মেহনতী মানুষের মৃত্যু নেই,বন্ধু!
মোদি সরকারের শ্রমনীতির প্রতিবাদে দশটি প্রভাবশালী ট্রেড ইউনিয়নের ডাকা একদিনের 'ভারত বন্ধ'কর্মসূচিতে বুধবার থমকে আছে পুরো ভারত।
১৫ কোটি শ্রমিকের সকাল-সন্ধ্যা ধর্মঘটে ভারতজুড়ে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে।
মরণ ঘুম ভেঙ্গে জাগলো আবার মাটিতে ফলানো লক্ষ্মী শিষ
মরণ ঘুম ভেঙ্গে জাগলো আবার কাস্তে হাতুড়ি তারা
পথে পথে হাতে হাত রেখে আবার শ্লোগান.
পথে পথে মিছিলি মিছিলে পদাতিকের দেখা.
পাতালঘরে সুড়ুঙে বন্দিনি নন্দিনী.
সব চিত্কারের পরাণে ঠিকানা লেখা আছে.
আসুন আমরা সবাই মিলে ধর্ম ও জাতপাতের বন্ধন মুক্ত এক নুতন ভারত বানাই।
পলাশ বিশ্বাস
১৫ কোটি শ্রমিকের সকাল-সন্ধ্যা ধর্মঘটে ভারতজুড়ে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে।
আসুন আমরা সবাই মিলে ধর্ম ও জাতপাতের বন্ধন মুক্ত এক নুতন ভারত বানাই।
ঘুম ভাঙ্গলেই সূর্যোদয়.
ঘুম ভাঙ্গলেই আবার সহর.
পাতালঘরে সুড়ুঙে বন্দিনি নন্দিনী.
সব চিত্কারের পরাণে ঠিকানা লেখা আছে.
প্রেমের সেই চিঠি হাত পেতে নিতে হলে
হতে হয় ঝড়ের মুখোমুখি.
নদীর দ্যাশে,সাইক্লোনের দ্যাশে,বাদাবনের দ্যাশে-
এই এতকাল মরণঘুমে ঘুমিয়ে কাটলো দিনকাল.
সব শ্যাষ.
তবু শেষ হয়নি কুিছুই.
পথে পথে হাতে হাত রেখে আবার শ্লোগান.
পথে পথে মিছিলি মিছিলে পদাতিকের দেখা.
মেহনতী মানুষের মৃত্যু নেই,বন্ধু
মরে মরেই জীবনডা শ্যাষ.
সব শ্যাষ.
তবু শ্যাষ হয়নি কিছুই.
মরণঘুম ভেঙ্গেছে এবার.
পথে পথে হাতে হাত রেখে আবার শ্লোগান.
পথে পথে মিছিলি মিছিলে পদাতিকের দেখা.
মেহনতী মানুষের মৃত্যু নেই,বন্ধু!
কখনও কখনও শিশির মুুখ বেশী টাইট্ করে লাগাতে গেলে প্যাঁচ্ কেটে যায় । বহুদিনের প্রবাদ ।
মোদি সরকারের শ্রমনীতির প্রতিবাদে দশটি প্রভাবশালী ট্রেড ইউনিয়নের ডাকা একদিনের 'ভারত বন্ধ'কর্মসূচিতে বুধবার থমকে আছে পুরো ভারত।
ধর্মঘট সফল করতে গত দুই মাস ধরেই সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলির তরফে প্রচারণা চালানো হয়েছিল।
রাজনৈতিকভাবে বিজেপি এবং তৃণমূল ছাড়া দেশের বাকি প্রধান দলগুলি শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের কারণ দেখিয়ে এই ধর্মঘটকে সমর্থন করায় পশ্চিমবঙ্গসহ দেশের নানা প্রান্তে স্বাভাবিক জনজীবন ব্যাহত হয়েছে।
তবে ধর্মঘটে আওতা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে দুধ, পানি, বিদ্যুৎ, হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, গণমাধ্যমসহ জরুরি পরিষেবাকে।
পশ্চিমবঙ্গে এদিন সকাল থেকেই ধর্মঘটের সমর্থনে রাস্তায় নামে ধর্মঘট সমর্থনকারীরা। ধর্মঘট রুখতে মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে রাস্তায় মোতায়েন রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।
স্বাভাবিকভাবেই সকাল থেকেই রাজ্যটির একাধিক জায়গায় ধর্মঘট সমর্থনকারীদের সঙ্গে হাতাহাতি বাধে পুলিশের সঙ্গে। শিয়ালদহ কিংবা হাওড়া সেকশনে একাধিক জায়গায় ধর্মঘট সমর্থনকারীরা রেললাইনের ওপরে বসে পড়ায় ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে।
ভারতজুড়ে কমপক্ষে ১৫ কোটি কর্মজীবী আজকের ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন বলে জানিয়েছে ভারতের পত্রিকাগুলো। বুধবার সকাল ছয়টা থেকে শুরু হওয়া দিনভর এই ধর্মঘটে বিঘ্নিত হচ্ছে ভারতের বিভিন্ন বাণিজ্যিক পরিষেবা। এদিন সকালে পুরো ভারত জুড়েই অসংখ্য ব্যাংকের দরজা খোলেনি। ধর্মঘটে আক্রান্ত হয়েছে পরিবহন সেক্টরও। বিভিন্ন জায়গায় বিঘ্নিত হচ্ছে রেল চলাচল।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ধর্মঘটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বুধবার কলকাতায় কোথাও কোথাও ধর্মঘটকারীদের সঙ্গে পুলিশ এবং রাজ্যের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের সংঘর্ষ হয়। কলকাতায় অধিকাংশ ব্যাংকই বন্ধ। এছাড়া বন্ধ রয়েছে গণপরিবহন, দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
বর্তমান বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের বিভিন্ন অর্থনৈতিক নীতির বিরোধিতায় বেশ কিছুদিন ধরেই সরব ট্রেড ইউনিয়নগুলো। এর মধ্যেই অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রী অরুন জেটলির সঙ্গে আলোচনা ভেস্তে গেলে বুধবার ধর্মঘটের ডাক দেয় দশটি প্রভাবশালী ট্রেড ইউনিয়নের জোট। তবে বিজেপি অনুগত ভারতীয় মজদুর সংঘ এবং ন্যাশনাল ফ্রন্ট অব ট্রেড ইউনিয়ন এই ধর্মঘটে যোগ দেয়নি।
বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করে দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে অর্থনৈতিক এবং শ্রম খাতে ব্যাপক সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
কিন্তু তার সংস্কার কর্মসূচি শ্রমিক স্বার্থ বিরোধী এবং কর্পোরেট স্বার্থের অনুকূলে বলে এর বিরোধিতা করছে ট্রেড ইউনিয়নগুলো। তাদের সমর্থন দিচ্ছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো।
এ পরিস্থিতিতে থমকে আছে ভারতের অর্থনীতি। চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে কাঙ্ক্ষিত সাত শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে ভারতের অর্থনীতি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন শ্রমবাজারে প্রবেশ করা লাখ লাখ যুব ভারতীয়দের জন্য কাজের সুযোগ সৃষ্টি করাই এ মুহূর্তে সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
একাধিক জায়গায় রেলের তারের ওপরে কলাপাতা ফেলে দেওয়ার ফলেও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে রেল পরিষেবা। বেশ কয়েকটি স্টেশনে এক্সপ্রেস ট্রেন দাঁড়িয়ে পড়ে, ফলে সমস্যার মুখে পড়ে বহু যাত্রী।
এদিকে, সোদপুরে ধর্মঘট সমর্থনকারী ও বিরোধীদের মধ্যে পাথর ছোঁড়াছুঁড়িতে এক নারী আহত হয়েছেন।
এছাড়াও করুণাময়ী, যাদবপুর, বসিরহাট, হাওড়া, বারুইপুর সহ একাধিক স্থানে পুলিশের সঙ্গে ধর্মঘট সমর্থনকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সকাল থেকেই অধিকাংশ স্কুল-কলেজ, দোকান-পাট বন্ধ রয়েছে।
তবে কলকাতার দমদম বিমান বন্দরে এখনও পর্যন্ত ধর্মঘটের কোন প্রভাব পড়েনি। কলকাতাসহ রাজ্যের অন্যত্র রাস্তায় সরকারি বাস নামলেও বেসরকারি বাসের সংখ্যা কম। বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় সরকারি বাসের চালককে মাথায় হেলমেট পড়ে বাস চালাতে দেখা যায়।
যানবাহন থাকলেও তাতে যাত্রীর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা।অন্যদিকে রাজ্যের প্রতিটি সরকারি অফিসে কর্মীদের উপস্থিতি ধরে রাখতে নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে অনুপস্থিতির উপযুক্ত কারণ না দেখাতে পারলে একদিনের বেতন কাটা যাবে এবং প্রয়োজনে ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
সেই মতো রাজ্য প্রশাসনের সদর দপ্তর নবান্নসহ অনেক সরকারি অফিসেই রাত কাটান কর্মচারীরা। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি কেরল, হিমাচল প্রদেশ, দিল্লি, কর্নাটকসহ কয়েকটি রাজ্যেও ধর্মঘটের সামান্য প্রভাব পড়েছে।
দিল্লিতে এদিন বাস, সিএনজি চলাচল স্বাভাবিক ছিল না। কেরলের রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যা অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক কম।
রাজ্যটির তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টর বলে পরিচিত টেকনোপার্ক এবং ইনফো পার্কে উপস্থিতির হার কম। হিমাচল প্রদেশে রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যা অনেক কম থাকলেও রাজ্য সরকারের অফিস এবং স্কুল-কলেজ পরিষেবা এখনও স্বাভাবিক আছে। যদিও তামিলনাড়ুতে ধর্মঘটের তেমন কোন প্রভাব পড়েনি।
ধর্মঘটে দাদাগিরি:সিটুর মিছিলে হামলা, হকি স্টিক হাতে তৃণমূলের ...
