्लादेश के इस्लामी आतंकवादी ही नहीं,भारत में बहुजनों के सफाये पर तुले सत्तावर्ग विभाजनपीड़ित हिंदुओं के सफाये पर आमादा है।


बंगाल का शरणार्थी आंदोलन अब तक विशुद्ध तौर पर राजनीतिक रहा है।

सत्ता वर्ग की राजनीति के तहत बंगाल में सत्तावर्ग के हितों के मुताबिक शरणार्थी और दलितआंदोलन होते रहे हैं।इसलिए बंगाल में बहुजनों के हित में बदलाव की बयार भी निषिद्ध है।


बाकी देश में दलितों,शरणार्थियों और बहुजनों,आदिवासियों और अल्पसख्यकों के हक हकूक के आंदोलन को जिस तरह सभी वर्गों को समर्थन मिलता है,बंगाल में वह असंभव है।

निखल भारत बंगाली उद्वास्तु समिति अराजनीतिक संगठन है और बारत के बाइस राज्यों में उसके सक्रिय संगठन हैं।उत्तर भारत से लेकर महाराष्ट्र और दंडकारण्य,आंध्र और कर्नाटक,असम और त्रिपुरा में वे शरणार्थियों के हक हकूक का आंदोलन चला रहे हैं।हाल में उन्होंने छत्तसगढ़ विधानसभा का घेराव किया और असम और त्रिपुरा में बी उन्हें भारी समर्थन मिला है।

उनके कोलकाता अभियान की भारी कामयाबी और रलागतार छात्रों और युवाओं के समर्थन के साथ तेज हो रहे अंबेडकरी आंदोलन की सुर्खियां भले न बने,अब यह तयहै कि बंगाल में भी हवा बदल रही है और इतिहाल गवाह है कि बंगाल की वहा का असर बाकी देश पर बेहद गहरा और व्यापक होता है।


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

কলরব মনুষত্বের কোলকাতার রাজপথে

Previous: बांग्लादेश के इस्लामी आतंकवादी ही नहीं,भारत में बहुजनों के सफाये पर तुले सत्तावर्ग विभाजनपीड़ित हिंदुओं के सफाये पर आमादा है। कोलकाता में लगातार तीन दिन बहुजनों का भारी प्रदर्शन विभाजन पीड़ितों ने धर्मोन्माद के खिलाफ ऐतिहासिक जुलूस निकाला।हजारों महिलाएं और मतुआ शामिल थे इस जुलूस में।बंगाल में हवा बदली तो बाकी देश पर असर लाजिमी। तेजी से सीरिया बन रहे बांग्लादेश के धर्मोन्म�
$
0
0

हस्तक्षेप के संचालन में छोटी राशि से सहयोग दें




--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

NIKHIL BHARAT stands with Bleeding Humanity

Next: मूर्तियों के तिलिस्म से रिहाई के बिना मुक्ति की कोई दिशा नहीं है। केसरिया सुनामी में विचारधारा और प्रतिबद्धता उसीतरह बहने लगी है जैसे बंगाल की रचनाधर्मिता,विचारधारा और प्रतिबद्धता की मुख्यधारा सत्ता में निष्णात हुई है। भारत और बांग्लादेश के राष्ट्रगान रवींद्रनाथ हैं,तो यह महज संजोग नहीं है।साझा चूल्हा और साझे इतिहास की वैज्ञानिक रचनादृष्टि की वजह से रवींद्र सार्वभौम हैं।ल

मूर्तियों के तिलिस्म से रिहाई के बिना मुक्ति की कोई दिशा नहीं है। केसरिया सुनामी में विचारधारा और प्रतिबद्धता उसीतरह बहने लगी है जैसे बंगाल की रचनाधर्मिता,विचारधारा और प्रतिबद्धता की मुख्यधारा सत्ता में निष्णात हुई है। भारत और बांग्लादेश के राष्ट्रगान रवींद्रनाथ हैं,तो यह महज संजोग नहीं है।साझा चूल्हा और साझे इतिहास की वैज्ञानिक रचनादृष्टि की वजह से रवींद्र सार्वभौम हैं।ल

$
0
0

मूर्तियों के तिलिस्म से रिहाई के बिना मुक्ति की कोई दिशा नहीं है।


केसरिया सुनामी में विचारधारा और प्रतिबद्धता उसीतरह बहने लगी है जैसे बंगाल की रचनाधर्मिता,विचारधारा और प्रतिबद्धता की मुख्यधारा सत्ता में निष्णात हुई है।


