Quantcast
Channel: My story Troubled Galaxy Destroyed dreams
Viewing all articles
Browse latest Browse all 6050

Bengal flood: Death toll climbs to 100 সমন্বয়ের স্বার্থে ফের সর্বদল বৈঠক

$
0
0

Bengal flood: Death toll climbs to 100

সমন্বয়ের স্বার্থে ফের সর্বদল বৈঠক

কাছে একই দাবি জানায়। এস ইউ সি–র তরফ থেকে বিধায়ক তরুণ নস্কর সর্বদলীয় প্রতিনিধি দল নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার দাবি জানিয়েছেন । কিন্তু সে বিষয়ে মুখ‍্যমন্ত্রী কোনও মন্তব‍্য করেননি। সি পি এম রাজ‍্য সম্পাদক এবং বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র বলেন আমরা আগেও বলেছি, আজও বলেছি, জেলা থেকে পুরসভা হয়ে ব্লক স্তর পর্যন্ত সর্বদল বৈঠক করে কমিটি গড়তে হবে। না হলে কতটা ক্ষয়ক্ষতি তা বোঝাই যাবে না। সরকারের পক্ষ থেকে পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি বলেন, এদিনের সর্বদল বৈঠকে বিরোধী দলগুলিকে বলা হয়েছে তাঁরা যেন নিজেদের মতো করে দিল্লির কাছে অর্থ সাহাযে‍্যর বিষয়ে দরবার করে। তবে এদিনের বৈঠক নিয়ে একেবারেই সন্তুষ্ট নন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। তিনি বলেন, কী খাতে কত খরচ হয়েছে, তা আমরা জানি না। কিন্তু রাজ‍্য প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিল থেকে ৯৯২ কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে মুখ‍্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। অর্থাৎ ১৪৮ শতাংশ বেশি টাকা খরচ হয়েছে। ৬ আগস্ট সরকার যে বিবৃতি দিয়েছে, আর এদিন মুখ‍্যমন্ত্রী মৌখিক যা হিসেব দিয়েছেন, তাতে তো ১০০ কোটির বেশি হিসেব পাওয়া যাচ্ছে না। বন‍্যায় কত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, কী কী ক্ষতি হয়েছে, কোথায় কী ত্রাণ দেওয়া হয়েছে, তা রোজ বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া দরকার। ৯৯২ কোটি টাকার হিসেব তো দেবে সরকার। সাধারণ মানুষকে জানানো দরকার। স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করা দরকার। এজন‍্যই সর্বদলীয় সভা করা দরকার। ব্লক স্তর পর্যন্ত সর্বদল কমিটি করা দরকার। আমি তো ১ তারিখেই বলেছিলাম এক কোটি মানুষ, ১০ লক্ষ হেক্টর জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তখন সরকার ছোট দুর্যোগ বলে চালাতে চাইছিল। এখন তো আমাদের দেওয়া হিসেবই দিচ্ছে। আমরা মনে করি সর্বদলীয় কমিটি ছাড়া স্বচ্ছ ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্ভব নয়। একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আশ্বাস ছাড়া এই বৈঠক কোনও কাজের নয় বলে মন্তব‍্য করে সূর্যকান্তের মন্তব‍্য, ৯৯ শতাংশ ব‍্যর্থ।  শাসকদলের পক্ষ থেকে পঞ্চায়েত মন্ত্রী জানিয়েছেন, আগে ত্রাণ দেওয়া হোক। কমিটি পরে দেখা যাবে। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ নস‍্যাৎ করে দিয়ে তিনি বলেন, বন‍্যা ত্রাণে এবার যা কাজ হয়েছে, অতীতে তা কখনও হয়নি। শুধু তাই নিচের দিকে কোনও বিক্ষোভ হয়নি। প্রতিটি মানুষ ত্রাণ পাচ্ছেন। প্রত‍্যন্ত এলাকায় জলে আটকে গিয়ে দু–একজন কেউ ত্রাণ পাচ্ছেন না, সেটা আলাদা কথা। তাঁর দাবি সরকারের কিট এবার যথেষ্ট ভাল। আগের সরকারের মতো ক‍্যাম্প করে খিচুড়ি খাইয়ে আন্ত্রিক ডেকে আনবে না। মুখ‍্যমন্ত্রী তো বৈঠকে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন, ত্রাণ আগে রাজনীতি পরে। কংগ্রেসের পরিষদীয় দলনেতা মহম্মদ সোহরাব বলেন, যেখানে ১২টা জেলা বন‍্যা কবলিত, এত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অথচ প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা কোনও বিবৃতি দেননি। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ করছি। ত্রাণের ক্ষেত্রে মুখ‍্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছি আরও বেশি করে দেওয়া দরকার। তাতে মুখ‍্যমন্ত্রী বলেছেন, যতটা পারব দেব। আমাদের আরও ত্রাণ দিতে হবে। পাশাপাশি ব্যাঙ্কগুলোর সঙ্গে কথা বলে কৃষি ঋণ মকুবের ব‍্যবস্থা করতে হবে। ডি ভি সি–র যে জলাধারে পলি জমে গেছে। এর আধুনিকীকরণ করা দরকার। এর কারণে মুর্শিদাবাদ থেকে শুরু করে আশপাশের জেলা বিপর্যস্ত হচ্ছে। নদী ভাঙন হচ্ছে। আরও ত্রিপল দেওয়া দরকার। এস ইউ সি–র বিধায়ক তরুণ নস্কর বলেন, একটা সর্বদলীয় বৈঠক ডাকা দরকার। মুখ‍্যমন্ত্রী সেটা ১৮ তারিখ ডেকেছেন। নবান্নেই এই বৈঠক হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যখন যাচ্ছেন, তখন সর্বদলীয় সদস‍্যদের নিয়ে যাচ্ছেন না কেন? বন‍্যা পরিস্থিিত মোকাবিলায় বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের আগাম প্রস্তুতি ছিল না। তারা ব্যর্থ হয়েছে। আন্ত্রিকও বাড়ছে। সুন্দরবন অঞ্চলে আন্ত্রিক বাড়ছে, সাপে কাটার ঘটনা ঘটছে। বি জে পি–র বিধায়ক শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ত্রাণ বণ্টন নিয়ে সকলেরই এগিয়ে আসা উচিত। কেন্দ্র, রাজে‍্যর সম্পর্ক যদি ভাল থাকে তা হলে অতিরিক্ত যে টাকা খরচ হয়েছে, তা পেতে অসুবিধা হবে না। প্রয়োজন হলে রাজে‍্যর জন‍্য দিল্লি যাব। এদিন ঘণ্টা দুয়েকের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব‍্যানার্জি ছাড়াও শাসকদলের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি, পার্থ চ‍্যাটার্জি, অমিত মিত্র, অরূপ বিশ্বাস, জাভেদ খান, মহানাগরিক শোভন চট্টোপাধ‍্যায় ও সাংসদ সুব্রত বক্সি। বামফ্রন্টের পক্ষে ছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র, প্রবোধ সিনহা, সুভাষ নস্কর, বিশ্বনাথ কারক, আনন্দময় মণ্ডল। কংগ্রেসের মহম্মদ সোহরাব, এস ইউ সি–র তরুণ নস্কর, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার হরকা বাহাদুর ছেত্রি, বি জে পি–র শমীক ভট্টাচার্য। ছিলেন মুখ‍্য সচিব সঞ্জয় মিত্র, স্বরাষ্ট্র সচিব বাসুদেব ব‍্যানার্জি এবং রাজ্য পুলিসের ডিরেক্টর জেনারেল জি এম পি রেড্ডি।
--

