Tarun Kanti Tahkur based in Nasik Maharashtra,is a prominent Matua Thinker.He explains how Ghar Waopasi agenda of Hindutva Brigade has nothing to do with hindutva,how it is not going to hit the Islam at all and how it the conversion of Non Hindu Bahujan Samaj into Manusmriti Rule.
Palash Biswas
Tarun Kanti Thakur | 10:28am Jan 21 |
সংঘ পরিবার (RSS) বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ( VHP) বজরংদল , এদের দ্বারা পরিচালিত" ঘর বাসি " বা 'ঘরে ফেরার' কার্যক্রম এ র মূল উদ্দেশ্য ধর্ম পরিবর্তিত মুসলমানদের হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা নয়।
এই কার্যক্রমের আসল উদ্দেশ্য অন্য রকম।আমাদের এর মূল কারণ জানতে হলে ভাবনার ঘোড়াটাকে একটু অন্য দিকে দৌড়াতে হবে।
আমরা সকলেই জানি হিন্দু ধর্ম বর্ণ বৈসম্যের ধর্ম, জাতপাত, উচ-নিচ, ভেদাভেদের ধর্ম।হিন্দু ধর্মের চতুর্বর্ণ ব্যাবস্থা স্বয়ং ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্ট।তাই বহু কাল ধরে অর্থাৎ ভারতবর্ষে আর্য ব্রাহ্মণদের আধিপত্য স্থাপনের পর ভারতের মূলমুলনিবাসী জনগোষ্ঠী বৈদিক ধর্মের বর্ণ বৈশম্য ,জাতপাত, উচ-নিচ, ছুৎ-অচ্ছুৎ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বার বার হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মানুষ বৈদিক ধর্মের মুখে লাথি মেরে বৌদ্ধ ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, জৈন ধর্ম, শিখ ধর্ম ,খৃষ্ট ধর্ম ইত্যাদি ধর্ম গ্রহণ করেছে, এখনও কোরছে।
ভারতবর্ষে বর্তমান জ্বলন্ত সমস্যা হচ্ছে হিন্দু ধর্মের চতুর্বর্ণ ব্যাবস্থার নিচু তলার অর্থাৎ শূদ্র বর্ণের শূদ্র অতিশূদ্র জনগন সেচ্ছায় এবং কিছুটা লোভের কারনে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করছে। অন্য দিকে যারা খৃষ্ট ধর্মে যেতে চায় না অথচ হিন্দু ধর্মেও থাকতে চায় না তারা সেচ্ছায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করছে।
খৃষ্ট ধর্মের প্রচারকগন ভারতের গরিব ও বর্ণব্যবস্থার জাতাকলে নিষ্পেষিত মানুষদের লক্ষ লক্ষ টাকা এবং সাথে জমি কিনে বাড়ি তৈরী করে দিয়ে খৃষ্টান তৈরি করে নিচ্ছে।মানুষও হাসি মুখে গ্রহণ করছে।শিক্ষা ও আর্থিক সহায়তা পেয়ে মানুষ খুশি হচ্ছে।যে ধর্মে মানুষ তার অধিকার পায় না, মানুষের থেকে পশুর মূল্য বেশি, জানোয়ারের সম্মান বেশী, সেই ধর্ম ত্যাগ করাই তারা শ্রেয় মনে করে ধর্ম পরিবর্তন করছে।
বৌদ্ধ ধর্ম আড়াই হাজার বছর ধরে সাম্য, মৈত্রী, বন্ধুতা ও ন্যায়ের বানী প্রচার করে আসছে।"সম্রাট অশোক" এর সময় ভারত শ্রীলংকা, আফগান্থিন সহ সমস্ত ভারতবর্ষ বৌদ্ধ ময় ছিল।"সম্রাট অশোক" এর নাতি বৃহদ্রথ এর হত্যার পর ভারত বর্ষে বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব কম হতে থাকে এবং বৌদ্ধ ধর্মের ব্রাম্মণীকরন শুরু হয় । অষ্টম শতাব্দীতে তৎকালীন শংকরাচার্য কুমারীল ভট্ট দ্বারা তথাগত গৌতম বুদ্ধ কে বিষ্ণুর নবম অবতার ঘোষনা করার পর ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধর্মের উপর ভিষন প্রভাব পড়ে ।প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে বৌদ্ধ ধর্মের ব্রাম্মণীকরন হয়ে যায়।তা সত্ত্বেও ব্রাহ্মণ পন্ডিত ও শাস্ত্রকারগন বৌদ্ধ ধর্মকে ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী দের বিধর্মী বলেই আখ্যায়িত করতে থাকে।এর প্রমাণ বিভিন্ন " পুরাণ" ও ধর্ম গ্রন্থ থেকে পাওয়া যায়।
