Bengal flood: Death toll climbs to 100
সমন্বয়ের স্বার্থে ফের সর্বদল বৈঠক
Chief Minister Mamata Banerjee had said on Thursday that the flood situation in the state is "now under control" and the review committee, constituted to assess the natural calamity, is monitoring the situation.
As water level recedes, some people in the relief camps have started returning to their homes.
Disaster Management Department sources said three more deaths were reported on Friday, taking the toll to 100.
"Altogether, 2,590 relief camps have been set up to shelter nearly 4.52 lakh marooned people and 835 medical camps were opened," the sources said, adding the total number of affected people was over 93 lakh.
As many as 1,36,256 houses were damaged and 4,90,237 houses damaged partly. Crop over an area of 9,64,689 hectares has been damaged.
The affected areas included 235 blocks, 55 municipal bodies, four municipal corporations and 814 gram panchayats (GPs) covering 19,939 villages.
So far, 11,065 cattle heads were lost, the sources said, adding shelter for those surviving would be made after the water recedes.
Steps were also being taken to protect the affected people from health hazards, while medicines and drinking water pouches were being distributed, the sources said.
Meanwhile, sources in the DVC on Thursday said that the quantum of water released from its dams had come down - 20,000 cusecs from the Maithon and 35,000 cusecs from Panchet till Thursday night.
জলভাসি হাওড়া, পুজোর বাজারে ফুলের জোগানে প্রভাব পড়ার আশঙ্কা
শুধু আমতা, উদয়নারায়ণপুর বা জগত্বল্লভপুর নয়, বন্যায় ভাসছে বাগনানের বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘোড়াঘাটা, কাঁটাপুকুর, দেউলটি, ওরফুলি, বাকুড়দার একাধিক ফুলবাগান জলমগ্ন। শুধু হাওড়া, কলকাতাই নয়, বিদেশেও রফতানি হয় এই এলাকার ফুল। ভোরের আলো ফোটার আগেই পৌছে যায় গন্তব্যে। প্রায় হাজার দশেক মানুষ যুক্ত এই পেশায়। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ওঁদের প্রায় পথে বসিয়ে দিয়েছে।
প্রভাব পড়বে পুজোর বাজারে। ফুলের জোগান দিতে হিমশিম খাবেন ফুলচাষিরা। কারণ গোড়ায় জল জমে অধিকাংশ গাছই নষ্ট হয়ে গেছে। প্রশাসনের দিকেই তাকিয়ে বিপর্যস্ত চাষিরা। প্রশাসনের তরফে মিলেছে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস। আবার কবে নতুন ফুল ফুটবে? হাসি ফুটবে ফুলচাষিদের মুখে?