একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন : কেঁচো খুড়তে সাপের আবির্ভাব
নয়ন চ্যাটার্জি
ফরিদপুরে আওয়ামীলীগ কর্তৃক কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের পেছনের ঘটনা কি ?
গত কয়েকদিন ধরে মিডিয়া মারফত আপনারা জেনেছেন, মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ নাকি ফরিদপুরে হিন্দু নির্যাতন করেছে । এটা নিয়ে হিন্দুদের একাংশের নেতা রানা দাশগুপ্তসহ কয়েকটি সংগঠন বেশ লম্ফ-ঝম্ফ করছে, দৈনিক প্রথম আলোসহ কয়েকটি মিডিয়াও বিষয়টি খুব ফলাও করে প্রচার করছে। প্রচার করা হচ্ছে, ফরিদপুরের সাংবাদিক প্রবীর শিকদার নাকি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিরুদ্ধে বলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং রিমান্ড চাওয়া হয়েছে।
যাই হোক, উপরের ঘটনাগুলো প্রায় সবাই জানেন, কিন্তু এখন আমি আপনাদেরকে বলবো, এতসব ঘটনার পেছনের ঘটনা কি, কি কারণে এতগুলো ঘটনা ঘটছে, কারা ইন্ধন দিচ্ছে, কেন দিচ্ছে তার বিস্তারিত কিছু বিবরণ। আশাকরি, ধৈর্য্য ধরে পুরোটা রিপোর্ট পড়বেন।
ঘটনার সূত্রপাত:
এতসব ঘটনার মূল হিরো বলেন আর ভিলেন বলেন, একজন রয়েছে , তার নাম হচ্ছে সত্যজিৎ মুখার্জী। প্রশ্ন করতে পারেন, সত্যজিৎ মুখার্জী কে ?
এতসব ঘটনার মূল হিরো বলেন আর ভিলেন বলেন, একজন রয়েছে , তার নাম হচ্ছে সত্যজিৎ মুখার্জী। প্রশ্ন করতে পারেন, সত্যজিৎ মুখার্জী কে ?
সত্যজিৎ মুখার্জী হচ্ছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর সাবেক এপিএস এবং ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। এই সত্যজিৎ মুখার্জী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙ্গিয়ে ফরিদপুরে অবর্ণনীয় অপকর্ম করে যাচ্ছিলো। চাঁদাবাজী আর দুর্নীতি করে শত শত কোটি টাকা পকেটে ভরে সে। ফরিদপুরের এমন কোন ব্যবসায়ী নেই, যে সত্যজিতের দ্বারা নিপীড়িত হয়নি। তার কাছে চাঁদাবাজি এতটাই কমন ছিলো যে, সত্যজিৎ চাঁদাবাজি করতো এবং তার পিতা মানস মুখার্জী সেই চাঁদার টাকা হাতে গুনে নিয়ে আসতো। শুধু ছাত্রলীগের সত্যজিৎ-ই নয় এ অপকর্মের সাথে জড়িত ছিলো ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মোকাররম মিয়া বাবুও ।
মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন যখন বিষয়টি জানতে পারেন তখন তাদেরকে তলব করা হয়, কিন্তু মন্ত্রীর সামনে বিষয়গুলো অস্বীকার করে সত্যজিত। কিন্তু যখন পুরো ঘটনা ফাঁস হয়, তখন অনেকটা রাগ হয়েই এপিএস সত্যজিতকে বরখাস্ত করে মন্ত্রী। আর এতেই মন্ত্রীর শত্রু হয়ে যায় এপিএস সত্যজিৎ মুখার্জী, কারণ এতদিন মন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে দুর্নীতি করতো সে, কিন্তু নাম না থাকলে কি ব্যবহার করে চাঁদাবাজি করবে সত্যজিৎ?