গত কয়েক বছর ধরে মহারাষ্ট্রে শিক্ষা, চাকরি ইত্যাদি ক্ষেত্রে মারাঠা সমাজের সংরক্ষণের দাবিতে আন্দোলন চলছে । এই আন্দোলনের মাঝে এক প্রভাবশালী মারাঠা নেতা বলেছিলেন " মারাঠা দের শেষ শরন স্থান বৌদ্ধ ধর্ম।" এতে বোঝা যায় মানুষ হিন্দু ধর্মের জাঁতাকল থেকে মুক্তি পেতে চায়।
তাছাড়া প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ জাত পাতের হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে সেচ্ছায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করছে । যদিও সে খবর প্রচার হয় না তাই দেশবাসী সে বিষয়ে অবগত হতে পারে না । কিন্তু ধর্মান্তরন হচ্ছেই।
এবার আসি রাষ্ট্রীয় সয়ংসেবক সংঘ (RSS) বিশ্ব হিন্দু পরিষদ(VHP) বজরংদল এর কথায়।
RSS, VHP, বজরংদল চায় এই ধর্মান্তরন বন্ধ করতে।মুসলমান তাদের কাছে মাথা ব্যাথা নয়।মাথা ব্যাথা হল " বৌদ্ধ ধর্ম" ও "খৃষ্টান ধর্ম"।উত্তর প্রদেশের মুসলমানদের "ঘর বাপসি " ছিল একটা সাজানো নাটক ।আসলে সেখানে একজনও মুসলমান ছিল কি না সন্দেহ।
কিন্তু তার পর সংবাদপত্র, টেলিভিশন, জনসভায় RSS, VHP, BJP এর বিভিন্ন নেতা বিভিন্ন যায়গায় এমনকি RSS প্রমুখ মোহন ভাগবত কোলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গায় বলে বেড়াচ্ছে ,ঘর বাপসিতে যদি আপত্তি থাকে তাহলে সরকার পার্লামেন্টে আইন তৈরী করুক ধর্ম পরিবর্তন রোধ করতে। RSS, VHP, BJP বিধর্মী মুসলমানদের হিন্দু করতে মোটেই আগ্রহী নয়।তারা চায় আইন করে হিন্দু ধর্মের অবক্ষয় রোধ করতে।যাতে করে কেউ ইচ্ছা করলেই বৌদ্ধ, খৃষ্টান বা অন্য কোন ধর্ম গ্রহণ করতে না পারে।আইন তৈরি হলে যদি কেউ সেচ্ছায় ধর্ম পরিবর্তন করতে চায় তাহলে তাকে প্রথমে উপযুক্ত কারন দেখিয়ে জেলা শাসকের কাছের থেকে অনুমতি নিতে হবে।অন্যথা ধর্ম পরিবর্তন করা যাবে না।
শ্রী দেবেন্দ্রলাল বিশ্বাস ঠাকুর এর ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, -
" মিথ্যা মসল্লার ব্রাহ্মণ্য দোকান বর্ণাশ্রম যে ধর্মের শিরোপা, জন্মগত কারন ভিন্ন অন্যেরা যে ধর্ম গ্রহণ করতে পারে না, গ্রহণ করলেও তাকে ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুত্বের দাবিদারগণ স্বধর্মীয় বলে মেনে নেন না, যে ধর্মের কোন সঙ্ঘা নেই, 24 জন অবতার এবং বহু মহাপুরুষ এসেও যে ধর্মকে কলুষ মুক্ত করে সুস্থিত করতে পারেন নি, যে ধর্ম বিশেষ কোন ধরাবাঁধা সর্বসম্মত নিয়মের নিগেঢ়বন্দী নয়, বৃদ্ধির ঐক্য নেই, বৃদ্ধি নেই, আছে ক্ষয়িষ্ণুতা, যে ধর্মের লোকেরা ছয় হাজার শাতশ তেতাল্লিশটি সম্পদায়ে বিভক্ত, একের সঙ্গে অন্যের বিবাহ বন্ধনের শাস্ত্রীয় বিধি নেই, যে ধর্মের নাম ভিন্ন ধর্মিয় বিদেশীদের প্রদত্ত তাহাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ লোকের গর্বিত হিন্দু ধর্ম। এক কথায় জাতিভেদ প্রথা তুলে দিলে যে ধর্ম শূন্যে বিলীন হয়ে যায় তাহাই ভারত বিভাজক হিন্দু ধর্ম।