abpananda.abplive.in/.../General-strike-chaos-at-Kandi-Jamuria-and-othe...
৪ ঘন্টা আগে - সাধারণ ধর্মঘটেভালই সাড়া মিলেছে মুর্শিদাবাদে। কান্দি বাসস্ট্যান্ডে সকালে সিটুর মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ধর্মঘট সমর্থনকারীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় তৃণমূল কর্মীদের। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এদিকে, জেলায় সরকারি বাস চললেও, যাত্রী কম।বেসরকারি বাস চলাচল পুরোপুরি ...
ধর্মঘটে শহরেও উত্তেজনা, ধর্মতলায় খণ্ডযুদ্ধ, করুণাময়ীতে ...
abpananda.abplive.in/.../Kolkata-General-strike-chaoses-in-few-pockets-...
৩ ঘন্টা আগে - ধর্মঘট রুখতে সরকারের যাবতীয় প্রচেষ্টা সত্ত্বেও রাজ্যে সিটু-আইএনটিইউসি-র ধর্মঘট প্রায় সর্বাত্মক। বাস চললেও, নগণ্য যাত্রী। বহু এলাকায় বন্ধ দোকানপাট। শহরে গ্রেফতার বহু।
Arnab Gangulyএই বন্ধ, কোন রাজনৈতিক দলের বন্ধ নয়, আমরা যারা বিভিন্ন শিল্পে কাজ কর্ম করি, সংগঠিত বা অসংঠিত শ্রমিক, তাদের বন্ধ। এতে রাজনৈতিক দল গুলির মাথা ঘামানোর কারন নেই। প্রসঙ্গত আমাদের অফিসে কিন্তু বি এম এস ই বন্ধের পোস্টার দিয়েছিল। এখন সমর্থন সরিয়ে নিলেও, বাস্তবে নিরুচ্চার সমর্থন করছেই। ভারত বর্ষের প্রধান ১০ টি ট্রেড ইউনিয়ন বন্ধ ডেকেছে,যাতে ডান এবং বাম দুই মতাদর্শের লোক জন ই আছেন।
রাজ্য, শহরে ধর্মঘটের ব্যাপক প্রভাব, শুনশান রাস্তায় পুলিস শাসক-বিরোধীদের দাপাদাপি, হামলা-মারামারিতে উত্তপ্ত রাজ্য, প্রভাব কম দেশে LIVE
By Somnath| Last Updated: Wednesday, September 2, 2015 - 13:06
বনধে রক্ত ঝরল বহরমপুরে। শাসকের লাঠি। আর পুলিসের লাঠির সাঁড়াশি আক্রমণ। পুলিসের লাঠিতে মুখ ফেটে রক্ত। জখম সিপিএমের জোনাল কমিটির সম্পাদক গণেশ সরকার।
হামলা আর পাল্টা হামলায় তপ্ত বহরমপুর। তৃণমূলের মুর্শিদাবাদ জেলা সভাপতি মান্নান হোসেনের গাড়িতে ভাঙচুর। সিপিএমের দলীয় পতাকার ডান্ডা দিয়ে ভাঙা হয় গাড়ির কাচ।
সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসে ঢুকে বনধ বিরোধীদের তাণ্ডব। ঠায় দাঁড়িয়ে দেখল পুলিস। একেবারে চুপচাপ। আর পুলিসের সামনেই পার্টি অফিস লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়ল বনধ বিরোধীরা। পিছন দিক দিয়ে পার্টি অফিসে ঢুকে হামলা। বনধ বিরোধীদের আক্রোশ থেকে রেহাই পায়নি নিরীহ বাইক আর সাইকেল। যত কাণ্ড আজ বহরমপুরেই। সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসের পাশের মাঠে দাঁড় করানো ছিল বাম কর্মী সমর্থকদের সাইকেল আর বাইক। বনধ বিরোধীরা বাইকে ভাঙচুর চালিয়ে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। সাইকেল তুলে আছাড়।
** সকাল ১০.১৫। প্রাক্তন সিপিআইএম সাংসদ মইনুল হাসানের ওপর পুলিসের লাঠিচার্জ। রক্তাক্ত বহরমপুর।
** সকাল ১০.০০। বহরমপুরে সিপিআইএমের মিছিলে তৃণমূলের হামলা। বনধ সমর্থনকারীদের ওপর ইট বৃষ্টি। বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মার সিপিআইএমের কর্মিকে। অভিযুক্ত তৃণমূল।
** সকাল ৯.৫০। হাওড়ামুখী রাজধানি আটকে রয়েছে বর্ধমান স্টেশনে।
** সকাল ৯.৪০। রামগড়ে সিপিএম কার্যলয়ে ভাঙচুর। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে।
** সকাল ৯.৩০। ভ্যাবলা স্টেশনে সংঘর্ষ । বনধ সমর্থকারীদের সঙ্গে পুলিসের হাতাহাতি। তৃণমূল কর্মীরা বনধ সমর্থকদের পুকুরে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ।
** সকাল ৯.২০। ধর্মঘটে উত্তপ্ত বহরমপুর। বহরমপুরে রাস্তায় বাইকবাহিনীর তাণ্ডব। সিপিএম অফিসের সামনে মিছিলে হামলা। আহত ১ সিপিএম কর্মী। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
** সকাল ৯.১০। সোদপুরে রেল অবরোধ। অবরোধ নিয়ে বচসা নিত্যযাত্রী ও অবরোধকারীদের মধ্যে। দুপক্ষের মধ্যে ইট ছোঁড়াছুঁড়ি। ১ মহিলা সহ দুই যাত্রী জখম।
** সকাল ৯.০৫। গড়িয়া স্টেশনে সিপিএমের মিছিলে হামলা। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আহত ১ সিপিএম কর্মী।
** সকাল ৮.৫০। যাদবপুরে অবরোধে উত্তেজনা। বাম সমর্থকদের অবরোধ। গাড়ি আটকানো নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে ঝেমেলা চলে। দু পক্ষকে হটিয়ে দেয় পুলিস।
** সকাল ৮.৪০। ধর্মঘট ঘিরে তারাতলায় উত্তেজনা। সিটু-আইএনটিটিউসি মধ্যে বচসা।
** সকাল ৮.৩০। মুর্শিদাবাদের কান্দিতে উত্তেজনা। কান্দি বাস স্ট্যান্ডের কাছে সিপিএম মিছিলে হামলার অভিযোগ। সিপিএমের পতাকা ছেঁড়ার অভিযোগ।
** সকাল ৮. ২৫। রামপুরহাটে রেল অবরোধ। অবরোধ হটিয়ে দিল পুলিস।
** সকাল ৮.২০। ধর্মঘটে মেট্রো পরিষেবা স্বাভাবিক। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় যাত্রী সংখ্যা কম।
** সকাল ৮.১০। ধর্মঘটের দিনে একেবারে স্বাভাবিক সেক্টর ফাইভের কর্মব্যস্ততা। রাস্তাঘাট ফাঁকা থাকলেও, তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে হাজিরা প্রায় একশো শতাংশ। BPO গুলিও চলছে স্বাভাবিক ছন্দে।
** সকাল ৮.০০। যাদবপুরে কম চলছে বেসরকারি বাস। এদিকে দিনের সেরা ছবি, হেলমেট পরে বাস চালচ্ছেন ড্রাইভার। বনধের দিনে মাথা বাঁচানোর জন্যই হেলমেট পরেছেন বলে জানান সরকারি বাস ড্রাইভার। যাদবপুরে অন্যান্য দিনের তুলনায় রাস্তাঘাটে যাত্রী সংখ্যা কম।
** সকাল ৭.