আমরা ন্যায়বিচার পাইনি : মুজাহিদের ছেলে
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তাঁর ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর বলেছেন, ট্রাইব্যুনালে আমরা ন্যায়বিচার পাইনি, ন্যায়বিচার পাওয়ার আশায় ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছিলাম। কিন্তু এখানেও ন্যায়বিচার পাইনি। এ রায়ে আমরা সংুব্ধ। এখন আইনজীবীদের সাথে কথা বলে পরবর্তী পদপে নেবো।
আলী আহমেদ মাবরুর বলেন, বুদ্ধিজীবী হত্যার যে অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে, সেখানে কাকে হত্যা করা হয়েছে তার উল্লেখ নেই। কোনো ভিকটিম পরিবারের সদস্য ট্রাইব্যুনালে স্যা দেয়নি। এ অভিযোগে কিসের ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে তা আমার কাছে রহস্যময়। - See more at:http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31121…
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তাঁর ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর বলেছেন, ট্রাইব্যুনালে আমরা ন্যায়বিচার পাইনি, ন্যায়বিচার পাওয়ার আশায় ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছিলাম। কিন্তু এখানেও ন্যায়বিচার পাইনি। এ রায়ে আমরা সংুব্ধ। এখন আইনজীবীদের সাথে কথা বলে পরবর্তী পদপে নেবো।
আলী আহমেদ মাবরুর বলেন, বুদ্ধিজীবী হত্যার যে অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে, সেখানে কাকে হত্যা করা হয়েছে তার উল্লেখ নেই। কোনো ভিকটিম পরিবারের সদস্য ট্রাইব্যুনালে স্যা দেয়নি। এ অভিযোগে কিসের ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে তা আমার কাছে রহস্যময়। - See more at:http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31121…
যে স্যা প্রমাণের ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে তা সঠিক হয়নি : খন্দকার মাহবুব
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন রায়ের পর সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতির কক্ষের সামনে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, যে স্যা-প্রমাণের ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে তা সঠিক হয়নি। আইনজীবী হিসেবে আমি মনে করি যে অভিযোগে মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে তাতে যথেষ্ট দুর্বলতা রয়েছে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা খুবই উদ্বিগ্ন যে অভিযোগে আপিল বিভাগ তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন সেটি নিয়ে। আদালত তার বিরুদ্ধে ৭ নং অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড থেকে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দিলেও ৬ নং অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন। আমরা মনে করি ৬ নং অভিযোগ সুনির্দিষ্ট ছিল না, ঢালাওভাবে অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা আশা করি যেভাবে ৬ নং অভিযোগটি আনা হয়েছে এবং স্যা দেয়া হয়েছে, তার বিবেচনায় রিভিউতে আমাদের আসামি খালাশ পাবেন।
মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা লিখিত রায় পাওয়ার পর নিয়মানুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন করব। আশা করি আপিল বিভাগ রিভিউতে ত্রুটিগুলো বিবেচনায় নিয়ে যে অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে তা থেকে অব্যাহতি দেবেন। তিনি আরো বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তাও বলেছেন, মুজাহিদ আলবদর ছিলেন এ ধরনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।