আরবীয় বেপারীরা চোর ডাকাত অর্থে 'হিন্দু' শব্দটা ব্যবহার করত।সেই শব্দটাই ভারতবাসীর প্রিয়।"
হিন্দু ধর্মের এই ক্ষয়িষ্ণুতা কে বন্দ করার জন্যই RSS, BJP, VHP চায় আইন তৈরি করতে।আইন করে হিন্দু ধর্মের ক্ষয় রোধ করতে।
Email:- tarunkantithakur@gmail.com, 08855805900
এই কার্যক্রমের আসল উদ্দেশ্য অন্য রকম।আমাদের এর মূল কারণ জানতে হলে ভাবনার ঘোড়াটাকে একটু অন্য দিকে দৌড়াতে হবে।
আমরা সকলেই জানি হিন্দু ধর্ম বর্ণ বৈসম্যের ধর্ম, জাতপাত, উচ-নিচ, ভেদাভেদের ধর্ম।হিন্দু ধর্মের চতুর্বর্ণ ব্যাবস্থা স্বয়ং ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্ট।তাই বহু কাল ধরে অর্থাৎ ভারতবর্ষে আর্য ব্রাহ্মণদের আধিপত্য স্থাপনের পর ভারতের মূলমুলনিবাসী জনগোষ্ঠী বৈদিক ধর্মের বর্ণ বৈশম্য ,জাতপাত, উচ-নিচ, ছুৎ-অচ্ছুৎ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বার বার হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মানুষ বৈদিক ধর্মের মুখে লাথি মেরে বৌদ্ধ ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, জৈন ধর্ম, শিখ ধর্ম ,খৃষ্ট ধর্ম ইত্যাদি ধর্ম গ্রহণ করেছে, এখনও কোরছে।
ভারতবর্ষে বর্তমান জ্বলন্ত সমস্যা হচ্ছে হিন্দু ধর্মের চতুর্বর্ণ ব্যাবস্থার নিচু তলার অর্থাৎ শূদ্র বর্ণের শূদ্র অতিশূদ্র জনগন সেচ্ছায় এবং কিছুটা লোভের কারনে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করছে। অন্য দিকে যারা খৃষ্ট ধর্মে যেতে চায় না অথচ হিন্দু ধর্মেও থাকতে চায় না তারা সেচ্ছায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করছে।
খৃষ্ট ধর্মের প্রচারকগন ভারতের গরিব ও বর্ণব্যবস্থার জাতাকলে নিষ্পেষিত মানুষদের লক্ষ লক্ষ টাকা এবং সাথে জমি কিনে বাড়ি তৈরী করে দিয়ে খৃষ্টান তৈরি করে নিচ্ছে।মানুষও হাসি মুখে গ্রহণ করছে।শিক্ষা ও আর্থিক সহায়তা পেয়ে মানুষ খুশি হচ্ছে।যে ধর্মে মানুষ তার অধিকার পায় না, মানুষের থেকে পশুর মূল্য বেশি, জানোয়ারের সম্মান বেশী, সেই ধর্ম ত্যাগ করাই তারা শ্রেয় মনে করে ধর্ম পরিবর্তন করছে।
বৌদ্ধ ধর্ম আড়াই হাজার বছর ধরে সাম্য, মৈত্রী, বন্ধুতা ও ন্যায়ের বানী প্রচার করে আসছে।"সম্রাট অশোক" এর সময় ভারত শ্রীলংকা, আফগান্থিন সহ সমস্ত ভারতবর্ষ বৌদ্ধ ময় ছিল।"সম্রাট অশোক" এর নাতি বৃহদ্রথ এর হত্যার পর ভারত বর্ষে বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব কম হতে থাকে এবং বৌদ্ধ ধর্মের ব্রাম্মণীকরন শুরু হয় । অষ্টম শতাব্দীতে তৎকালীন শংকরাচার্য কুমারীল ভট্ট দ্বারা তথাগত গৌতম বুদ্ধ কে বিষ্ণুর নবম অবতার ঘোষনা করার পর ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধর্মের উপর ভিষন প্রভাব পড়ে ।প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে বৌদ্ধ ধর্মের ব্রাম্মণীকরন হয়ে যায়।তা সত্ত্বেও ব্রাহ্মণ পন্ডিত ও শাস্ত্রকারগন বৌদ্ধ ধর্মকে ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী দের বিধর্মী বলেই আখ্যায়িত করতে থাকে।এর প্রমাণ বিভিন্ন " পুরাণ" ও ধর্ম গ্রন্থ থেকে পাওয়া যায়।