৫০। শ্যামবাজারে ধর্মঘট নিয়ে উত্তেজনা। বনধের দিনে সরকারি বাস শাটল্ খাটছে। এস-৩২ রুটের বাস। কন্ডাক্টরের সঙ্গে বচসা নিত্যযাত্রীদের। বাস কন্ডাক্টরের দাবি, "শাটল্ খাটতে বলছে আমার ডিপার্টমেন্ট। ক্ষমতা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীকে গিয়ে বলুন।" বাসটি যাওযার কথা বারাকপুর কিন্তু যাচ্ছে শ্যামবাজার পর্যন্ত।
** সকাল ৭.৪০। সমুদ্রগড় ও কালনা স্টেশনে রেল অবরোধ। আটকে কাটোয়া লাইনের সব ট্রেন।
** সকাল ৭.২৮। লেকটাউন যশোর রোডে উত্তেজনা। ধর্মঘটীদের সঙ্গে পুলিসের ধস্তাধস্তি। পুলিস ধর্মঘটীদের ভ্যানে তুললে বিক্ষোভ জানায় তারা।
** সকাল ৭.১৫। সোদপুর বিটি রোডে অবরোধ। মেচেদায় রেল অবরোধ। হওড়াগামী জগনাথ এক্সপ্রেস দাঁড়িয়ে রয়েছে।
** সকাল ৭.০৫। গড়িয়া বাস স্ট্যান্ড কার্যত ফাঁকা। গড়িয়া-সোনারপুর ও গড়িয়া-বারুইপুর কোনও অটো নেই।
** সকাল ৭.০০। । ধর্মতলা থেকে যাদবপুর বেসরকারি বাসের সংখ্যা কম। ট্যাক্সি চলাচল এই মুহূর্তে স্বাভাবিক বলে জানা যাচ্ছে।
** সকাল ৬.৫৫। সূত্রের খবর, হাওড়ায় বেশকিছু ট্রেন দেরিতে ঢুকছে।
** সকাল ৬.৫০। হলদিয়ার অধিকাংশ শিল্পাঞ্চল খোলা রয়েছে। আসানসোল ও দুর্গাপুরে বেশিরভাগ কারথানায় কাজ চলছে স্বাভাবিক।
** সকাল ৬.৪০। সকাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে যাত্রীদের ভিড়। বাস, ট্যাক্সি না পাওয়ার ভয়ে রাত কাটিয়েছেন যাত্রীরা। বিমান চলাচল স্বাভাবিক।
** সকাল ৬.৩০। বারাকপুর শিল্পাঞ্চলের মোট ২৫ টি জুটমিলের মধ্যে ২০ জুটমিল বন্ধ। হুগলিতে ১১ টি জুটমিল বন্ধ রয়েছে।
** সকাল ৬.২০। এখনও পর্যন্ত হাওড়ায় ট্যাক্সির সংখ্যা স্বাভাবিক। শিয়ালদহে হাসনাবাদ, বারাসত, বারাকপুর শাখায় এখনও পর্যন্ত রেল চলাচল স্বাভাবিক।
** শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় রেল চলাচল বিঘ্ন। রেলের ওভারহেডের তারে কলাপাতা। বন্ধ ডাউন শাখার রেল চলাচল।
** সরকারের নির্দেশিকা মেনে গত কাল রাতে অফিসেই থেকে গেলেন ধূপগুড়ি বিডিও অফিসের কর্মীরা। বনধে সরকারি অফিস সচল রাখতে, কর্মী-অফিসারদের আগের রাতে অফিসেই থাকার নির্দেশ দিয়েছিল প্রশাসন। নবান্ন, মহাকরণের মতো জেলার অফিসগুলিতেও তাই রাতে হাজির কর্মীরা।
দেশজুড়ে আজ চব্বিশ ঘণ্টার সাধারণ ধর্মঘট। বারো দফা দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন। শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ও শ্রম আইনের যথাযথ সংশোধনসহ নানা দাবিতে রাজ্যে এদিন কার্যত বাংলা বনধেরই ডাক। বামপন্থী বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের ডাকে ধর্মঘট সমর্থন করছে কংগ্রেস। তবে ধর্মঘটের বিরোধিতায় সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। আহ্বায়কদের দাবি, সরকারের যাবতীয় তত্পরতা সত্ত্বেও ধর্মঘট হবে সর্বাত্মক।
http://zeenews.india.com/bengali/zila/strike-in-india_131199.html
আজকালের প্রতিবেদন: দেশের কোনও আদালত ওসব ফতোয়ার আইনি স্বীকৃতি দেয়নি। ওগুলো ছিঁড়ে ফেলুন, উপেক্ষা করুন। শান্তিপূর্ণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে অমানবিক অগণতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে রায় দিন। কৃষক, শ্রমিক, সাধারণ মেহনতি মানুষের স্বার্থে সারা দেশের সঙ্গে এ রাজ্যেও সাধারণ ধর্মঘট সফল করুন। মঙ্গলবার এই ভাষাতেই রাজ্য সরকারের জারি করা সার্কুলারের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন সি পি এম রাজ্য সম্পাদক ডাঃ সূর্যকান্ত মিশ্র। কলকাতায় এদিন ১৭টি বামপন্থী দলের পক্ষ থেকে ৩টি বড় মিছিল বের হয় সাধারণ ধর্মঘটের পক্ষে। জেলায় জেলায় একইভাবে মিছিল করে সাধারণ মানুষের কাছে ধর্মঘটে অংশ নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ১৭টি বামপন্থী দল ও তাদের সমস্ত গণসংগঠনের সদস্যরা। এদিন শ্যামবাজার থেকে রাজাবাজার ট্রাম ডিপো পর্যন্ত লম্বা মিছিলে নেতৃত্ব দেন সূর্যকান্ত মিশ্র নিজে। সন্ধেয় মৌলালি রামলীলা ময়দান থেকে আর একটি মিছিল বের হয়। সেখানে নেতৃত্বে ছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। ধর্মতলায় সমস্ত ট্রেড ইউনিয়নের নেতা–কর্মী–সমর্থকদের নিয়ে মিছিল বের হয়। নেতৃত্বে ছিলেন শ্যামল চক্রবর্তী–সহ অন্য নেতারা। আজ বুধবারও ১৭টি বামপন্থী দলের নেতা–কর্মীরা রাস্তায় থাকবেন বলে জানিয়েছেন। সমস্ত কলকারখানায় পিকেটিং করবেন শ্রমিকেরা। কলকাতায় একাধিক মিছিল বের হবে। মিছিলে থাকবেন বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র, হাফিজ আলম সাইরানি, মনোজ ভট্টাচার্য, ক্ষিতি গোস্বামী, মঞ্জুকুমার মজুমদার, প্রবোধ পান্ডা, অসীম চ্যাটার্জি, সমীর পুততুণ্ড–সহ সমস্ত বাম নেতৃত্ব। এদিন বিকেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে সূর্যকান্ত মিশ্র বলেছেন, এ রাজ্যের কয়েকজন মন্ত্রীকে বলতে শুনলাম, 'কীসের জন্য ধর্মঘট তা–ই জানি না'। সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, একবার ভাবুন। শ্রমিক, কৃষক, সাধারণ মানুষের দাবির ব্যাপারে রাজ্যের মন্ত্রীদের কী অবস্থান! এরা সাধারণ মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছে। এদিন ১৭ বাম দলের অন্যতম এস ইউ সি আই (কমিউনিস্ট) রাজ্য সম্পাদক সৌমেন বসুও সাংবাদিক সম্মেলন করেন। বলেন, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে আমরা এই ধর্মঘটের পক্ষে প্রচার চালাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য, কেন্দ্রীয় সরকার–বিরোধী এই ধর্মঘটকে সামনে রেখে জনগণের মধ্যে আন্দোলনমুখী মন ও বামপন্থী আন্দোলনের পরিবেশ তৈরি করা। কিন্তু কয়েক দিন ধরে