भारत और बांग्लादेश के राष्ट्रगान रवींद्रनाथ हैं,तो यह महज संजोग नहीं है।साझा चूल्हा और साझे  इतिहास की वैज्ञानिक रचनादृष्टि की वजह से रवींद्र सार्वभौम हैं।लेकिन निरीश्वर वाद के बुद्धं शरणं गच्छामि के महाकवि को हमने उसी तरह मूर्ति में तब्दील कर दिया है,जैसे समता,न्याय,प्रेम,सत्य और अहिंसा के महानायक गौतम बुद्ध को हमने ईश्वर बना दिया है और आज भी हम रोज रोज मूर्तियां गढ़ रहे हैं और उन्ही मूर्तियों को विसर्जित करने का महोत्सव जी रहे हैं।


अब रचनाधर्मिता का मकसद मनुष्य की मुक्ति नहीं है,हमारी रचनाधर्मिता अब सत्ता सान्निध्य का पर्याय है जो क्रयक्षमता का सृजन है।सबसे खतरनाक बात जो है ,वह पाश बेहत साफ साफ लिख गये हैं,सबसे खतरनाक है ख्वाबों का मर जाना और हमारे माध्यमों और विधायों में किसी ख्वाब की लाश की भी अब कोई जगह नहीं है और हम सिर्फ मूर्ति बना और तोड़ रहे हैं।


मर्यादा पुरुषोत्तम की यह नियति है कि उनके नाम का जयघोष करते हुए हत्यारी फौजें गोमाता और गंगा की सौगंध खाकर दसों दिशाओं में मनुष्यता और प्रकृति को रौंद रही हैं।


गांधी की नियति मूर्ति बनने की रही हैं तो उनकी वे मूर्तियां टूटनी ही थी। उन्हीं के हत्यारों की मूर्तियां अब प्रचलन में हैं।

अब अंबेडकर की बारी है।


न जाने किस किसकी बारी है।



पलाश विश्वास

कल भारत और बांग्लादेश में चंद्रमा के हिसाब से जो बांग्ला कैलेंडर अब भी प्रचलित है,उसके मुताबिक श्रावण महीने की बाइस तारीख थी,जो बंगाल में रवींद्रनाथ की पुण्यतिथि की वजह से बाइसे श्रावण पर्व में तब्दील है।बाइसे श्रावण मृणाल सेन निर्देशित बहुचर्चित फिल्म भी है।


दुनियाभर में जहां भी बांग्लाभाषी जनता है,शरणार्थी,प्रवासी,भद्रजन और बहुजन,अछूत,उन सबने फिर रवींद्रनाथ को फिर याद किया।भारत तीर्थ में सभी नस्लों राष्ट्रीयताओं के विलय के इतिहासबोध पर भारतीय राष्ट्रीयता के जनक अगर कोई हैं तो वंदेमातरम के हिंदुत्व के ऋषि बंकिम नहीं,रवींद्रनाथ हैं।


बाकी भारत में भी उनकी प्रासंगिकता बहुलता विविधता और धम्म पंचशील आधारित विश्वबंधुत्व के समता और न्याय केंद्रित बाउल फकीर संत परंपरा की उनकी कविता दृष्टि की वजह से आज विघटनकारी हत्यारी धर्मोन्मादी अंध राष्ट्रीयता के मुक्तबाजार के प्रतिरोध में सबसे अहम है।


आज सुबह बांग्ला के सबसे लोकप्रिय अखबार आनंदबाजार पत्रिका में महाश्वेता देवी की बहन  सोमा मुखोपाध्याय का बयान पढ़ने के बाद मन भारी हो गया है।


महाश्वेता दी की स्मृति में 28 जुलाई को गोल्फ ग्रीन के उदय सदन में उनके परिजनों ने एक शोकसभा का आयोजन किया जिसमें राज्य सरकार के तमाम मंत्री, सिने कलाकार और सत्तादल के नेता तो उपस्थित हुए लेकिन एक भी लेखक हाजिर न था।


सोमा की शिकायत है कि महाश्वेता दी की अस्वस्थता,उनकी मृत्यु और उनकी अंत्येष्टि के वक्त भी कोई लेखक कवि उनके साथ नहीं था।हम तो अपराद बोध में जी रहे थे कि परिवर्तन के बाद उनसे सारा संपर्क सूत्र टूट गया और इसी वजह से नवारुण दा के साथ भी छूट गया।


फिरभी नवारुण दा के अंतिम समय में उनके सारे साथी और लेखक कलाकार लोग हाजिर थे क्योंकि वहां सत्ता का कोई हतस्तक्षेप नहीं था।