গত কয়েক বছর ধরে মহারাষ্ট্রে শিক্ষা, চাকরি ইত্যাদি ক্ষেত্রে মারাঠা সমাজের সংরক্ষণের দাবিতে আন্দোলন চলছে । এই আন্দোলনের মাঝে এক প্রভাবশালী মারাঠা নেতা বলেছিলেন " মারাঠা দের শেষ শরন স্থান বৌদ্ধ ধর্ম।" এতে বোঝা যায় মানুষ হিন্দু ধর্মের জাঁতাকল থেকে মুক্তি পেতে চায়।
তাছাড়া প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ জাত পাতের হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে সেচ্ছায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করছে । যদিও সে খবর প্রচার হয় না তাই দেশবাসী সে বিষয়ে অবগত হতে পারে না । কিন্তু ধর্মান্তরন হচ্ছেই।
এবার আসি রাষ্ট্রীয় সয়ংসেবক সংঘ (RSS) বিশ্ব হিন্দু পরিষদ(VHP) বজরংদল এর কথায়।
RSS, VHP, বজরংদল চায় এই ধর্মান্তরন বন্ধ করতে।মুসলমান তাদের কাছে মাথা ব্যাথা নয়।মাথা ব্যাথা হল " বৌদ্ধ ধর্ম" ও "খৃষ্টান ধর্ম"।উত্তর প্রদেশের মুসলমানদের "ঘর বাপসি " ছিল একটা সাজানো নাটক ।আসলে সেখানে একজনও মুসলমান ছিল কি না সন্দেহ।
কিন্তু তার পর সংবাদপত্র, টেলিভিশন, জনসভায় RSS, VHP, BJP এর বিভিন্ন নেতা বিভিন্ন যায়গায় এমনকি RSS প্রমুখ মোহন ভাগবত কোলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গায় বলে বেড়াচ্ছে ,ঘর বাপসিতে যদি আপত্তি থাকে তাহলে সরকার পার্লামেন্টে আইন তৈরী করুক ধর্ম পরিবর্তন রোধ করতে। RSS, VHP, BJP বিধর্মী মুসলমানদের হিন্দু করতে মোটেই আগ্রহী নয়।তারা চায় আইন করে হিন্দু ধর্মের অবক্ষয় রোধ করতে।যাতে করে কেউ ইচ্ছা করলেই বৌদ্ধ, খৃষ্টান বা অন্য কোন ধর্ম গ্রহণ করতে না পারে।আইন তৈরি হলে যদি কেউ সেচ্ছায় ধর্ম পরিবর্তন করতে চায় তাহলে তাকে প্রথমে উপযুক্ত কারন দেখিয়ে জেলা শাসকের কাছের থেকে অনুমতি নিতে হবে।অন্যথা ধর্ম পরিবর্তন করা যাবে না।
শ্রী দেবেন্দ্রলাল বিশ্বাস ঠাকুর এর ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, -
" মিথ্যা মসল্লার ব্রাহ্মণ্য দোকান বর্ণাশ্রম যে ধর্মের শিরোপা, জন্মগত কারন ভিন্ন অন্যেরা যে ধর্ম গ্রহণ করতে পারে না, গ্রহণ করলেও তাকে ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুত্বের দাবিদারগণ স্বধর্মীয় বলে মেনে নেন না, যে ধর্মের কোন সঙ্ঘা নেই, 24 জন অবতার এবং বহু মহাপুরুষ এসেও যে ধর্মকে কলুষ মুক্ত করে সুস্থিত করতে পারেন নি, যে ধর্ম বিশেষ কোন ধরাবাঁধা সর্বসম্মত নিয়মের নিগেঢ়বন্দী নয়, বৃদ্ধির ঐক্য নেই, বৃদ্ধি নেই, আছে ক্ষয়িষ্ণুতা, যে ধর্মের লোকেরা ছয় হাজার শাতশ তেতাল্লিশটি সম্পদায়ে বিভক্ত, একের সঙ্গে অন্যের বিবাহ বন্ধনের শাস্ত্রীয় বিধি নেই, যে ধর্মের নাম ভিন্ন ধর্মিয় বিদেশীদের প্রদত্ত তাহাই ভারতের সংখ্যা গরিষ্ঠ লোকের গর্বিত হিন্দু ধর্ম। এক কথায় জাতিভেদ প্রথা তুলে দিলে যে ধর্ম শূন্যে বিলীন হয়ে যায় তাহাই ভারত বিভাজক হিন্দু ধর্ম।
আরবীয় বেপারীরা চোর ডাকাত অর্থে 'হিন্দু' শব্দটা ব্যবহার করত।সেই শব্দটাই ভারতবাসীর প্রিয়।"
হিন্দু ধর্মের এই ক্ষয়িষ্ণুতা কে বন্দ করার জন্যই RSS, BJP, VHP চায় আইন তৈরি করতে।আইন করে হিন্দু ধর্মের ক্ষয় রোধ করতে।
Email:- tarunkantithakur@gmail.com, 08855805900