দেখতে পাচ্ছি ধর্মঘটকে সামনে রেখে তৃণমূল–সি পি এম দ্বৈরথ ও ভোটের লড়াই তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। তিনি বলেন, কেন্দ্রের বি জে পি সরকার–বিরোধী এই ধর্মঘটের বিরোধিতায় কেন তৃণমূল কংগ্রেস নামল, তার উত্তর তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা দিতে পারবেন। সেই সঙ্গে তঁার অভিযোগ, ২০টি জেলায় তঁাদের ধর্মঘট নিয়ে প্রচারে হামলা, ভীতি প্রদর্শন, কর্মীদের মারধর, মাইক ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তঁার কথায়, জনগণ এই ধর্মঘটকে বিপুলভাবে সমর্থন করছে বলেই মনে করছি। এবার যৌথ বাম সমর্থনে ডাকা এই ধর্মঘট সর্বাত্মক সফল হবে। ভীতি প্রদর্শন, চোখ রাঙানিকে জনগণ পরোয়া করবে না। সি পি আই (এম এল) লিবারেশনের রাজ্য সম্পাদক পার্থ ঘোষ বলেছেন, শ্রমজীবী মানুষের দাবিদাওয়া উপেক্ষা করে রাজ্য সরকার একের পর এক কালা সার্কুলার জারি করছে। এরা দমন–পীড়নের পথ ধরেছে। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। তিনি বলেন, বি জে পি পরিচালিত শ্রমিক সংগঠন শেষ মুহূর্তে ধর্মঘট থেকে সরে গেলেও তঁাদের সমর্থক শ্রমিকেরা এই ধর্মঘটে অংশ নেবেন। এ আই সি সি টি ইউ রাজ্য সম্পাদক বাসুদেব বসু জানিয়েছেন, এ রাজ্যে ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে তৃণমূল সরকার 'মোদি সরকারের পাহারাদার'হিসেবে কাজ করছে। দমন–পীড়ন করে লাভ হবে না। সূর্যকান্ত মিশ্র এদিন বলেন, আমাদের সাফ কথা, ১৭টি দাবিকে সামনে রেখে আমরা সাধারণ ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছি। সাধারণ মানুষের কাছে আমাদের আবেদন, দাবিগুলো নিয়ে ভাবুন। ন্যায্য মনে করলে ধর্মঘটে সামিল হোন। না হলে রাজ্য সরকারের পাশে দঁাড়ান। তিনি বলেন, কৃষক তার ফসলের দাম পাচ্ছেন না, খেতমজুরেরও কাজ নেই। আয় কমছে। জিনিসের দাম বাড়ছে। সরকার সমস্যার সমাধান না করে শ্রমিকদের প্রতিবাদের অধিকারও কেড়ে নিতে চাইছে। তাই ধর্মঘটে আমরা। আমরা বলছি, জিনিসের দাম কমানো সম্ভব। খাদ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করা সম্ভব। বেকারদের কাজের ব্যবস্থা করতে সরকারের উদ্যোগ নেই। কলকারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে চলেছে সরকারের ভুল নীতির জন্য। এসব দাবিতেই এই ধর্মঘটের ডাক। তিনি বলেন, আমরা অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য নূ্যনতম ১৫ হাজার টাকা বেতনের দাবি করেছি। এই দাবি ন্যায্য মনে হলে ধর্মঘটে সামিল হোন। ওদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা চাইছি, অন্যায় করছি? প্রশ্ন সূর্যকান্তের। তিনি বলেন, শিক্ষক, সরকারি কর্মীরা প্রায় ৫০ শতাংশ মহার্ঘভাতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বেতন কাটার হুমকি দিয়ে তঁাদের দাবিয়ে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ, শ্রমিক, কৃষক, সরকারি কর্মী সবাইকে বলছি সরকার যে ফতোয়া জারি করেছে, তা ছিঁড়ে ফেলুন। অামরা শান্তিপূর্ণ ঘর্মঘট চাই। ধর্মঘট তো মূলত কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে। তাহলে রাজ্য সরকার বিরোধিতা করছে কেন? সূর্যকান্ত মিশ্র বলেন, অর্থনীতির প্রশ্নে, ধর্মঘটের প্রশ্নে বি জে পি আর তৃণমূল তো একই অবস্থানে। তাই শ্রমজীবীদের বিরুদ্ধে দুই সরকারই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এখন এই দুই দল মিলে একপক্ষ হয়েছে। বাকি সবাই ধর্মঘটের পক্ষে। জিনিসের দাম বাড়ছে বলে টাস্ক ফোর্সের বৈঠক হয় না। অথচ ধর্মঘটের মোকাবিলায় টাস্ক ফোর্সের বৈঠক হয়েছে এদিন। ঠিক হয়েছে দোকানদারদের বলুন, ভাঙচুর হলে ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। দোকান খোলা রাখুন। সূর্যকান্ত মিশ্র বলেন, বিষমদ খেয়ে মরলে এ রাজ্যে ক্ষতিপূরণ হয়। কিন্তু কৃষক আত্মহত্যা করলে ক্ষতিপূরণ নেই। বন্যায় লাখ লাখ মানুষ সর্বস্বান্ত। তাদের জন্য ক্ষতিপূরণ নেই। অথচ বলা হচ্ছে দোকান ভাঙলে ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। আমাদের অভিজ্ঞতা হল, তৃণমূলের লোকজন রাতে হুমকি দেয়, সকালে দোকান ভাঙে। তা হলে কাদের জন্য কারা ক্ষতিপূরণ পাবে? আমরা জোর করে ধর্মঘট করার বিরুদ্ধে, জোর করে ধর্মঘট ভাঙারও বিরুদ্ধে। কিন্তু রাস্তায় ধর্মঘট ভাঙতে এলে প্রতিরোধ হবে।
শ্রমিক, কৃষক সাধারণ মানুষ রাস্তাতেই থাকবে। আমরাও রাস্তাতেই থাকব। একই কথা জানিয়েছেন বিমান বসু, শ্যামল চক্রবর্তী–সহ সকলেই। শ্যামল চক্রবর্তী বলেছেন, রাজ্য–কেন্দ্র জোট বেধে ধর্মঘট ভাঙতে চাইছে। লাভ হবে না। সরকার, প্রশাসন অশান্তি চাপিয়ে দিলে কিন্তু প্রতিরোধ হবে। ভারতের এমন কোনও গ্রাম নেই যেখানে এই ধর্মঘটের বার্তা পৌঁছয়নি। বি জে পি পরিচালিত রাজ্যগুলোও বিরোধিতা করছে। কিন্তু এ রাজ্যের মতো কেউ উঠেপড়ে লাগেনি।
১ দিনের মাইনে আমি তাদের দিলাম নতুন শ্রম আইনে যাদের চাকরিরই নিরাপত্তা থাকবেনা।
দিলাম - কারণ, এই যুদ্ধ হারলে আমার চাকরির নিরাপত্তাও থাকবে না।
"എന്റെ നൈറ്റിയും ഉടുതുണിയും എല്ലാം
പറിച്ചു കീറി എന്നിട്ട് എന്നോട് പറഞ്ഞു
നിന്റെ ഉടുതുണി ഇല്ലാത്ത ഫോട്ടോ
എടുക്കട്ടെ എന്റെ മുടി പിടിച്ചു തല
ചുമരോട് അടിച്ചു "
...See More
ধর্মঘট শান্তিপূর্ণ হবে। কিন্তু জোর করে ধর্মঘট ভাঙতে চাইলে বাঁধবে লড়াই। অশান্তির দায় নিতে হবে সরকারকে।
ഇത് ഞങ്ങളുടെ സഖാവ് ഷെറിജ സുദിപ് ഇനി സഖാവിന്റെ വാട്ട്സ് അപ്പ് പോസ്റ്റില് എന്ത്കൊണ്ട് കമ്മ്യുമിണസത്തെ പ്രണയിച്ചുവെന്ന് മനസ്സിലാക്കാം......