Chief Minister Mamata Banerjee had said on Thursday that the flood situation in the state is "now under control" and the review committee, constituted to assess the natural calamity, is monitoring the situation.

As water level recedes, some people in the relief camps have started returning to their homes.

Disaster Management Department sources said three more deaths were reported on Friday, taking the toll to 100.

"Altogether, 2,590 relief camps have been set up to shelter nearly 4.52 lakh marooned people and 835 medical camps were opened," the sources said, adding the total number of affected people was over 93 lakh.

As many as 1,36,256 houses were damaged and 4,90,237 houses damaged partly. Crop over an area of 9,64,689 hectares has been damaged.

The affected areas included 235 blocks, 55 municipal bodies, four municipal corporations and 814 gram panchayats (GPs) covering 19,939 villages.

So far, 11,065 cattle heads were lost, the sources said, adding shelter for those surviving would be made after the water recedes.

Steps were also being taken to protect the affected people from health hazards, while medicines and drinking water pouches were being distributed, the sources said.

Meanwhile, sources in the DVC on Thursday said that the quantum of water released from its dams had come down - 20,000 cusecs from the Maithon and 35,000 cusecs from Panchet till Thursday night.

জলভাসি হাওড়া, পুজোর বাজারে ফুলের জোগানে প্রভাব পড়ার আশঙ্কা

জলভাসি হাওড়া, পুজোর বাজারে ফুলের জোগানে প্রভাব পড়ার আশঙ্কা
ওয়েব ডেস্ক: জলভাসি হাওড়া। ডুবেছে বাগনানের একাধিক ফুলের বাগান। পদ্ম, গাঁদা, জবা, দোপাটি, টগর, বেল গাছ জলের তলায়। বিপুল ক্ষতির মুখে ফুলচাষিরা।

শুধু আমতা, উদয়নারায়ণপুর বা জগত্‍বল্লভপুর নয়, বন্যায় ভাসছে বাগনানের বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘোড়াঘাটা, কাঁটাপুকুর, দেউলটি, ওরফুলি, বাকুড়দার একাধিক ফুলবাগান জলমগ্ন। শুধু হাওড়া, কলকাতাই নয়, বিদেশেও রফতানি হয় এই এলাকার ফুল। ভোরের আলো ফোটার আগেই পৌছে যায় গন্তব্যে। প্রায় হাজার দশেক মানুষ যুক্ত এই পেশায়। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ওঁদের প্রায় পথে বসিয়ে দিয়েছে।

প্রভাব পড়বে পুজোর বাজারে। ফুলের জোগান দিতে হিমশিম খাবেন ফুলচাষিরা। কারণ গোড়ায় জল জমে অধিকাংশ গাছই নষ্ট হয়ে গেছে। প্রশাসনের দিকেই তাকিয়ে বিপর্যস্ত চাষিরা। প্রশাসনের তরফে মিলেছে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস। আবার কবে নতুন ফুল ফুটবে? হাসি ফুটবে ফুলচাষিদের মুখে?

Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

Viewing all articles
Browse latest Browse all 6050

Trending Articles