বৈশ্বিক সন্ত্রাসের বেশি শিকার মুসলিমরা : গবেষণা রিপোর্ট
অনলাইন ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্টার টেররিজম সেন্টারের ২০১১ সালের রিপোর্টে বলা হয়, বৈশ্বিক সন্ত্রাসী হামলার ৯৫ শতাংশের শিকার মুসলমান।
এতে বলা হয়েছে, "যেখানে ধর্ম সংক্রান্ত সন্ত্রাসী ঘটনাগুলো চিহ্নিত করা গেছে সেখানে গত পাঁচ বছরে ৮২%-৯৭% সন্ত্রাস সংক্রান্ত মৃত্যুগুলোর মধ্যে মুসলিমরাই ভুক্তভোগী হয়েছে"।
ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির দি গ্লোবাল টেররিজম ডেটাবেস যুক্তরাষ্ট্রের এ সংক্রান্ত তথ্যের অফিসিয়াল উৎস।
এ ডেটাবেসটির সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে সন্ত্রাসকে সংজ্ঞায়িত করার। পরিকল্পিত, সহিংস ও হুমকি এবং সরকার করছে না এমন ঘটনাগুলো সেখানে স্থান পায়।এতে আরও বিবেচনা করা হয় রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বা ধর্মীয় লক্ষ্য অর্থাৎ শুধু ভিকটিমই নন যার উদ্দেশ্য থাকে আরও বৃহৎ পরিসরে বার্তা দেয়া।
২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলাগুলো মধ্যে ৫০% এবং ৬০% মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে তিনটি দেশে- ইরাক,আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে।
ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির টীমের প্রধান এরিন মিলার বলেন, "এগুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। আমরা জানি ৮০ থেকে ৯০% হামলাগুলো ছিল অভ্যন্তরীণ"।
যেহেতু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে হয়েছে সেহেতু মোটামুটিভাবে হামলাকারী ও হামলার শিকার উভয়ই মুসলিম।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গত দশ বছরে ব্রিটেনে চারশ হামলার ঘটনা ঘটেছে যার বেশিরভাগই উত্তর আয়ারল্যান্ডে হয়েছে। এর বেশিরভাগেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে ১৩১ টি ঘটনার মধ্যে প্রায় বিশটিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আর ফ্রান্সে ৪৭টি হামলার ঘটনা ঘটেছে।
কিন্তু ইরাকে প্রায় বার হাজার হামলার ঘটনায় আট হাজার ঘটনাতেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
এরিন মিলার বলছেন এসব তথ্যের উপর ভিত্তি করে বলা যায় ৯৫% সংখ্যাটি কিছুটা বেশি কিন্তু সঠিক।
সূত্র : বিবিসি
আ.হু/ডি.স
এতে বলা হয়েছে, "যেখানে ধর্ম সংক্রান্ত সন্ত্রাসী ঘটনাগুলো চিহ্নিত করা গেছে সেখানে গত পাঁচ বছরে ৮২%-৯৭% সন্ত্রাস সংক্রান্ত মৃত্যুগুলোর মধ্যে মুসলিমরাই ভুক্তভোগী হয়েছে"।
ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির দি গ্লোবাল টেররিজম ডেটাবেস যুক্তরাষ্ট্রের এ সংক্রান্ত তথ্যের অফিসিয়াল উৎস।
এ ডেটাবেসটির সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে সন্ত্রাসকে সংজ্ঞায়িত করার। পরিকল্পিত, সহিংস ও হুমকি এবং সরকার করছে না এমন ঘটনাগুলো সেখানে স্থান পায়।এতে আরও বিবেচনা করা হয় রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বা ধর্মীয় লক্ষ্য অর্থাৎ শুধু ভিকটিমই নন যার উদ্দেশ্য থাকে আরও বৃহৎ পরিসরে বার্তা দেয়া।
২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলাগুলো মধ্যে ৫০% এবং ৬০% মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে তিনটি দেশে- ইরাক,আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে।
ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির টীমের প্রধান এরিন মিলার বলেন, "এগুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। আমরা জানি ৮০ থেকে ৯০% হামলাগুলো ছিল অভ্যন্তরীণ"।
যেহেতু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে হয়েছে সেহেতু মোটামুটিভাবে হামলাকারী ও হামলার শিকার উভয়ই মুসলিম।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গত দশ বছরে ব্রিটেনে চারশ হামলার ঘটনা ঘটেছে যার বেশিরভাগই উত্তর আয়ারল্যান্ডে হয়েছে। এর বেশিরভাগেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে ১৩১ টি ঘটনার মধ্যে প্রায় বিশটিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আর ফ্রান্সে ৪৭টি হামলার ঘটনা ঘটেছে।
কিন্তু ইরাকে প্রায় বার হাজার হামলার ঘটনায় আট হাজার ঘটনাতেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
এরিন মিলার বলছেন এসব তথ্যের উপর ভিত্তি করে বলা যায় ৯৫% সংখ্যাটি কিছুটা বেশি কিন্তু সঠিক।
সূত্র : বিবিসি
আ.হু/ডি.স