এদিকে সত্যজিত মুখার্জির বিরুদ্ধে ফরিদপুর কোতোয়ালি ও ঢাকার পল্টন থানায় ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও মানবপাচারের অভিযোগে মামলা হয়েছে ১৩টি এবং মোকাররম বাবুর বিরুদ্ধেও ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির অভিযোগে আছে ছয়টি মামলা। দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক) নেমেছে এই দুই জনের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে। পুরোদস্তুর খোঁজ চলছে দুর্নীতি ও অনিয়মের। এর মধ্যে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার হয় সত্যজিৎ।
বলাবাহুল্য, সাধারণ মানুষ এতদিন অতিষ্ঠ ছিলো ফরিদপুর ছাত্রলীগ সেক্রেটারি সত্যজিৎ মুখার্জী ও আওয়ামীলীগের মোকাররম বাবু'র অত্যাচারে। তাই মোকাররম বাবুর গ্রেফতারের ঘটনা শুনে ফরিদপুরের সাধারণ জনগণ আনন্দ মিছিল করে, মিষ্টি বিতরণ করে। সেই মিছিলেই তারা সত্যজিতের গ্রেফতার দাবি করে। কিন্তু চতুর সত্যজিৎ মুখার্জী পালিয়ে যায় ভারতে। আগেই তার বিশাল টাকা হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা হয়েছিলো ভারতে। ফলে নির্বিঘ্নে কলকাতায় গা ঢাকা দিতে পারে সে। সত্যজিতকে না পেয়ে তাকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ লক্ষ টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করে ফরিদপুরবাসী, জেলাজুড়ে লাগনো হয় পোস্টার।
সাংবাদিক প্রবীর শিকদার জড়ালো কিভাবে ?
সত্যজিৎ মুখার্জী আর মোকাররম বাবু অনেক টাকা কামিয়েছে, তাই তাদের টাকার প্রভাব থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। প্রবীর শিকদাররা হচ্ছে সেই দুর্নীতিবাজদের ভাড়াটে সাংবাদিক। সারাদেশ যখন সত্যজিৎ মুখার্জী ও মোকাররম বাবু'র বিরুদ্ধে বলছে তখন ঐ দুইচোরের পক্ষে সাফাই গাওয়া শুরু করে প্রবীর শিকদার। দুই চোরের পক্ষ ফেসবুকে সে স্ট্যাটাসও দেয়।
সত্যজিৎ মুখার্জী আর মোকাররম বাবু অনেক টাকা কামিয়েছে, তাই তাদের টাকার প্রভাব থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। প্রবীর শিকদাররা হচ্ছে সেই দুর্নীতিবাজদের ভাড়াটে সাংবাদিক। সারাদেশ যখন সত্যজিৎ মুখার্জী ও মোকাররম বাবু'র বিরুদ্ধে বলছে তখন ঐ দুইচোরের পক্ষে সাফাই গাওয়া শুরু করে প্রবীর শিকদার। দুই চোরের পক্ষ ফেসবুকে সে স্ট্যাটাসও দেয়।
মন্ত্রী হিন্দুর বাড়ি দখল করেছে এমন তথ্যের উদ্ভব কোথা থেকে ??
মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ যখন থেকে এপিএসকে বরখাস্ত করলো, ঠিক তখন থেকেই মন্ত্রীর শত্রু বনে যায় সত্যজিৎ, কারণ সে হারায় খন্দকার মোশাররফের শেল্টার। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, অনেক হিন্দু ধর্মালম্বীর মধ্যে একটা স্বভাব আছে সে প্রতিপক্ষকে ফাসাতে 'সংখ্যালঘু'ইস্যুটিকে সামনে নিয়ে আসে। এক্ষেত্রে মন্ত্রীকে ফাসাতে নিয়ে আসা হয় সংখ্যালঘু নিপীড়ন ইস্যু। বেছে নেওয়া হয় অরুণ গুহ মজুমদারের বাড়ি ক্রয়ের মত একটি ডেড ইস্যুকে। এখানে বুঝতে হবে, অরুণ গুহ মজুমদার ভারতে চলে গেছে, তার অস্তিত্ব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বেছে নেওয়া হয় অরুণ গুহ মজুমদারের বাড়ি ক্রয়ের মত প্র্রমাণহীন বিষয়টিকেই। বুঝতে সহজ হওয়ার জন্য বলছি, বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক আব্দুল গাফফার চৌধুরী যেমন তার লেখায় বিভিন্ন মরা মানুষের দলিল নিয়ে আসে, ঠিক এখানে অরুণ গুহ মজুমদার নামক গায়েবানা ব্যক্তিতেও সামনে নিয়ে আসে সত্যজিতের মালপানির ভাগিদার সুচতুর প্রবীর শিকদার। চায় ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে।
মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ যখন থেকে এপিএসকে বরখাস্ত করলো, ঠিক তখন থেকেই মন্ত্রীর শত্রু বনে যায় সত্যজিৎ, কারণ সে হারায় খন্দকার মোশাররফের শেল্টার। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, অনেক হিন্দু ধর্মালম্বীর মধ্যে একটা স্বভাব আছে সে প্রতিপক্ষকে ফাসাতে 'সংখ্যালঘু'ইস্যুটিকে সামনে নিয়ে আসে। এক্ষেত্রে মন্ত্রীকে ফাসাতে নিয়ে আসা হয় সংখ্যালঘু নিপীড়ন ইস্যু। বেছে নেওয়া হয় অরুণ গুহ মজুমদারের বাড়ি ক্রয়ের মত একটি ডেড ইস্যুকে। এখানে বুঝতে হবে, অরুণ গুহ মজুমদার ভারতে চলে গেছে, তার অস্তিত্ব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বেছে নেওয়া হয় অরুণ গুহ মজুমদারের বাড়ি ক্রয়ের মত প্র্রমাণহীন বিষয়টিকেই। বুঝতে সহজ হওয়ার জন্য বলছি, বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক আব্দুল গাফফার চৌধুরী যেমন তার লেখায় বিভিন্ন মরা মানুষের দলিল নিয়ে আসে, ঠিক এখানে অরুণ গুহ মজুমদার নামক গায়েবানা ব্যক্তিতেও সামনে নিয়ে আসে সত্যজিতের মালপানির ভাগিদার সুচতুর প্রবীর শিকদার। চায় ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে।
সত্যজিৎ মুখার্জী নিজেই ছিলো সংখ্যালঘু হিন্দু নির্যাতনকারী:
সত্যজিৎ নিজেই ছিলো জঘন্য শ্রেনীর অত্যাচারি। সে নির্যাতন করার সময় হিন্দু-মুসলিম মানতো না। সে বহু হিন্দুকে সর্বশান্ত করেছে, অনেক হিন্দুর জমি দখল করেছে, হিন্দুদের আশ্রম-মন্দিরও তার দখল-নির্যাতন থেকে রেহাই পেতো না। অথচ সেই সত্যজিতের পক্ষ নিয়েই সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধোয়া ছড়াচ্ছে একটি মহল।
সত্যজিৎ নিজেই ছিলো জঘন্য শ্রেনীর অত্যাচারি। সে নির্যাতন করার সময় হিন্দু-মুসলিম মানতো না। সে বহু হিন্দুকে সর্বশান্ত করেছে, অনেক হিন্দুর জমি দখল করেছে, হিন্দুদের আশ্রম-মন্দিরও তার দখল-নির্যাতন থেকে রেহাই পেতো না। অথচ সেই সত্যজিতের পক্ষ নিয়েই সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধোয়া ছড়াচ্ছে একটি মহল।
হঠাৎ সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়টি আসলো কিভাবে ?
