শিবিরের হল সভাপতিকে আটকে রেখে নির্যাতনকারীরা ছাত্রলীগের
ডেস্ক রিপোর্ট « আগের সংবাদ Why police detain Shibir boys without any offence , only because Chatra League or Hall Provost hand them over to police.This practice must stop.পরের সংবাদ» ৩১ আগস্ট ২০১৫, ১৬:৫৪ অপরাহ্ন
রাবি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) 'সৈয়দ আমীর আলী হল'- এ শিবিরের উপর হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ।
আজ সোমবার সন্ধ্যা পৌনে ৮ টার দিকে হলের বিদ্যুৎ বন্ধ করে ছাত্রলীগ এ হামলা চালায়। এসময় হল প্রাধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বহষ্কিৃত সভাপতি মাহবুবুর রহমান পলাশ ও বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামান ইমন, ছাত্রলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম বাবু, হাফিজুর রহমান হাফিজ ও সুজনের নেতৃত্বে সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের কিছু মুখোশধারী ক্যাডার বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে সৈয়দ আমীর আলী হলে হানা দেয়। তারা রুমে রুমে ঢুকে শিরির নেতা-কর্মীদের খুঁজতে থাকে। এসময় তারা হলের আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং কয়েকজনকে বেধরক মারপিট করে।
একপর্যায়ে ২০৯ নং রুমে ঢুকে আমীর আলী হল শাখা শিবিরের সভাপতি ওয়াহেদ মাহমুদকে নির্যাতন করে আটকে রাখে। এরপর তারা সৈয়দ আমীর আলী হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মুস্তাফিজুর রহমানের কক্ষে হামলা চালায়। কক্ষে দরজা-জানালা ভাংচুর করে। এতে হল প্রাধ্যক্ষ তার রুমে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরুদ্ধ হয়ে থাকেন।
মারপটি শেষে আমীর আলী হল শাখা শিবিরের সভাপতি ওয়াহেদ মাহমুদকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে সৈয়দ আমীর আলী হল প্রাধ্যক্ষ ড. মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাইনুদ্দীন ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাদেকুল ইসলাম ও রাসেল নামে তিন শিবির কর্মীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগ। সোমবার সন্ধা ৭ টার দিকে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
হল সূত্রে যানা যায়, বেশ কিছু দিন থেকে রাবির বঙ্গবন্ধু হলের ২১৫ নং রুমে অবস্থান করে আসছে সাদেকুল। সোমবার সকাল থেকে তাকে শিবির সন্দেহে জিজ্ঞাসা করে ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান পলাশ ও সিনিয়র সহ-সভাপতি মেহেদী হাসানসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এক পর্যায়ে শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করে সাদেকুল ইসলাম। এসময় তার মাধ্যমে শিবিরের সাথী মাইনুদ্দীনের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলে ক্যাম্পাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে এনে তাকেসহ রাসেলকে আটক করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পরে তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান রানার রুমে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশে সোপর্দ করে ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান রানা বলেন, তারা হলে গোপনে কার্যক্রম করে আসছিল। তাই বিভন্ন হলে অভিযান ও তাদেরকে চিহ্নিত করে পুলিশে সোপর্দ করা হচ্ছে।
এ বিষয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল প্রাধ্যক্ষ এস এম জাহিদ হোসেন বলেন, তারা নিজেই শিবিরের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেওয়ায় তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
মতিহার থানার ওসি হুমায়ন কবির বলেন, আমীর আলী হলে একটু সমস্যা হয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। বঙ্গবন্ধু হলে তিন শিক্ষার্থীকে শিবির আখ্যা দিয়ে আমাদের কাছে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগ। তাদেরকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা পৌনে ৮ টার দিকে হলের বিদ্যুৎ বন্ধ করে ছাত্রলীগ এ হামলা চালায়। এসময় হল প্রাধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বহষ্কিৃত সভাপতি মাহবুবুর রহমান পলাশ ও বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামান ইমন, ছাত্রলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম বাবু, হাফিজুর রহমান হাফিজ ও সুজনের নেতৃত্বে সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের কিছু মুখোশধারী ক্যাডার বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে সৈয়দ আমীর আলী হলে হানা দেয়। তারা রুমে রুমে ঢুকে শিরির নেতা-কর্মীদের খুঁজতে থাকে। এসময় তারা হলের আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং কয়েকজনকে বেধরক মারপিট করে।
একপর্যায়ে ২০৯ নং রুমে ঢুকে আমীর আলী হল শাখা শিবিরের সভাপতি ওয়াহেদ মাহমুদকে নির্যাতন করে আটকে রাখে। এরপর তারা সৈয়দ আমীর আলী হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মুস্তাফিজুর রহমানের কক্ষে হামলা চালায়। কক্ষে দরজা-জানালা ভাংচুর করে। এতে হল প্রাধ্যক্ষ তার রুমে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরুদ্ধ হয়ে থাকেন।
মারপটি শেষে আমীর আলী হল শাখা শিবিরের সভাপতি ওয়াহেদ মাহমুদকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে সৈয়দ আমীর আলী হল প্রাধ্যক্ষ ড. মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাইনুদ্দীন ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাদেকুল ইসলাম ও রাসেল নামে তিন শিবির কর্মীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগ। সোমবার সন্ধা ৭ টার দিকে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
হল সূত্রে যানা যায়, বেশ কিছু দিন থেকে রাবির বঙ্গবন্ধু হলের ২১৫ নং রুমে অবস্থান করে আসছে সাদেকুল। সোমবার সকাল থেকে তাকে শিবির সন্দেহে জিজ্ঞাসা করে ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান পলাশ ও সিনিয়র সহ-সভাপতি মেহেদী হাসানসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এক পর্যায়ে শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করে সাদেকুল ইসলাম। এসময় তার মাধ্যমে শিবিরের সাথী মাইনুদ্দীনের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলে ক্যাম্পাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে এনে তাকেসহ রাসেলকে আটক করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পরে তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান রানার রুমে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশে সোপর্দ করে ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান রানা বলেন, তারা হলে গোপনে কার্যক্রম করে আসছিল। তাই বিভন্ন হলে অভিযান ও তাদেরকে চিহ্নিত করে পুলিশে সোপর্দ করা হচ্ছে।
এ বিষয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল প্রাধ্যক্ষ এস এম জাহিদ হোসেন বলেন, তারা নিজেই শিবিরের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেওয়ায় তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
মতিহার থানার ওসি হুমায়ন কবির বলেন, আমীর আলী হলে একটু সমস্যা হয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। বঙ্গবন্ধু হলে তিন শিক্ষার্থীকে শিবির আখ্যা দিয়ে আমাদের কাছে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগ। তাদেরকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
__._,_.___
Posted by: Shah Abdul Hannan <shah_abdul_hannan@yahoo.com>
Pl see my blogs;
Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!