महाश्वेता दी की चिकित्सा और अंत्येष्टि राजकीय हो गयी तो अब उनकी स्मृति भी राजकीय है,जिसमें आम जनता,उनके साथियों और लेखक कलाकारों की कोई भागेदारी नहीं है।


गनीमत है कि महाश्वेता दी सिर्फ बंगाली लेखिका नहीं रही हैं और भारत और भारत भर की उत्पीड़ित वंचित शोषित जनता की मुक्ति की लड़ाई उनकी कथा,व्यथा और प्रतिबद्धता है।गनीमत है कि सत्ता उनके इस अखिल भारतीय कृतित्व व्यकित्व को निगल नहीं सकी।


सोमा जी ने एक और गंभीर शिकायत की है उनके बारे में,जिन्होंने महाश्वेता दी को सीढ़ी बनाकर कामयाबी और हैसियत हासिल की,वे लोग आखिरकार उनके साथ नहीं थे और उन्हीं की वजह से जो उनके संघर्ष में दशकों से उनके साथी रहे हैं,उनका साथ छूट गया और उन्होंने कामयाबी और हैसियत मिलते ही दीदी का साथ छोड़ दिया।हिंदी में भी ऐसे विचित्र किस्म के लोग हैं,जिनका नाम बताये बिना उनकी पहचान साफ है और इनमें से कई ने तो दीदी से अंतरंगता के लिए हम जैसे नाचीज की मित्रता का दोहन किया और अब वे हमें तो क्या खाख पहचानेंगे,वे मठाधीस बनने के बाद महाश्वेता दीदी का नाम भी नहीं लेते।


साहित्य में गिरोहबंदी और मौकापरस्ती का यह अद्भुत परिदृश्य है।महाश्वेता दी अपनी प्रखर प्रतिबद्धता के बावजूद इस दुश्चक्र से बच नहीं सकीं और अंततः अकेली रह गयी,इतनी अकेली कि हम भी चाहकर उनके साथ खड़े होने की हालत में नहीं थे क्योंकि उनतक पहुंचने से पहले सत्ता से तार बांधने की जरुरत आन पड़ी और किसी को अंतिम प्रणाम करने का भी मौका नहीं मिला चाकचौबंद राजकीय बाडा़बंदी की वजह से।नामदेव धसाल का हश्र हम जानते हैं और शैलेश मटियानी का हश्र भी ।


पुराना वह दर्द फिर समुंदर बनकर दिलोदिमाग को लहूलुहान करने लगा है।


हम गोरख पांडेय की आत्महत्या और पाश की हत्या देखने के बाद यह नरक जीने को जिंदा हैं।बेहदबे।शर्म बन चुके हैं हम और बहुत मुशकिल है इस वेवफा फिजां में हरजाई जमाने में किसी से वफा की उम्मीद भी।


सतह के नीचे से उठकर एकदम जमीन की भीतरी परतों से जिनकी रचनाधर्मिता आम लोगों के हक हकूक की आग बनने ही लगी थी कि वे इसी दुश्चक्र के शिकार हो गये।हम उस आग की विरासत से क्रमशः बेदखल होने लगे हैं और आजाद देश के हम गुलामों की गुलामी की कोई इंतंहा उसीतरह नहीं है जैसे जुल्मोसितम की कोई इंतहा नहीं है और बिकने लगी है सरफरोशी की तमन्ना भी।हर महान छवि के साथ सेल पर बिकाउ होने का टैग लग गया है।आगे पीछे सारी महानताए बाजार में बिकने लगी हैं और हम भी बिकाऊ हैं।ब्लैंकचेक के साथ खरीददार बाजार में उपयोगी माल खरीदने को कारबद्ध कतारबद्ध हैं,हवा हवाई उड़ान पर हैं विचारधाराएं,प्रतिबद्धताएं और अब कौन नहीं बिकेगा,कहना मुश्किल है।


अत्यंत प्रतिष्ठित और प्रतिबद्ध लोगों के साथ जब ऐसा हादसा होता है तो उनकी मजबूरी किसी शैलेश मटियानी की मजबूरी होती है,ऐसा भी नहीं है।केसरिया सुनामी में विचारधारा और प्रतिबद्धता उसीतरह बहने लगी हैं जैसे बंगाल की रचनाधर्मिता,विचारधारा और प्रतिबद्धता की मुख्यधारा सत्ता में निष्णात हुई हैं।नदियां सारी की सारी भले बंध गयी है लेकिन विचारधारा अबाध पूंजी प्रवाह की तरह अब प्रवाहमान हैं।