Shereeja Sudeep
"എന്തിനാ ഇങ്ങനെ മാര്ക്സിസ്റ്റ് പാര്ടികാർക്ക്
വേണ്ടി പ്രവര്ത്തിക്കുന്നത് മോളേ ?
ഈയൊരു ഇസ്ലാമല്ലേ!!
ഇസ്ലാമിനു എതിര് പറയുന്നോര്ടെ കൂട്ട് എന്തിനാ
മോളെ ??"
ചില മോളെ വിളികളെ കേള്ക്കുമ്പോള്
കോരിതരിക്കണം....
ഞാന് എന്ത് കൊണ്ട് ഇടതുപക്ഷം ചേര്ന്നു
നടക്കുന്നു എന്നറിയണമെങ്കില് 23 വര്ഷം മുന്നേ
ഉള്ള കാലം തിരിഞ്ഞു നോക്കണം.
കണ്ണ് കാണാത്ത ഇസ്ലാം മതപ്രകാരം ജീവിച്ച
ഉപ്പക്കും ഉമ്മക്കും നെഞ്ജില് 'ഓട്ട' യുമായി
പിറന്ന എന്നെ രക്ഷിക്കാന് അവര് പിടിച്ച
കാലുകള് കുറെയാണ് . ഗുണം ഒന്നുമുണ്ടായിട്ടില്ല ,
എന്തിനേറെ പാണക്കാട്ടെ മുസ്ലീം രക്ഷകരുടെ
വാതിലില് മുട്ടിയപ്പോള് ഇസ്ലാമുകാരായ
ഞങ്ങളെ സ്വീകരിച്ചത് പത്തിന്റെ മുഷിഞ്ഞ
കുറച്ചു നോട്ടുകളാണ്.
മുട്ടിയ വാതിലുകളില് തുറക്കപ്പെട്ടത് 'ഇസ്ലാമിനു
ഇങ്ങള് എതിര്' എന്ന് പറയുന്ന AKG
മന്ദിരത്തിന്റെ വാതിലാ. 'ശ്രീ ചിത്ര'യില്
പ്രവേശിക്കുന്നത് തൊട്ടു പല കാര്യങ്ങളിലും
കൂടെ നിന്നത് 'മാര്ക്സിസ്ടുകാരാ".
അതിനു ശേഷം വളര്ന്നു കഴിഞ്ഞപ്പോള് തീവ്ര
യാഥാസ്ഥിക ഇസ്ലാംകാരായ കുടുംബക്കാര്ക്ക
ും ഞങ്ങള് (ഉപ്പ, ഉമ്മ, ഷെമീം,ഷംനാദ് )
അധികപറ്റുകാരായിരുന്നു. കുടുംബ
കല്യാണങ്ങളിലും, സല്ക്കാരങ്ങളിലും മറ്റും ദൂരെ
നിന്ന് നോക്കി അവസാനം ബാക്കി വരുന്നത്
കഴിക്കുന്ന ഭിക്ഷക്കാര്.
അപ്പോള് ഞങ്ങള്
ഇസ്ലാം മതക്കാരാണ് എന്നത് ആരുടേയും
ഒര്മയിലുണ്ടായിരുന്നില്ല.
ബസ്സ്ടണ്ടിലും മറ്റും പാട്ടും പാടി കുടുംബം
പുലര്ത്തുന്നയാളുടെ മക്കള്.
എന്നിട്ടും ചെര്ത്തി മദ്രാസ പഠനത്തിന് യതീം
ഖാനയില് , ഇസ്ലാമില് നിന്നും അന്യം
പോകരുതല്ലോ.
യതീം ഖാനയിലേക്ക് പോയതിലും വേഗത്തില്
തിരിച്ചു വന്നത് എന്തിനാണെന്ന്
അറിയണമെങ്കില് പത്രങ്ങള് വായിച്ചാല് മതി!!
( എല്ലാ യതീം ഖാനകളെയും ഉദ്ദേശിച്ചിട്ടില്ല )
വളര്ന്നു പഠനം നടത്തുമ്പോള് ഉപ്പ സകല
സ്വാതന്ത്ര്യത്തോടും പഠിപ്പിക്കാന് വിട്ടു.
"നീയെന്താടീ ഫാഷന് ഷോ നടത്താനാണോ
സ്കൂളിലേക്ക് വരുന്നത്????"
SFI പ്രവര്ത്തനം നടത്തുമ്പോള് " നിങ്ങളുടെ
മോളെ എന്താ കയറൂരി വിട്ടിരിക്കുകയാണോ ?
എന്ന ചോദ്യങ്ങള്ക്ക് ഉത്തരം ഉപ്പ "നീ
നിനക്ക് ഇഷ്ട്ടമുള്ളത് ചെയ്തോ, എനിക്ക് നിന്നെ
വിശ്വാസമാണ്" എന്നാണു!!!
ഉപ്പയുടെ മരണം കുടുംബത്തെ വല്ലാതെ
ഉലച്ചപ്പോള് കൂടെ നിന്ന് സഹായിച്ച
സുമനസ്സുകളില് ഏറെയും കമ്യൂനിസ്റ്റുകാ
രായിരുന്നു,
ഇനി ഇവറ്റകള് എങ്ങനെ ജീവിക്കും ,
കാണണമല്ലോ !! എന്ന് ചിന്തിച്ചവരില് കൂടുതലും
ഞങ്ങളുടെ ഉറ്റ കുടുംബക്കാരയിരുന്നു. വര്ഷത്തില്
ഒരു പെരുന്നാളിനോ ഞങ്ങളെ വന്നു കണ്ടിരുന്ന
പള്ളി കമ്മിറ്റിക്കാര്ക്ക് നന്ദി. ഇച്ചിരി
മനുഷ്യത്വം ഉണ്ടായതിനു. പക്ഷെ ബാകിയുള്ള 364
ദിവസം ഞങ്ങള് എങ്ങനെ ജീവിക്കും എന്നതിന്
ഉത്തരം തന്നവരില് ബഹു ഭൂരിഭാഗവും
കമ്യൂണിസ്റ്റുകാരായിരുന്നു.
ഈ ഒരൊറ്റ മോളെ എങ്ങനെ കല്യാണം
കഴിപ്പിക്കും എന്ന് ആലോചിക്കുമ്പോള് കുടുംബ
സാഹചര്യം മുഴുവനും അറിഞ്ഞു കൊണ്ട് ജീവിത
യാത്രയില് എന്നെ കൂടെ കൂട്ടിയത് ഒരു
കമ്യൂണിസ്റ്റു സഹചാരിയായിരുന്നു.
കല്യാണത്തിനു ശേഷം എന്റെ കുടുംബത്തിന്റെ
മുഴുവന് ഉത്തരവാദിത്തവും ഏറ്റെടുത്തു
മെച്ചപ്പെട്ട നിലയിലേക്ക് മാറ്റിയത് എന്റെ
ഏട്ടനായിരുന്നു.
താല്ക്കാലികമായ സാമ്പത്തിക രൂക്ഷത
അനുഭവപ്പെടുന്നുവെങ്കിലും ആ കൈകളില്
ഞങ്ങളുടെ കുടുംബത്തിന്റെ ഭാവി സുരക്ഷിതമാണ്.
ഇങ്ങനെയൊക്കെയാണ് ഞാനും എന്റെ
അനിയന്മാരും ഇടതു ചാരി നില്ക്കുന്നത്.
ഇസ്ലാം ഇസ്ലാം എന്ന് പറഞ്ഞു നടക്കുന്ന
എല്ലാവരും ആദ്യം നിങ്ങളുടെ ചുറ്റും ഒന്ന്
കണ്ണോടിക്കുക. എത്ര ഇസ്ലാം കുടുംബങ്ങളാണ്
അവശതയിലും, അന്നന്നത്തെ അന്നത്തിനും വഴി
മുട്ടി നില്ക്കുന്നത്. കൂടെ കൂട്ടുക അവരെയും.