সত্যজিৎ এর দালাল প্রবীর শিকদার গ্রেফতার হওয়ার পরপরই একটি বিশেষ মহল মারাত্মক চিৎকার চেচামেচি শুরু করে দেয়, যা সত্যিই অবাক হওয়ার মত ঘটনা। কারণ সবাই জানে সত্যজিত ছিলো একটা ভয়ানক সন্ত্রাসী, আর সেই সন্ত্রাসীর পক্ষ নিয়ে মন্ত্রীর মানহানী করতে উঠে পড়ে লেগেছিলো প্রবীর শিকদার। এখান থেকে সন্দেহের সৃষ্টি হয়, ঐ বিশেষ মহলের পেছনেও নির্ঘাৎ প্রচুর ইনভেস্ট করেছে শত কোটি টাকা নিয়ে লোপাট হওয়া সত্যজিৎ মুখার্জী। ঐ মহলটি সত্যজিতের ঘটনা আড়াল করে কোথাকার কোন ঘটনা সামনে নিয়ে এসে হিন্দুরা নির্যাতিত হচ্ছে বলে মিথ্যা প্রচারণা শুরু করে দেয়, এতে মূল ঘটনা আড়াল হয়ে ফেঁসে যায় মন্ত্রী। সত্যজিৎ ও তার দালাল সাংবাদিক প্রবীর শিকদারকে সাহায্য দিচ্ছে কোন মহলটি ? কারা তার হয়ে প্রচার প্রসার চালাচ্ছে ?? আসুন জেনে নেই --------------------
১) রানা দাশগুপ্ত। সে প্রমাণ ছাড়াই মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে বিষয়গুলো মিডিয়ার সামনে নিয়ে আসে। এছাড়া মিডিয়ার সামনে লাফিয়েছে সাংবাদিক ফজলুল বারীও।
২) দৈনিক প্রথম আলো। প্রথম আলোর প্রচার বেশি হওয়ায় সে খুব সহজে মূল ঘটনা আড়াল করে ভ্রান্ত ইস্যু তৈরী করে দেয়।
৩) অনলাইনে কিছু সাম্প্রদায়িক ও ধর্মবিদ্বেষী সাংবাদিক ও লেখক তার পক্ষে প্রচার চালায়। যেমন- মার্কিন প্রবাসী সমীরণ ভট্টাচার্য, নিউইয়র্ক হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রধান সিতাংশু গুহ, বাংলাদেশের নারী সাংবাদিক সুপ্রীতি ধর, নাস্তিক হিসেবে গ্রেফতার হওয়া সুব্রত শুভ, নরওয়ে প্রবাসী ব্লগার রতন সমাদ্দার, ব্লগার ডানা বড়ুয়া প্রমুখ।
৪) কিছু সাম্প্রদায়িক সংগঠন। যেমন- 'জাগো হিন্দু পরিষদ', 'বেদান্ত সাংস্কৃতিক মঞ্চ''হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ।
৫) কিছু আওয়ামীপন্থী এমপি। যেমন- সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।
সত্যজিৎ এর দালাল প্রবীর শিকদার গ্রেফতার হওয়ার পরপরই একটি বিশেষ মহল মারাত্মক চিৎকার চেচামেচি শুরু করে দেয়, যা সত্যিই অবাক হওয়ার মত ঘটনা। কারণ সবাই জানে সত্যজিত ছিলো একটা ভয়ানক সন্ত্রাসী, আর সেই সন্ত্রাসীর পক্ষ নিয়ে মন্ত্রীর মানহানী করতে উঠে পড়ে লেগেছিলো প্রবীর শিকদার। এখান থেকে সন্দেহের সৃষ্টি হয়, ঐ বিশেষ মহলের পেছনেও নির্ঘাৎ প্রচুর ইনভেস্ট করেছে শত কোটি টাকা নিয়ে লোপাট হওয়া সত্যজিৎ মুখার্জী। ঐ মহলটি সত্যজিতের ঘটনা আড়াল করে কোথাকার কোন ঘটনা সামনে নিয়ে এসে হিন্দুরা নির্যাতিত হচ্ছে বলে মিথ্যা প্রচারণা শুরু করে দেয়, এতে মূল ঘটনা আড়াল হয়ে ফেঁসে যায় মন্ত্রী। সত্যজিৎ ও তার দালাল সাংবাদিক প্রবীর শিকদারকে সাহায্য দিচ্ছে কোন মহলটি ? কারা তার হয়ে প্রচার প্রসার চালাচ্ছে ?? আসুন জেনে নেই --------------------
১) রানা দাশগুপ্ত। সে প্রমাণ ছাড়াই মিথ্যা বক্তব্যের মাধ্যমে বিষয়গুলো মিডিয়ার সামনে নিয়ে আসে। এছাড়া মিডিয়ার সামনে লাফিয়েছে সাংবাদিক ফজলুল বারীও।
২) দৈনিক প্রথম আলো। প্রথম আলোর প্রচার বেশি হওয়ায় সে খুব সহজে মূল ঘটনা আড়াল করে ভ্রান্ত ইস্যু তৈরী করে দেয়।
৩) অনলাইনে কিছু সাম্প্রদায়িক ও ধর্মবিদ্বেষী সাংবাদিক ও লেখক তার পক্ষে প্রচার চালায়। যেমন- মার্কিন প্রবাসী সমীরণ ভট্টাচার্য, নিউইয়র্ক হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রধান সিতাংশু গুহ, বাংলাদেশের নারী সাংবাদিক সুপ্রীতি ধর, নাস্তিক হিসেবে গ্রেফতার হওয়া সুব্রত শুভ, নরওয়ে প্রবাসী ব্লগার রতন সমাদ্দার, ব্লগার ডানা বড়ুয়া প্রমুখ।