प्रेमचंद और मुक्तिबोध से लेकर नवारुण भट्टाचार्य सिर्फ रचनाधर्मिता में ही प्रासंगिक नहीं हैं,उऩकी सामाजिक सक्रियता कभी सत्तावर्ग के हितों से नत्थी होकर जनविरोधी नहीं हुई है,जैसा कि हम आज बड़े पैमाने पर होते देख रहे हैं।प्रगतिशील धर्मनिरपेक्ष संस्कृतिकर्म के एक के बाद एक स्तंभ जिस बेशर्मी से धर्मोन्मादी राष्ट्रवादी के झंडेवरदार बनते जा रहे हैं विचारधारा और प्रतिबद्धता को तिलांजलि देकर,उनके लिए महाश्वेता देवी,नामदेव धसाल और शैलेश मटियानी जैसे हमारे जिगर और वजूद के हिस्से की नियति नियत है,जो अपरिहार्य है।


इससे बड़ी बात यह है कि भारत में लोकभाषा और बोलियों में जो साहित्य रचा गया है,वास्तव में सामाजिक यथार्थ और बदलाव और प्रतिरोध की जीवनदृष्टि के नजरिये से देखा जाये तो आधुनिक भाषाओं के क्रांतिकारी उत्सवधर्मी साहित्यके मुकाबले आज भी वह भारतीय आत्मा के अंतःस्थल,हजारों पीढ़ियों की अक्लांत मुक्ति संघर्ष,सामंतवाद और साम्राज्यवाद के प्रतिरोध,इतिहासबोध और वैज्ञानिक दृष्टि के साथ साथ साझे चूल्हे की तपिश,विविधता और बहुलता का सही और वास्तविक प्रतिनिधित्व करती है।


कबीर दास,सूरदास,तुलसीदास,गुरु नानक,दादु,लालन फकीर,सूरदास,रसखान,मीराबाई जैसे हजारों पुरखों ने सत्ता से बाकायदा मुठभेड़ अपनी खालिस रचनाधर्मिता के बूते की है और असल भारतीय राष्ट्रीयता का मुख्य स्वर उसी लोक साहित्य में हैं,लोकभाषा में है,बोलियों में है,बनावटी आधुनिक भाषा,विशुध वर्तनी व्याकरण सौंदर्यबोध और आयातित आंदोलन के साहित्य में वह धारा कहीं नहीं है।हम उस विरासत से जड़े नहीं हैं।इसीलिए मातृभाषा की मृत्यु अनिवार्य है और लोक और बोलियों की महामारी है।विज्ञापन भाषा है।


रवींद्र साहित्य उसी धारा में रचा बसा है।भानुसिंह की पदावली में रवींद्र ने भक्त कवियों के स्थाई भाव और जीवन दृष्टि,भाषा शैली छंद का अनूठा प्रयोग किया तो गीतांजलि हिंदुत्व के वैदिकी आध्यात्म के बजाय गौतम बुद्ध के धम्म और चार्वाक दर्शन में रमे भारतीय संत फकीर बाउल की धर्मनिरपेक्षता, विविधता, बहुलता, सहिष्णुता, भ्रातृत्व, प्रेम,सत्य,अहिंसा और निरीश्वरवाद का गीत संकलन है जिसका स्वर वैदिकी नहीं,विशुद्ध लोक संसार है।


इसे समझे बिना हम चंडालिका,विसर्जन,रक्तकबरी,चित्रांगदा के कवि और गीतकार संगीतकार चित्रकार ब्रह्मसमाजी अछूत म्लेच्छ रवींद्रनाथ का मर्म समझ नहीं सकते।


भारत और बांग्लादेश के राष्ट्रगान रवींद्रनाथ हैं,तो यह महज संजोग नहीं है।साझा चूल्हा और साझे  इतिहास की वैज्ञानिक रचनादृष्टि की वजह से रवींद्र सार्वभौम हैं।लेकिन निरीश्वर वाद के बुद्धं शरणं गच्छामि के महाकवि को हमने उसीतरह मूर्ति में तब्दील कर दिया है,जैसे समता,न्याय,प्रेम,सत्य और अहिंसा के महानायक गौतम बुद्ध को हमने ईश्वर बना दिया है और आज भी हम रोज रोज मूर्तियां गढ़ रहे हैं और उन्ही मूर्तियों को विसर्जित करने का महोत्सव जी रहे हैं।


आजादी के बाद हम पिछले दशकों में गांधी की मूर्ति गढ़ते रहे हैं।आज हम उस गांधी मूर्ति को खंडित करने की सुनामी की पैदल फौजे हैं और देश के चप्पे चप्पे में हम गांधी के हत्यारों की मूर्तियां गढ़ रहे हैं।