വര്ഷത്തില് ഒന്നോ രണ്ടോ ദിവസം 10 കിലോ
അരിയും, 1 കിലോ ബീഫും, രണ്ടു കിലോ
പഞ്ഞസരയും, 1 കിലോ ചായപ്പൊടിയും , മസാല
പൊടികളും കിട്ടിയാല് അത് കൊണ്ട് അവര്
ബാകിയുള്ള 360 ദിവസവും ജീവിച്ചോളും എന്നാ
മിഥ്യ ധാരണ ആദ്യം മാറ്റുക.
ഇങ്ങനെയല്ലേ സമുദായ സ്നേഹം
കാണിക്കേണ്ടത്!!!???. ഉപദേശം സ്വന്തം
മനസാക്ഷിയോട് ആകട്ടെ ആദ്യം.
ലാല് സലാം""
সৌভিক কর কর
ভারত বনধ নিয়ে তৃনমূল এতো ঔদ্ধত্ দেখাচ্ছে কেন ? তৃনমূল নাকি ধর্মঘট সফল হতে দেবে না। আরে বিষ দাঁত ভাঙ্গার জন্যই আরও বেশি করে লোক বনধ সফল করবে। আর তৃনমূল সুপ্রিমো এটা ভুলে যাচ্ছেন কেন ? কোনও কারন ছাড়াই কুকুর বেড়াল মরলেই বনধ ডাকতেন তৃনমূলের জন্মের পর থেকে মোট ৭৩ বার।
সকাল ১০ টা অফিস টাইম- ভি আই পি রোড সুনসান !!! হুমকি-ধমকি যত দেবে তত মানুষ জবাব দেবে।
Dev Malya Ghosh with Shyamal Dasgupta and 19 others
আজকের বন্ধ নিয়ে কয়েকটা কথা বলতে চাই
পড়ে দেখলাম যে বন্ধ করা সাংবিধানিক অধিকারের মধ্যে পরছে না তবুও সরকার নির্বাচনের কথা ভেবে হোক বা সংঘর্ষের ফলে সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির ভয়ে হোক কড়া পদক্ষেপ নিয়ে বন্ধকে ব্যার্থ করতে উদ্যোগী হয়না ফলে কিছুজনের ডাকা বন্ধ সার্বজনীন হয়ে দাড়ায়, কারণ এটা মাথায় রাখবেন যে বন্ধ মানে যদি আক্ষরিক অর্থে বন্ধ হয় তাহলে কিন্তু সেটা আপনারা করছেন না, আপনারা শুধু নিজেরা কাজ বন্ধ করে বা যারা বন্ধে রাজি তাদের সাথে মিলে বন্ধ করে চুপ করে বসে নেই আপনারা রাস্তায় নামবেন মাস্তানি করবেন যারা কাজের যেতে চায় বা যাদের কাজে না গেলে পেটে ভাত হবে না তাদেরও বাঁধা দেবেন, এটাকে বন্ধ না বলে মাস্তানি বললেই তো ভালো হয় তাই না, বিভিন্ন জায়গায় হুমকি শুনলাম যে মাই কা লাল হলে কালকে যেন বাড়ি থেকে বেরোই, তা ভাইয়েরা আমি মাই কা লাল আজকে বাড়ি থেকেও বেরোবো, কাজ আছে করতেও হবে, তাছাড়া অভিজ্ঞতা বলছে এর আগেও সর্বভারতীয় বন্ধে সারা ভারত মোটামুটি সচল থেকেছে শুধু পশ্চিমবঙ্গ অচল থেকেছে, এর কারণ কি, সারা ভারতে শ্রমিকরাও বোঝে যে কর্মনাশা বন্ধ করে বৃহৎ পুজিপতির একটা কেশ উৎপাটন হয়না, কারণ তাদের দিনমজুরি করে খেতে হয়না, ক্ষতি হয় দিনমজুরি করা মানুষজনের কষ্ট হয়, বরং বেশী বন্ধ হলে পুজিপতিরা কারখানা বন্ধ করে সেখান থকে পুজি সরিয়ে নিয়ে যায় যেটা বরাবর পশ্চিমবঙ্গে হয়েছে এবং তাতে শ্রমিকশ্রেণীর দুরবস্থা আরও বেড়েছে, জঙ্গি বামশ্রমিক দলের আন্দোলনের ফলে শিল্প বিদায় নিয়েছে, একের পর এক কলকারখানা বন্ধ হয়েছে, হয়তো অনেকক্ষেত্রে শিল্পপতিরাই একের পর এক বন্ধে লোকসান করতে করতে বিরক্ত এইসব তথাকথিত শ্রমিকনেতাদের কিনে নিয়ে বন্ধ করিয়েছে এবং শেষে লোকসান দেখিয়েছে ও কারখানা বন্ধ করে দিয়ে চলে গেছে, শ্রমিক বিরোধের নামে কারখানার কোন কর্মচারী খুন হয়েছে ফলে অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছে আর সেই আন্দোলন ভেঙ্গে গেছে, যেকোনো জঙ্গি আন্দোলনের এইটাই সমস্যা, গণতান্ত্রিক পথে না হওয়ায় হয়তো আন্দোলনের বিষয় কিছু ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক হলেও গণতান্ত্রিক পথে না হওয়ায় খারিজ করে দেওয়া সহজ, সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক দেশে পুজিপতিদের থেকে নিজের অধিকার বুঝে নেওয়ার অনেক সাংবিধানিক পথ আছে, আদালত আছে, শ্রমজীবী মানুষ যেহেতু সংখ্যায় অনেক বেশী তাই তাদের সংগঠিত করে নির্বাচনকে ব্যাবহার করা যায় নিষ্পেষিতের আর্থসামাজিক অধিকারকে নেতানেত্রিদের নির্বাচনের মুখ্য বিষয় বানানো যায় বা নিজেরাই সেই বিষয়ে নির্বাচনে জেতা যায় কিন্তু যারা নিজেদের সর্বহারার মসিহা বলেন শ্রমিকনেতা চাষার ছেলে দলিত কি বেটি ইত্যাদি বলেন তারা জানেন যে গরীবের অধিকার বুঝে নেওয়ার নির্বাচনে জেতার জন্য দ্যাখাতে চান যে তারা গরীব দলিতকে কতো ভালোবাসেন, এতোই ভালোবাসেন যে সারা ভারত পারলে সারা পৃথিবী বন্ধ করে দেন কিন্তু দিয়ে হাল্কা করে তাদের পশ্চাতে বংশদণ্ড ঢুকিয়ে দেন, সারাদিনের কাজের সর্বনাশ করে তাদের ভাতে মেরে গরীবদরদী বলে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু গরীবের স্বার্থে সাংবিধানিক পথে দীর্ঘ লড়াই করতে এরা বড়ই অনিচ্ছুক তাতে খাটনি বেশী সেই বরং আফজল গুরুকে বা ইয়াকুব মেমনকে বাচাতে খাটবেন তাতে মুসলিম সমর্থন পাবেন যাই হোক মানুষ সেই রাজনীতি বর্জন করেছে তাই তথাকথিত সর্বহারার মসিহাদের আস্তে আস্তে সারা ভারতে বিলুপ্ত করে দিচ্ছে অর্থাৎ তারা যে নিজেদের সর্বহারার মসিহা বলেন সেটা সর্বহারারাই বিশ্বাস করেনা বা তাদের কাজে কোন আশা দেখতে পায় না তাই আবার নিষ্পেষিত মানুষদের ক্ষেপীয়ে বন্ধ করিয়ে তাদের সহানুভুতি পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, শেষ অব্দি লাভ কিছুই হবেনা ক্ষতি হবে কিছু বিনিয়োগ চলে যাবে আর্থিক অবস্থার আরও অবনতি হবে, এ প্রসঙ্গে একটা কথোপকথন নিয়ে বলতে চাই, ২৮ শে আগস্ট একটা দোকানে দাড়িয়ে বাম বীরপুঙ্গবের কথা শুনছিলাম সে গর্ব করে বলছিল ২৭ শে আগস্ট নবান্ন অভিযানে কি কি করেছে, তার মধ্যে যেটা জোর দিয়ে বলল সেটা হোল এক মহিলা পুলিশ কর্মী কাঁদায় পিছলে পরে গেছিলেন তার মাথায় বাঁশ দিয়ে মেরেছে বলাই বাহুল্য আশেপাশের লোকেরা বীরপুঙ্গবের এই বীরত্বকাহিনি শুনে অখুশিই হলেন, একজন বললেন যে মারলে কেন তো বাম বলল যে ও লাঠি নিয়ে এসেছিলো তো তখন আমি বললাম যে পুলিশ তো হাতে লাঠি নিয়ে আসবে নাতো কি রসগোল্লা নিয়ে আসবে তারপর বললাম মহিলা পুলিশকর্মী তো মহিলাদের সামলাতে আসে তো আপনাকে কি মেরেছিল তো বাম বল্ল যে না তখন আমি বললাম আচ্ছা তার মানে পুরুষ পুলিশকর্মীদের সাথে না পেরে মহিলা পুলিশকর্মীর ওপর বীরত্ব দেখিয়েছেন শুনে বীরপুঙ্গব একটু সংকুচিত হলেন দিয়ে বলতে শুরু করলেন যে পুলিশকর্মীরা নাকি গাড়ি করে ঢিল এনেছিল সেটা নাকি জনতা দখল করে নিয়েছিলো যেটা শুনে আমার একটু অবিশ্বাস্যই বলে মনে হয়েছিলো কারণ কলকাতা পুলিশের Riot Gear যথেষ্ট উন্নত তাদের ঢিল ছুড়ে মিছিল আটকাতে হবে এটা হাস্যকর, Crystal Rod, Rubber Bullet, Shock Baton, Tear Gas, Water