৪) কিছু সাম্প্রদায়িক সংগঠন। যেমন- 'জাগো হিন্দু পরিষদ', 'বেদান্ত সাংস্কৃতিক মঞ্চ''হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ।
৫) কিছু আওয়ামীপন্থী এমপি। যেমন- সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।
মূলত: সকল ঘটনার পেছনে মূল কলকাঠি নাড়ছে সাবেক এপিএস সত্যজিৎ মুখার্জী। সে প্রচুর টাকা খরচ করে তার দেশত্যাগের প্রতিশোধ তুলছে, মিটাচ্ছে ক্ষোভ। এক্ষেত্রে সে সাজিয়েছে, সংখ্যালঘু নির্যাতন নামক মিথ্যা গল্প। তার দেওয়া টাকায় মিডিয়াগুলো সৃষ্টি করেছে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল। যেমন 'প্রবীর শিকদার শহীদ পরিবারের সদস্য 'কিংবা 'সত্যজিতের পিতা একজন মুক্তিযোদ্ধা'ইত্যাদি। যেহেতু মূল ঘটনা সংখ্যালঘু নির্যাতন নয়, একটি গোষ্ঠীর বানানো নাটক, তাই আমি বলবো, পুরো ঘটনা খোলাসা হোক। কে দায়ী, কে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে তা বের হয়ে আসুক। যারা সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে বলে মিথ্যা প্রচার করে ঘটনার মোড় ঘুরাতে চাইছে তাদের পরিচয়ও ফাস হওয়া দরকার। একই সাথে দরকার যারা সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছে তাদের পরিচয়গুলোও ফাঁস হোক।
আমার মনে হয়, সত্যজিৎ ও প্রবীরের সাথে সম্পৃক্ত সবাইকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই পুরো ঘটনা খোলাসা হয়ে যাবে। এরা যে বাংলাদেশে বড় ধরনের অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা ও সরকার বিরোধী ইস্যু দাড় করাতে চাইছে সেটাও প্রকাশ হয়ে যাবে।
সবাইকে এত বড় লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
লেখার সূত্র:
১) সত্যজিৎ ও মোকাররম বাবুর দুর্নীতির ফিরিস্তি :
ক) http://goo.gl/Er95Rn
খ) http://goo.gl/nzpflf
গ) http://goo.gl/cCloFy
ঘ) http://goo.gl/7EXekO
ঙ) http://goo.gl/bSCnzf
১) সত্যজিৎ ও মোকাররম বাবুর দুর্নীতির ফিরিস্তি :
ক) http://goo.gl/Er95Rn
খ) http://goo.gl/nzpflf
গ) http://goo.gl/cCloFy
ঘ) http://goo.gl/7EXekO
ঙ) http://goo.gl/bSCnzf
২) সত্যজিৎ ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার : http://goo.gl/MjYe4Y
৩) মোকাররম মিয়া বাবু গ্রেফতার সত্যজিৎ মুখার্জী পলাতক : http://goo.gl/CyJnAX
৪) দুই চোর সত্যজিত ও মোকাররম বাবুর পক্ষ নিয়ে প্রবীর শিকদারের দালাালি ষ্ট্যাটাস:https://goo.gl/Qm7c2g
৫) মোকাররম বাবুর গ্রেফতারে ফরিদপুরে আনন্দ মিছিল, সত্যজিতকে গ্রেফতারের দাবি:http://goo.gl/16r0lQ
৬) বিশাল সম্পত্তির মালিক সত্যজিৎ : https://goo.gl/ENnf4z
৭) সত্যজিৎ এর বিশাল সম্পত্তি অনুসন্ধানে দুদক: http://goo.gl/P9GZyc
৮) সত্যজিৎকে ধরতে পুরস্কার ঘোষনা: http://goo.gl/REx45v
৯) সত্যজিৎ নিজেও হিন্দু নির্যাতনকারী : http://goo.gl/Er95Rn
১০) সত্যজিতের চাঁদাবাজির সঙ্গী ছিল তার পিতা মানস মুখার্জী: http://goo.gl/a8MhAq
__._,_.___
Pl see my blogs;
Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!