यही नहीं,न्याय और समता का आंदोलन कर हे लोग इतनी हड़बड़ी में हैं कि वे जीते जी अपनी मूर्तियां गढ़ने से बाज नहीं आ रहे हैं।


तैतीस करोड़ देव देवी कम पड़ गये तो हम अवतारों की मूर्तियां बनाने लगे और आजादी के बाद हम महामानवों और महामानवियों की मूर्ति गढ़ने लगे हैं।


मूर्ति पूजा की इस भास्कर्य और विसर्जन और उन्हीं मूर्तियों के उपासना स्थलों के कर्मकांड तक सीमाबद्ध रह गया है हमारा जीवन,धर्म,समाज,राजनीति और बाजार भी।


मूर्तिपूजा का सबसे आधुनिक कर्मकर्म कांड ब्रांडिंग है,जिसपर समूचा मुक्तबाजार का तिलिस्म है।


हम इन मूर्तियों के तंत्र मंत्र यंत्र में ऐसे कैद हैं कि इस तिलिस्म का आधार,राजकाज कटकटेला अंधकार अमावस्या है,जिसकी कोई सुबह होती नहीं है और इस तिलिस्म से मुक्ति है नहीं।


विज्ञान और तकनीक ने हमारी क्रयक्षमता का क्रांतिकारी विकास किया है और हमने भोग के सारे साधन मनुष्यता और प्रकृति की कीमत पर युद्ध,गृहयुद्ध दंगा फसाद हिेंसा,घृणा,जाति वर्ण वर्चस्व रंगभेद के माध्यमों और विधाओं से हासिल कर लिया है।


अब रचनाधर्मिता का मकसद मनुष्य की मुक्ति नहीं है,हमारी रचनाधर्मिता अब सत्ता सान्निध्य का पर्याय है तो क्रयक्षमता का सृजन है।सबसे खतरनाक बात जो है ,वह पाश बेहत साफ साफ लिख गये हैं,सबसे खतरनाक है ख्वाबो का मर जाना और हमारे माध्यमों और विधायों में किसी ख्वाब की लााश के लिए भी कोई जगह नहीं है और हम सिर्फ मूर्ति बना और तोड़ रहे हैं।खुद अपनी मूर्ति बनाने की फिराक में।आत्मध्वंस का महोत्सव है।


मर्यादा पुरुषोत्तम की यह नियति है कि उनके नाम का जयघोष करते हुए हत्यारी फौजें गोमाता और गंगा की सौगंध खाकर दसों दिशाओं में मनुष्यता और प्रकृति को रौंद रही हैं।


गांधी की नियति मूर्ति बनेन की रही हैं तो उनकी वे मूर्तियां टूटनी ही थी।

अब अंबेडकर की बारी है।


न जाने किस किसकी बारी है।


महानता की यह नियति है तो हम भयानक तम दुःस्वप्न में भी महान बनने से परहेज करना चाहेंगे ताकि कोई हमारी मूर्ति कभी बनाने की सोचे भी नहीं और न हमारी मर्तियां तोड़ने की कभी नौबत आये।


वैदिकी साहित्य में आस्था प्रकृति का सान्निध्य के उत्कर्ष में रही है और मोक्ष पंचतत्व में विलीन हो जाने के बाद जीवनचक्र से प्रकृति के अनंत में समाहित होना रहा है।उपासना भी प्राकृतिक शक्तियों की रही है।


देवमंडल का सृजन हमने अपने अपने हितों के लिए,संसाधनों पर दखल के लिए किया है और हम लोग बुनियादी तौर पर सामंत हैं,जो बन सके हैं वे सत्ता में हैं और जो नहीं बन सकें,वे उस हैसियत को हासिल करने के लिए अपनी सुविधा के मुताबिक रोज रोज नये नये देव,नई नई देवियां,नये नये अवतार और ब्रांड बना रहे हैं।


ओलंपिक में दीपा कर्मकार की उपलब्धि के समाने सच यही है कि अब भी हम मदारी,सांप और जादूगरों का देश हैं।


विज्ञान और तकनीक,क्रयक्षमता और बाजार के विकास में हम लगातार मध्ययुग की गहराई में पैठते जा रहे हैं।यही राजधर्म राजकाज राजकरण धर्मोन्मादी जिहादी फासीवाद है,जिस हम महिमामंडित कर रहे हैं।

महिमामंडन की यह निरंतरता माध्यमों और विधाओं का बाजार जो है, सो है वही अब संस्कृतिकर्म है।


मूर्तियों के तिलिस्म से रिहाई के बिना मुक्ति की कोई दिशा नहीं है।



--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!
Viewing all 6050 articles
Browse latest View live




Latest Images