স্কুল ছাড়তে চাপের মুখে আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের মেয়েরা
বিশ্বের অনেক উন্নয়নশীল দেশে এখন অনেক মেয়ে স্কুলে যাচ্ছে এবং প্রাথমিক শিক্ষায় মেয়েদের ঝড়ে পড়ার হার আগের চেয়ে অনেক কমে এসেছে। কারণ পরিবার ও সরকার মেয়েদের শিক্ষার অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিধাগুলো উপলব্ধি করতে পারছে। তবে মৌলবাদী ইসলামপন্থী ও অন্যদের হুমকির ফলে মেয়েদের শিক্ষার অগ্রগতি হ্রাস পেতে পারে।
বিশ্বে মেয়েদের শিক্ষায় যেসব দেশ এগিয়ে গেছে তাদের মধ্যে আফগানিস্তান অন্যতম। দেশটিতে গত ১৫ বছরে মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার হার তিন শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ শতাংশের মতো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রাথমিক শিক্ষায় ছেলে-মেয়েদের অনুপাত প্রায় সমান। তবে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা এখনও একটি চ্যালেঞ্জ। নারীদের শিক্ষা নিয়ে কাজ করায় পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাই ডিসেম্বরে সবচেয়ে কম বয়েসী হিসেবে নোবেল শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেছেন। তবে মেয়েদের শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও এসেছে। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার কিছু অংশে স্কুলের মেয়েদের স্কুল ত্যাগ করে বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে বসে থাকার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের (ওএইচসিএইচআর) জেন্ডার এ্যাডভাইজার গাইনেল কুরি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার এবং তাদের ঝরে পড়া কমিয়ে আনার বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়েছে এবং আমরা এতে সফলতা লাভ করেছি। কিন্তু আমরা যা অর্জন করেছি, উগ্রপন্থীদের ক্রমবর্ধমান হুমকি তাতে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ক্রমবর্ধমান প্রতিকূল পরিবেশের ওপর জোর দিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মেয়েদের স্কুলে হামলার ঘটনা গত পাঁচ বছরে বেড়েছে। -ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর
বিশ্বে মেয়েদের শিক্ষায় যেসব দেশ এগিয়ে গেছে তাদের মধ্যে আফগানিস্তান অন্যতম। দেশটিতে গত ১৫ বছরে মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার হার তিন শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ শতাংশের মতো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রাথমিক শিক্ষায় ছেলে-মেয়েদের অনুপাত প্রায় সমান। তবে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা এখনও একটি চ্যালেঞ্জ। নারীদের শিক্ষা নিয়ে কাজ করায় পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাই ডিসেম্বরে সবচেয়ে কম বয়েসী হিসেবে নোবেল শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেছেন। তবে মেয়েদের শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও এসেছে। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার কিছু অংশে স্কুলের মেয়েদের স্কুল ত্যাগ করে বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে বসে থাকার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের (ওএইচসিএইচআর) জেন্ডার এ্যাডভাইজার গাইনেল কুরি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার এবং তাদের ঝরে পড়া কমিয়ে আনার বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়েছে এবং আমরা এতে সফলতা লাভ করেছি। কিন্তু আমরা যা অর্জন করেছি, উগ্রপন্থীদের ক্রমবর্ধমান হুমকি তাতে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ক্রমবর্ধমান প্রতিকূল পরিবেশের ওপর জোর দিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মেয়েদের স্কুলে হামলার ঘটনা গত পাঁচ বছরে বেড়েছে। -ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর