মানুষের বিবর্তনের ইতিহাসকে একটি ফিউশনের উপর দাঁড় করাতে চায়? ঢপের চপের একটা পরিধিতো থাকা উচিৎ, যে পর্যন্ত সে ফুলতে পারে?
তার পর হয় ফটাস-ফুট
না হয় পুড়ে ছাই!
বিশ্বের বাজারে এই চপ বিক্রি করার বয়সতো কম হল না!
আর এই চপের ব্যবসায় যে মুনাফা নেই তা তো ভারতের হালহকিকত দেখলেই বোঝা যায়।
বিশ্বমানের কোন উৎপাদন নেই যা দিয়ে দেশ চালানো যায়।
প্রতিটি ভারতবাসীর মাথায় ঋণের বোঝা।
৩ জন মানুষের ১ জন অপুষ্টির শিকার।
প্রতিদিন ৬০০০ শিশুর মৃত্যু।
১০০ জন মানুষের মধ্যে ১০-১৫জন ভিখারি
(বর্ধমানের কালনা-১ এবং কালনা-২ ব্লকের একটি সমীক্ষা থেকে পাওয়া)
৬০% উপর মায়েরা এনিমিয়ার শিকার।
লাগাতার কৃষকের মৃত্যু।
ঘরে ঘরে বেকার।
চারিদিকে মানুষের নিধন যজ্ঞ।
পঞ্চভূতের সবটাই এখন কোম্পানির হাতে।
কর্পোরেটদের হাতে মানুষের জিয়ন কাঠি।
তারাই হর্তা-কর্তা-বিধাতা।
আসলে ঢপ আর চপ এই দুইয়ের পারম্পরিক যোগাভ্যাসে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে যে ইতর প্রাণীতে পরিণত করা যায় তা যোগ অযোগের ধর্মগুরু, চলাচামুন্ডা এবং তাদের বশংবদ নেতা-গোতা, মন্ত্রী-সন্ত্রীরা বুঝে নিয়েছেন। এরা বুঝে নিয়েছেন যে ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ এখনো ঢপের চপের নেশায় বুদ হয়ে আছে। বিজ্ঞান যুক্তিবাদ এখনো ভারতের মানুষকে সেভাবে সজাগ করতে পারেনি। ভারতের অধিকাংশ মানুষ এখনো আত্মা-পরমাত্মা-প্রেতাত্মা, ইহলোক-পরলোক, স্বর্গ-নরক, দেব-দেবী, মন্ত্র-তন্ত্রের উপর ভরসা রাখে।
সুতরাং ঢপ যোগাভ্যাসের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ কর।
যোগাভ্যাসের সাথে বর্ণাশ্রম, অন্ধবিশ্বাস ও স্বর্গীয় আবেগ জারিত কর।
বিশ্বের বাজারে এই পাচন বিক্রি না হলেও দেশের মানুষ তা গিলবে।
আর দেশের মানুষকে গেলাতে পারলেই তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে "ঢপতন্ত্র"দীরঘস্থায়ী হবে।
দীর্ঘস্থায়ী হবে ফিউশন।
চল বান্দর হই।
মানবিক ভাগিদারী ছেড়ে যোগ শিবিরে জাহির করি "মুই কী হনু" !
তার পর হয় ফটাস-ফুট
না হয় পুড়ে ছাই!
বিশ্বের বাজারে এই চপ বিক্রি করার বয়সতো কম হল না!
আর এই চপের ব্যবসায় যে মুনাফা নেই তা তো ভারতের হালহকিকত দেখলেই বোঝা যায়।
বিশ্বমানের কোন উৎপাদন নেই যা দিয়ে দেশ চালানো যায়।
প্রতিটি ভারতবাসীর মাথায় ঋণের বোঝা।
৩ জন মানুষের ১ জন অপুষ্টির শিকার।
প্রতিদিন ৬০০০ শিশুর মৃত্যু।
১০০ জন মানুষের মধ্যে ১০-১৫জন ভিখারি
(বর্ধমানের কালনা-১ এবং কালনা-২ ব্লকের একটি সমীক্ষা থেকে পাওয়া)
৬০% উপর মায়েরা এনিমিয়ার শিকার।
লাগাতার কৃষকের মৃত্যু।
ঘরে ঘরে বেকার।
চারিদিকে মানুষের নিধন যজ্ঞ।
পঞ্চভূতের সবটাই এখন কোম্পানির হাতে।
কর্পোরেটদের হাতে মানুষের জিয়ন কাঠি।
তারাই হর্তা-কর্তা-বিধাতা।
আসলে ঢপ আর চপ এই দুইয়ের পারম্পরিক যোগাভ্যাসে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে যে ইতর প্রাণীতে পরিণত করা যায় তা যোগ অযোগের ধর্মগুরু, চলাচামুন্ডা এবং তাদের বশংবদ নেতা-গোতা, মন্ত্রী-সন্ত্রীরা বুঝে নিয়েছেন। এরা বুঝে নিয়েছেন যে ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ এখনো ঢপের চপের নেশায় বুদ হয়ে আছে। বিজ্ঞান যুক্তিবাদ এখনো ভারতের মানুষকে সেভাবে সজাগ করতে পারেনি। ভারতের অধিকাংশ মানুষ এখনো আত্মা-পরমাত্মা-প্রেতাত্মা, ইহলোক-পরলোক, স্বর্গ-নরক, দেব-দেবী, মন্ত্র-তন্ত্রের উপর ভরসা রাখে।
সুতরাং ঢপ যোগাভ্যাসের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ কর।
যোগাভ্যাসের সাথে বর্ণাশ্রম, অন্ধবিশ্বাস ও স্বর্গীয় আবেগ জারিত কর।
বিশ্বের বাজারে এই পাচন বিক্রি না হলেও দেশের মানুষ তা গিলবে।
আর দেশের মানুষকে গেলাতে পারলেই তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে "ঢপতন্ত্র"দীরঘস্থায়ী হবে।
দীর্ঘস্থায়ী হবে ফিউশন।
চল বান্দর হই।
মানবিক ভাগিদারী ছেড়ে যোগ শিবিরে জাহির করি "মুই কী হনু" !