Cannon থাকতে পুলিশকে হঠাত ঢিল নিয়ে আসতে হবে কেন সেই প্রশ্নই মাথায় ঘুরছিল এমনটা হতে পারে যে নিজেদের দিকে ছুড়ে দেওয়া ঢিল বা বাঁশ পাল্টা ব্যাবহার করতে পারে, আমি ধরুন মেনেই নিলাম যে পুলিশকর্মীরা যথেষ্ট হিংস্রভাবে মেরেছে কিন্তু পুলিশকর্মীদের হিংস্রভাবে আক্রমণ করতে গেলে তো ঢিল, বাঁশ আনতে হবে না, Crystal Rod, Rubber Bullet, Shock Baton এগুলো ছেঁকা যারা একবার খেয়েছে তারা তো বলবে এর থেকে ঢিল ছুড়লে ভালো হতো সেটা বলাতে উনি আরেকটু সংকুচিত হলেন এরপর আমি বললাম ছাড়ুন কঠিন প্রশ্ন, সহজ প্রশ্ন করি কৃষক অভিযান ছিল তা কৃষকরা গেছিলো কি, তা উনি বললেন গেছিলো কিন্তু কম সংখ্যায় কারণ তাদের নাকি কাজ ছিল তো আমি বললাম তার মানে খেটে খাওয়া মানুষের কাছে একটা দিনের দাম অনেক কি বলেন উনি এবার একটু রেগে গেলেন দিয়ে বললেন তাই বলে আন্দোলন করতে হবে না, ওদিন নবান্ন অভিযান করে কাজ কি হোল, আপনারা তো গেছিলেন একটা দাবীপত্র জমা দিতে সেটা কি হয়েছে তখন বাম বললেন হ্যা সেটা হয়েছে আমি বললাম তাহলে মাঝখানে বাওয়াল করে লাভ কি হোল তখন উনি আসল কথা বললেন যে বাহ আমরা যে আছি সেটা সবাইকে দ্যাখাতে হবে তো, তারপর বললেন যে Picture আভি বাকি হ্যায়, আমি বললাম কিসের Picture, তো বললেন ২রা সেপ্টেম্বর পুরো Picture দেখতে পাবেন, আমি বললাম তার মানে আরও বড় বাওয়াল বললেন হ্যা তখন আমি বললাম আপনাদের কে বলেছে যে রাজনীতি মানেই বাওয়াল তখন বললেন আমাদের স্থানীয় নেতারা বলেছে যে ক্ষমতা দ্যাখাতে হয় এইবার আমি বললাম যে ক্ষমতা দ্যাখাতে হয় তো ভারত গণতান্ত্রিক দেশ সেটা জানেন তো, তখন উনি বললেন যে হ্যা তখন আমি বললাম যে গণতন্ত্রে ক্ষমতা নির্বাচনে দ্যাখাতে হয়, মানুষের সমর্থন থাকলে শাসকদল যাই করুক বেশীদিন নির্বাচনের ফল পরিবর্তন করতে পারেনা, বিরোধীপক্ষ যদি সঠিক দাবী রেখে গণতান্ত্রিক পথে চেষ্টা চালিয়ে যায় তাহলে শাসকদল মাথা নোয়াতে বাধ্য আপনারা সেই চেষ্টাই করলেন না কেন, এভাবে আক্রমণ করে আপনারা পাল্টা আক্রমণের পথ খুলে দিলেন, পশ্চিমবঙ্গে এই ধরনের হিংস্র রাজনীতির প্রতি মানুষ ভীষণ বিরক্ত এবার আর উত্তর নেই, যাই হোক তারপর ওখান থেকে চলে এসেছিলাম, আর এই ধরনের অগণতান্ত্রিক আন্দোলন, বন্ধ সম্পর্কে বাবাসাহেব আম্বেদকরের বক্তব্য আছে সেটা একটু দেখে নেওয়া যাক
Ambedkar issued three warnings, and believed paying heed to them was critical to ensure our democratic institutions did not get subverted. In the past 65 years, we have often trifled with and sometimes totally disregarded these warnings. Luckily, the strength of these institutions was enough to avoid permanent damage from our indiscretions. However, as we gear up for our 16th general elections, let us take another look at where we stand with respect to these warnings.
The first warning was to do away with all methods of revolution, including the Gandhian method of Satyagraha. Ambedkar believed that while these methods were warranted under the British Raj, there was no place for them when constitutional methods were at our disposal after Independence. Let us look at the two methods of revolution – violent and non-violent – separately.
India has witnessed sporadic armed rebellions throughout its history. It started with the peasant revolt in Telangana, and even today, 67 years after independence, we are still dealing with armed uprisings in some areas, mostly concentrated in the Naxal belt and parts of Kashmir and the Northeast. Though these activities haven't had a drastic effect on the overall democratic processes, they have certainly had a noteworthy localised impact.
Gandhian methods, on the other hand, have been more common, with far greater acceptance. In 2011, Anna Hazare and his anti-corruption movement used Satyagraha to compel the government to pass the Jan Lokpal bill. Although a lot of people believed their cause was noble and justified, some saw it as unwarranted infringement of civil society on legislative prerogative. It can also be argued that this movement was partly responsible for the policy paralysis, experienced by the current government over the past few years. Most recently, Arvind Kejriwal, while chief minister of Delhi, tried to use Satyagraha as a tool to pressure the central government into granting full statehood to Delhi. These methods, irrespective of their noble agenda, do fall in the grey area, and should be used as the final resort instead of the first one.
"If we wish to maintain democracy not merely in form, but also in fact, what must we do? The first thing in my judgment we must do is to hold fast to constitutional methods of achieving our social and economic objectives. It means we must abandon the bloody methods of revolution. It means that we must abandon the method of civil disobedience, non-cooperation and Satyagraha. When there was no way left for constitutional methods for achieving economic and social objectives, there was a great deal of justification for unconstitutional methods. But where constitutional methods are open, there can be no justification for these unconstitutional methods. These methods are nothing but the Grammar of Anarchy and the sooner they are abandoned, the better for us."
http://parliamentofindia.nic.in/ls/debates/vol11p11.htm
http://www.thenewsminute.com/…/left-farmers-rally-turns-vio…
http://www.legalserviceindia.com/articles/dispute.htm
2 people like this.
Subhankar De Sarkar Rajjobasi der kache akta onurodh janachi ....amader prio ...sototar protik ..... Sot CM ..MAMTA BANERJEE ak din tar Vai ....mane amra....amader kache akti upohar cheachilen .....uni amader kache AAPDAR KORECHILEN KI "UNAR SILIGURI LAGE"......KINTU AMRA...See More
Arka Biswasএই নিয়ে অনেক কিছু লেখা যায়।
১) পশ্চিমবঙ্গে বন্ধ করে খুব কিছু ক্ষতি নেই। ৩/৪ বছরে নতুন কি ঘোড়ার ডিম শিল্প হয়েছে? তেলেভাজা? tongue emoticon বর্ষা কালে একদিন তেলেভাজা না হলেও চলবে। পেয়াজের যা দাম বেড়েছে, মুড়ি বেগুনি দিয়ে কাজ চালাতে হবে।
২) তোর মনে হয় মমতার বিরুদ্ধে বা আমাদের তথাকথিত মোদী বাবুর বিরুদ্ধে গনতান্ত্রিক উপায়ে দাবিদাওয়া জানিয়ে কিছু লাভ হবে? আদৌ কি গান্ধিবাদি আন্দোলন করে কেউ বা*টাও ছিঁড়তে পেরেছে? মোমবাতি আন্দোলন করে শুধু মোমবাতিই পোড়ান হয়।
৩) ধর তোকে সরকার ক্যালাতে ক্যালাতে আধ্মরা করে ফেলেছে। তুই জানিস তোর গায়ে একটুও জোর নেই যাতে পুলিশ বাহিনীর সাথে মারামারি করতে পারবি। তখন কি করবি? বেশীরভাগ শ্রমিকের অবস্থা মোটামুটি সেরকম। সরকারের কাছে দাবিদাওয়া জানিয়ে কোন লাভ নেই। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এই অবস্থায় যদি ফোঁস না করা হয় তাহলে কোন লাভ নেই।
আল্টিমেটলি কারোর কিছু যায় আসবেনা। শুধু সরকার কে একটু ধাক্কা দেওয়া যাবে। এক কথায় অ্যাটেনশন পেতে হবে।
বন্ধ হওয়া উচিত শেষ অস্ত্র। তার বদলে শেষ ৫০ বছর ডান বাম সবাই মিলে এতো ব্যবহার করেছে, সরকার/মালিকপক্ষ এতে পাত্তা দেওয়া কমিয়ে দিয়ছে। তবে এবারের বন্ধের সত্যিই আপেক্ষিক মুল্য আছে। গত ৪ বছরে সিপিএমকি সত্যিই কিছু করেছে? পড়ে পড়ে ক্যাল খাওয়ার চেয়ে যদি একটু ফোঁস করে, তো সেটা অবশ্যই লাভ। তবে মমতা ভয় পাচ্ছে বটে। নইলে জোর করে সার্কুলার জারি করে কর্মচারীদের রাখতে হবে কেন? কেউ যদি বিনা বেতনে বন্ধ সমর্থন করে, নিজের জমানো সিএল বা মেডিকাল লিভ নিয়ে বন্ধ সমর্থন/ কাজে যোগ না দিতে চায় তাদের কেন আটকান হবে? ৪৮% ডিএ বাকি তারপরেও কিভাবে জোর করে বন্ধ ভাঙতে চায়?
"তোর মনে হয় মমতার বিরুদ্ধে বা আমাদের তথাকথিত মোদী বাবুর বিরুদ্ধে গনতান্ত্রিক উপায়ে দাবিদাওয়া জানিয়ে কিছু লাভ হবে? আদৌ কি গান্ধিবাদি আন্দোলন করে কেউ বা*টাও ছিঁড়তে পেরেছে? মোমবাতি আন্দোলন করে শুধু মোমবাতিই পোড়ান হয়।"
আমার মনে হয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সর্বোচ্চ রূপ হোল নির্বাচন এবং সর্বহারার সংখ্যাগুরুত্ব বেশী হওয়ার ফলে সেই আন্দোলনে তাদের তো অবশ্যই সাফল্য পাওয়ার কথা কারণ নির্বাচন তো স্বনিয়ন্ত্রিত ব্যাবস্থা, যে সর্বোচ্চ মত পাবে সেই জিতবে, প্রযুক্তির কারচুপির ফলে নির্বাচনে দুর্নীতির সুযোগ অনেক কমে গেছে, তাই ধরে নেওয়া যায় যে সর্বহারারা চাইলে তাদের পছন্দের সরকার আসবে, মমতা ব্যানার্জি বা নরেন্দ্র মোদীও গণতান্ত্রিক পথে এসেছেন তাদের বিরুদ্ধে দাবীদাওয়া জানানোর কি আছে তারা তো মানুষের কল্যাণ করার আশা দিয়েই ক্ষমতায় এসেছেন সেটা পুরন না করতে পারলে তাদের নির্বাচনে হারিয়ে দেওয়া যেতেই পারে কিন্তু বন্ধ করা মানে অনেক মানুষ যে কাজ করতে যেতে চাইবে সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে অপমান করা, আমি একটা প্রশ্ন করেছি যে যারা বন্ধ করার করুক আমি যদি রাস্তায় বেরিয়ে কাজে যেতে চায় সেখানে আটকানো না হলেই হোল কিন্তু সেটা তো হয়না
Arka Biswasজোর করে আটকানোটা সত্যিই ঠিক নয়, আবার জোর করে খুলে রাখাটাও ঠিক না। এই ধর কাজে যোগ না দিলে সার্ভিস বুকে ছেদ পড়বে । কেউ ছুটি নিতে চাইলেও নিতে দেওয়া হবে না, এটাও কিন্তু বিপরীত জবরদস্তি। যাইহোক। এই বন্ধটা স্রেফ সরকারের বিরুদ্ধে সিপিএমের শক্তি প্রদর্শন। বিজেপির শ্রমিক সংগঠনো পরক্ষে সমর্থন জানিয়েছে। দেখা যাক, বেশীরভাগ মানুষ সমর্থন করে কিনা। কারন গুণ্ডামোর জায়গা নেই। সরকারের হাতে সবচেয়ে বড় গুন্ডা পুলিশ বাহিনি, আর মেজ গুন্ডা তিনমুলি বাহিনি আছে। তারপরেও চাকরি খেয়ে নেওয়ার সামাজিক ভয়, সার্ভিস বুকে দাগ পড়ে যাওয়ার, পেন্সন আটকে দেওয়ার ভয় ইত্যাদি তো আছেই। এরপরেও যদি লোকে কাজে না বের হয়, বন্ধ সমর্থন করে, বুঝতেই হবে পাব্লিক সত্যিই সমর্থন করেছে
Dev Malya Ghoshhttp://www.dnaindia.com/.../report-all-you-need-to-know...
Bharat Bandh: All you need to know about the trade unions strike | Latest News &...
Charudutta Niharika Dev Malya, amader constitution kintu Kaaj pabar adhikar keo gurantee kore na. Ha Article 38 and Article 43 mathay rekhei bollam. Tahole ei bekar ra ki korbe? Closure, Lock out je karkhanay hoyechhe sekhankar sharmik ra ki korbe? Najya dadi daoa aday korte giye bar bar akranta, apomanito, tiraskrito, banchito shramik karmachari ra ki korbe?
Malay Kar Ki ache ar ki ney seta bisay noy bisay hoche bhalo holo ki kharap holo seta,ete kharap chara bhalo kichu holo na,adape bam ghesa rajja gulo jekhane kichuta prabhav ache tara onnyo gulor theke kichu ta pichiye gelo ei parjanto.jara sarther jonnyo manus ke boka baniye mrityur dike thele dey tara ar jay hok desh o daser kono din o bhalo chay na.
Charudutta Niharika Closure e pichhoy na? Lock out e pichhoy na? Sudhu bandh ei pichhie jay? Kader hoye jukti dichho Malay?
Arnab Gangulyএই বন্ধ, কোন রাজনৈতিক দলের বন্ধ নয়, আমরা যারা বিভিন্ন শিল্পে কাজ কর্ম করি, সংগঠিত বা অসংঠিত শ্রমিক, তাদের বন্ধ। এতে রাজনৈতিক দল গুলির মাথা ঘামানোর কারন নেই। প্রসঙ্গত আমাদের অফিসে কিন্তু বি এম এস ই বন্ধের পোস্টার দিয়েছিল। এখন সমর্থন সরিয়ে নিলেও, বাস্তবে নিরুচ্চার সমর্থন করছেই। ভারত বর্ষের প্রধান ১০ টি ট্রেড ইউনিয়ন বন্ধ ডেকেছে,যাতে ডান এবং বাম দুই মতাদর্শের লোক জন ই আছেন।